সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন হলো এমন একটি আর্থিক সহায়তা যা সমাজের দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষদের অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করতে, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে। সাজেদা ফাউন্ডেশন মূলত দরিদ্র শহুরে মহিলাদের ক্ষুদ্রলোন প্রদান করে থাকে। তারা বিভিন্ন ধরনের লোন প্রকল্প পরিচালনা করে।
এই লোনগুলোর মাধ্যমে নারীরা তাদের ব্যবসা শুরু করতে বা বিদ্যমান ব্যবসাকে প্রসারিত করতে পারে। আমরা আজকের এই পোষ্টে সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন সম্পর্কিত সমস্ত এ টু জেড আলোচনা করবো যেমন: লোনের ধরন, যোগ্যতা, আবেদন প্রক্রিয়া, সুদের হার, সুবিধা-অসুবিধা সহ আরও অনেক কিছু।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন কি
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন বলতে মূলত তাদের ক্ষুদ্রলোন (Microfinance) কর্মসূচিকে বোঝায়। সাজেদা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য এই লোন কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আরও বিস্তারিত বললে, সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন হলো একটি জামানতবিহীন লোন সুবিধা যা সাধারণত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কৃষক, ব্যবসায়ী এবং নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে প্রদান করা হয়। এই লোনের মূল উদ্দেশ্য হলো তাদের আয়-উপার্জনমূলক কার্যক্রমে বিনিয়োগ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করা।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন এর ধরণসমূহ
সাজেদা ফাউন্ডেশন বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে থাকে, যা সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের প্রয়োজন মেটাতে সহায়ক। নিচে আপনার উল্লেখিত ধরণগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে তথ্য দেওয়া হলো:
সাধারণ ক্ষুদ্র লোন: এটি সাজেদা ফাউন্ডেশনের মূল লোন কর্মসূচি। এর মাধ্যমে সাধারণত দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে ছোট অঙ্কের জামানতবিহীন লোন দেওয়া হয়। এই লোনের উদ্দেশ্য হলো তাদের আয়-উপার্জনমূলক কার্যক্রমে (যেমন: ক্ষুদ্র ব্যবসা, পশুপালন, কুটির শিল্প) বিনিয়োগ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করা। জাগরণ লোন এই ক্যাটাগরির একটি পরিচিত পণ্য।
কৃষি লোন: কৃষকদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা এই লোন কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কৃষিখাতের উন্নয়নে সহায়তা করে। কৃষকগণ ফসল উৎপাদন, পশুপালন (যেমন: গরু, ছাগল), মৎস্য চাষ এবং অন্যান্য কৃষিভিত্তিক কার্যক্রমে বিনিয়োগের জন্য এই ঋলোন নিতে পারেন। এই লোনের মাধ্যমে কৃষকরা তাদের কৃষি কাজকে আরও লাভজনক করতে পারেন।
উদ্যোক্তা লোন: এই লোন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য, যারা তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চান বা নতুন কোনো উদ্যোগ শুরু করতে চান। সাধারণ ক্ষুদ্র লোনের চেয়ে এই লোনের পরিমাণ বেশি হয় এবং এটি ব্যবসার বড় বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত। অগ্রসর লোন, উত্তরণ এবং স্বপ্ন এই ক্যাটাগরির উল্লেখযোগ্য লোন পণ্য।
স্বাস্থ্য লোন: যদিও সরাসরি “স্বাস্থ্য লোন” নামে একটি নির্দিষ্ট পণ্যের উল্লেখ কম, সাজেদা ফাউন্ডেশন তাদের ক্ষুদ্রলোন কর্মসূচির মাধ্যমে পরোক্ষভাবে স্বাস্থ্য খাতে সহায়তা করে থাকে। যেমন, ওয়াটার এবং স্যানিটেশন লোন (WASH Loan) এর মাধ্যমে নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিত করা হয়, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, তাদের বিভিন্ন স্বাস্থ্য কর্মসূচি এবং হাসপাতাল রয়েছে যা স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে।
শিক্ষা লোন: সাজেদা ফাউন্ডেশন সরাসরি “শিক্ষা লোন” প্রদান করে কিনা তা স্পষ্ট নয়, তবে তারা সদস্যের সন্তানদের জন্য শিক্ষা বৃত্তি সুবিধা প্রদান করে থাকে। তাদের সামগ্রিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে, লোনের মাধ্যমে পরিবারের আয় বাড়িয়ে পরোক্ষভাবে শিশুদের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।
এই লোনগুলো সাজেদা ফাউন্ডেশনের সামগ্রিক উন্নয়ন লক্ষ্যের অংশ, যার মাধ্যমে তারা সমাজের প্রান্তিক মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে চায়।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন এর যোগ্যতা
সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন পাওয়ার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত যোগ্যতাগুলো পূরণ করতে হয়:
- প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
- নির্দিষ্ট গ্রুপে সদস্য হতে হবে।
- পূর্বে কোনো লোনের ডিফল্ট না থাকতে হবে।
- ব্যবসা বা কৃষি কাজে নিয়মিত আয় থাকতে হবে। যাতে সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তি সময়মতো পরিশোধ করা যায়।
- কিছু লোনের ক্ষেত্রে একটি গ্রুপের সদস্য হতে হয়, যেখানে সদস্যরা একে অপরের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন (loan) পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাধারণত নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের লোনের জন্য আবেদন করছেন তার উপর। তবে, সাধারণভাবে কিছু কাগজপত্র প্রায় সকল লোনের ক্ষেত্রেই প্রয়োজন হয়।
সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলির একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
- আবেদনকারীর ২ কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- আবেদনকারীর NID কার্ডের ফটোকপি।
- আবেদনকারীর বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা অন্য কোনো ঠিকানার প্রমাণপত্র।
- আয়ের প্রমাণপত্র (যেমন: ব্যাংক স্টেটমেন্ট, বেতনের রশিদ, ইত্যাদি),
- ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স,
- জমির দলিল (যদি প্রযোজ্য হয়), ইত্যাদি।
এছাড়াও, সাজেদা ফাউন্ডেশন তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী আরও কিছু কাগজপত্র চাইতে পারে। লোনের ধরন ও পরিমাণের উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ভিন্ন হতে পারে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন এর আবেদন প্রক্রিয়া
সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন পাওয়ার আবেদন প্রক্রিয়া বেশ সুসংগঠিত এবং দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সহজবোধ্য করে তৈরি করা হয়েছে। এটি মূলত তাদের শাখা অফিসগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন পেতে সাধারণত নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হয়:
নিকটস্থ শাখা অফিসে যোগাযোগ: প্রথমে আপনার এলাকার নিকটস্থ সাজেদা ফাউন্ডেশনের শাখা অফিসে (ব্রাঞ্চ অফিস) যোগাযোগ করুন। সাজেদা ফাউন্ডেশনের বর্তমানে ৩৩টি জেলায় ৩৯৬টির বেশি শাখা রয়েছে। শাখা অফিসের কর্মকর্তারা আপনাকে লোনের ধরন, যোগ্যতা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেবেন।
প্রাথমিক তথ্য প্রদান: আপনার নাম, ঠিকানা, এনআইডি নম্বর, পেশা ও আয় সংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে।
গ্রুপ গঠন বা সদস্যপদ গ্রহণ: সাজেদা ফাউন্ডেশন থেকে লোন পেতে হলে আপনাকে প্রথমে তাদের একটি সমিতির সদস্য হতে হবে। এর জন্য একটি সদস্য ফরম পূরণ করতে হয় এবং নির্দিষ্ট কিছু প্রাথমিক ফি (যদি থাকে) জমা দিতে হয়। সদস্য হওয়ার পর আপনি তাদের লোন কর্মসূচির আওতায় আসার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।
লোন আবেদন ফরম পূরণ: সদস্য হওয়ার পর এবং আপনার লোনের প্রয়োজন ও উদ্দেশ্য নিশ্চিত হলে, আপনাকে সাজেদা ফাউন্ডেশনের নির্ধারিত লোন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।এই ফরমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পারিবারিক বিবরণ, আয়ের উৎস, এবং লোনের উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া: আবেদনপত্রের সাথে আপনার এবং মনোনীত ব্যক্তির (নমিনী) জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্ট আকারের ছবি, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যেমন: স্থানীয় চেয়ারম্যানের সনদ, ইউটিলিটি বিলের কপি) জমা দিতে হবে। যদি ব্যবসার জন্য লোন হয়, তাহলে ব্যবসার সংক্ষিপ্ত পরিকল্পনা বা ট্রেড লাইসেন্সের কপিও চাইতে পারে।
যাচাই-বাছাই ও গৃহ পরিদর্শন: আবেদনপত্র ও কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর, সাজেদা ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা আপনার তথ্য যাচাই-বাছাই করবেন। তারা আপনার বাড়ি এবং ব্যবসার স্থান পরিদর্শন করতে পারেন, আপনার আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং লোন পরিশোধের সক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। এই ধাপটি লোন অনুমোদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লোন অনুমোদন ও বিতরণ: যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সফল হলে এবং আপনি সকল শর্ত পূরণ করলে, আপনার লোন আবেদন অনুমোদিত হবে। অনুমোদনের পর, একটি লোন চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। এরপর নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে লোনের অর্থ বিতরণ করা হবে, যা সাধারণত শাখা অফিসেই হয়ে থাকে।
সাজেদা ফাউন্ডেশনের আবেদন প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে সহজবোধ্য এবং গ্রামীণ ও শহুরে দরিদ্র মানুষের জন্য অ্যাক্সেসযোগ্য করে ডিজাইন করা হয়েছে। যেকোনো ধাপে প্রশ্ন থাকলে, শাখা অফিসের কর্মীদের কাছ থেকে সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না।
যোগাযোগের ঠিকানা
- ওয়েবসাইট: www.sajida.org
- হেড অফিস: House 28, Road 5, Dhanmondi, Dhaka-1205
- ইমেইল: info@sajida.org
- ফোন: +880-2-58610793
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোনের ইন্টারেস্ট রেট কত
সাধারণত ১২% থেকে ২০% সুদের হারে সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন প্রদান করে থাকে। তবে এই হার লোনের ধরণ ও পরিমানের অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। লোন সাধারণত সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়। মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) যেমন বিকাশ, নগদের মাধ্যমে কিস্তি পরিশোধের সুবিধা রয়েছে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন এর সুবিধাসমূহ
- সহজ শর্তে লোন প্রাপ্তি
- কম সুদের হার
- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সহায়তা
- মহিলা উদ্যোক্তাদের অগ্রাধিকার
- জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত অনুমোদন
- প্রশিক্ষণ ও মনিটরিং সাপোর্ট
সাজেদা ফাউন্ডেশন লোন এর অসুবিধাসমূহ
- কড়া কিস্তি শিডিউল
- দলভিত্তিক দায়বদ্ধতা
- অল্প পরিমাণ লোন সীমা
- সময়মতো কিস্তি দিতে না পারলে অতিরিক্ত চাপ
- কিছু ক্ষেত্রে প্রশাসনিক বিলম্ব
সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
সাজেদা ফাউন্ডেশনে কীভাবে লোন আবেদন করবো?
আপনার নিকটস্থ সাজেদা অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ আবেদন করতে পারবেন।
এই লোনের জন্য কি জামিনদার দরকার?
না, সাধারণত জামিনদার লাগে না। গ্রুপ দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে কাজ করে
সর্বোচ্চ কত টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যায়?
সাধারণত ২০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়।
লোন ফেরত না দিতে পারলে কী হয়?
কিস্তি মিস করলে জরিমানা এবং ক্ষেত্রবিশেষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন কত সালে প্রতিষ্ঠিত
সাজেদা ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৮৭ সালে। এটি প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ হুমায়ুন কবিরের ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি ছোট স্কুল হিসেবে শুরু হয়েছিল।
পরে, ১৯৯৩ সালে এটি একটি আনুষ্ঠানিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ক্ষুদ্রলোন কার্যক্রম শুরু করে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন শাখা কয়টি
সাজেদা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের একটি বৃহৎ এনজিও এবং তাদের কার্যক্রমের পরিধি বেশ বিস্তৃত। তাদের নিজস্ব তথ্য অনুযায়ী, সাজেদা ফাউন্ডেশনের ৩৯৬টি অপারেশনাল ইউনিট বা শাখা অফিস রয়েছে।
এই শাখাগুলো বাংলাদেশের ৩৩টি জেলায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। তাদের প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্রলোন, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি। সুতরাং, Sajida Foundation-এর ৩৯৬টি শাখা রয়েছে।
সাজেদা ফাউন্ডেশন হেড অফিস
সাজেদা ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয় ঢাকাতে অবস্থিত। তাদের সঠিক ঠিকানাটি হলো: অটুবি সেন্টার, ৫ম তলা, প্লট ১২, ব্লক সিডব্লিউএস(সি), গুলশান সাউথ অ্যাভিনিউ, গুলশান ১, ঢাকা ১২১২, বাংলাদেশ।
লেখকের শেষ মতামত
সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সাজেদা ফাউন্ডেশনের লোন আর্থিক সহায়তার দিক দিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সংস্থা ক্ষুদ্র লোন থেকে শুরু করে কৃষি, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে লোন প্রদান করে থাকে এতে করে মানুষের স্বপ্ন পূরণে সহায়ক হচ্ছে।
এই লোনগুলো সাজেদা ফাউন্ডেশনের সামগ্রিক উন্নয়ন লক্ষ্যের অংশ, যার মাধ্যমে তারা সমাজের প্রান্তিক মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে চায়।
Thanks
৪০০০০ হাজার টাকা লোন নিলে কত টাকা কিস্তি আসবে, এবং মোট কত সপ্তাহে শেষ হবে