পূবালি ব্যাংক কি সরকারি? অনেকেই এ প্রশ্ন টি নিয়ে খোঁজাখুজি করতে থাকেন। তাই তাদের প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেল। আমরা আজকের অর্টিকেলে আলোচনা করবো পূবালী ব্যাংক সরকারি নাকি বেসরকারি।
এসব ছাড়াও পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা, ব্যাংক ডিপিএস তালিকা ও পূবালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার বেশ কিছু তথ্য নিয়ে আলোচনা করবো। আপনি যদি পূবালী ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে এ তথ্যগুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তো চলুন পূবালী ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা
পূবালী ব্যাংক লিমিটেড একটি বৃহৎ বানিজিক ব্যাংক। এ ব্যাংক টি বেসরকারী খাতের একটি ব্যাংক। তবে ব্যাংকটি বেসরকারি খাতের হলেও, দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন ও শিল্প খাতের উন্নয়ন ঘটাতে এ ব্যাংক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। সারাদেশ জুড়ে পূবালী ব্যাংকের শাখা ৫০৪ টি, উপশাখা ২২৩ টি, ইসলামি ব্যাংকিং উইন্ডো ১৯ টি এবং গ্রাহক রয়েছেন ৬৯ লক্ষাধিক। পূবালী ব্যাংক থেকে কিছু সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়, যারা এ ব্যাংক এ একাউন্ট খুলে থাকে। অনেকেই জানতে চেয়েছেন পূবালী ব্যাংকের সুবিধা সম্পর্কে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক পূবালী ব্যাংকের সুবিধা কি।
পূবালী ব্যাংকের বড় একটি সুবিধা হলো, বিকাশ সুবিধা এ ব্যাংকের গ্রাহকরা পাবেন। এ ব্যাংকে বিকাশ থেকে টাকা লেনদেনের সুবিধা খুব সহজেই গ্রাহকরা করতে পারবেন। দেশের বৃহত্তম ব্যাংক অর্থ্যাৎ পূবালী ব্যাংক গ্রাহকদের সুবিধার্তে পিএলসি এর সাথে দ্বিমুখী লেনদেন সেবা চালু করেছেন। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে এ ব্যাংকের গ্রাহকরা কোনো প্রকার খরচ ছাড়াই বিকাশ অ্যাপ দিয়ে তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা আনতে পারছেন। এছারাও এ সুবিধায় নিজের বা অন্য কারও একাউন্টে কম সময়ের মধ্যে টাকা পাঠাতে কিংবা আনতে পারছে।
আপনি যদি এ সুবিধা পেতে চান তাহলে আপনাকে বিকাশ একাউন্টের সাথে লিংক করতে হবে।
পূবালী ব্যাংক লোন সমূহ
দেশের সবথেকে বড় বানিজ্যিক ব্যাংক বলা হয়, পূবালী ব্যাংক কে। এ ব্যাংকটি দেশের উন্নয়নের কাজে জড়িত রয়েছে। আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বা আর্থিক চাহিদা মেটাতে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকি। এমন অনেক স্বপ্ন আমাদের রয়েছে, যেগুলো পূরন করা আমাদের কষ্টকর হয়ে যায়। আর সে সময় আমরা ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার কথা ভাবি। অনেক গ্রাহক রয়েছেন যারা পূবালী ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাইছেন। তবে এ ব্যাংকের লোন সম্পর্কে আপনার ধারনা নেই। তো চলুন জেনে নিন পূবালী ব্যাংক লোন সমূহগুলো কি কি।
পূবালী ব্যাংক থেকে যে লোনসমূহ আপনি নিতে পারবেন সেগুলো হলোঃ
- পার্সোনাল লোন।
- গাড়ি ক্রয় করার জন্য লোন।
- বাড়ি তৈরি করবেন বা ক্রয় করবেন এর জন্য লোন অর্থ্যাৎ হোম লোন।
এ লোনগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন-
