বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি

বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি এ বিষয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলে বলা হয়েছে। যারা এ বিষয়গুলো জানতে আগ্রহী তারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি।

বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি

আমরা বাংলাদেশের নাগরিক হলেও, অনেকেই জানি না বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক কয়টি। তবে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে অবশ্যই আপনার জেনে রাখা উচিত বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকগুলোর সম্পর্কে। তো চলুন বিস্তারিতভাকে জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি।

সরকারি ব্যাংক কাকে বলে

বিভিন্ন আর্থিক পরিষেবা ব্যাংক জনগনের প্রদান করে থাকে। দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে ব্যাংক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে। ব্যাংক ব্যবস্থাপনা ছাড়া শুধু দেশের নয়, সারাবিশে^র অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। বাংলাদেশে দুই ধরনের ব্যাংক রয়েছে, যেগেুলো আর্থিক পরিষেবা দিয়ে থাকে। একটি সরকারি অন্যটি বেসরকারি।

সরকারি ব্যাংক: যে ব্যাংক সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় সরকার দ্বারা সে ব্যাংক কে সরকারি ব্যাংক বলে। এ ব্যাংককে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ৫ টি সরকারি ব্যাংক রয়েছে।

বেসরকারি ব্যাংক: যে ব্যাংক সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত নয় এবং সরকার দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় না বরং এটি কোনো ব্যক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে, সে ব্যাংকগুলোই বেসকারি ব্যাংক। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ব্যাংক লি.মি, ঢাকা ব্যাংক লি, প্রভৃতি হলো বেসরকারি ব্যাংক। 

আরো পড়ুন: ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য - বীমা কি ও কেন

কেন্দীয় ব্যাংক কাকে বলে

কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাকে বলে এ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। অনেকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানেন না। কি কেন্দ্রীয় ব্যাংক, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাজ কি অনেকের এ বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা নেই। তো চলুন কেন্দ্রীয় ব্যাংক আসলে কি বিস্তারিতভাবে জেনে নিন-

কেন্দ্রীয় ব্যাংক: দেশের সার্বিক ব্যাংক ব্যবস্থা যে ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে সে ব্যাংক কে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলা হয়ে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন এক প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দেশের অর্থবাজার ও মুদ্রাব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রন করে থাকে। একটি দেশের সবচেয়ে বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এটি একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান। প্রত্যেক স্বাধীন দেশেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক রয়েছে। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম হলো বাংলাদেশ ব্যাংক, ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম হলো রিজার্ভ ব্যাংক, ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, সুইজার ল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যে কাজগুলো করে থাকে। সেগুলো হলো-

  • কেন্দ্রীয় ব্যংকের মাধ্যমেই  নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে একটি দেশের অর্থ সরবরাহ এবং সুদের হার। 
  • দেশের ঋনদান ক্ষমতা অর্থ্যাৎ ঋনের ব্যবহার নিশ্চিতকরণ  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে হয়ে থাকে। 
  • দেশের সকল ধরনের বানিজ্যিক ব্যাংক নিয়ন্ত্রিত করে থাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 
  • বৈদিশিক বিনিময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে। 
  • টাকা ছাপানোর কাজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
  • দেশের অর্থনৈতিক ভারসাম্য ঠিক রাখে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
  • সরকারের আর্থিক লেনদেন সম্পাদন করে থাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এক কথায় বলা বলা যায়, সকল ব্যাংকের ব্যাংকার হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়া অনান্য ব্যাংক সচল রাখা সম্ভব নয়। বলা হয়ে থাকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়া অনান্য সব ব্যাংক অচল। কৃষি উন্নয়ন, শিল্প উন্নয়ন দেশের সব ধরনের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা রয়েছে।  আশা করি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাকে বলে বুঝে গেছেন।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশে বিনা জামানতে ঋন দেয় কোন ব্যাংক

বাণিজ্যিক ব্যাংক কাকে বলে

বানিজ্যিক ব্যাংক কাকে বলে জানতে চান? নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন বানিজ্যিক ব্যাংক কাকে বলে এবং এ ব্যাংক সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্যসমূহ যা আপনার উপকারে আসবে।

বাণিজ্যিক ব্যাংক: কোনো প্রতিষ্ঠান বা জনগনের নিকট আমানত গ্রহন এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে জনগন বা প্রতিষ্ঠানকে ঋনদান করে থাকে যে ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সে প্রতিষ্ঠানকে বাণিজ্যিক ব্যাংক বলা হয়। বাণিজ্যিক ব্যাংকের উদ্দেশ্য হলো আমানত সংগ্রহ করা এবং ঋনদান করে গ্রাহকদের সেবা প্রদান করা। অর্থনীতির জীবনীশক্তি বলা হয়ে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক কে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সাধারণত  সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক এ তিন ধরনের হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, রুপালী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রভৃতি। বাণিজ্যিক ব্যাংকের কার্যাবলীগুলো কি কি জেনে নিন-

  • কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তির কাছ থেকে আমনত গ্রহন করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাজ।  
  • কোনো ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন প্রয়োজনে সরল সুদে ঋন প্রদান করে আর্থিকভাবে সাহায্য করা বানিজ্যিক ব্যাংকের কাজ।
  • মূলধন গঠন করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ন কাজ।   
  • দেশের বেকার যুবকদের কর্মসংস্থা তৈরিতে সহায়তা করে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক। 
  • সমাজ গঠনমূলক কাজে সহায়তা করে তাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক। 
  • দেশে মূলধন গঠনে সহায়তা করে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক। 
  • মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রনে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক। 
  • গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক।   
  • বিনিময়ের মাধ্যম সৃষ্টি করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের একটি কাজ।

আশা করি উপরের আলোচনা থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংজ্ঞার পরিচয় পেয়ে গেছেন। সকল উন্নয়ন দেশে বানিজ্যিক ব্যাংকের গুরুত্ব সবসময় থেকে যায়। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাণিজ্যিক ব্যাংকের গুরুত্ব অপরিসীম।

বাংলাদেশ সরকারি ব্যাংক কয়টি

বাংলাদেশ সরকারি ব্যাংক কয়টি

বাংলাদেদেশের নাগরিক আমরা হলেও আমাদের মধ্যে অনেকের জানা নেই বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক সম্পর্কে। তবে একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের এ বিষয় সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক কয়টি।

বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংক হলো ৬ টি। যথাঃ

১. সোনালী ব্যাংক

২. জনতা ব্যাংক

৩. অগ্রণী ব্যাংক

৪. বেসিক ব্যাংক

৫. রুপালী ব্যাংক

৬. বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসি

উপরের উল্লেখিত ব্যাংকগুলো বাংলাদেশে সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে। এ ব্যাংকগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন-

সোনালী ব্যাংক: বাংলাদেশে প্রথম সারিতে যে বৃহ্যৎ ব্যাংকগুলো রয়েছে তার মধ্যে সোনালী ব্যাংক একটি। এ ব্যাংক ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ ব্যাংক সম্পূর্নভাবে পরিচালিত হয়ে থাকে সরকারের মাধ্যমে। সোনালী ব্যাংকের মোট শাখা ১২৩২ টি। দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে এ ব্যাংকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।  

জনতা ব্যাংক: জনতা ব্যাংক হলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক। এটি রাষ্ট্র কর্তৃত মালিকানাধীন। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৭২ সালে। আমানত গ্রহন, ঋনপ্রদানসহ বিভিন্ন সেবামূলক কাজ এ ব্যাংক সম্পাদন করে থাকে। জনতা ব্যাংকের বর্তমানে মোট শাখা রয়েছে ৯২১ টি। 

অগ্রণী ব্যাংক: বাংলাদেশের রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭২ সালে। অগ্রণী ব্যাংকের ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয় অনলাইন ব্যবস্থাপনায়। এ ব্যাংকের মোট অনলাইন শাখা রয়েছে ৯৬২ টি। 

বেসিক ব্যাংক: রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো বেসিক ব্যাংক। ১৯৮৮ সালে এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তবে এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১৯৮৯ সালে। বিভিন্ন আর্থিক পরিষেবা এ ব্যাংক প্রদান করে থাকে। বেসিক ব্যাংকের বর্তমান শাখা ৭২ টি। 

রুপালী ব্যাংক: বাংলাদেশের অন্যতম একটি ব্যাংক রুপালী ব্যাংক। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৭২ সালে। রুপালী ব্যাংক আর্থিক পরিষেবা ও ব্যাংকিং সুবিধা গ্রাহকদের দিয়ে থাকে। এ ব্যাংকের বর্তমান শাখার সংখ্যা ৫৮৭ টি। 

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল): সরকারের মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটি হলো বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বর। এ ব্যাংকের মোট শাখা রয়েছে ৫০ টি। 

আরো পড়ুন: দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকা

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংক কোনটি

ব্যাংক হলো এক ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে মুনাফা অর্জন ও আর্থিক পরিষেবা প্রদান করা হয়। ব্যাংক শুধু মুনাফাই অর্জন করে না বরং দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নতি প্রকল্পে ব্যাংকের গুরুত্ব রয়েছে। ব্যাংক হলো টাকা রাখার একটি নিরাপদ প্রতিষ্ঠান, তাই আমরা অনেকেই সেখানে টাকা আমানত হিসেবে রাখি।

বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি মোট ব্যাংকের সংখ্যা ৬১ টি। এ ব্যাংকগুলোর মধ্যে অনেক ব্যাংকের কার্যক্রম বড় আবার কোনো ব্যাংকের ছোট হয়ে থাকে। ব্যাংকে টাকা রাখার সময় অনেকের মনে প্রশ্ন আসে যে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংক কোনটি। অনেকেই এ নিয়ে দ্বিধায় পড়ে যায়, একেক জন একেক কথা বলে। তো চলুন সঠিক তথ্য জেনে নিন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংক কোনটি।

বাংলাদেশের মোট ব্যাংকের মধ্যে ১০ টি ব্যাংককে সবথেকে সেরা বলা হয়ে থাকে। এ ব্যাংক ১০ টি অধিক নিরাপদ। বাংলাদেশের এ ১০ টি সেরা ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যাংক হলো সোনালী ব্যাংক। এ ব্যাংকটিতে অধিক পরিমাণে লেনদেন হয়ে থাকে, যার কারণে এ ব্যাংকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ব্যাংক বলা হয়ে থাকে।

আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যাংকের তালিকায় রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। এ ব্যাংকটি গ্রাহকদের প্রচুর পরিমাণে সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকছে যার কারনে এ ব্যাংকে লেনদেন অধিক পরিমাণে হচ্ছে। ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে এ ব্যাংকের গ্রাহকের সংখ্যা। আর মূলত এসবের কারণে এ ব্যাংককে বড় ব্যাংকের তালিকায় রাখা হয়েছে।

আশা করি বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ব্যাংক কোনটি এ প্রশ্নের উত্তর আপনারা পেয়ে গেছেন। আপনি যদি আপনার টাকা নিরাপদ প্রতিষ্ঠানে রাখার কথা ভাবেন, তাহলে নিঃসন্দেহে এ ব্যাংক দুটি বেছে নিতে পারেন। এ ব্যাংক দুটিতে টাকা রাখার সময় আপনাকে কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হতে হবে না।

পরিশেষে বলতে চাই, ব্যাংক হলো সেই প্রতিষ্ঠান যেখানে আপনার টাকা সুরক্ষিত ভাবে আমানত রাখতে পারবেন। তবে ব্যাংক এ টাকা রাখার আগে অবশ্যই ভেবে নিবেন কোন ব্যাংক এ টাকা রাখা সবথেকে নিরাপদ। এর জন্য সরকারি ব্যাংক বাছায় করে নিতে পারেন। নিরাপদ ব্যাংকে টাকা গচ্ছিত রাখুন আপনার টাকা আপনার থাকবে।

আরো পড়ুন: পূবালী ব্যাংক কি সরকারি - পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা

লেখকের শেষ বক্তব্য

বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংক কয়টি ও কি কি সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন
comment url