সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন সম্পর্কে জানেন কী? সিটি ব্যাংক শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য স্টুডেন্ট লোন সেবা চালু করেছে। এই লোনটি শিক্ষার্থীদের সমস্ত শিক্ষাগত খরচ মেটানোর জন্য দেওয়া হয় যেমন: টিউশন ফি, জীবনযাত্রার ব্যয়, চিকিৎসা বীমা, বিমান ভাড়াসহ আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে।
আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ আমরা আপনাকে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করবো। তাহলে আলোচনাটি শুরু করা যাক
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন কী?
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন হলো একটি আর্থিক ব্যবস্থা যা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান মেটায়। যাতে শিক্ষার্থীরা আর্থিক প্রতিবন্ধকতা তাদের পড়াশোনার পথে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে।
এই লোনটি মূলত শিক্ষার্থীদের পিতা-মাতা বা আইনি অভিভাবকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যাতে তারা তাদের সন্তানের শিক্ষার খরচ বহন করতে পারেন ও এই লোনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দেশে বা বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায় সেটি নিশ্চিত করা। সিটি ব্যাংকের এই স্টুডেন্ট লোনের মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ সুন্দর ও সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করা।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন কারা পাবে?
যেসকল শিক্ষার্থী দেশের মধ্যে বা বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান, তাদের পিতা-মাতা বা আইনি অভিভাবকরা যদি শিক্ষার্থীদের পড়াতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে তারা সিটি ব্যাংক থেকে এই স্টুডেন্ট লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন।
বিশেষ করে বিদেশে পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এই লোনটি অত্যন্ত উপযোগী, কারণ এটি টিউশন ফি, জীবনযাত্রার খরচ, চিকিৎসা বীমা, এবং ভ্রমণ খরচের মতো বিভিন্ন আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। তবে, দেশের মধ্যে পড়াশোনার ক্ষেত্রে এটি UGC অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নের জন্য লোনটি অনুমোদিত হতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে, যদি শিক্ষার্থীর নিজস্ব আয় বা যোগ্যতার ব্যবস্থা থাকে, তাহলে সরাসরি শিক্ষার্থী নিজেরও এই লোনের জন্য আবেদন করার সুযোগ পাবে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিটি ব্যাংক অভিভাবকের আর্থিক যোগ্যতা যাচাই করে লোন দিয়ে থাকে।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের যোগ্যতা
প্রতিটি ব্যাংকের বেশ কিছু শর্তাবলী রয়েছে সকল শর্তাবলী অনুসরণ করলে উক্ত ব্যক্তি সিটি ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার জন্য উপযুক্ত হিসেবে মিশ্রিত হবেন এক্ষেত্রে সিটি ব্যাংকের স্টুডেন্ট লোন এর ব্যতিক্রম নয়। সিটি ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট লোন পেতে গ্রাহককে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে:
- শিক্ষাগত উদ্দেশ্য: শিক্ষার্থীর একটি ভালো একাডেমিক রেকর্ড থাকতে হবে। এসএসসি/এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল থাকতে হবে যা উচ্চশিক্ষার গ্রহণের সক্ষমতা প্রমাণ করে। শিক্ষার্থীকে অবশ্যই একটি স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেভর্তির জন্য একটি অফার লেটার থাকতে হবে।
- ন্যূনতম আয়: অভিভাবকদের মাসিক আয় সর্বনিম্ন একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ (সাধারণত ২০,০০০ টাকা বা তার বেশি) হতে হবে। তবে এটি শর্তসাপেক্ষে পরিবর্তিত হতে পারে।
- ব্যাংক অ্যাকাউন্ট: আবেদনকারীর সিটি ব্যাংকের যেকোন শাখায় একটি সচল একাউন্ট থাকতে হবে।
- সম্পর্ক: আবেদনকারীর সাথে শিক্ষার্থীর সম্পর্ক সুনির্দিষ্ট প্রমাণ থাকতে হবে।
- সম্পূর্ণ নথি: লোনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র সঠিক ও সম্পূর্ণভাবে জমা দিতে হবে।
উপরিউক্ত যোগ্যতাগুলো সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের জন্য আবেদন করার পূর্বশর্ত। আপনার পরিস্থিতি মোতাবেক সঠিক তথ্য জানার জন্য সিটি ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বাংলাদেশের অন্যান্য ব্যাংকের মতো সিটি ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান করতে হবে এ সকল কাগজপত্র পর্যালোচনা করে সেটি ব্যাংক আপনাকে এই স্টুডেন্ট লোন প্রদান করবে। সিটি ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট লোনের আবেদন করতে নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে:
আবেদনকারীর জন্য:
- জাতীয় পরিচয়পত্রের স্পষ্ট ফটোকপি।
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২টি রঙিন ছবি।
- মাসিক আয়ের প্রমাণপত্র
- বিগত ৬ মাস বা ১২ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- ই-টিন সার্টিফিকেট বা ট্যাক্স রিটার্নের কপি যদি ৫ লাখ টাকার বেশি লোন নেন।
গ্যারান্টরের জন্য:
- জাতীয় পরিচয়পত্রের স্পষ্ট ফটোকপি।
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ১টি রঙিন ছবি।
- ভিজিটিং কার্ড (যদি থাকে)।
- মাসিক আয়ের প্রমাণপত্র।
- বিগত ৬ মাস বা ১২ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
এছাড়াও, সিটি ব্যাংকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রয়োজনে অতিরিক্ত কাগজপত্রের তথ্য জানিয়ে দিবে।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের বৈশিষ্ট্য
প্রতিটি ব্যাংকের মতো সিটি ব্যাংকের স্টুডেন্ট লোনের কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে:
- শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় খরচের ভিত্তিতে লোনের পরিমাণ নির্ধারিত হয়, যা টিউশন ফি, জীবনযাত্রার খরচ, এবং অন্যান্য শিক্ষাগত খরচ কভার করে।
- লোনটি শিক্ষার্থীর একাডেমিক প্রয়োজন অনুযায়ী ধাপে ধাপে প্রদান করা হয়, যাতে অর্থের অপচয় কম হয়।
- সাশ্রয়ী কিস্তি এবং প্রতিযোগিতামূলক সুদের হারে লোন পরিশোধের সুযোগ।
- সিটি ব্যাংকের “স্টুডেন্ট ফাইল” সার্ভিসের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাঠানো সহজ হয়।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের সুবিধা
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের টিউশন ফি, সেমিস্টার ফি, এবং আনুষঙ্গিক খরচ মেটাতে আর্থিক সহায়তা পান। এছাড়াও, শিক্ষার্থীরা সেমিস্টার ভিত্তিতে ৩, ৬, বা ১২ মাসের ব্যবধানে একাধিক ধাপে লোন গ্রহণ করতে পারেন। লোন পরিশোধের জন্যও সিটি ব্যাংক সহজ কিস্তির সুবিধা প্রদান করে।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন কত টাকা নেওয়া যায়?
সিটি ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট লোন হিসেবে সর্বনিম্ন ১ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যায়। তবে লোনের পরিমাণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে যেমনঃ
এই লোনের পরিমাণ আপনার বা আপনার অভিভাবকের আর্থিক যোগ্যতা, মাসিক আয়, এবং যে প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করবেন তার টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। ব্যাংক আপনার আবেদন যাচাই-বাছাই করে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুমোদন করবে।
যদি বিদেশে পড়াশোনার জন্য লোন নেন, সেক্ষেত্রেও এই সীমা প্রযোজ্য হয় এবং টিউশন ফি, জীবনযাত্রার খরচ, বিমান ভাড়া ইত্যাদি সবকিছুর জন্য এই লোন ব্যবহার করা যেতে পারে।
সিটি ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট লোনের পরিমাণ শিক্ষার্থীর প্রয়োজন এবং আবেদনকারীর আর্থিক সামর্থ্যের ওপর নির্ভর করে। সাধারণত, এটি শিক্ষার মোট খরচের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ কভার করতে পারে, যা লাখ টাকা থেকে শুরু হয়ে উচ্চ পরিমাণ পর্যন্ত হতে পারে। তবে সঠিক পরিমাণ জানতে সিটি ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করা প্রয়োজন।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন কেন নিবেন?
সিটি ব্যাংক থেকে স্টুডেন্ট লোন নেওয়ার বেশ কিছু কারণ বা সুবিধা রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণে সহায়ক হতে পারে। নিচে এর প্রধান কারণগুলো তুলে ধরা হলো:
উচ্চশিক্ষার আর্থিক বোঝা কমানো: শিক্ষার খরচ, বিশেষ করে উচ্চশিক্ষা, দিন দিন বেড়েই চলেছে। দেশ বা বিদেশে মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার জন্য বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন হয়। অনেক পরিবারের পক্ষে এই সম্পূর্ণ খরচ বহন করা কঠিন হয়ে যায়। সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন এই আর্থিক বোঝা কমাতে সাহায্য করে।
স্বপ্ন পূরণের সুযোগ: আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী তাদের পছন্দের বিষয়ে বা পছন্দের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে পারে না। স্টুডেন্ট লোন এই বাধা দূর করে শিক্ষার্থীদের তাদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করার এবং নিজেদের স্বপ্ন পূরণের সুযোগ করে দেয়।
ব্যাপক খরচ কভার করে: সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন অনেক খরচ কভার করে। এর মধ্যে রয়েছে:
- জীবনযাত্রার খরচ: থাকা-খাওয়া, দৈনন্দিন প্রয়োজন।
- চিকিৎসা বীমা: বিশেষ করে বিদেশে পড়াশোনার ক্ষেত্রে অপরিহার্য।
- বিমান ভাড়া: বিদেশে যাতায়াতের খরচ।
- অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ: বইপত্র, পরীক্ষার ফি, ল্যাব ফি ইত্যাদি।
এই ব্যাপক কভারেজ শিক্ষার্থীদের পড়াশোোনায় মনোযোগ দিতে সাহায্য করে, কারণ তাদের অতিরিক্ত খরচের চিন্তা করতে হয় না।
নমনীয় পরিশোধের সুবিধা: সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন পরিশোধের জন্য ১ থেকে ৫ বছরের নমনীয় সময়কাল প্রদান করে। এর মানে হলো, শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করার পর এবং কর্মজীবনে প্রবেশ করার পর ধীরে ধীরে লোন পরিশোধ করতে পারবে। এতে তাদের উপর আর্থিক চাপ পড়ে না এবং তারা নিজেদের আয় থেকে সহজেই লোন শোধ করতে পারে।
প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার: সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের জন্য প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার অফার করে। অন্যান্য ব্যক্তিগত ঋণ বা সাধারণ ঋণের তুলনায় এর সুদের হার তুলনামূলকভাবে কম হতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদে লোনের খরচ কমায়।
বিদেশে পড়াশোনার জন্য বিশেষ সুবিধা: যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চান, তাদের জন্য সিটি ব্যাংক “সিটি স্টুডেন্ট ফাইল” নামক একটি বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। এর মাধ্যমে টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার খরচ সরাসরি বিদেশে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো যায়। অনেক সময় ব্যাংক এক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বিনিময় হার প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
অভিভাবকদের জন্য সুবিধা: যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর অভিভাবক বা আইনগত অভিভাবক লোনের জন্য আবেদন করেন, তাই এটি এমন শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ উপকারী যাদের নিজস্ব আয়ের উৎস নেই। এর মাধ্যমে পরিবার সহজেই সন্তানের উচ্চশিক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করতে পারে।
সংক্ষেপে, সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার পথ সুগম করতে, আর্থিক বোঝা কমাতে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণে একটি কার্যকর ও সহায়ক হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। আপনার যদি উচ্চশিক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
স্টুডেন্ট লোন পরিশোধের সময় কত?
সাধারণত ৫ বছর বা ৬০ মাসের মধ্যে লোন পরিশোধ করতে হয়। তবে এটি লোনের শর্তের ওপর নির্ভর করে।
সন্তান বিদেশে থাকলে কীভাবে টাকা পাঠানো সম্ভব?
সিটি ব্যাংকের “স্টুডেন্ট ফাইল” সার্ভিসের মাধ্যমে অভিভাবকরা বিদেশে তাদের সন্তানের কাছে টাকা পাঠাতে পারেন।
লোন নিতে গ্যারান্টর প্রয়োজন কি?
হ্যাঁ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্যারান্টর প্রয়োজন হয়। গ্যারান্টরের জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি, এবং আয়ের প্রমাণ প্রদান করতে হবে।
সর্বোচ্চ কত টাকা লোন নেওয়া যায়?
সিটি ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ লোনের পরিমাণ শিক্ষার খরচ এবং আবেদনকারীর যোগ্যতার ওপর নির্ভর করে।
লেখকের শেষ মতামত
শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন পূরণে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন একটি নির্ভরযোগ্য সমাধান হতে পারে। এই লোনের মাধ্যমে অভিভাবকরা তাদের সন্তানের শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করতে পারেন। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাকে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে সক্ষম হয়েছে। আরও তথ্যের জন্য সিটি ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।