পার্সোনাল লোন: অনেক সময় আমরা আর্থিক সমস্যার জন্য পার্সোনাল কাজগুলো করতে পারি না। আর সেদিক বিবেচনায় মানুষের পার্সোনাল লোন দিয়ে থাকছে পূবালী ব্যাংক। তবে পূবালী ব্যাংক থেকে লোন নিতে কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন। পূবালী ব্যাংক থেকে যদি আপনি পার্সোনাল লোন নিতে চান, তাহলে আপনার কি কি যোগ্যতা লাগবে জেনে নিন-
- পূবালী ব্যাংক থেকে যদি আপনি লোন নিতে চান, তাহলে আপনার লোন পরিশোধ করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র অবশ্যই আপনার থাকতে হবে।
- আপনার আয় প্রত্যেক মাসে ১০ থেকে ২৫ হাজার হতে হবে এবং আপনার বয়স সর্বনি¤œ ২১ বছর হতে হবে।
আপনি এ ব্যাংক থেকে সর্বচ্চো ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। এছারাও আপনার মাসিক ইনকাম যেমন তার থেকে ২০ গুন লোন আপনি এ ব্যাংক থেকে নিতে পারবেন। এ ব্যাংকের লোনের মেয়াদ ১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং ৯% সুদে লোন এ ব্যাংক দিয়ে থাকে।
গাড়ি ক্রয়ের জন্য লোন: যেকোন লোন নিতে যোগ্যতা লাগে। গাড়ি কিনার জন্য যদি আপনি লোন নিতে চান তাহলে সে লোন নিতে আপনার কিছু যোগ্যতা লাগবে। জেনে নিন গাড়ি ক্রয় করার জন্য লোন যদি আপনি পূবালী ব্যাংক থেকে নিতে চান, তাহলে কি কি যোগ্যতা লাগবে-
- নতুন গাড়ি আপনাকে কিনতে হবে এবং অনিবন্ধিত গাড়ি হতে হবে।
- আপনাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- লোন পরিশোধ করার জন্য আপনার আয়ের মাধ্যম থাকতে হবে।
- ব্যাংক এ যতটি আপনাকে মাসিক কিস্তি লাগবে, তার থেকে আপনার ইনকাম ৩ গুন বেশি হতে হবে।
- আর আপনার বয়স সর্বনি¤œ ২১ বছর হতে হবে।
পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি কিনার জন্য ৫ লক্ষ থেকে ৮০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন আপনি নিতে পারবেন। এছারাও আপনি যে গাড়ি কিনবেন সে গাড়িটির মোট মূল্য থেকে ৫০% শতাংশ লোন নিতে পারবেন। এ ব্যাংকের লোন পরিশোধ মেয়াদ ১ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং ৯ % সুদে এ ব্যাংক থেকে গাড়ি লোন আপনি পেয়ে যাবেন।
হোম লোন: আমাদের মধ্যে অনেকের স্বপ্ন সুন্দর একটি বাড়ি নির্মান করা অথবা একটি স্বপ্নের বাড়ি ক্রয় করা। তবে আর্থিক সমস্যার কারনে এ স্বপ্ন পূরন করা সম্ভব হয়ে উঠে না। তবে আপনি যদি একটা ভালো চাকরি করে থাকেন, তাহলে চেষ্টা করলে আপনার স্বপ্ন আপনি পূরন করতে পারবেন। এর জন্য নিতে পারেন আপনি পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন। আপনি যদি পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে চান তাহলে আপনার কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হবে। তো জেনে নিন কি কি যোগ্যতা পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন নিতে আপনার থাকা লাগবে।
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র থাকা অবশ্যক।
- নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যাতে আপনি লোন পরিশোধ করতে পারেন সেজন্য নির্দিষ্ট আয়ের উৎস থাকা প্রয়োজন।
- নিজস্ব বাড়ি অথবা ফ্যাল্ট আবেদনকারীর থাকতে হবে।
- ব্যাংক লোন পরিশোধে মাসিক কিস্তি আপনার যত লাগবে, তার থেকে আপনার মাসিক ইনকাম ২ গুন বেশি হতে হবে।
- আপনি যে বাড়ি তৈরি করবেন বা কিনবেন সে বাড়িটির মোট মূল্য যত হবে, তার থেকে ৫০% লোন আপনি পাবেন।
- সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স আপনার হতে হবে।
পূবালী ব্যাংক থেকে হোম লোন কতটি নিবেন সেটি নির্ধারিতভাবে বলা হয় নি। এ লোনের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ব্যাংক থেকে হোম লোন ৯% সুদে পেয়ে যাবেন এবং এ লোনের প্রসেসিং ফ্রি মোট লোনের ০.৫০%। এছারাও কোনো লুকানো চার্জ এ ব্যাংক থেকে যেকোনো লোনের জন্য নেওয়া হয় না।
আশা করি উপরের আলোচনা থেকে পূবালী ব্যাংক এ লোনসমূহ সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
পূবালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা
আমরা প্রত্যেক মাসে যে ইনকাম বা আয় করে থাকি। সেটি অনেক সময় দেখা যায়, পুরোটাই শেষ করে ফেলি, জমানোর জন্য কিছুই রাখি। তবে আমরা অনেক সময় জমানোর জন্য টাকা রাখলেও পরবর্তীতে সেটা খরচ করে ফেলি। তখন আমরা কোনো ব্যাংক এ ডিপিএস দেওয়ার সিধান্ত নি। প্রত্যেক মাসে নির্দিষ্ট পরিমানে টাকা ব্যাংকে জমা রাখা হলো ডিপিএস। তবে কোনো ব্যাংক ৩ মাস বা ৬ মাস ভিত্তিক টাকা জমা নিয়ে থাকে। অনেকেই রয়েছেন যারা পূবালী ব্যাংকে ডিপিএস এর মাধ্যমে টাকা জমাতে চান এবং তারা জানতে চান পূবালী ব্যাক ডিপিএস তালিকা সম্পর্কে। তো চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নিন পূবালী ব্যাংক ডিপিএস তালিকা সম্পর্কে।
পূবালী ব্যাংকে আপনি ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছর মেয়াদে ডিপিএস জমা দিতে পারবেন। আপনি ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫০০০ পর্যন্ত ডিপিএস দিতে পারবেন। জেনে নিন কত বছর মেয়াদী ডিপিএস এ কত মুনাফা পাবেন।
- পূবালী ব্যাংকে ৩ বছর মেয়াদে যদি আপনি ডিপিএস জমা দিতে চান, তাহলে আপনি ৭.২৫% হারে মুনাফা পাবেন।
- ৫ বছর মেয়াদে ডিপিএস খুললে মুনাফা পাবেন ৭.২৫%।
- ৭ বছরের মেয়াদে আপনি মুনাফা পাবেন ৭.৫০%।
- ১০ বছরের জন্য যদি আপনি ডিপিএস দেন, তাহলে মুনাফা পাবেন ৭.৫০%।
চলুন ডিপিএস এর একটি প্রকল্প সম্পর্কে ধারনা আপনাদের দেওয়া যাক। ধরুন আপনি মাসিক ৫০০ টাকা করে ডিপিএস পূবালী ব্যাংকে জমা করতে চাইছেন, তাহলে ৩ বছর পরে মোট টাকা পাবেন ২০০৯৬ টাকা, ৫ বছর মেয়াদে করলে মোট পাবেন ৩৬০৩৯ টাকা, ৭ বছর মেয়াদে করলে মোট পাবেন ৫৪৮৬৬ টাকা এবং ১০ বছর মেয়াদে করলে মোট টাকা পাবেন ৮৮৩৩১ টাকা। এ ছিল পূবালী ব্যাংকের ডিপিএস তালিকা।
পূবালী ব্যাংক হেড অফিস
বাংলাদেশের বৃহত্তম বানিজ্যিক ব্যাংক হলো পূবালী ব্যাংক। দেশের প্রাচীন ব্যাংক এটি। দেশে যেসব স্বায়ত্তশাসিত ব্যাংক রয়েছে সেসব ব্যাংকের তুলনায় পূবালী ব্যাংকের শাখা বেশি রয়েছে। প্রত্যেক ব্যাংকরই নির্দিষ্ট হেড অফিস রয়েছে। পূবালী ব্যাংক এর ও হেড অফিস রয়েছে। অনেকেই পূবালী ব্যাংকের হেড অফিস সম্পর্কে জানতে চাইছেন। তাহলে চলুন পূবালী ব্যাংকের হেড অফিস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন।
পূবালী ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৫৯ সালে। এ ব্যাংকটির হেড অফিস অর্থ্যাৎ সদর দপ্তর ঢাকার, ২৬ দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা (বাংলাদেশ)। এ ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান মনজুরুর রহমান।
পূবালী ব্যাংক এর কার্যক্রমগুলো হলো-
- আমানত গ্রহন করা।
- এটিএম কার্ডের সার্ভিস দেওয়া।
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং।
- ঋন প্রদান।
- বৈদিশিক বানিজ্য এবং বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন এ ব্যাংক করে থাকে।
পূবালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি ব্যাংক পূবালী ব্যাংক। তাই অনেকেই এ ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাই। আপনিও কি পূবালী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চাইছেন? তাহলে বেশ কয়েকটি বিষয় আপনার জানা প্রয়োজন। সেগুলো বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে তারপর একাউন্ট খুলতে হবে। তো প্রথমে জেনে নিন ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন-
- আপনি যদি পূবালী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান, তাহলে আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ হতে হবে।
- জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে এবং তার সাথে ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট এর অনুলিপি।
- পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।
- আপনি যাকে নমিনি করবেন তার এক কপি ছবি ও ভোটার আইডি কার্ড।
- আপনি ব্যাবসায়িক হলে ট্রেড লাইসেন্স।
তবে নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছেন যে আর কি কি ডকুমেন্ট লাগবে। কারণ একাউন্ট খুলতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তা নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের একাউন্ট খুলতে চান এবং কোন উদ্দেশ্যে খুলতে চান সে বিষয়গুলোর উপর।
আপনি যদি পূবালী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে চান, তাহলে সবথেকে ভালো হবে পূবালী ব্যাংকের কোনো একটি শাখায় যাওয়া। তাই পূবালী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার জন্য আপনি আপনার নিকটস্থ পূবালী ব্যাংকের শাখায় চলে যান। সেখানে গেলে ব্যাংকের স্টাফরা আপনাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলে দিবে কিভাবে আপনি একাউন্ট খুলবেন। আপনি শুধু বলবেন কোন ধরনের একাউন্ট আপনি খুলতে চান। কারণ অনেকেই আছে যারা যৌথ একাউন্ট খুলতে চাই, সেখাকে ডকুমেন্টস আলাদ প্রয়োজন হয়।
এ ব্যাংক এর একাউন্ট খোলা কঠিন কিছু নয়, কিন্তু অনেকেই বিষয়টা বুঝতে পারে না যার কারণে কঠিন মনে হয়। আর তাই বিষয়টি সহজভাবে বুঝতে আপনি পূবালী ব্যাংক এর শাখায় চলে যাবেন। তাহলে এ ব্যাংকে একাউন্ট খোলা আপনার সহজ হবে।
পরিশেষে বলতে চাই, বাংলাদেশের অন্যতম একটি ব্যাংক হলো পূবালী ব্যাংক। এ ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা ভালো সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে। তাই আপনি যদি কোনো ব্যাংক এ একাউন্ট খুলতে চান, তাহলে নিসন্দেঃহে পূবালী ব্যাংক এ একাউন্ট খুলতে পারেন।
লেখকের শেষ বক্তব্য
পূবালী ব্যাংক কি সরকারি – পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি পূবালী ব্যাংক কি সরকারি – পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।