মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক, আপনি যদি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা শুরু করতে চান বা ব্যবসা করার চিন্তা ভাবনা করেন, তাহলে তার আগে আপনাকে কিভাবে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করতে হয় সেই সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। মূলত সেজন্যই আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। দেশ বিদেশের বিভিন্ন ব্যবসায়ীকদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও ভ্রমণের সুবিধার্থে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা এখন বলা যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম আমাদের অনেকের কাছেই এখানো অজানা। আপনি কি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম জানতে চেয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছেন? তাহলে এখন আপনি সঠিক স্থনেই এসেছেন। কেননা, এই পোষ্টে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম আলোচনা করার পাশাপাশি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা নিয়ে আরও অন্যান্য জরুরি বিষয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

উপস্থাপনা

আমাদের দেশে এই মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসার প্রচূর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে। ভ্রমণ থেকে শুরু করে এখন বিভিন্ন ধরণের প্রয়োজনে মানি এক্সচেঞ্জ এর দরকার পড়ে। যার ফলে বর্তমান সময়ে এই ব্যবসার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা এ ব্যবসা সম্পর্কে কিছুই জানে না।

এজন্য আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার সঠিক নিয়ম জানিয়ে দিব। এর পাশাপাশি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিব যাতে আপনি কোন্রকম সমস্যা ছাড়াই এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এজন্য অবশ্য আপনাকে সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে হবে। তাহলে আপনি আপনার মনের সব প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন। চলুন প্রথমে আমরা মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা কি তা জেনে নেই।

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা কি

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসাটি বৈদেশিক মুদ্রা (Currency exchange) বিনিময় হিসেবেও পরিচিত। এটি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (Financial institutions) মাধ্যমে এক দেশের মুদ্রার বিনিময়ে অন্য কোন দেশের মুদ্রা প্রদান করার মাধ্যমে এই মুদ্রা বিনিময়ে ব্যবসা করা হয়। এই ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে সাহায্য করা।

যাতে সহজভাবে আন্তর্জাতিক ভাবে লেনদেন করতে পারে বা বিদেশ ভ্রমণ করতে পারে। মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসাগুলো মূলত একটি নির্দিষ্ট বিনিময় হারে মুদ্রা বেচা-কেনা হয়ে থাকে। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক অবস্থা এবং বাজারের চাহিদা মোতাবেক মানি এক্সচেঞ্জ রেট নির্ধারন হয়।

অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ

অফ লাইন এর চেয়ে এখন অনলাইনে মানি এক্সচেঞ্জ করা অত্যন্ত সহজ। তবে অনলাইনে মানি এক্সচেঞ্জ এর জন্য মানুষের কাছে বিশ্বস্ততা অর্জন করাতা জরুরি। কেননা অনলাইনে প্রায় সবাই প্রতারণার শিকার হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে আপনাকে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে যেমনঃ

আরো পড়ুনঃ-  ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়

পর্যাপ্ত শিক্ষা এবং জ্ঞান: প্রথমে আপনি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসার জন্য পর্যাপ্ত জ্ঞান এবং শিক্ষা প্রাপ্ত করতে হবে। আপনি নীতি, নিয়ম, এবং সার্ভিস সম্পর্কে জ্ঞান প্রাপ্ত করতে পারেন এবং আর্থিক বিনিময়ের জন্য প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত করতে পারেন।

নিবন্ধন এবং অনুমতি: অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করতে হলে আপনার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে এবং সরকার থেকে একটি অনুমোদন পত্র কাছে থাকতে হবে। এছাড়া, সরকারের সম্পূর্ণ নীতিমালা অনুসরণ করে এবং নীতির সাথে খাপ খাইয়ে ব্যবসা করাটা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রযুক্তি এবং সফটওয়্যার: আপনার অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ সার্ভিস চালানোর জন্য একটি ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম প্রয়োজন, যা মুদ্রার বিনিময় প্রক্রিয়া সাহায্য করে। এটি আপনার অনলাইন ব্যবসা স্থাপন এপ্লিকেশন তৈরি করতে সহায়তা করবে।

অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে: অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ সার্ভিসের জন্য আপনাকে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা প্রদান করতে হবে, যাতে গ্রাহকরা মুদ্রা এবং অন্যান্য আর্থিক সম্পদ বিনিময় করতে পারেন। আপনি সুরক্ষিত এবং স্বাধীন পেমেন্ট গেটওয়ে (Independent payment gateway) প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন, এটি আপনার গ্রাহকদের অনেক নিশ্চয়তা দিতে সহায়তা করবে।

নিরাপত্তা ব্যবস্থা: আপনাকে গ্রাহকদের তথ্য এবং আর্থিক সম্পদ সুরক্ষিত রাখার জন্য অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ সার্ভিস স্থাপন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে সিকিউরিটি সিস্টেম স্থাপন করতে হবে।

বিপণন এবং বিপার্যন্ত সেবা: আপনার মানি এক্সচেঞ্জ সার্ভিস শুরু করার পর, আপনাকে গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে এবং উচ্চ মানের সেবা প্রদান করতে হবে। গ্রাহকদের সন্তুষ্ট রাখার জন্য ভাল বিপণন এবং বিপার্যন্ত সেবা সরবরাহ করতে হবে।

উপরোক্ত উপায় অনুসরণ করে আপনি সহজেই অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ সার্ভিস শুরু করতে পারবেন। অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে পুঁজির খুব বেশির দরকার পড়ে না। আপনি চাইলে অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ এর ব্যবসা অল্প পুজিতেই করতে পারবেন।

মানি এক্সচেঞ্জ কোথায় করা যায়

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে মানি এক্সচেঞ্জ কোথায় করা যায়? তবে এই নিয়ে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা আমরা পোষ্টের এই পাঠে আপনাদের সুবিধার কথা ভেবেই মানি এক্সচেঞ্জ কোথায় করা যায় তা তালিকাবদ্ধভাবে তুলে ধরেছি। তাহলে চলুন, কথা না বাড়িয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে অনুমোদিত মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ তালিকা জেনে নেওয়া যাক।

  • ইনস্ট্যান্ট ক্যাশ
  • প্লাসিড এক্সপ্রেস
  • স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস
  • প্রভু মানি ট্রান্সফার
  • ন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ
  • এ এইচ মানি চেঞ্জার
  • আগ্রাবাদ মানি এক্সচেঞ্জ
  • আহমেদ এক্সচেঞ্জ হাউজ
  • আল-আমিন মানি চেব্ধার
  • আল ঈমান মানি এক্সচেঞ্জ
  • লারি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি
  • হাবিব এক্সচেঞ্জ কোম্পানি
  • চেঞ্জ এক্সচেঞ্জ কোং, বাহরাইন
  • ট্রান্সফাস্ট রেমিটেন্স এল.এল.সি
  • ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন মানি ট্রান্সফার
  • ইউ.এ.ই এক্সচেঞ্জ সেন্টার এল.এল.সি
আরো পড়ুনঃ-  একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক আয় কত

আশা করছি আপনারা এই অংশটুকু পড়ে মানি এক্সচেঞ্জ কোথায় করা যায় সেই সম্পর্কে হয়তো বিস্তারিত তালিকা জানতে পেরেছেন। এবারা চলুন, আমাদের আজকের পোষ্টের মূল আলোচ্য বিষয় মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম

আপনি যদি মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা শুরু করতে চান বা ব্যবসা করার চিন্তা ভাবনা করেন, তাহলে তার আগে আপনাকে কিভাবে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করতে হয় বা মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম কি সেই সম্পর্কে জানতে নিতে হবে। মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম আমাদের কাছে এখনও অজানা। তাই আমরা নিম্নে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার সঠিক নিয়ম তুলে ধরেছি।

১. পর্যাপ্ত পুঁজি থাকতে হবে

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করতে হলে আপনার অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুঁজি থাকতে হবে। তবে এই ব্যবসা কম পুজি দিয়েও শুরু করা যায়। তবে আপনার কাছে যদি ২০ লক্ষ টাকার মতো পুঁজি থাকে তাহলে বেশ ভালো ভাবেই এই ব্যবসা করতে পারবেন।

২. বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থাকা

আপনি যদি বাংলাদেশে থেকে এই ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার এই দেশের নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট থাকতে হবে, এছাড়া অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও একই প্রসেস।

৩. বাংলাদেশের কোম্পানি হতে হবে

আমাদের বাংলাদেশে এই ব্যবসা করতে হলে আপনার কোম্পানি হতে হবে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত।  এই দেশে ব্যবসার ক্ষেত্রে অন্য দেশের কোম্পানি হলে হবে না।

৪. কোম্পানির নামের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে

আপনি যখন আপনার কোম্পানির নাম রাখবেন তখন কিন্তু আপনি আপনার কোম্পানির যেই নাম রাখবেন সেই নামের সাথে বিনিময়(Exchange) অর্থ স্থানান্তর (money transfer), রেমিট্যান্স (remittance)  ইত্যাদি এরকম যে কোন শব্দ যোগ করতে হবে। যাতে বুঝা যায় যে এটা মানি এক্সচেঞ্জ একটি কোম্পানি।

৫. ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি সক্রিয় ব্যাংক একাউন্ট চালু করে নিতে হবে। এই ব্যবসায় সেই ব্যাংকে আপনি সকল ধরণের লেনদেন করবেন।

৬. লাইসেন্স তৈরি করতে হবে

এছাড়া পরিশেষে যেটা সবথেকে জরুরি সেটা হচ্ছে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার আগে আপনাকে অবশ্যই একটি ভেলিড লাইসেন্স তৈরি করে নিতে হবে। মনে রাখবেন এই ব্যবসার ক্ষেত্রে লাইসেন্স থাকাটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

আরো পড়ুনঃ-  ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা কি হালাল

মুদ্রার লেনদেন প্রধানত ২ ভাগে বিভক্ত হতে পারে। যথা- ভিন্ন দেশের মুদ্রার লেনদেন এবং একই দেশের মুদ্রার লেনদেন। ভিন্ন দুটি দেশের মাঝে মুদ্রার লেনদেনকেই ফরেক্স বলা হয়। মনে করুন আপনি অন্য দেশের মুদ্রার সাথে মুদ্রার বিনিময়ে কম কিংবা বেশি করে বিক্রয় করলেন এই প্রক্রিয়াটি হালাল হবে। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে একটি শর্ত মানতে হবে সেটি হচ্ছে সাক্ষাতেই টাকাটি হস্তগত করতে হবে। আর আপনাদের মধ্যে কেউ যদি বিনিময়কৃত মুদ্রার হস্তগত না করেন, তাহলে সেই বিনিময়টি হালাল হবে না।

কোন কোন ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ করা যায়

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে কোন কোন ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ করা যায়। চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা আমরা পোষ্টের এই অংশে আপনাদের সুবিধার কথা ভেবেই কোন কোন ব্যাংকে মানি এক্সচেঞ্জ করা যায় তা তুলে ধরেছি। তাহলে চলন্ন কথা না বাড়িয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট দেওয়া অনুমোদিত মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ তালিকা জেনে নেওয়া যাক।

  • এ এইচ মানি চেঞ্জার
  • এএসএন মানিচেঞ্জার
  • এ্যাবকো মানি চেঞ্জার
  • আব্দুল্লাহ মানি চেঞ্জিং
  • আগ্রাবাদ মানি এক্সচেঞ্জ
  • আহমেদ এক্সচেঞ্জ হাউজ
  • আল-আমিন মানি চেব্ধার
  • আল-ফারাহ মানি এক্সচেঞ্জ
  • আল ঈমান মানি এক্সচেঞ্জ
  • আলিফ মানি এক্সচেঞ্জ
  • আলিফ মানি চেঞ্জার
  • আলম মানিএক্সচেঞ্জ
  • আলফা মানি এক্সচেঞ্জ
  • আমান মানি চেঞ্জার
  • আমিন মানিচেঞ্জার
  • অংকন মানি এক্সচেঞ্জ
  • এ্যাসোসিয়েটেড মানি
  • এভিয়া মানিচেঞ্জার
  • বি এম মানি এক্সচেঞ্জ
  • বকাউল মানিএক্সচেঞ্জ ইত্যাদি

মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা সম্পর্কে লেখকের মতামত

সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে আমাদের দেশে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম খুব একটা বেশি জটিল বিষয় নয়। এই ব্যবসায় অনেক বেশি ইনকাম করা যায় বিধায় আজকাল অনেকেই এই ব্যবসায় আগ্রহী। বিশ্বস্ততার সাথে সঠিক নিয়ম নীতি মেনে এই ব্যবসা পরিচালনা করতে পারলে এই ব্যবসা আপনার জন্য খুবই লাভজনক হবে এবং এর পাশাপাশি সাফল্যের হারও সবচেয়ে বেশি হবে।

তাই আমি মনে হয় সকল ধরনের অরাজকতা এড়িয়ে চলে উপরে উল্লেক্ষ করা ব্যবসা করার নিয়ম অনুসারে ব্যবসা করলে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করে অধিক আয় করা সম্ভব। আমরা ইতিমধ্যে মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা সম্পর্কে বিভিন্ন যাবতীয় তথ্য এই আর্টিকলে আলোচনা করেছি। আশা করছি এই বিষয়ে আপনার মনের সকল ধরণের প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছেন।

আজকের পোষ্ট নিয়ে এই ছিল আমাদের মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা এর খুঁটিনাটি বিষয়াদি। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে মনযোগ সহকাড়ে পড়েন তাহলে থাকলে আপনি হয়তো মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা কি, অনলাইন মানি এক্সচেঞ্জ, মানি এক্সচেঞ্জ কোথায় করা যায়, মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা করার নিয়ম, মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসা কি হালাল কিনা তা বিস্তারিত জেনে গেছেন।

Leave a Comment