ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে সময়ে ইনকাম করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে দাড়িয়েছে। ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নতির সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর চাহিদা ব্যবপক হারে বেড়ে চলেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং আপনাকে অল্প খরচে প্রচলিত বিপণন পদ্ধতির সীমাবদ্ধতাগুলো কাটিয়ে একটি সফল পথে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্কিল থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং একটি সুস্পষ্ট ক্যারিয়ার শুরু করতে পারবেন। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি চাইলে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা আইটি সেন্টার এর অনলাইন উপস্থিতি পরিবেশন করতে করতে পারবেন। বর্তমান যুগে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো দিন দিন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে, তাই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা অনেক বেশি।

উপস্থাপনা

বর্তমান সময়ে এসে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে। যেমন ধরুন আপনি ইউটিউবে কোন ভিডিও তৈরি করে আপলোড করে সেখান থেকে যত বেশি ভিউয়ার সেই ভিডিও দেখবে আপনার তত ইনকাম হবে।

সাধারণত এই মাধ্যমকে প্যাসিভ ইনকাম বলা হয়। আর অন্যদিকে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। এখন অনেক প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মার্কেটিং শিখিয়ে থাকে।

বর্তমান সময়ে এসে অনেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করছে। তো আপনিও কি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় জানতে আগ্রহী? তাহলে এই পোষ্টটি অনুরোধক্রমে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কারণ আজকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়, ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইত্যাদি সহ আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো।

ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মূলত এক ধরণের পেশা যেখানে স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়। এখানে আপনাকে কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে স্থায়ীভাবে কাজ করতে হবে না। এখানে আপনি শুধুমাত্র একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন এবং বিভিন্ন কোম্পাননি বা ক্লায়েন্ট জন্য মার্কেটিং কার্যক্রম সম্পাদন করবেন।

আপনার যদি একটি ই-কমার্স বিজনেস থেকে থাকে, তাহলে আপনি ফেসবুক অ্যাডস বা অন্যান্য প্লাটফর্ম এ আপনার টার্গেট ক্লায়েন্টের কাছে সেবা প্রচার করতে পারবেন। যেমন টিভিতে বলেন আর রেডিওতে বলেন সেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে প্রচূর জনগণের কাছে সেবা পৌঁছানো যায়, ঠিক একইভাবে ডিজিটাল মার্কেটি করে আপনি খুব দ্রুত নির্দিষ্ট  অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ-  forsage io কাজ কি - ফরসেজ একাউন্ট খোলার নিয়ম

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান থেকে শুরু করে একেবারে সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন পর্যন্ত, এই ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে সবসময় সাহায্য করবে এর কৌশলগুলি। তা অবশ্যই এই আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বর্তমানে এই আধুনিক যুগে এসে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে যেগুলো উপায় আপনাকে অতি দক্ষতার সহিত অর্জন করতে হবে।

এছাড়া আপনারা অনেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন বিধায় আমরা আর্টিকেলের এই অংশে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার কার্যকর উপায় গুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো:

অনলাইন কোর্স

উদেমি: এখানে আপনি নানান ধরণের ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স পেয়ে যাবেন। যারা একেবারে নতুন তারা শুরু থেকে অ্যাডভান্সড লেভেলে শিখতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এটি খুবই উপযোগী হবে।

কোর্সেরা: কোর্সেরা (coursera) প্ল্যাটফর্মটি কাজ শিখিয়ে একটি মূলত পেশাদার সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে এবং এর পাশাপাশি তারা আরও নানান ধরণের ইউনিভার্সিটি প্রদত্ত কোর্স পাওয়া যায়।

হাবস্পট একাডেমি: এখানে আপনি ফ্রি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করার পাশাপাশশি সার্টিফিকেটও পেয়ে যাবেন।

ইউটিউব টিউটোরিয়াল

ইউটিউবে বেশ কয়েকটি চ্যানেল রয়েছে যেখানে মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি টিউটোরিয়াল ভিডিও দেওয়া রয়েছে যেমনঃ

Neil Patel: এই চ্যানেলে আপনারা এসইও (SEO) ও কন্টেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing) সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরণের টিপস এবং কৌশল নিয়ে ভিডিও পেয়ে যাবেন। প্রকাশ করে।

Simplilearn: এই চ্যানেলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশ অনেকগুলি বিস্তারিত ভিডিও আছে।

প্র্যাকটিস এবং ফ্রিল্যান্সিং

প্র্যাকটিস: আপনি যেই বিষয়গুলো শিখেছেন সেগুলো ব্যবহারিকভাবে প্রয়োগ করতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নিজের পেজ ম্যানেজ করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং: এছাড়া আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে (যেমন, আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি।) ছোট ছোট কাজ নেয়া শুরু করতে পারেন।

ইন্টার্নশিপ এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা

ডিজিটাল মার্কেটিং সংক্রান্ত বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে যেখানে ইন্টার্নশিপ হিসেবে কাজ ক্রয়া যায় আপনি চাইলে এইকাজটি করতে পারেন তাহলে আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করা হবে।

সার্টিফিকেশন

গুগল, ফেসবুক, এবং হাবস্পটের মতো বড় প্ল্যাটফর্ম থেকে সার্টিফিকেশন অর্জন করতে পারেন। এগুলো আপনার সিভিতে ভালো প্রভাব ফেলবে এবং চাকরির সুযোগ বৃদ্ধি করবে। এই উপায়গুলো অনুসরণ করে, আপনি ধাপে ধাপে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন এবং ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স

ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে গেলে প্রায় পুরো দুনিয়াতে ছড়িয়ে গেছে। আপনি কি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে চলুন ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেই।

আরো পড়ুনঃ-  ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন: সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এর মাধ্যমে পেইড বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসার একটি পদ্ধতি। এটি মূলত google adwords ব্যবহার করে করা হয়, যেখানে নির্দিষ্ট কীওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে গ্রাহকদের মাঝে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা যায়।

কন্টেন্ট মার্কেটিং: কন্টেন্ট মার্কেটিং সেক্টরে মূল কাজ হচ্ছে সাধারনত ওয়েবসাইটের গুণগত মানসম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি করা এবং সেই কনটেন্ট গ্রাহকদের কাছে নিয়ে গিয়ে মার্কেটিং করা। কন্টেন্ট মার্কেটিং-এ ব্লগ পোস্ট, ইনফোগ্রাফিক্স, ভিডিও, ই-বুক ইত্যাদি বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social media marketing) এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম (যেমন Facebook, Instagram, Twitter, LinkedIn) ব্যবহার করে আপনার সেবা প্রচার করেন। এর মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করা যায় এবং এর পাশাপাশি আপনার ব্র্যান্ড এর প্রচারনা আরও অনেক বেশি সচল হয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে মূলত একটি কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক বিপণন মডেল, যেখানে অন্যের পণ্য প্রচার করলে আপনি কমিশন হিসেবে ইনকাম করতে পারবেন। যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার রয়েছে তারা একটি নির্দিষ্ট লিঙ্ক ব্যবহার করে তাদের পণ্য প্রমোট করে, এবং কেউ যদি সেই লিঙ্ক এ প্রবেশ করে সেবা বা পন্য কিনে তাহলে অ্যাফিলিয়েট হিসেবে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন।

ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং: ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হলো এমন একটি পদ্ধতি যেখানে সামাজিক মিডিয়ার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ব্র্যান্ড বা পণ্য প্রচার করে। এটি একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি কারণ ইনফ্লুয়েন্সার দের বিশ্বাসযোগ্যতা থাকে এবং তাদের অনুসারীরা তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে

এই মুহূর্তে ডিজিটাল মার্কেটিং হল পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল ইন্ডাস্ট্রিজ এর মধ্যে অন্যতম। এ ধরনের মার্কেটিং হল এমন এক ধরনের পেশাদার মারকেটিং কোর্স যা আপনি ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে প্রথাগত জ্ঞান লাভের মাধ্যমে শিখে নিতে পারবেন।

এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগবে তা নির্ভর করে আপনার শেখার গতি, আগ্রহ, এবং আপনি কত সময় বিনিয়োগ করতে পারেন তার উপর। তবে সাধারণভাবে, নিচের সময়কাল অনুযায়ী আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার একটি ধারনা পেতে পারেন:

  • বেসিক ধারণা (১-২ মাস)
  • গভীর জ্ঞান ও প্র্যাকটিস (৩-৬ মাস)
  • অ্যাডভান্সড লেভেল ও বিশেষায়িত জ্ঞান (৬-১২ মাস)
  • অভিজ্ঞতা ও প্রফেশনাল দক্ষতা (১ বছর+)
আরো পড়ুনঃ-  মেয়েদের জন্য ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মূলত একটি ক্রমাগত শিখার প্রক্রিয়া। আপনি যত বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন, আপনার ততই স্কিল ডেভেলপ হবে। বাস্তব জীবনের প্রজেক্ট ও কাজের অভিজ্ঞতা হিসেবে এই  ডিজিটাল মার্কেটিং প্রক্রিয়া আপনাকে একজন দক্ষ মার্কেটার হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রাথমিক ধারণা ও কাজ করার দক্ষতা অর্জন করতে মূলত প্রথম অবস্থায় কয়েক মাস সময় লাগতে পারে, কিন্তু আপনি পুরোপুরি আপনার আয়ত্ত করতে চান এবং প্রফেশনাল পর্যায়ে যেতে চান তাহলে মিনিমাম এক বছর তো সময় লাগবেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং করতে কি কি লাগে

ডিজিটাল মার্কেটিং এ সফল হতে আপনার কিছু ব্যবসায়িক জ্ঞান, মার্কেটিং জ্ঞান, সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার কম্বিনেশন প্রয়োজন। তার একটা প্রাথমিক ধারণা নিচে দেওয়া হলো-

মার্কেটিং এবং ব্যবসায়িক জ্ঞান: ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে  সবার আগে মার্কেটিং এবং ব্যবসায়িক জ্ঞান প্রয়োজন। মার্কেটিং এর মূলনীতি এবং ব্যবসায়িক কৌশল সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান রাখতে হবে তাহলে আপনি আপনার ব্যবসায় উন্নতি করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। এসবের মধ্যে রয়েছে যেমন-

  • মার্কেট রিসার্চ এবং কনজ্যুমার এনালাইসিস
  • ব্র্যান্ডিং এবং পজিশনিং
  • কন্টেন্ট ক্রিয়েটিং এবং কপিরাইটিং
  • মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন

প্রযুক্তিগত দক্ষতা (Technical skills): ব্যবসায়িক জ্ঞানের পরেই যেটাকে প্রাধান্য দিতে হবে সেটা হচ্ছে টেকনিকাল স্কিল বা প্রযুক্তিগত দক্ষতা। এটা মূলত বিভিন্ন ধরণের টুলস এবং প্লাটফর্ম এর কাজের উপর নির্ভর করে। এগুলো হলো-

  • ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (HTML, CSS, JavaScript)
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) মেথড
  • এনালাইটিক্স (Analytics) টুলস (যেমন, গুগল এনালাইটিক্স)
  • সোশ্যাল মিডিয়া (Social media) ম্যানেজমেন্ট টুলস
  • ইমেল মার্কেটিং (Email marketing) সফটওয়ার
  • গ্রাফিক ডিজাইন (Graphic design) এবং ভিডিও এডিটিং (Video editing)

সৃজনশীলতা ও অনুশীলন (creativity & Practice ): ডিজিটাল মার্কেটিং সঠিকভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে। আপনি যতো ক্রিয়েটিভলি মার্কেটিং করবেন ততোটাই ভালোভাবে ভোক্তাদের আকৃষ্ট করতে পারবেন। যেমন-

  • আকর্ষণীয় এবং এনগেজিং কন্টেন্ট তৈরি করা
  • দৃষ্টিনন্দন মার্কেটিং ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন করা
  • অনন্য এবং কার্যকর ক্যাম্পেইন আইডিয়া তৈরি করা
  • সর্বশেষ প্রবণতা এবং সেরা উপায় সম্পর্কে সবসময় আপডেট থাকা

ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে লেখকের মতামত

আর আজকের পোষ্ট এই ছিল আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি বিষয়াদি। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু পড়েন তাহলে থাকলে আপনি হয়তো ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়, ডিজিটাল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কোর্স, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে কি কি লাগে ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত জেনে গেছেন।

Leave a Comment