দিশা এনজিও লোন পদ্ধতি ও দিশা এনজিও কেমন (আপডেট তথ্য)

দিশা বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (NGO) যা প্রধানত ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রম পরিচালনা করে। তাদের লোনগুলো গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে করা হয়েছে। দিশা এনজিও লোন হলো আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য জামানতবিহীন আর্থিক সহায়তা কেন্দ্র, যা বিনিয়োগের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে সাহায্য পাওয়া যায়।

দিশা এনজিও লোন পদ্ধতি ও দিশা এনজিও কেমন

আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাকে দিশা এনজিও লোন, দিশা এনজিও শাখা সমূহ, সংস্থাটির সার্বিক কার্যক্রম, লোন নেওয়ার যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আলোচনা করবো। তাহলে চলুন আলোচনাটি শুরু করা যাক।

দিশা এনজিও লোন কি

দিশা এনজিও লোন হলো আর্থিকভাবে অসচ্ছল, দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য জামানতবিহীন আর্থিক সহায়তা, যা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়। এই লোনগুলো সাধারণত ছোট অঙ্কের হয় এবং বিভিন্ন আয়-উপার্জনমূলক কার্যক্রমে বিনিয়োগের জন্য দেওয়া হয়।

দিশা এনজিও লোন হলো একটি সামাজিক বিনিয়োগ, যার মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে ক্ষুদ্র পরিসরে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়, যাতে তারা নিজেদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি ঘটাতে পারে।

দিশা এনজিও লোন কত টাকা লোন দেয়

দিশা তাদের বিভিন্ন ক্ষুদ্রলোন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন অঙ্কের লোন দিয়ে থাকে। লোনের পরিমাণ সাধারণত গ্রাহকের চাহিদা, তার ব্যবসার ধরন এবং পরিশোধের সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। দিশা এনজিও কত টাকা লোন দেয় তা নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলঃ

জাগরণ: এই কর্মসূচির অধীনে লোনের পরিমাণ সাধারণত ৫ হাজার টাকা থেকে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এটি গ্রামীণ ও শহরে উভয় এলাকার মানুষের জন্য আয়-উপার্জনমূলক কাজে (যেমন ছোট ব্যবসা, ছাগল পালন, হাঁস-মুরগি পালন, সবজি চাষ, গ্রামীণ পরিবহন, মাছ চাষ ইত্যাদি) দেওয়া হয়।

অগ্রসর: এই লোনটি সদস্যদের তাদের ব্যবসা/উদ্যোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে দেওয়া হয়। যারা গ্রামীণ ক্ষুদ্রলোন এর দুটি লোনচক্র সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন, তারাই সাধারণত এই লোনের জন্য যোগ্য হন। এই লোনের পরিমাণ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

বুনিয়াদ: এটি মূলত অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য। এই লোনের নির্দিষ্ট পরিমাণ উল্লেখ না থাকলেও, এর লক্ষ্য অতি দরিদ্রদের মৌলিক চাহিদা পূরণে সহায়তা করা। কিছু সূত্র থেকে ২ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে, যা সাপ্তাহিক/পাক্ষিক/মাসিক ভিত্তিতে আদায় করা হয়।

সুফোলন: এই লোন কৃষি খাতের উন্নয়নে দেওয়া হয়, যেমন কৃষি লোন, কৃষি লোন এবং কৃষি পণ্য ক্রয়ের জন্য। এর নির্দিষ্ট পরিমাণ উল্লেখ নেই, তবে কৃষি কাজের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংস্থানের ওপর ভিত্তি করে এটি দেওয়া হয়।

আরো পড়ুনঃ-  আশা এনজিও লোন পদ্ধতি - আশা এনজিও লোন সুবিধা

সর্বশেষ এবং সঠিক তথ্যের জন্য, আপনার নিকটস্থ দিশা এনজিওর শাখা অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত। তারা আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী কোন ধরনের লোন এবং কত টাকা লোন পেতে পারেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবে।

দিশা এনজিও লোন নেওয়ার যোগ্যতা

দিশা এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য কিছু মৌলিক যোগ্যতা প্রয়োজন, যা সংক্ষেপে নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • আবেদনকারীকে দরিদ্র, অতি-দরিদ্র, বা নিম্ন আয়ের পরিবারের সদস্য হতে হবে।
  • আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি এবং সাধারণত ৬০ বছরের কম হতে হবে।
  • বাংলাদেশের নাগরিক এবং দিশার কর্ম এলাকার (নির্দিষ্ট জেলা ও উপজেলা) স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • শারীরিকভাবে সুস্থ এবং লোনকৃত অর্থ দিয়ে আয়-উপার্জনমূলক কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে।
  • আবেদনকারীর দিশার যেকোনো শাখায় সঞ্চয় হিসাব থাকতে হবে।
  • লোনকৃত অর্থ কোন লাভজনক বা উৎপাদনশীল কাজে বিনিয়োগ করা হবে তার একটি বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা থাকতে হবে।
  • বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দিশা কর্তৃক গঠিত একটি গ্রুপ বা সমিতির সদস্য হতে হবে এবং তাদের নিয়মনীতি মেনে চলতে হবে।
  • পূর্বে কোনো লোন নিয়ে থাকলে তা নিয়মিত পরিশোধের রেকর্ড থাকা ভালো।

সুনির্দিষ্ট লোনের জন্য বিস্তারিত যোগ্যতা জানতে দিশার নিকটস্থ শাখা অফিসে যোগাযোগ করা উত্তম।

দিশা এনজিও লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

দিশা এনজিও থেকে লোন নেওয়ার জন্য সাধারণত যেসকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয়, সেগুলো সংক্ষেপে নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • আবেদনকারী এবং নমিনী উভয়ের পাসপোর্ট সাইজের ২-৩ কপি করে ছবি।
  • বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে স্থানীয় চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সনদপত্র
  • ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি (বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা পানির বিলের সাম্প্রতিক কপি)
  • যদি পূর্ব থেকে ব্যবসা থাকে, তবে তার কিছু প্রমাণ (যেমন: দোকানের ছবি, পণ্য সামগ্রীর তালিকা)।
  • কৃষি লোনের ক্ষেত্রে জমির দলিল বা কৃষি কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র।
  • দিশা কর্তৃক নির্ধারিত এবং সঠিকভাবে পূরণকৃত ফরম।

এটি একটি সাধারণ তালিকা। আপনার নির্বাচিত লোনের ধরণ এবং আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে দিশা কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত কাগজপত্র চাইতে পারে। সবচেয়ে সঠিক তথ্যের জন্য আপনার নিকটস্থ দিশা এনজিওর শাখা অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত। 

দিশা এনজিও লোন আবেদন পদ্ধতি

দিশা এনজিও থেকে লোন পাওয়ার আবেদন পদ্ধতি সাধারণত অন্যান্য ক্ষুদ্রলোন প্রতিষ্ঠানের মতোই কয়েকটি নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করে। এটি স্থানীয় শাখা অফিসগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত হয়। আপনি যদি দিশা থেকে লোন নিতে হলে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

আরো পড়ুনঃ-  ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি (সর্বশেষ আপডেট) - সুদের হার জানুন

নিকটস্থ শাখা অফিসে যোগাযোগ: প্রথমে আপনার এলাকার নিকটস্থ দিশা এনজিও শাখা অফিসে যেতে হবে।

সদস্যপদ গ্রহণ করা: দিশা এনজিও থেকে লোন পেতে হলে আপনাকে প্রথমে তাদের একটি সমিতির সদস্য হতে হবে। 

লোন আবেদন ফরম পূরণ করা: সদস্য হওয়ার পর এবং আপনার লোনের প্রয়োজন ও উদ্দেশ্য নিশ্চিত হলে, আপনাকে দিশা এনজিও এর নির্ধারিত লোন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া: আবেদনপত্রের সাথে আপনার এবং নমিনী জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। 

যাচাই-বাছাই ও গৃহ পরিদর্শন: আবেদনপত্র ও কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর, দিশা এনজিও এর কর্মীরা আপনার তথ্য যাচাই-বাছাই করবেন। তারা আপনার বাড়ি এবং ব্যবসার স্থান পরিদর্শন করতে পারেন, আপনার আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং লোন পরিশোধের সক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। এই ধাপটি লোন অনুমোদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

লোন অনুমোদন ও বিতরণ: যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সফল হলে এবং আপনি সকল শর্ত পূরণ করলে, আপনার লোন আবেদন অনুমোদিত হবে। অনুমোদনের পর, একটি লোন চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এরপর নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে লোনের অর্থ বিতরণ করা হবে।

যোগাযোগের তথ্য:

  • ফোন: +880248036885, +880258052410, +8801733219900
  • ই-মেইল: info@disabd.org
  • ওয়েবসাইট: www.disabd.org

আপনি যেকোনো প্রয়োজনে এই ঠিকানায় বা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।

দিশা এনজিও লোন সুদের হার

দিশা একটি ক্ষুদ্রলোন প্রদানকারী সংস্থা, এবং বাংলাদেশে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (MRA) কর্তৃক নির্ধারিত সর্বোচ্চ সার্ভিস চার্জের নিয়ম মানতে তারা বাধ্য। সাধারণত, বাংলাদেশের এনজিওগুলো লোনের উপর “সুদ” না বলে “সার্ভিস চার্জ” নিয়ে থাকে। MRA কর্তৃক নির্ধারিত বর্তমান সর্বোচ্চ সার্ভিস চার্জের হার হলো বার্ষিক ২৪%।

কিছু পুরনো বা ভিন্ন সূত্র থেকে ১৩% সুদের হারের কথা উল্লেখ থাকলেও, এটি সম্ভবত ফ্ল্যাট রেট হিসেবে বা বিশেষ কোনো স্কিমের জন্য ছিল। বর্তমানে MRA নির্ধারিত ক্রমহ্রাসমান স্থিতির ২৪% হারই বেশিরভাগ ক্ষুদ্রলোন প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য। 

সর্বশেষ এবং সঠিক তথ্যের জন্য, আপনার নিকটস্থ দিশা এনজিওর শাখা অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত। তারা আপনাকে তাদের বর্তমান সার্ভিস চার্জের হার এবং লোনের শর্তাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারবে।

দিশা এনজিও কেমন

দিশা বাংলাদেশের একটি প্রতিষ্ঠিত এবং সুপরিচিত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (NGO)। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থাটি মো. সহিদ উল্লাহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এবং তিনি এর প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

দিশা এনজিও গত ৩১ বছর ধরে বাংলাদেশের মধ্যবিও ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ করে আসছে। এটি একটি এমআরএ সনদপ্রাপ্ত সংস্থা (সনদ নং: ০১৩০৬-০০৪৮০-০০০২৪)। দিশার কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে: দিশার কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে:

  • ক্ষুদ্রলোন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আয়বর্ধনমূলক কার্যক্রম।
  • মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম।
  • দুর্যোগকালীন ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম।
  • নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ লোন এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ।
আরো পড়ুনঃ-  ক্ষুদ্র ঋণ কিভাবে পাওয়া যায় - ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও সুবিধা

১৯৯৩ সাল থেকে কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে দিশার উন্নয়ন খাতে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা রয়েছে। এটি তাদের কর্মসূচির স্থিতিশীলতা ও কার্যকারিতা প্রমাণ করে। এটি তাদের প্রধান কর্মসূচি, যার মাধ্যমে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার জন্য জামানতবিহীন লোন প্রদান করা হয়।

একটি বৃহৎ এনজিও হিসেবে দিশা সারাদেশে প্রচুর মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। দিশার স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার কারণে এটি স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে।

দিশা এনজিও সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

দিশা এনজিও প্রতিষ্ঠাতা কে?

দিশা এনজিও-এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন মো. সহিদ উল্লাহ (Md. Shahid Ullah)। তিনি ১৯৯৩ সালে এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং বর্তমানে তিনি এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী (Founder & Chief Executive) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

দিশা এনজিও যোগাযোগ

যোগাযোগের তথ্য:

  • ফোন: +880248036885, +880258052410, +8801733219900
  • ই-মেইল: info@disabd.org
  • ওয়েবসাইট: www.disabd.org

আপনি যেকোনো প্রয়োজনে এই ঠিকানায় বা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।

দিশা এনজিও কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

দিশা এনজিও ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। দিশা একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা, যা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে। সংস্থাটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে, বিশেষ করে ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রমের মাধ্যমে।

দিশা এনজিও কোন কোন জেলায় আছে

দিশা বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এনজিও, যার কার্যক্রম দেশের বিভিন্ন জেলায় রয়েছে। তাদের প্রকাশিত শাখা অফিসের ঠিকানা অনুযায়ী, দিশা চাঁদপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, ফেনী, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, পাবনা এবং নোয়াখালী জেলায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।

লেখকের শেষ মতামত

দিশা এনজিও লোন এবং এর শাখা সমূহ বাংলাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক স্বাবলম্বিতা এবং টেকসই উন্নয়নের একটি শক্তিশালী মাধ্যম। সহজ শর্তে লোন প্রদান, স্বচ্ছ প্রক্রিয়া, এবং ব্যাপক শাখা নেটওয়ার্কের কারণে দিশা এনজিও বাংলাদেশের অন্যতম নির্ভরযোগ্য সংস্থা। আপনি যদি ক্ষুদ্রলোন নিয়ে আপনার ব্যবসা বা জীবিকা উন্নত করতে চান, তাহলে নিকটস্থ দিশা এনজিও শাখায় যোগাযোগ করুন এবং আজই আবেদন করুন!।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment