অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি – অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

বর্তমানে সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অর্থ উপার্জনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে দাড়িয়েছে। ইন্টারনেট প্রযুক্তির উন্নতির সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর চাহিদা দিনের পর দিন ব্যপক হারে বেড়েই চলেছে। এই প্লাটফর্ম আপনাকে  প্রচলিত বিপণন পদ্ধতির যেগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে সেগুলো কাটিয়ে একটি সফল পথে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

আপনার মধ্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর দক্ষতা থাকলে একটি সুস্পষ্ট ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন। তাই আজকের এই পোষ্টে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি ও অনলাইনে ইনকাম করার উপায় আলোচনা করার পাশাপাশি এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো, এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা ইত্যাদি সহ আরও প্রয়োজনীয় টপিকগুলি জেনে নিতে পারবেন।

উপস্থাপনা

বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক লাভজনক এবং টাকা ইনকামের জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম। আপনি যদি ঘরে বসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য অনেক লাভজনক হবে। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে, কিছু বিষয় জানতে হবে।

বর্তমানে অনলাইন জগতে ইনকামের মাধ্যম গুলো অনেক প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে। আপনি যেই বিষয়ে সম্পর্কে ভালো জানতে পারবেন সেই বিষয় সম্পর্কে আপনার ভালো অভিজ্ঞতা তৈরি হবে সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক ভালো মনের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সুতরাং, আপনি মার্কেটিং সংক্রান্ত কৌশলগুলো ভালোভাবে মার্কেটিং করে সফল হতে পারবেন না। আমি আজকের ব্লগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি, আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে উপকৃত হবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে সাধারন একটি মাধ্যম। যারা খুচরা বিক্রেতা রয়েছেন তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট প্রচার-প্রচারণা করার লক্ষ্যে ব্লগ মালিক কমিশন হিসেবে টাকা দিয়ে থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ধরুন, আপনি কিছুদিন পূর্বে অনলাইন থেকে একটি মোবাইলফোন কিনেছেন।

এরপর আপনি সেই স্মার্টফোন সম্পর্কে পুরো স্পেসিফিকেশন আপনার নিজের ব্লগে লিখেছেন। ব্লগের শেষের দিকে স্মার্টফোনটি আপোণাড় চেনা জানা একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে একটি এফিলিয়েট লিংক ক্রিয়েট করে দিলেন।যাতে সেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে যেন স্মার্টফোনটি কেনার আগ্রহ জাগে এবং তারা আপনার শেয়ার করা এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে সেই স্মার্টফোনটি কিনতে পারবে।

এখন সহজেই স্মার্টফোন সম্পর্কে জেনে সেটি কিনতে পারবেন। যেহেতু স্মার্টফোনটি আপনার দেওয়া অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে কেনা হয়েছে, সেহেতু আপনি প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য সেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে কিছু কমিশন হিসেবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ-  গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায়

এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার

এফিলিয়েট মার্কেটিং বিভিন্ন ধরণের হতে পারে৷ কিন্তু আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাব এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কতভাবে ইনকাম করা যায় সেই এ সম্পর্কে। মূলত এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রধানত ৩ প্রকারের হয়ে থাকে যথাঃ

  • আনএটাচড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • রিলেটেড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ইনভলভড অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

তবে এর বেশ কিছু প্রকারভেদ রয়েছে। যা নিম্নে তালিকাবদ্ধভাবে তুলে ধরা হলো

  • কনটেন্ট বেসড এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • কুপন এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ইমেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • রিভিউ এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • পিপিসি এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • এমএলএম এফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো

আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করেন, তবে আপনি নিজেই অনেককিছু শিখতে পারবেন। যা পরবর্তীতে আপনাকে নিজের একটি আলাদা প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে সাহায্য করবে৷ এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গিয়ে দেখবেন আপনার লেখালেখি করার প্রতি মোটামোটি দক্ষতা এবং আগ্রহ দু’টোই তৈরি হয়েছে। আপনি চাইলে এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট রাইটিংয়েরও কাজ শুরু করতে পারেন!

কেননা বর্তমানে মার্কেট রিসার্চ, কম্পিটিশন, কীওয়ার্ড ইত্যাদি বিষয়ের চাহিদা দিনকে দিন বাড়ছে। অনলাইনে অবশ্যই প্রফিট করার জন্য আপনার অভিজ্ঞতা দরকার হয়। সুতরাং আপনার এই সময় দেওয়ার ব্যাপারটি কখনোই বৃথা যাবে না। কারণ এই সময় দিতে দিতে আপনি নিজের স্কিল বাড়াচ্ছেন, অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন, নতুন কিছু শিখতে পারছেন!

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

মার্কেটিং হচ্ছে এমন এক মার্কেটিং সিস্টেম যেটি করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়ার পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার যেগুলো বিভিন্ন কার্যকর পদ্ধতিতে রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জেনে সেই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য যেগুলো বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া আবশ্যক-

নিস সেলেক্ট করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে যেই কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে নিস সিলেক্ট করতে হবে। এটি যেকোন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এজন্য, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ নিস বাছাই করাটা খুবই জরুরি।

কিওয়ার্ড রিসার্চ করা: নিস নিজ বাছাই করার পরে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা জরুরি। কারণ, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় সঠিকভাবে আপনি যদি কিওয়ার্ড রিসার্চ না করেন, তাহলে এফেলেট মার্কেটিং করে সফল হওয়া যাবে না। এজন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সফল হতে চাইলে অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করা জরুরি।

পন্য বাছাই করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার অন্যতম আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পণ্য বাছাই করা। কারণ, সঠিকভাবে পণ্য বাছাই না করলে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা জটিল হয়ে যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ-  ওয়েব ডিজাইন এর কাজ কি - ওয়েব ডিজাইন কোর্স

প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইউটিউবিং ব্লগিং ইত্যাদি যে কোন প্লাটফর্ম হতে পারে। সুতরাং, যেকোনো একটি প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করিয়ে সেই প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রমোট করতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট তৈরি করা: আপনি যদি কনটেন্ট রাইটার হন তাহলে আপনি প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। কেননা, দরকারি কন্টেন্ট গুলো সকলেই পছন্দ করে।

অ্যাফিলিয়েট সাইট নির্বাচন করা: পরিশেষে, আপনি যদি কোন ওয়েবসাইটের সাহায্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, সেটিও অনেক লাভজনক। সেক্ষেত্রে বর্তমানে এখন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ওয়েবসাইট রয়েছে, আপনি চাইলে সেই ওয়েবসাইটের সাহায্যে সেই সাইটের মার্কেটিং করতে পারবেন।

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

আপনি অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে বা কি কি মাধ্যমে কাজ করবেন সেটা নিয়ে জেনে নেওয়াটা খুবই জরুরি। কারণ আপনি এই কাজটি ভালো মত শিখলেন এরপর যদি এইটাই না জানেন যে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম জেনারেট করব তাহলে তো সফলতা পাওয়া হল না।

তবে এই নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা আমরা শুধুমাত্র আপনাদের সুবিধার কথা ভেবেই পোষ্টের এই অংশে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। তাহলে আসুন, আর বেশি কথা না বলে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়গুলি জেনে নেই।

ব্লগিং: নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন পন্য সম্পর্কে পোষ্ট পাবলিশ করে গ্রাহকের মাঝে প্রচার- প্রচারনা করার মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

ইনফ্লুয়েন্সার: একজন সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সার (Influencer) হিসেবে সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে তাদের চাহিদা অনুযায়ী প্রচার করার মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে পণ্য সম্পর্কে ইতিবাচক শেয়ার করলে সেই পন্যটি গ্রাহকরা কিনতে বেশি আগ্রহী দেখাবে।

সার্চ ইঞ্জিনস: গুগল ও বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখে গ্রাহকদেরকে আকর্ষণ করার মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

রিভিও সাইটস: একটি প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট তৈরি করার মাধ্যমে সেখানে বিভিন্ন ভাবে পন্যের প্রচার করে অর্থাৎ রিভিউ সাইটস এই সহায়তায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়।

সোশাল মিডিয়া অ্যাডস: যেগুলো সোশ্যাল মিডিয়া সাইট রয়েছে সেগুলো সাইটে অর্থের বিনিময়ে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অ্যাফিলিয়েট পণ্যের প্রচার করা সম্ভব। আবার ফেসবুক, ইউটিউব কিংবা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের অ্যাডভার্টাইজিং এর সাহায্যে মার্কেটিং করতে পারবেন।

ইউটিউবিং: আপনি যদি ইতিমধ্যে একজন জনপ্রিয় ইউটিউবার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনিও ইউটিউবের সাহায্যে বা মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে শুধু আপনাকে নির্দিষ্ট পণ্যের গ্রাহকদের মাঝে প্রমোট করে দিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ-  কনটেন্ট রাইটিং কি - কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়

ইমেইল মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে ঈমান মার্কেটিং অনেক কার্যকরী মাধ্যম বলা চলে, সুতরাং আপনি চাইলে সহজেই ইমেইলের মাধ্যমেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধাগুলি জানেন না। মূলত এর বেশ কয়েকটি সুবিধা রয়েছে যথাঃ

  • এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ঝুঁকি কম
  • ব্লগ কিংবা ইউটিউব ছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা সম্ভব
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজেই প্যাসিভ ইনকাম করা যায়
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে আলাদাভাবে বিড করার প্রয়োজন হয় না
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ আপনি চাইলে সম্পূর্ণ স্বাধীন ভাবে করতে পারবেন
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনি যেকোন সময় করতে পারবেন

মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করুন: আপনার মোবাইল দিয়ে শুরু করার আগে, প্রথমে একটি ভাল অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করতে হবে। Amazon Associates, ClickBank, এবং ShareASale জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম যা মোবাইল দিয়ে সহজেই ব্যবহৃত হতে পারে।

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করুন: অধিকাংশ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। এই অ্যাপ্লিকেশনগুলির মাধ্যমে আপনি লিংক তৈরি, কর্মক্ষমতা ট্র্যাকিং এবং রিপোর্ট বিশ্লেষণ করতে পারবেন।

ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট তৈরি করুন: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য একটি ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইলের মাধ্যমে সহজেই ব্লগ পোস্ট বা সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি ও আপলোড করতে পারেন।

কন্টেন্ট তৈরি করুন: আপনার পছন্দের নি:শুল্ক প্ল্যাটফর্মে সৃজনশীল কন্টেন্ট তৈরি করুন যা আপনার পণ্য বা সেবার প্রচার করবে। মোবাইলের মাধ্যমে ছবির এডিটিং, ভিডিও তৈরির মতো কার্যক্রম করা সম্ভব।

অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করুন: আপনার কন্টেন্টে অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করুন এবং আপনার সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলিতে শেয়ার করুন। মোবাইল দিয়ে লিংকটি কাস্টমাইজ করা এবং ট্র্যাক করা সহজ।

পারফরম্যান্স মনিটর করুন: মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রচারণার পারফরম্যান্স মনিটর করতে পারবেন। রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে আপনার কৌশলকে উন্নত করুন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে লেখকের মতামত

পরিশেষে বলা যায় বর্তমান আধুনিক সময়ের অন্যতম লাভজনক ক্ষেত্র হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি যদি এই প্লাটফর্ম নিয়ে বেশ ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, তাহলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন এবং অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আশা করি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে।

আর আজকের পোষ্ট এই ছিল আমাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি বিষয়াদি। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু পড়েন তাহলে থাকলে আপনি হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার, এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো, এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা ইত্যাদিসহ আরও নানান বিষয়ে বিস্তারিত জেনে গেছেন।

Leave a Comment