জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন (আপডেট তথ্য) – যোগ্যতা ও আবেদন পদ্ধতি

জনতা ব্যাংক থেকে অন্যান্য ব্যাংকের মতো পার্সোনাল লোন প্রদান করা থাকে। অন্য যেকোনো লোন পরিশোধ করার জন্য, বিয়ের খরচের জন্য, চিকিৎসার জন্য কিংবা নিজের কোনো শখ পূরণ করার জন্য জনতা ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে পারবেন।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন

সাধারণত, জনতা ব্যাংকে পার্সোনাল লোন হিসেবে ১ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যায়। লোনের মেয়াদকাল সর্বোচ্চ ০৮ বছর বা চাকুরির মেয়াদকাল পর্যন্ত হয়ে থাকে। জনতা ব্যাংক লোন অনেকে সহজ এবং দ্রুত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দিয়ে থাকে। সুদের হার বাজারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ার ফলে এটি বেতনভোগী, ব্যবসায়ী এবং পেশাজীবীদের জন্য একটি সহজলভ্য লোন সুবিধা হতে পারে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন কি?

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন এমন একটি লোন সুবিধা বোঝায় যা গ্রাহকদের বিভিন্ন ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। এটি ব্যাংক থেকে সরাসরি ব্যক্তির নামে দেওয়া হয়।  পার্সোনাল লোন নিয়ে নিজের যেকোনো ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। 

বিয়ের আয়োজন করতে, চিকিৎসার জন্য খরচ করতে, শখের জিনিস ক্রয় করতে বা পূর্বের লোন পরিশোধ করতে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই লোনের আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং লোনের জন্য যেসব শর্ত রয়েছে তা পূরণ করতে হবে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন বলতে সাধারণত এমন একটি লোন সুবিধা বোঝায় যা গ্রাহকদের বিভিন্ন ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন তার গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন আর্থিক চাহিদা পূরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন কারা পাবে?

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন মূলত নির্দিষ্ট কিছু পেশা এবং আয়ের স্তরের ব্যক্তিদের জন্য লোন সুবিধা দিয়ে থাকে। ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের পার্সোনাল লোন অফার করে এবং প্রতিটি লোনের নিজস্ব শর্তাবলী থাকলেও কিছু সাধারণ যোগ্যতা রয়েছে। জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত ব্যক্তিরা যোগ্য বলে বিবেচিত হবেঃ

  • যে সকল সরকারী ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অধীনে নিবন্ধিত এবং তাদের সকল নিয়মকানুন অনুসরণ করে, সেই সকল প্রতিষ্ঠানের স্থায়ী কর্মীরা।
  • যারা সরকারী অথবা বেসরকারী এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন, এবং সরকারী, আধা-সরকারী বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে নির্বাহী, কর্মকর্তা অথবা কর্মচারী হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
  • মহিলা উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, তাঁত লোনের মতো বিশেষায়িত লোন কর্মসূচির আওতায় নির্দিষ্ট যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা পেতে পারেন।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন পাওয়ার যোগ্যাতা

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন পেতে হলে আবেদনকারীকে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হয়। জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে সাধারণত নিচের যোগ্যতাগুলো পূরণ করতে হবেঃ 

  • আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • আবেদনের সময় আবেদনকারীর সর্বনিম্ন বয়স ২৫ বছর হতে হবে। এবং লোনের মেয়াদ শেষ হওয়ার সময় আবেদনকারীর সর্বোচ্চ বয়স ৬৫ বছর হতে পারবে।
  • বেতনভোগীদের জন্য এটি স্যালারি স্লিপ এবং ন্যূনতম মাসিক আয় ২৫ হাজার থাকতে হবে।
  • চাকরিজীবীদের কমপক্ষে ২ বছরের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।
  • মূলত সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান (NBFI), মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের স্থায়ী ও নিয়মিত নির্বাহী/কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
  • আবেদনকারীর একটি সক্রিয় ব্যাংক হিসাব থাকতে হবে, যা লোনের কিস্তি পরিশোধের জন্য ব্যবহৃত হবে।
  • আবেদনকারীর বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (CIB) রিপোর্ট ক্লিন থাকতে হবে। অর্থাৎ, পূর্বে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিয়ে খেলাপি থাকা যাবে না।
আরো পড়ুনঃ-  ব্র্যাক ব্যাংক পার্সোনাল লোন (সর্বশেষ আপডেট) - যোগ্যতা ও আবেদন প্রক্রিয়া

আপনার নির্দিষ্ট পেশা, আয়ের উৎস এবং প্রয়োজনীয় লোনের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে যোগ্যতা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে যেসব কাগজপত্র জমা দিতে হবে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলঃ

  • আবেদনকারী ও গ্যারান্টরের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • আবেদনকারী এবং গ্যারান্টার উভয়ের সাধারণত ২-৩ কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • সাম্প্রতিক পে-স্লিপ, স্যালারি সার্টিফিকেট বা অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার।
  • সর্বশেষ ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • আবেদনকারী এবং গ্যারান্টার উভয়ের বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি।
  • ই-টিআইএন নম্বরসহ আয়কর পরিশোধের প্রমাণপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)
  • জনতা ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত পূরণকৃত লোন আবেদন ফরম।
  • অন্যান্য কাগজপত্র যা ব্যাংক কর্তৃক চাওয়া হতে পারে

উপরোক্ত তালিকায় উল্লিখিত কাগজপত্র ছাড়াও ব্যাংক থেকে আপনার নিকট হতে আরও কিছু কাগজপত্র চাইতে পারে। এজন্য, জনতা ব্যাংকের হেল্পসেন্টারে কল করে কিংবা তাদের নিকটস্থ যেকোনো ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করার মাধ্যমে কী কী কাগজপত্র লাগবে তা জেনে নিতে পারবেন। অথবা, আপনি কোন ধরনের লোন নিতে চান তা জানালেই তারা কী কী লাগবে তা জানিয়ে দিবে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন প্রক্রিয়া

জনতা ব্যাংক হতে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে তাদের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। অনলাইনে লোনের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া নেই। তাই, আপনার এলাকার জনতা ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন।

ব্যাংকের শাখায় যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিন। এছাড়া, আপনি লোন পাওয়ার যোগ্য কিনা তা যাচাই করুন। লোনের জন্য যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা ইতোমধ্যে উপরে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। পার্সোনাল লোন আবেদন করার পদ্ধতি নিম্নে আরও বিস্তারিত ধাপে ধাপে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ: জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এজন্য, যেসব কাগজপত্র লাগবে তা সংগ্রহ করুন। কী কী কাগজপত্র লাগবে তা ইতোমধ্যে উপরে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর ফটোকপি করে নিন।

আরো পড়ুনঃ-  সোনালী ব্যাংক প্রবাসী লোন - প্রবাসী লোন পাওয়ার যোগ্যতা

আবেদন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করা: লোন আবেদন করতে চাইলে আবেদন পত্র প্রয়োজন হবে। জনতা ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আবেদন পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়া, তাদের ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করেও লোন আবেদন পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। অথবা, তাদের ব্রাঞ্চে গিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে তাদের থেকে আবেদন পত্র নিতে পারবেন। লোন নিতে চাইলে ব্যাংকে কর্মরত যারা আছেন, তারাই আপনার লোন আবেদন ফরমটি পূরণ করে দিবেন। আপনাকে শুরু তথ্য দিতে হবে।

আবেদনপত্র ও কাগজপত্র জমা দেওয়া: আবেদন পত্র পূরণ করার সময় অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে। ফরমটি পূরণ করা হয়ে গেলে আবেদন পত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। কাগজপত্র ফটোকপি করে সেগুলো লোন আবেদন ফরমের সাথে সংযুক্ত করে ব্যাংকের শাখায় জমা দিন। যদি ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আবেদন করে থাকেন, তাহলে তাদেরকে কাগজপত্রগুলো দিলে তারাই সেগুলো সংযুক্ত করবে। যদি কোনো কাগজপত্র মিসিং থাকে, তাহলে তারা আপনাকে জানিয়ে দিবে। এরপর, আবেদনটি সাবমিট করুন

ব্যাংক কর্তৃক তথ্য যাচাইকরণ ও প্রক্রিয়াকরণ: জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন সাবমিট করার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার লোনের আবেদনটি যাচাই করে দেখবে আপনার দেয়া তথ্যগুলো সঠিক কিনা। তারা যাচাই করে যদি দেখে যে আপনি লোন পাওয়ার জন্য যোগ্য, তাহলে আপনার লোনের আবেদনটি অনুমোদন করবে। এছাড়া, যদি আপনার কাগজপত্রের কমতি থাকে, তাহলে তারা আপনার থেকে আরও কাগজপত্র চেয়ে নিতে পারে। এক্ষেত্রে, তাদেরকে সকল কাগজপত্র একইসাথে জমা দিলে আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুত হয়।

লোন অনুমোদন ও বিতরণ: আপনার দেয়া তথ্য যাচাই করার পর তারা আপনার লোন অনুমোদন করবে। অনুমোদন করলে আপনার ব্যাংক হিসাবে তাদের দেয়া লোনের অর্থ চলে আসবে। এরপর, ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করে কিংবা যেকোনো এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ: লোনের অর্থ বিতরণ হওয়ার পর থেকে চুক্তি অনুযায়ী নিয়মিত মাসিক/ত্রৈমাসিক কিস্তিতে (EMI) লোনের আসল এবং সুদ পরিশোধ করতে হবে। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে পারবেন এবং লোনের টাকা নিতে পারবেন।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন কত টাকা দেয়?

একজন গ্রাহক জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন হিসেবে সাধারনত ১ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবে। লোন নেওয়া যায়। তবে লোনের পরিমাণ মূলত নির্ভর করে লোনের ধরন, আবেদনকারীর মাসিক আয়, এবং তার লোন পরিশোধের সক্ষমতার ওপর।

আরো পড়ুনঃ-  ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজনের জন্য জনতা ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন পেতে পারেন, তা জানতে আপনার নিকটস্থ জনতা ব্যাংক শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোনের সুদের হার কত

জনতা ব্যাংকে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করলে ১৩% সুদের হারে লোনের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। অর্থাৎ, সুদের হার ১৩.০০%, যা ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি হারে প্রযোজ্য এবং পরিবর্তনশীল। আপনি যত টাকা লোন নিবেন, তার উপর ১৩% সুদের হার প্রযোজ্য হবে। এছাড়া, সুদের হার হচ্ছে চক্রবৃদ্ধি আকারে।

অর্থাৎ, চক্রবৃদ্ধি হারে আপনাকে লোনের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া, লোনের সুদের হার ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি আকারে বৃদ্ধি পাবে। পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। প্রতি মাসে লোনের অর্থ কিস্তি আকারে পরিশোধ করতে হবে। আর জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোনের মেয়াদকাল সর্বোচ্চ ০৮(আট) বছর এবং মাসিক কিস্তিতে লোন পরিশোধ করতে হবে।

সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন সর্বোচ্চ কত টাকা পাওয়া যায়?

জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে।

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোনের মেয়াদ কতদিন?

পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৮ বছর মেয়াদ অথবা চাকুরির মেয়াদকাল(পিআরএল) পর্যন্ত।

জনতা ব্যাংকে লোনের আবেদন করবো কিভাবে?

জনতা ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাইলে কোন ক্যাটাগরির লোন নিবেন তা নির্ধারণ করুন। এরপর, নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করে লোনের জন্য আবেদন করুন।

জনতা ব্যাংকে পার্সোনাল লোনের সুদের হার কত?

পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার ১৩% যা ত্রৈমাসিক চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পাবে।

জনতা ব্যাংকে লোনের টাকা কিভাবে পরিশোধ করতে হয়?

মাসিক কিস্তি আকারে জনতা ব্যাংকের লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন।

পার্সোনাল লোন নিতে জামানত লাগবে? 

না। পার্সোনাল লোন নিতে জামানত লাগবেনা। তবে, লোন নেয়ার জন্য একজন গ্যারান্টর লাগবে।

লেখকের শেষ মতামত

জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন আপনার ব্যক্তিগত আর্থিক চাহিদা পূরণের একটি কার্যকর উপায় হতে পারে। জনতা ব্যাংক পার্সোনাল লোন কী, পার্সোনাল লোন নিতে কী কী লাগে, লোন পাওয়ার যোগ্যতা এবং লোনের আবেদন করার পদ্ধতি শেয়ার করা হয়েছে এই পোস্টে। যারা পার্সোনাল লোন নিতে চাচ্ছেন, তারা জনতা ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। 

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment