পপি এনজিও লোন পদ্ধতি – পপি এনজিও সম্পর্কে বিস্তারিত আপডেট

পিপিএলস ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন (POPI), সংক্ষেপে পপি এনজিও, বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। এটি দারিদ্র্য বিমোচন এবং গ্রামীণ ও শহুরে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে। তাদের অন্যতম প্রধান কার্যক্রম হলো ক্ষুদ্রলোন। পপি একটি বেসরকারী সংস্থা যা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য লোন প্রদান করে থাকে। 

পপি এনজিও লোন পদ্ধতি

পপি থেকে লোন পেতে হলে, প্রথমে সংস্থার স্থানীয় অফিসে যোগাযোগ করে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। লোন অনুমোদন হলে, গ্রাহককে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর লোন পরিশোধ করতে হয়। 

লোনের পরিমাণ, সুদের হার এবংফ পরিশোধের সময়সীমা নির্ভর করে গ্রাহকের প্রয়োজন ও সংস্থার নিয়মের উপর। আপনার হয়তো পপি এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা নেই, এজন্য আজকে আমরা এই পোষ্টে পপি এনজিও সম্পর্কে বিস্তারিত আপডেট তথ্যগুলো জেনে নিব।

পপি এনজিও লোন কী

পপি একটি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও)। এটি দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কাজ করে। পপি মূলত ক্ষুদ্র লোন কার্যক্রম, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে। পপি থেকে লোন নিতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম ও শর্তাবলী পূরণ করতে হয়। 

পপি একটি এনজিও যা ক্ষুদ্র লোন প্রদানের মাধ্যমে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে।

পপি এনজিও লোনের ধরণ

পপি এনজিও বিভিন্ন ধরনের লোন পণ্য সরবরাহ করে থাকে, যা গ্রাহকদের বৈচিত্র্যময় চাহিদা পূরণে সহায়ক। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু ধরণ হলো:

  • সাধারণ ক্ষুদ্রলোন
  • ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন
  • কৃষি লোন
  • বিশেষায়িত লোন

পপি এনজিও লোন পাওয়ার যোগ্যতা

পপি একটি এনজিও এবং তারা ক্ষুদ্র লোন প্রদান করে থাকে। পপি থেকে লোন পাওয়ার জন্য কিছু সাধারণ যোগ্যতা নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • সাধারণত ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত লোন পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
  • আবেদনকারীকে লোন বিতরণকারী শাখার এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। যদি স্থায়ী বাসিন্দা না হন, তবে এলাকার একজন স্থায়ী বাসিন্দাকে গ্যারান্টার হিসেবে রাখতে হবে।
  • আবেদনকারীকে অবশ্যই বেকার অথবা অর্ধ-বেকার হতে হবে এবং তার একটি প্রকল্প/প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সক্ষমতা থাকতে হবে।
  • পপি’র সদস্য হতে হবে এবং তাদের নির্ধারিত নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে।
  • আবেদনকারীর লোন ব্যবহারের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে হতে পারে এবং সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখাতে হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ-  রিক এনজিও লোন পদ্ধতি - লোনের যোগ্যতা ও সুদের হার (আপডেট তথ্য)

পপি এনজিও লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

পপি এনজিও লোনের জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলো চাওয়া হয়:

  • আবেদনকারী এবং মনোনীত ব্যক্তি (নমিনী) উভয়ের জাতীয় পরিচয়পত্রে ফটোকপি।
  • আবেদনকারী এবং মনোনীত ব্যক্তি উভয়ের সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২/৩ কপি ছবি।
  • পপি এনজিও কর্তৃক নির্ধারিত লোন আবেদন ফরম।
  • ঠিকানা ও পরিচিতি যাচাইয়ের জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রদত্ত একটি সনদপত্র।
  • ঠিকানা প্রমাণের জন্য বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা পানির বিলের সাম্প্রতিক ফটোকপি (যদি চাওয়া হয়)।
  • যদি ব্যবসার জন্য লোন নেওয়া হয়, তাহলে ব্যবসার সংক্ষিপ্ত পরিকল্পনা বা ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি।

পপি এনজিও লোন পদ্ধতি

পপি (Popy) একটি এনজিও এবং এদের লোন প্রদানের একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে। সাধারণত, পপি এনজিও লোন প্রদানের ক্ষেত্রে কিছু ধাপ অনুসরণ করে। এই ধাপগুলি হলো: আবেদন, যাচাই-বাছাই, লোন প্রস্তাব এবং বিতরণ। আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং অন্যান্য তথ্যাদি সরবরাহ করতে হয়। যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় আবেদনকারীর যোগ্যতা এবং লোনের উদ্দেশ্য মূল্যায়ন করা হয়। লোন প্রস্তাব অনুমোদিত হলে, লোন বিতরণ করা হয় এবং লোনগ্রহীতাকে কিস্তি পরিশোধ করতে হয়।

পপি এনজিও থেকে লোন পাওয়ার প্রক্রিয়া সাধারণত অন্যান্য ক্ষুদ্রলোন প্রদানকারী এনজিওর মতোই, যা স্থানীয় শাখা অফিসগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত হয়:

  • শাখা অফিসে যোগাযোগ: প্রথমে আপনার নিকটস্থ পপি এনজিওর শাখা অফিসে (ব্রাঞ্চ অফিস) যোগাযোগ করুন।
  • সদস্যপদ গ্রহণ: লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে পপির একটি সমিতির সদস্য হতে হবে। এর জন্য নির্ধারিত সদস্য ফরম পূরণ করতে হয়।
  • লোন আবেদন ফরম পূরণ: সংস্থার নির্ধারিত লোন আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করুন, যেখানে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, লোনের উদ্দেশ্য ও পরিমাণ উল্লেখ থাকবে।
  • কাগজপত্র জমা দেওয়া: প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি ইত্যাদি) আবেদন ফরমের সাথে জমা দিন।
  • যাচাই-বাছাই ও গৃহ পরিদর্শন: পপির কর্মীরা আপনার আবেদন ও তথ্য যাচাই করবে। তারা আপনার বাড়ি এবং ব্যবসার স্থান পরিদর্শন করে লোন পরিশোধের সক্ষমতা মূল্যায়ন করতে পারে।
  • লোন অনুমোদন ও বিতরণ: যাচাই প্রক্রিয়া সফল হলে লোন অনুমোদিত হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ে লোনের অর্থ বিতরণ করা হবে।
  • কিস্তি পরিশোধ: লোন পাওয়ার পর নির্ধারিত সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে লোন পরিশোধ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ-  প্রত্যাশী এনজিও লোন পদ্ধতি - প্রত্যাশী এনজিও লোনের যোগ্যতা

পপি এনজিও সাধারণত ক্ষুদ্র লোন দিয়ে থাকে, যা সাধারণত গ্রামীণ এলাকার দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহারের জন্য গ্রহণ করে থাকে। লোনের পরিমাণ, সুদের হার এবং পরিশোধের সময়সীমা পপি এনজিওর নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়।

যোগাযোগ

  • প্রধান কার্যালয়: ৫/১১-এ, ব্লক-ই, লালমাটিয়া, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ।
  • ফোন: +88-02-48119674, +88-02-48115852
  • ইমেইল: info@popibd.org
  • ওয়েবসাইট: www.popibd.org

আপনার সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনের জন্য বিস্তারিত তথ্য এবং বর্তমান শর্তাবলী জানতে, আপনার নিকটস্থ পপি এনজিওর শাখা অফিসে সরাসরি যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো হবে।

পপি এনজিও লোন সুদের হার ও পরিশোধ পদ্ধতি

সুদের হার: পপি এনজিও “সুদ” এর পরিবর্তে “সার্ভিস চার্জ” ব্যবহার করে। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রলোন প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (MRA) কর্তৃক নির্ধারিত সর্বোচ্চ সার্ভিস চার্জের হার বর্তমানে বার্ষিক ২৪% (ক্রমহ্রাসমান স্থিতি)। পপি সাধারণত এই হার অনুসরণ করে। ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে, আপনি যত কিস্তি পরিশোধ করবেন, তত কম আসলের উপর সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।

পরিশোধ পদ্ধতি: লোন সাধারণত সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়। কিস্তি পরিশোধের জন্য সংস্থার শাখা অফিসে সরাসরি বা মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) যেমন বিকাশ, নগদ ইত্যাদির মাধ্যমে পরিশোধের সুবিধা থাকতে পারে।

পপি এনজিও লোন এর সুবিধা ও অসুবিধা

পপি একটি ক্ষুদ্র লোন প্রদানকারী সংস্থা যা গ্রামীণ জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে। এর লোনের সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই রয়েছে যা নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ

সুবিধা:

  • দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য লোন প্রাপ্তি সহজ ও ঝামেলামুক্ত।
  • জামানতের বোঝা না থাকায় সহজে লোন পাওয়া যায়।
  • ক্ষুদ্র উদ্যোগে বিনিয়োগের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি হয়।
  • ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা মানুষকে আর্থিক ব্যবস্থার আওতায় আনে।
  • সদস্যদের মধ্যে নিয়মিত সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলে।
  • অনেক কর্মসূচিতে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়, যা তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলে।

অসুবিধা:

  • প্রচলিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের সুদের হারের তুলনায় এনজিওর সার্ভিস চার্জ (যদিও ক্রমহ্রাসমান স্থিতিতে গণনা করা হয়) কিছুটা বেশি হতে পারে।
  • সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তি পরিশোধের চাপ অনেক সময় ছোট আকারের ব্যবসার জন্য কঠিন হতে পারে।
  • বড় বা মাঝারি শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন এই লোনের মাধ্যমে পাওয়া কঠিন হতে পারে।
  • যদি গোষ্ঠীভিত্তিক লোন হয়, তবে একজন সদস্য কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে তা অন্য সদস্যদের উপর পরোক্ষ চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ-  প্রশিকা এনজিও লোন পদ্ধতি - লোনের ধরণ, যোগ্যতা ও অবেদন পদ্ধতি

পপি এনজিও কেমন

পিপিএলস ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন (POPI) সংক্ষেপে পপি এনজিও নামে পরিচিত। এটি বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য ও জাতীয় পর্যায়ের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (NGO)। ১৯৮৬ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করে, পপি দারিদ্র্য বিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কাজ করে আসছে। সাধারণভাবে বলতে গেলে, পপি এনজিও বাংলাদেশের ক্ষুদ্রলোন এবং উন্নয়ন খাতে একটি সুপ্রতিষ্ঠিত ও নির্ভরযোগ্য সংস্থা হিসেবে বিবেচিত। তাদের কার্যক্রমের পরিধি এবং সুনামের কিছু দিক নিচে দেওয়া হলো:

১৯৮৬ সাল থেকে পপি বাংলাদেশে কাজ করছে, যা তাদের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা এবং স্থায়িত্বের প্রমাণ। পপি বাংলাদেশের ২৯টি জেলায় (পূর্বের তথ্য অনুযায়ী ২৬টি) তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার মধ্যে প্রায় ২ লক্ষেরও বেশি পরিবারকে ক্ষুদ্রলোন সেবা প্রদান করে। পপি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে অংশীদারিত্বে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, তারা মালালা ফান্ডের সাথে মেয়েদের শিক্ষা প্রসারে একটি অ্যাডভোকেসি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। তারা নিয়মিত বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে, যা তাদের কার্যক্রমের বিস্তৃতি এবং দেশের কর্মসংস্থান তৈরিতে তাদের অবদানকে তুলে ধরে।

সাধারন প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

পপি এনজিও প্রতিষ্ঠাতা কে?

পপি এনজিওর বর্তমান নির্বাহী পরিচালক মুরশেদ আলম সরকার।

পপি এনজিও কত সালে প্রতিষ্ঠিত?

“পিপলস ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ইনিশিয়েটিভ (পিওপিআই)” বা পপি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পপি একটি বেসরকারী সংস্থা যা বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে। এটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে, বিশেষ করে নারী ও সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

পপি এনজিও হেড অফিস কোথায়?

পিপলস ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন (POPI) বা পপি এনজিও-এর প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানা হলো: ৫/১১-এ, ব্লক-ই, লালমাটিয়া, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ।

পপি এনজিও ওয়েবসাইট এর নাম কি?

পপি এনজিওর ওয়েবসাইট হলো: www.popibd.org

লেখকের শেষ মতামত

পপি (POPI) এনজিও থেকে লোন নেওয়ার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। পপি একটি মাইক্রোক্রেডিট সংস্থা, যা মূলত সুবিধাবঞ্চিত নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে লোন প্রদান করে থাকে। এটি গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়তা করে।

পরিশেষে বলব, পপি ছাড়াও বাংলাদেশে আরও অনেক এনজিও রয়েছে যারা ক্ষুদ্র লোন প্রদান করে থাকে। লোন নেওয়ার পূর্বে বিভিন্ন এনজিওর লোন পদ্ধতি এবং শর্তাবলী ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment