ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি (সর্বশেষ আপডেট) – সুদের হার জানুন

ব্রাক এজিও বাংলাদেশের একটি সুনাম ধণ্য বেসরকারি প্রতিষ্টান। দারিদ্রতা নিরাসনে তারা নান কর্মসূচি ও সেবা প্রদান করে থাকে। তার মধ্যে তাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রধান কার্যক্রম হলো ক্ষুদ্রলোন প্রদান। যেসকল মানুষ অর্থনৈতিক ভাবে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছেন, তাদের আর্থিক স্বাচ্ছলতা প্রদানে তাদের এই কার্যক্রম পরিচালনা হয়ে থাকে।

ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি

ব্র্যাক এনজিও বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে পরিচিত, যা দরিদ্র ও নিম্নআয়ের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। তাদের মাইক্রোফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্রলোন কর্মসূচি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতির মূল ধারণা হলো ক্ষুদ্র লোনের মাধ্যমে দরিদ্র জনগণের কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ করে দেওয়া, যাতে তারা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।

ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে, এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লে, আশা করি ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। ব্র্যাক এনজিও লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার পূর্বে, এই সংস্থা থেকে কারা কারা লোন পেতে পারেন সে সম্পর্কে জানাটা জরুরী।

ব্র্যাক এনজিও লোন কি?

ব্রাক এনজিও লোনগুলো মূলত দেশের নানা স্তরের সম্প্রদয় পেয়ে থাকেন। যার মধ্যে রয়েছে- গ্রামে বসবাসকারী মহিলারা, যারা ভূমিহীন বা নিজের কোন জায়গা জমি নেই, অভিবাসী শ্রমিক, যুব সম্প্রদায়, কৃষক সহ নানা দরিদ্র জনগোষ্টী এবং যারা কিছু করতে চান মানে উদ্যেক্তাদের নিয়ে ব্রাক এনজিও তাদের এই লোন কার্যক্রম পরিচলনা করেন।

ব্রাক এনজিওতে ক্ষুদ্রলোন কর্মসূচিতে এই প্রতিষ্টানের সাথে সংশ্লিষ্ট সদস্যরা বিভিন্ন কারণে আর্থিক সেবা পেতে পারেন। ব্র্রাক এনজিওর একজন সদস্য হয়ে থাকলে আপনার যে সম্পদ রয়েছে তা বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে যেকোন ক্ষতি পূরণে লোন নিতে পারবেন।

ব্র্যাক এনজিও থেকে কি ধরনের লোন দেয়

ব্র্যাক ব্যাংক যে সকল লোন তাদের গ্রাহকদেরকে প্রদান করে থাকে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলোঃ

  • ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন 
  • নারী লোন 
  • প্রবাসী লোন 
  • মাইগ্রেশন লোন
  • নির্ভরতা লোন 
  • রেমিট্যান্স লোন
  • কৃষি লোন

উপরে উল্লেখিত এ সকল সেক্টর গুলো থেকে আপনারা কিন্তু ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিতে পারবেন। তবে আপনারা যে ধরনের লোন নিয়েন না কেন লোন পাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু কাগজপত্র দিতে হবে এবং এক্ষেত্রে ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন পাওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে। চলুন তাহলে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে এ বিষয়গুলো জেনে আসা যাক।

ব্র্যাক এনজিও লোন পাওয়ার যোগ্যতা

ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিতে আপনার যেসকল যোগ্যতা থাকতে তা নিচে উল্লেখ করা হলঃ 

আরো পড়ুনঃ শক্তি ফাউন্ডেশন লোন পাওয়ার যোগ্যতা

  • প্রথমত ব্র্যাক এনজিও হতে লোন নেওয়ার জন্য আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ৬৫ এর মধ্যে হতে হবে।
  • ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন নিতে হলে সেই শাখার সদস্য হতে হবে।
  • ব্র্যাক এনজিওর শাখায় আপনার একটি সঞ্চয় হিসাব থাকতে হবে। 
  • লোন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে দরিদ্র বা নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত হতে হবে।
  • আবেদনকারীর ক্ষুদ্র আকারের কোনো আয়বর্ধক কার্যক্রম থাকতে হবে অথবা নতুন করে শুরু করার পরিকল্পনা থাকতে হবে।
  • যদিও এটি জামানতবিহীন লোন, ব্যাংক বা এনজিও আবেদনকারীর ক্ষুদ্র হলেও একটি স্থিতিশীল আয়ের উৎস নিশ্চিত করতে হবে, যাতে লোন পরিশোধের সক্ষমতা থাকে।
  • ব্র্যাক এনজিও-এর লোন পাওয়ার প্রক্রিয়া এবং যোগ্যতা প্রচলিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের থেকে ভিন্ন। তাদের মূল ফোকাস হলো আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন।

আপনার নির্দিষ্ট যোগ্যতার জন্য সবচেয়ে সঠিক তথ্য জানতে, নিকটস্থ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত। সেখানকার কর্মীরা আপনার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে আপনাকে উপযুক্ত লোনের ধরণ এবং তার সুনির্দিষ্ট যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দিবেন। 

ব্র্যাক এনজিও লোন এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

ব্র্যাক একটি এনজিও হিসেবে যে ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রম পরিচালনা করে, তার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাধারণত প্রচলিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের লোনের থেকে ভিন্ন এবং তুলনামূলকভাবে কম হয়। 

তাদের মূল উদ্দেশ্য যেহেতু দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছে দেওয়া, তাই প্রক্রিয়াটি সহজবোধ্য রাখা হয়। ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন পাওয়ার জন্য যেসব কাগজপত্র দরকার পড়বে তা নিচে উল্লেখ করা হলঃ 

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • আবেদনকারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবির প্রয়োজন।
  • এবার আপনাকে ২ জন জামিনদার যোগাড় করতে হবে। ২ জন জামিনদারের মধ্যে একজন অবশ্যই আপনার পরিবারের কেউ এবং ২য় জন আপনার পরিবারের বাহিরের কেউ হতে হবে।
  • জামিন দারের যেসকল কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়, তাহলো ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আপনি যদি প্রবাসী হয়ে থাকেন বা প্রবাসে যেতে তাহলে ভিসার ফটোকপি এবং ওর্য়াক পারমিটের ফটোকপির প্রয়োজন হবে।
  • আর আপনি যদি পুরাতন প্রবাসী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রয়োজন হবে রেমিটেন্সের কাজপত্র। এছাড়া আকামার ফটোকপি এবং ছুটিতে আসার কাজপত্র।
  • আপনার ৬ মাসের ব্যাংক স্টোরি বা স্টেটমেন্ট।
  • বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিলের কাগজ
  • আবেদনকারীর আয়ের উৎস প্রমাণ দিতে হবে।

ব্র্যাক এনজিও লোন আবেদন প্রক্রিয়া

ব্র্যাক এনজিও থেকে লোন পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া প্রচলিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের লোন আবেদনের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন এবং তুলনামূলকভাবে সহজবোধ্য। এর কারণ হলো ব্র্যাকের ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রম মূলত প্রান্তিক ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সুবিধা প্রদান করে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ দিশা এনজিও লোন আবেদন পদ্ধতি

ব্র্যাক এনজিও লোন আবেদন প্রক্রিয়া নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ

প্রাথমিক যোগাযোগ ও তথ্য সংগ্রহ: প্রথমে আপনার এলাকার নিকটস্থ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স মাঠ কার্যালয়ে যান। এরপরে সেখানকার কর্মীদের সাথে কথা বলে আপনার আর্থিক প্রয়োজন এবং কোন ধরনের লোন আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে, সে বিষয়ে জেনে নিন। ব্র্যাকের ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রম সাধারণত গ্রাম সংগঠনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। আপনি যদি সদস্য না হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে একটি গ্রাম সংগঠনের সদস্য হতে হবে। 

প্রাথমিক যাচাই: ব্র্যাকের মাঠকর্মী আপনার বাড়িতে বা ব্যবসার স্থানে গিয়ে আপনার এবং আপনার পরিবারের আর্থিক অবস্থা, ব্যবসার সম্ভাব্যতা এবং লোন পরিশোধের সক্ষমতা সম্পর্কে প্রাথমিক যাচাই করবেন।

লোন আবেদন ফরম পূরণ: যদি প্রাথমিক যাচাইয়ে আপনার যোগ্যতা সন্তোষজনক হয়, তাহলে ব্র্যাকের মাঠকর্মী আপনাকে লোন আবেদন ফরম প্রদান করবেন। সেই ফরমটি আপনাকে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে মাঠকর্মী আপনাকে ফরম পূরণে সহায়তা করতে পারেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদন ফরমের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

লোন অনুমোদন প্রক্রিয়া: এরপরে ধাপে আপনার আবেদন ফরম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ব্র্যাকের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়ায় পর্যালোচনা করা হবে। মাঠকর্মী মাধ্যমে আপনার আর্থিক অবস্থা যাচাই বাছাই করে লোনের পরিমাণ এবং ধরন নির্ধারণ করা হবে।

লোন বিতরণ: লোন অনুমোদন হলে, একটি নির্দিষ্ট দিনে ব্র্যাক কার্যালয়ে লোনের অর্থ প্রদান করা হবে। লোন প্রদানের সময় আবেদনকারীকে উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় নথিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে।

কিস্তি পরিশোধ: লোনের অর্থ বিতরণের পর, চুক্তি অনুযায়ী নিয়মিত সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে (EMI) লোনের আসল এবং সার্ভিস চার্জ (সুদ) পরিশোধ করতে হবে।

উল্লিখিত প্রক্রিয়াটি ব্র্যাক এনজিওর ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রমের একটি সাধারণ প্রক্রিয়া। প্রতিটি লোনের ধরন এবং স্থানীয় অফিসের কার্যপ্রণালীর ওপর ভিত্তি করে আবেদন কিছুটা আলাদা হতে পারে।

ব্র্যাক এনজিও লোন সুদের হার

অনেকেই রয়েছেন যারা লোন নেন কিন্তু জানেন না আপনার সুদের হার কত টাকা। মাস শেষে কিস্তিতে গিয়ে তৈরী হয় নতুন কোন সমস্যার। তাই ব্রাক এনজিও থেকে লোন নিতে সুদের হার সম্পর্কে জানুন- 

আপনি যদি ১ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে লোন গ্রহন করে থাকেন, তাহলে সুদের হার হবে ২৪%। তবে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কেউ লোন নিলে লোনের হার হবে ২২%। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব লোন পরিশোধ করার চেষ্টা করতে হবে তাহলে সুদের হার কম পরিশোধ করতে হবে।

ব্র্যাক এনজিও কত টাকা লোন দেয়?

ব্র্যাক এনজিও বিভিন্ন ধরনের ক্ষুদ্রলোন প্রদান করে, এবং প্রতিটি লোনের ধরন অনুযায়ী লোনের পরিমাণ ভিন্ন হয়। তাদের মূল লক্ষ্য দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, তাই লোনের পরিমাণ সাধারণত বাণিজ্যিক ব্যাংকের বড় অঙ্কের লোনের মতো হয় না।

আরো পড়ুনঃ আম্বালা ফাউন্ডেশন লোন কত টাকা পাওয়া যায়?

ব্র্যাকের প্রধান ক্ষুদ্রলোন ধরণগুলোর জন্য লোনের সম্ভাব্য সীমাগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:

সাধারণ ক্ষুদ্রলোন: এটি ব্র্যাকের সবচেয়ে প্রচলিত লোন। এই লোনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম হয়, যা সাধারণত ১৩,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই লোন মূলত ছোট আকারের আয়বর্ধক কাজের জন্য দেওয়া হয়।

ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন: যারা ছোট আকারের ব্যবসা পরিচালনা করছেন এবং ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চান, তাদের জন্য এই লোন। এই লোনের পরিমাণ ১,১০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এটি সাধারণ ক্ষুদ্রলোনের চেয়ে বেশি অঙ্কের হয়ে থাকে।

কৃষি লোন: কৃষিভিত্তিক কার্যক্রমের জন্য দেওয়া এই লোনের পরিমাণ সাধারণত ১৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজন এবং আপনি কোন ধরনের ব্র্যাক এনজিও লোনের জন্য আবেদন করতে চান, তার ওপর ভিত্তি করে লোনের সুনির্দিষ্ট পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে। সবচেয়ে সঠিক এবং হালনাগাদ তথ্যের জন্য, আপনার নিকটস্থ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স অফিসে (মাঠ কার্যালয়) সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত। সেখানকার কর্মীরা আপনার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে আপনাকে উপযুক্ত লোনের ধরন এবং তার সর্বোচ্চ সীমা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন।

লেখকের শেষ মতামত

পরিশেষে বলা যায়, ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি এমন একটি কার্যকর উদ্যোগ যা আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য একটি ভরসার জায়গা তৈরি করেছে। এটি শুধুমাত্র লোন বিতরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে, বরং দরিদ্রদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়নে একটি সামগ্রিক সমাধান হিসেবে কাজ করে। এই পদ্ধতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচনে দীর্ঘমেয়াদী ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

এটি বাংলাদেশের ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রমের একটি সফল মডেল, যা প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে থাকা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর, বিশেষ করে নারীদের, অর্থনৈতিক স্বাবলম্বী করার মূল লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এটি কেবল একটি লোন বিতরণ প্রক্রিয়া নয়, বরং একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের হাতিয়ার।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment