ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য – বীমা কি ও কেন

ব্যাংক ও বীমা সম্পর্কে অনেকের সঠিক তথ্য সম্পর্কে কোনো ধারনা নেয়।  ব্যাংক কি ও বীমা কি? ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য কি? ব্যাংক ও বীমা কি একই অনেকেই এ প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি হয়ে থাকেন। তাই তাদের জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেল। আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য এবং বীমা কি ও কেন প্রয়োজন।

ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য

এসব তথ্য যদি আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনাকে পড়তে হবে। পুরো আর্টিকেলটি পড়লে ব্যাংক ও বীমা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে যাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক  ব্যাংক ও বীমা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।

বীমা কত প্রকার ও কি কি

অনিশ্চিত কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতি এড়ানোর জন্য ঝুঁকি ব্যাবস্থাপনার একটি অংশ হলো বীমা বা ইন্স্যুরেন্স। বীমা বা ইন্স্যুরেন্স কথাটি প্রায় আমরা শুনে থাকি, তবে কি এই বীমা। বীমার কোনো প্রয়োজন আছে কি-না তা নিয়ে আমরা দ্বিধায় পড়ে যায়। বীমা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার কারনে এ ধরনের সমস্যার মধ্যে আমরা পড়ে যায়। নিচে বীমা কত প্রকার ও কি কি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো, সে আলোচনা থেকেই বীমা সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

এক ধরনের লিখিত চুক্তিই হলো বীমা। বীমা দুটি পক্ষের মধ্যে আইনিভাবে চুক্তি করে করা হয়। দুটি পক্ষের একটি হলো বীমা কোম্পানি অপরটি হলো কোনো ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান। এ দুটি পক্ষের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে চুক্তি করা হয়। অন্য অর্থে বলি বীমা হলো সেই লিখিত চুক্তি যেখানে বীমাগ্রহীতা নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে তার অনিশ্চিত ঝুঁকি বা বিপদ বীমাকারী প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তির উপর অর্পণ করে দিচ্ছে।

সহজভাবে বলি মনে করুন আপনি ইনসুরেন্স বা বীমা কোম্পানির মধ্যে লিখিত চুক্তি করলেন, যেখানে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণে প্রিমিয়াম দিবেন ইনসুরেন্স কোম্পানিকে, আর এর বদলে আপনার যদি কোনো প্রকার ঝুঁকি বা বড় ধরনের কোনো বিপদ হয় তাহলে এর ভার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি গ্রহন করে নিবে। অর্থ্যাৎ আপনার কোনো বিপদে লিখিত চুক্তি অনুযায়ী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি আপনাকে সাহায্য করবে। আপনার কোনো ধরনের ঝুঁকির বিপক্ষে আর্থিক প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা বীমা দিয়ে থাকে।  তবে চুক্তিতে উল্লিখিত কারন বলা থাকবে সে কারণ অনুযায়ী সাহায্য আপনি ইন্সুরেন্স কোম্পানি থেকে পাবেন।

উদাহরন স্বরূপ বলি, ধরুন আপনি  আপনার নিজের নামে স্বাস্থ বীমা কোনো একটি হেলথ ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে করলেন। প্রতিবছর সে ইন্সুরেন্স কোম্পানির নিয়ম অনুসারে, সে কোম্পানিকে আপনি ৩ হাজার টাকা করে প্রিমিয়ার দিলেন। কিন্তু আপনি যে প্রিমিয়ার দিচ্ছেন তার বদলে কিছু আপনি পাবেন না। তবে ভবিষ্যৎ এ যদি আপনার কোনো প্রকার স্বাস্থ ঝুঁকির সমস্যা হয়ে যায়, আর তখন যদি আপনাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়, তাহলে সে সময় বীমা কোম্পানি আপনার চিকিৎসার খরচ বহন করবে। আশা করি বীমা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এখন জেনে নিন বীমা কত প্রকার ও কি কি-

আরো পড়ুনঃ-  ইসলামি ব্যাংক প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি

বীমার প্রকার অনেক ধরনের রয়েছে। যথাঃ

  • জীবন বা টার্ম বীমা
  • স্বাস্থ বীমা
  • সাধারন বীমা
  • যানবহন বীমা
  • দুর্ঘটনা বীমা
  • গৃহ বীমা
  • সম্পত্তি বীমা
  • অগ্নি বীমা

এসব ছাড়াও আরও  বিভিন্ন ধরনের বীমার প্রকারভেদ রয়েছে। তবে বীমাকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা হয় একটি হলো জীবন বীমা এবং অপরটি সাধারণ বীমা। জীবন বীমার সাথে যে বীমাগুলো জড়িত নয়, সে সবগুলোকে সাধারন বীমা বলা হয়।

জীবন বীমা কি ও কেন প্রয়োজন

বীমা হলো সেই প্রতিষ্ঠান যা আপনাকে ভবিষ্যতের কোনো প্রকার ক্ষতির সময় সাহায্য করে থাকে। বীমা বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে, যার একটি হলো জীবন বীমা। জীবন বীমা কি ও কেন প্রয়োজন অনেকের সে বিষয়ে ধারনা নেই। জীবন বীমা নিয়ে অনেকেই দ্বীধায় থাকেন। তবে যারা জীবন বীমা করতে চাইছেন, তাদের জানা প্রয়োজন জীবন বীমা কি ও কেন প্রয়োজন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক জীবন বীমা সম্পর্কে।

বীমা একটি লিখিত চুক্তি আগেই বলেছি। আর সে চুক্তি যদি একটি বীমা গ্রহীতা ও একটি বীমা প্রতিষ্ঠানের সাথে এ মর্মে চুক্তি হয় যে, যদি কোনো কারনে বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হয় তাহলে বীমা প্রতিষ্ঠান, বীমা গ্রহীতার উত্তরাধিকারকে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ প্রদান করবে। ধরুন আপনি কোনো একটি বীমা কোম্পানিতে একটি জীবন বীমা খুললেন, আর সেখানে আপনি বীমা কোম্পানির নিয়ম অনুসারে প্রতিবছর ৫ হাজার করে প্রিমিয়ার দিলেন। অতঃপর যদি আপনার মৃত্যু হয় তাহলে আপনার মৃত্যুর পরে আপনার  উত্তরাধিকারিকে নির্দিষ্ট পরিমানে বীমা কোম্পানি অর্থ প্রদান করবে ।  এছারাও মৃত্যু ব্যাতীত যদি আপনার কোনো বড় ধরনের রোগ হয়, তাহলে কিছু অর্থ আপানি বীমা কোম্পানি থেকে পাবেন।

জীবন বীমার প্রয়োজনীয়তা: আমাদের প্রত্যেকেরই জীবন বীমার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কারণ আমাদের জীবনে ঝুঁকি প্রায় সবার আসে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রায় আমরা ভয়ে ভয়ে থাকি। তবে ঝুঁকি নিয়ে ভয় পেলে হবে না, এটি মোকাবেলা করতে হবে। আর আপনার জীবন ঝুঁকি মোকাবেলা করতে জীবন বীমা সহয়তা করে থাকে। তাহলে আমাদের জীবন ঝুঁকি মোকাবেলা করতে জীবন বীমার প্রয়োজন রয়েছে। জীবন বীমা জীবনের নিরাপত্তা এনে দিতে সহায়তা করে থাকে।

জীবন বীমা আপনাকে মানসিক প্রসান্তি এনে দেয়। কারণ আপনি যদি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম হয়ে থাকেন তাহলে হয়তো চিন্তায় থাকবেন যে আপনার মৃত্যুর পর আপনার পরিবারের খরচ কে বহন করবে। আর  সে চিন্তা অনেকটাই কমায় জীবন বীমা, আপনার মৃত্যুর পর আপনার সন্তানকে জীবন বীমা অর্থ প্রদান করে থাকে, এতে আপনার সন্তানের পড়ার খরচ ও অনান্য যেসব খরচ রয়েছে সেসব নিশ্চিত করতে জীবন বীমার প্রয়োজন রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ-  দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকা

এছারাও আপনার যদি জীবন বীমা করা থাকে তাহলে আপনার বড় কোনো শারিরিক অসুস্থতায় জিবন বীমা আর্থিকভাবে সহায়তা করে থাকে। আপনি যদি কোনো কারনে ঋন পরিশোধ করতে না পারেন অর্থ্যাৎ ঋনগ্রস্থ হয়ে পড়েন তাহলে জীবন বীমা আপনাকে ঋন পরিশোধ করতে সহায়তা করবে। আর এ সকল ঝুঁকি এড়ানোর জন্য আমাদের জীবন বীমা থাকা প্রয়োজন। ব্যক্তি, পারিবারিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে জীবন বীমা ব্যাপক ভাবে সাহায্য করে থাকে।

তাহলে বলা যায়, জীবনের যেকোনো ধরনের ঝুঁকি কমাতে জীবন বীমার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য

ব্যাংক ও বীমা এ দুটি বিষয় নিয়ে আমরা দ্বিধায় পড়ে যায়। অনেকেই আমরা মনে করি ব্যাংক ও বীমা কথা দুটি এক। সতিই কি ব্যাংক ও বীমা এক? ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য জানা থাকলে বুঝে যাবেন, ব্যাংক ও বীমা এক নাকি আলাদা। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য গুলো কি কি।

  • ব্যাংক এমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যেখানে মানুষের দেওয়া সঞ্চয় আমানত হিসেবে গ্রহন করে,  পুঁজি গড়ে তোলে  এবং সে পুঁজি ঋন হিসেবে জনগনকে প্রদান করে। আর যারা সঞ্চয় আমানত রাখে তাদের সুদ দিয়ে সঞ্চয় ফেরত দেয় এবং ঋন গ্রহীতাদের কাছ থেকে সুদ আদায় করে নেয়। অপরদিকে বীমা হলো একটি লিখিত চুক্তি যেখানে বীমাগ্রহীতা নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে তার অনিশ্চিত ঝুঁকি বা বিপদে বীমাকারী প্রতিষ্ঠান থেকে আর্থিক সহায়তা পেয়ে থাকে।
  • ব্যাংক এ টাকা রাখলে, জমাকৃত টাকার উপর সুদ ব্যাংক থেকে দেওয়া হয় এবং গ্রাহকের কোনো প্রকারের ঝুঁকি ব্যাংক বহন করে না। অপরদিকে বীমা কোম্পানিতে টাকা প্রিমিয়ার দিলে, সে টাকার ওপর বোনাস হয় এবং গ্রাহকের যদি কোনো প্রকার ঝুঁকি হয় তাহলে সেটা বীমা কোম্পানি বহন করে থাকে।
  • ব্যাংকে ইচ্ছা করলে প্রতিদিন টাকা জমানো যায় আবার উঠানো যায়। অপরদিকে বীমা কোম্পানিতে ইচ্ছা করলে প্রতিদিন টাকা রাখতে পারবেন কিন্তু নির্ধারিত মেয়াদ সম্পন্ন হওয়ার আগে টাকা উঠানো যাবে না।
  • বীমা কোম্পানি গ্রাহকদের ক্ষতির দায়ভার বহন করলেও, ব্যাংক তা করে না।

তাহলে ব্যাংক ও বীমার পার্থক্য থেকে বোঝা যায়, ব্যাংক ও বীমা উভয় কোম্পানিতে সঞ্চয় জমা রাখলেও, ব্যাংকে শুধু সঞ্চয় জমা হয় পক্ষান্তরে গ্রাহকের ভবিষ্যৎ কোনো ঝুঁকির দায়ভার তারা নেয় না। কিন্তু বীমাতে সঞ্চয় জমা রাখলে বীমা পলিসি গ্রাহকের ভবিষ্যৎ ঝুঁকির দায়ভার নিয়ে থাকে।

বীমা কি ও কেন

সরকারি বীমা কয়টি ও কি কি

বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারিসহ বেসরকারি অনেকগুরো বীমা রয়েছে। তবে আমরা বেসরকারি বীমা গুলোকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। এর কারন হলো সরকারি বীমা সম্পর্কে তেমন ভাবে আমরা জানি না। তবে বাংলাদেশে সরকারি বীমাও রয়েছে। সরকারি বীমাগুলোতে যদি আপনি বীমা করে থাকেন, তাহলে সেটি বেশি নিরাপদ হয়ে থাকে এবং বিশ্বাসযোগ্য। তাই সরকারি বীমা সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা উচিত। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সরকারি বীমা কয়টি ও কি কি।

আরো পড়ুনঃ-  জাল টাকা চিনার উপায় - আসল টাকার বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশে মোট ৮০ টি বীমা কোম্পানি রয়েছে। এ ৮০ টি বীমা কোম্পানির মধ্যে লাইফ বীমা কোম্পানি রয়েছে ৩৪ টি এবং নন লাইফ বীমা কোম্পানি রয়েছে ৪৬ টি। ৩৬ টি লাইফ বীমা কোম্পানির মধ্যে ১ টি সরকারী এবং  ৪৬ টি নন লাইফ বীমা কোম্পানির মধ্যেও ১ টি সরকারী বীমা কোম্পানি রয়েছে। এ দুটি বাদ দিয়ে সবগুলো বেসরকারী মালিকানাধীন। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশে সরকারি বীমা দুটি রয়েছে। যথাঃ

  • সাধারন বীমা কর্পোরেশন
  • জীবন বীমা কর্পোরেশন

এ দুটি বীমা কোম্পানিতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর বীমা আপনি করতে পারবেন। সরকারি বীমা কোম্পানিগুলোতে নিঃসন্দেহে বীমা করা যায়। তাই আপনি বীমা করতে চাইলে সরকারী কোম্পানিগুলোতেই করুন।

সাধারন বীমা কর্পোরেশন এর কাজ

বাংলাদেশে মোট দুটি বীমা কোম্পানি রয়েছে যার একটি কোম্পানির নাম হলো সাধারন বীমা কর্পোরেশন। রাষ্টীয় সাধারন বীমা প্রতিষ্ঠান হলো সাধারন বীমা কর্পোরোশন। এটি সরাসরি বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পরিচালিত হয়ে থাকে। দেশের সবথেকে বড় বীমা প্রতিষ্ঠান হলো সাধারন বীমা কর্পোরেশন। ১৯৭৩ সালের ১৪ মে এ বীমা কর্পোরেশনটি গঠিত হয়েছিল। এ বীমা প্রতিষ্ঠানটি নন লাইফ বীমা প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানটি সেবাসমূহ হলো-অগ্নি বীমা, মোটরযান বীমা, নৌ বীমা, শস্য ও অনান্য বীমা। সাধারন বীমা কর্পোরেশন যে কাজগুলো করে থাকে তা বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

  • বিচক্ষনতার সাথে দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে থাকছে সাধারন বীমা কর্পোরেশন।
  • শিল্প ও বানিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রয়েছে সাধারন বীমা কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠানের।
  • সাধারন বীমা কর্পোরেশনে স্বাস্থ বীমা, মোটর বীমা, নৌ বীমা, ভ্রমন বীমা, বানিজ্যিক বীমাসহ আরও বিভিন্ন বীমা রয়েছে। এ ধরনের বীমা গ্রহীতাকে বিভিন্ন ক্ষতির ঝুঁকি এড়াতে ভূমিকা রাখে সাধারন বীমা কর্পোরেশন।

আশা করি সাধারন বীমা কর্পোরেশনের কাজ কি বুঝতে পেরেছেন।

পরিশেষে বলতে চাই, আপনার আমার ভবিষ্যৎ এর কথা কেউ বলতে পারবোনা। অনেক সময় আমাদের ভবিষ্যৎ ঝুঁকি হতে পারে, আর ভবিষ্যৎ এর ঝুঁকি কমানোর একটি হাতিয়ার হলো বীমা। বলতে পারেন বীমা হলো একটি সঞ্চয় যা আপনার ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে কাজে আসবে। তাই একটি বীমা আপনি করে রাখতে পারেন।

লেখকের শেষ বক্তব্য

ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য – বীমা কি ও কেন সে সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য – বীমা কি ও কেন সে সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।

Leave a Comment