পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন (সর্বশেষ আপডেট) – যোগ্যতা ও আবেদন পদ্ধতি

আমরা অনেকেই নিজের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কার লোন নিতে চাই কিন্তু অনেকেই টাকার অভাবে তা করতে পারিনা। তখনি আমাদের মাথায় আসে লোন নেওয়ার চিন্তা। আর গাড়ি লোন নেওয়ার জন্য পূবালী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে। 

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন

তাই আপনিও যদি গাড়ি লোন নিয়ে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু ধাপ বা ক্রাইটেরিয়া অনুসরণ করতে হবে যা আমরা আজকের এই পোষ্টে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন সম্পর্কে বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য জেনে নেয়ার জন্য আপনাকে এই আর্টিকেলের একদম শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন ২০২৫

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন হলো একটি বিশেষ ধরনের ঋণ, যা ব্যক্তিগত বা বাণিজ্যিক গাড়ি কেনার জন্য প্রদান করা হয়। এই লোনের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজ শর্তে গাড়ি ক্রয় করতে পারেন এবং মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারেন।

একজন গ্রাহক পূবালী ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা গাড়ি ক্রয় করার জন্য গাড়ির লোন নিতে পারেন। তবে গাড়ির মোট মূল্যের ৫০% পর্যন্ত পূবালী ব্যাংক প্রদান করে থাকে। এই ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে নতুন গাড়ি ক্রয় করতে চাইলে গাড়ি লোন গ্রহণ করতে পারেন।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন এর বৈশিষ্ট্য

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো সঠিকতা বজায় রাখতে সহায়তা করবে। এজন্য আবেদনকারীর এসকল সকল তথ্য গ্রাহকের জেনে রাখা দরকার। পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের বৈশিষ্ট্য সমূহ নিচে তুলে ধরা হলঃ:

  • গাড়ি ক্রয় করার জন্য পূবালী ব্যাংক ৫ লক্ষ থেকে ৮০ লক্ষ টাকা লোন প্রদান করে থাকে দিয়ে থাকে। 
  • সর্বোচ্চ ৫ বছরের মধ্যেই লোন পরিশোধ করতে হবে।
  • বর্তমানে পূবালী ব্যাংক গাড়ির লোনের জন্য ৯% শতাংশ সুদ নেয়। 
  • প্রসেসিং ফী ০.৫০% শতাংশ (লোনের পরিমানের উপর ভিত্তি করে)। তবে ১৫ হাজার টাকার বেশি দরকার হয় না।
  • অন্য কোন লুকানো চার্জ নেই।
  • মাসিক ভিত্তিতে কিস্তি দিয়ে লোন পরিশোধ করতে হবে।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন এর যোগ্যতা

পূবালী ব্যাংক পিএলসি থেকে গাড়ি লোন (কার লোন) পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হয়। এই লোনটি সাধারণত ব্যক্তিগত বা পারিবারিক ব্যবহারের জন্য গাড়ি কেনার উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়, বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য নয়।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন নেওয়ার বেশ কিছু শর্তাবলি রয়েছে। এসকল শর্ত মান্য করে আবেদনকারীকে অনুসরণ করে পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন নিতে হবে। পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি লোন নিতে হলে একজন আবেদনকারীর যোগ্যতা থাকতে হবে:

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • আবেদনকারীর ন্যূনতম বয়স ২১ বছর হতে হবে এবং লোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার সময় আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়স ৬৫ বছর হতে পারবে।
  • আবেদনকারীকে পেশাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ দিতে হবে।
  • পূবালী ব্যাংকে আবেদনকারীর একটি সক্রিয় ব্যাংক হিসাব থাকতে হবে
  • ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র প্রয়োজন হবে
  • বেতনভোগী ব্যক্তির ক্ষেত্রে স্থায়ী মাসিক আয়ের উৎস থাকতে হবে এবং মাসিক নিট আয় লোনের কিস্তির (EMI) কমপক্ষে ৩ গুণ হতে হবে।
  • প্রবাসীর ক্ষেত্রে বৈধ উপায়ে নিয়মিত রেমিটেন্স আয়ের প্রমাণ থাকতে হবে।
  • পূর্বে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিয়ে খেলাপি অর্থাৎ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (CIB) রিপোর্ট পরিষ্কার থাকতে হবে 
  • লোনকৃত অর্থ দিয়ে কেনা গাড়িটি অবশ্যই অ-বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য হতে হবে। 
আরো পড়ুনঃ-  ইসলামী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন ২০২৫ (আপডেট তথ্য)

তবে ব্যবহৃত গাড়ির ক্ষেত্রেও লোন পাওয়ার সুযোগ থাকতে পারে, তবে সেগুলোর জন্য শর্তাবলী ভিন্ন হতে পারে এবং গাড়ির মডেল ও প্রস্তুতকাল একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার নির্দিষ্ট ব্যক্তিগত পরিস্থিতি, আয়ের ধরণ, এবং লোনের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে পূবালী ব্যাংক অতিরিক্ত যোগ্যতা লাগতে পারে। তাই সবচেয়ে সঠিক তথ্যের জন্য, আপনার নিকটস্থ পূবালী ব্যাংক পিএলসি এর শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আমরা অনেকেই পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি লোন নিতে চাই কিন্তু লোন নেওয়ার যোগ্যতা থাকলেও অল্প কিছু কাগজপত্রের জন্য লোন গ্রহণ করতে পারিনা। লোন পাওয়ার যোগ্যতা থাকা যেমন জরুরী তেমনি কাগজপত্রও জরুরী। তাহলে আসুন কথা না বাড়িয়ে পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি লোন নিলে কি কি নথি লাগবে তা জেনে নেওয়া যাক।

  • আবেদনকারী এবং জামিনদারের ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রদান করতে হবে।
  • আবেদনকারী এবং জামিনদারের পাসপোর্ট সাইজ এর ২ কপি ছবি প্রদান করতে হবে।
  • সর্বশেষ আয়কর ছাড়পত্রের কপি অথবা রশিদ প্রদান করতে হবে।
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি প্রদান করতে হবে।
  • আবেদনকারী/জামিনদারের জাতীয় শনাক্তকরণ নথির অনুলিপি
  • সাম্প্রতিক ল্যাব-মুদ্রিত আইডি ফটোগ্রাফের 2 কপি
  • আবেদনকারীর শেষ আয়কর ছাড়পত্র/আয়কর রশিদ/আয়কর রশিদ-এর কপি
  • আবেদনকারীর সর্বশেষ ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
  • যিনি গ্যারান্টার হবেন উনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
  • চাকরিজীবী ব্যক্তির জন্য কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রশংসাপত্র প্রদান করতে হবে।
  • ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে বৈধ ট্রেড লাইসেন্স এবং আয়ের বিবরণী প্রদান করতে হবে।
  • পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন এর জন্য প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত কাগজপত্র
  • গাড়ির নিবন্ধন প্রমাণপত্র।
  • গাড়ির বীমা প্রমাণপত্র।
  • ব্যাংকের নির্ধারিত পূরণ করা ফর্ম।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন আবেদন পদ্ধতি

পূবালী ব্যাংক পিএলসি থেকে গাড়ি লোন আবেদন বেশ কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়। আপনার ব্যক্তিগত ও আর্থিক অবস্থা যাচাই করার পর ব্যাংক ঋণ অনুমোদন করে। গাড়ি লোনের জন্য আবেদন করার ধাপগুলো নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:

নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ: প্রথমে আপনার নিকটস্থ পূবালী ব্যাংক পিএলসি-এর শাখায় যান। এরপরে একজন লোন কর্মকর্তার সাথে কথা বলে গাড়ি লোনের বিষয়ে আপনার আগ্রহ ও প্রয়োজন সম্পর্কে জানান। তারা আপনাকে লোনের সর্বশেষ সুদের হার, লোনের পরিমাণ, মেয়াদ, যোগ্যতা, এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেবেন। আপনার আয়ের উৎস এবং গাড়ির মডেলের ওপর ভিত্তি করে কোন ধরনের লোন আপনার জন্য উপযুক্ত হবে, সে বিষয়ে পরামর্শ নিতে হবে।

আরো পড়ুনঃ-  কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি বিস্তারিত জানুন

আবেদন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করা: ব্যাংক থেকে গাড়ি লোনের জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সতর্কতার সাথে এবং সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া: আবেদনপত্রের সাথে উপরে উল্লেখ করা সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিন এবং সেগুলো সঠিকভাবে সাজিয়ে জমা দিন। কাগজপত্র জমা দেওয়ার সময় একটি রিসিপ্ট নিতে ভুলবেন না।

ব্যাংক কর্তৃক তথ্য যাচাই করা: কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর ব্যাংক আপনার আবেদনপত্র ও তথ্য সমূহ যাচাই-বাছাই করবে। যাচাই প্রক্রিয়ায় কিছু সময় লাগতে পারে। ব্যাংক আপনার দেওয়া তথ্যের সত্যতা যাচাই করবে এবং আপনি এই লোন নেয়ার জন্য সক্ষম কিনা তা যাচাই করবে। প্রয়োজনবোধে, ব্যাংক আপনাকে বা আপনার গ্যারান্টারকে সাক্ষাতের জন্য ডাকতে পারে।

লোন অনুমোদন ও চুক্তি স্বাক্ষর করা: সকল যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হলে এবং আপনি সকল শর্ত পূরণ করলে, আপনার লোন আবেদন অনুমোদিত হবে। লোন অনুমোদিত হলে, আপনাকে ব্যাংকের সাথে একটি ঋণ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এই চুক্তিতে লোনের পরিমাণ, সুদের হার, মেয়াদ, মাসিক কিস্তির পরিমাণ এবং অন্যান্য শর্তাবলী বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে।

কিস্তি পরিশোধ করা: লোনের অর্থ ছাড় হওয়ার পর থেকে চুক্তি অনুযায়ী নিয়মিত মাসিক কিস্তিতে (EMI) লোনের আসল ও সুদ পরিশোধ করতে হবে। কিস্তি পরিশোধের জন্য সাধারণত গ্রাহকের পূবালী ব্যাংকের হিসাব থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অর্থ কেটে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় ।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

  • আবেদন করার আগে আপনার লোন পরিশোধের সক্ষমতা সম্পর্কে নিশ্চিত হন।
  • সকল তথ্য নির্ভুল এবং সত্য দিন। মিথ্যা তথ্য প্রদান করলে আপনার আবেদন বাতিল হতে পারে এবং আইনি জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
  • আপনি যদি কোনো বিষয়ে অনিশ্চিত থাকেন, তাহলে পূবালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সাথে খোলামেলা আলোচনা করুন।
  • এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আপনি পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন সুদের হার

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের সুদের হার সাধারণত ৯% থেকে ১৪% পর্যন্ত হতে পারে। তবে, প্রক্রিয়াকরণ ফি ঋণের পরিমাণের ০.৫০%, কিন্তু টাকা ১৫,০০০/- এর বেশি নয়। কিন্তু সুদের হার লোনের ধরন, মেয়াদ এবং অন্যান্য শর্তের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সর্বশেষ সুদের হার জানতে ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা শাখায় যোগাযোগ করুন।

আরো পড়ুনঃ-  ৫০ হাজার টাকা লোন (আপডেট তথ্য) - যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন এর সুবিধা

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজ শর্তে গাড়ি ক্রয় করতে পারেন এবং মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারেন। এই লোনের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যা গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয়। নিচে পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের সুবিধাগুলো বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:

  • পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের সুদের হার সাধারণত ৯% থেকে ১৩% পর্যন্ত হয়, যা অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় কম। এটি গ্রাহকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে।
  • এই লোনের মেয়াদ সাধারণত ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে, যা গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক। দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ হওয়ায় মাসিক কিস্তি কম হয়।
  • লোনের টাকা গাড়ি কেনার কাজে ব্যবহার করা যায়। এটি গ্রাহকদের জন্য গাড়ি ক্রয়ের সুবিধা প্রদান করে।
  • পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন তুলনামূলকভাবে সহজ শর্তে প্রদান করা হয়। গ্রাহকরা সহজেই এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন।
  • লোনের বিপরীতে জামানত বা সিকিউরিটি প্রদান করতে হয়। তবে, জামানতের মান লোনের পরিমাণের চেয়ে বেশি বা সমান হতে হবে।
  • কিছু শর্ত সাপেক্ষে লোনের টাকা আগাম পরিশোধ করা যায়। এটি গ্রাহকদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে।
  • লোনের মাধ্যমে গাড়ি ক্রয় করার সময় গাড়ির নিবন্ধন এবং বীমা সুবিধা প্রদান করা হয়। এটি গ্রাহকদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে।
  • পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরিমাণ ঋণ প্রদান করা হয়। এটি গ্রাহকদের গাড়ি ক্রয়ের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ প্রদান করে।
  • পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের মেয়াদ সাধারণত ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে। এটি গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক।

পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোনের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজ শর্তে গাড়ি ক্রয় করতে পারেন এবং মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারেন। এটি গ্রাহকদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে।

আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য পূবালী ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.pubalibankbd.com ভিজিট করুন বা নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন। লোনের শর্তাবলী এবং সুদের হার সময়ে সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই সর্বশেষ তথ্যের জন্য সরাসরি ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

লেখকের শেষ মতামত

পরিশেষে বলতে চাই আমরা যারা আর্থিক দুর্বলতার কারণে গাড়ি কেনার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে না। তারা চাইলেই পূবালী ব্যাংক থেকে গাড়ি লোন নিজের স্বপ্নটি পূরণ করতে পারেন। কেননা অন্যান্য ব্যাংক এর তুলনায় পূবালী ব্যাংক গাড়ি লোন প্রদানে বেশ ভালো সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে।

আরও তথ্যের জন্য পূবালী ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন ও আপনার গাড়ি কেনার স্বপ্নকে নিয়ে যান সফলতার শীর্ষ স্তরে। আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে আপনি কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment