কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন (সর্বশেষ আপডেট) – সুদের হার জানুন

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা লোন নিতে পারবেন। লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫ বছর মেয়াদে। আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন এই পোস্টে। বাংলাদেশের অন্যান্য ব্যাংকের মতো কৃষি ব্যাংক থেকেও পার্সোনাল লোন প্রদান করা হয়ে থাকে। কৃষি ব্যাংক একটি সরকারি ব্যাংক হওয়ার কারণে এখানে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন

সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বা কর্মচারীগণ চাইলে কৃষি ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে পারবেন। পার্সোনাল লোন নিতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। এরপর, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়ার মাধ্যমে লোন নেয়া যায়।

কৃষি ব্যাংক হতে পার্সোনাল লোন নিতে কী কী লাগে এবং কিভাবে লোনের জন্য আবেদন করা যায় এসব বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্টে। চলুন, বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার মাধ্যমে সর্বনিম্ন ১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা লোন নেয়া যাবে। লোন নিতে পারবেন ১ বছর মেয়াদ থেকে শুরু করে ৫ বছর মেয়াদের জন্য। পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার ৯% প্রযোজ্য হবে। সহজ কিস্তিতে প্রতি মাসে লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।

অন্যান্য ব্যাংকের মতো বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নেয়ার সুযোগ রয়েছে। ব্যক্তিগত বিভিন্ন প্রয়োজনে এই ব্যাংক হতে লোন নেয়া যাবে। তবে, পার্সোনাল লোন নেয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত কিংবা এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বা কর্মচারীগণ চাইলে এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া, অন্য পেশার কেউ লোন আবেদন করতে পারবেন না। এগুলো ছাড়াও কিছু শর্ত রয়েছে যা পূরণ হলে তবেই পার্সোনাল লোন আবেদন করা যাবে।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন এর শর্তসমূহ

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার সময় বেশ কিছু শর্ত মানতে হবে। অর্থাৎ, কৃষি ব্যাংকের পার্সোনাল লোনের নীতিমালার সাথে মিলে গেলে তবেই আপনি লোন নিতে পারবেন। কী কী শর্ত রয়েছে তা নিচে একটি তালিকায় উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে।

  • সরকারি/আধা সরকারি/স্বায়ত্তশাসিত/এমপিওভুক্ত স্কুল ও কলেজের কর্মকর্তা/কর্মচারী হতে হবে
  • ন্যুনতম ২ বছরের চাকুরীর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে
  • চাকুরীর মেয়াদকাল পিআরএল সহ ন্যুনতম ৫ বছর থাকতে হবে
  • লোন আবেদনকারীর বেতন/ভাতা কৃষি ব্যাংকের যে শাখায় জমা হয়, সেখানে লোন আবেদন করতে হবে
  • যারা ইতিমধ্যেই কনজ্যুমার ক্রেডিট লোন সুবিধা ভোগ করছেন, তারা এই লোনের জন্য যোগ্য হবেন না।
  • আবেদনকারীর বিরুদ্ধে কোনো বিচারাধীন বিভাগীয় বা আইনি মামলা থাকা যাবেনা।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার সময় এসব শর্ত পূরণ হতে হবে। তবেই, আপনি কৃষি ব্যাংক হতে পার্সোনাল লোন নেয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। যদি এসব শর্ত পূরণ না হয়, তাহলে অন্য ব্যাংকে পার্সোনাল লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন

আরো পড়ুনঃ-  ডাচ বাংলা ব্যাংক স্যালারি লোন - ডাচ বাংলা ব্যাংক স্যালারি লোন সুবিধা

যদি শর্তগুলো আপনার সাথে যায়, তাহলে লোন আবেদন করতে চাইলে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগবে। এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। কী কী কাগজপত্র লাগবে লোন আবেদন করার জন্য তা একটি তালিকায় নিচে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। চলুন, দেখে নেয়া যাক।

  • নির্ধারিত লোন আবেদন ফরম
  • এমপ্লয়ার্স/বেতন মঞ্জুরকারী /নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সার্টিফিকেট
  • পার্সোনাল লোন গ্রহনের বিষয়ে অনাপত্তিপত্র
  • কিস্তি কর্তনের নিশ্চয়তাপত্র (নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক)
  • লোন গ্রহিতার ব্যক্তিগত জামিননামা
  • স্পাউস গ্যারান্টি
  • নিশ্চয়তা প্রদানকারীর জামিননামা
  • লোন গ্রহীতার অঙ্গীকারনামা
  • ক্ষমতা অর্পনপত্র
  • পার্সোনাল লোনের মাসিক বিবরণী (মাসিক)
  • বিতরণকৃত লোনের তালিকা

কৃষি ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই উপরোক্ত কাগজপত্রগুলো সংগ্রহ করুন। এরপর, কাগজপত্রগুলো ফটোকপি করে নিন। এই কাগজপত্রগুলো লোন আবেদন করার সময় জমা দিতে হবে। লোন আবেদন ফরমের সাথে এগুলো সংযুক্ত করে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন

কৃষি ব্যাংকে ব্যক্তিগত লোনের জন্য আবেদন করার জন্য আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। এরপর, আবেদন যাচাই-বাছাই করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লোনের আবেদন অনুমোদন করবেন। তাহলে আপনার ব্যাংক হিসাবে লোনের অর্থ জমা হবে। পার্সোনাল লোন আবেদন কীভাবে করতে হয় তা নিচে কয়েকটি ধাপে দেখানো হয়েছে। লোন আবেদন করতে ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ: পার্সোনাল লোন আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগবে তা ইতোমধ্যে উপরে উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। লোন আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করুন। এরপর, কাগজপত্রগুলো ফটোকপি করে নিন।

আবেদন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করা: লোনের আবেদনপত্র কৃষি ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। অথবা, তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেও লোন আবেদন পত্র ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এরপর, যথাযথ তথ্য দিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করুন। কৃষি ব্যাংকের যে শাখায় আপনার বেতন/ভাতার টাকা আসে, সেই শাখায় যেতে হবে লোন আবেদন করার জন্য। এরপর, সেখানে গিয়ে দায়িত্বরত অফিসারের নিকট থেকেও লোন আবেদন ফরমটি পূরণ করে নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে, তাকে সকল তথ্য এবং কাগজপত্র দিতে হবে।

আবেদনপত্র ও কাগজপত্র জমাদান: আবেদন পত্র পূরণ করা হয়ে গেলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ আবেদনটি জমা দিন। ব্যাংকে দায়িত্বরত অফিসার যদি লোন আবেদন ফরম পূরণ করেন, তাহলে তিনি আপনার থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো চেয়ে নিবেন। সকল কাগজপত্র দেয়ার মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ-  সোনালী ব্যাংক ডিপিএস সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

যাচাইকরণ ও প্রক্রিয়াকরণ: লোন আবেদন সম্পন্ন করার পর কৃষি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার লোন আবেদনটি যাচাই-বাছাই করবে। আপনার দেয়া সকল তথ্য সঠিক থাকলে এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করা থাকলে লোন আবেদন অনুমোদন করা হবে। যদি কোনো কাগজপত্র মিসিং থাকে, তাহলে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করে সেসব কাগজপত্র চাইবে। অতঃপর, তারা আপনার লোন আবেদন অনুমোদন করবে।

লোন অনুমোদন: লোন আবেদন অনুমোদন করার পর আপনার ব্যাংক হিসাবে লোনের অর্থ প্রদান করা হবে। কৃষি ব্যাংকের উক্ত শাখায় গিয়ে লোনের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। এরপর, প্রতি মাসে কিস্তি আকারে লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন।

এই ধাপগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে পার্সোনাল লোন আবেদন করতে পারবেন এবং লোনের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন কত টাকা দেয়?

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক মূলত তাদের কর্মচারীদের জন্য এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের মতো নির্দিষ্ট কিছু পেশার মানুষের জন্য বেতনের বিপরীতে অগ্রিম হিসেবে পার্সোনাল লোন প্রদান করে।  বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের “পার্সোনাল লোন স্কীম” এর আওতায় সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে। এটি এককালীন কিস্তি ১,০০,০০০ টাকা হারে দেওয়া হয়। 

আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজনের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন পেতে পারেন, তা জানতে আপনার নিকটস্থ বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করা সবচেয়ে ভালো। তারা আপনার পেশা, আয় এবং চাহিদার ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারবেন।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন সুদের হার

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন এর সুদের হার সাধারণত ১০.৭০%। তবে, এই হার ক্রেডিট বিভাগ কর্তৃক জারীকৃত পার্সোনাল লোন স্কিম এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এছাড়া, সিসি লোন এর ক্ষেত্রে সুদের হার ভিন্ন হতে পারে এবং এটি জামানতের উপর নির্ভর করে।

সবচেয়ে সঠিক সুদের হার জানতে, আপনার নিকটস্থ বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করে অথবা সর্বশেষ লোন সংক্রান্ত নীতিমালা দেখে নেওয়া উচিত।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের সুবিধা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) মূলত কৃষি ও পল্লী খাতের উন্নয়নে কাজ করলেও, কিছু নির্দিষ্ট পেশাজীবী এবং নিজেদের কর্মীদের জন্য তারা পার্সোনাল লোন বা বেতনের বিপরীতে অগ্রিম লোন সুবিধা দিয়ে থাকে। এই লোনগুলোর কিছু নির্দিষ্ট সুবিধা রয়েছে যা আবেদনকারীদের জন্য সহায়ক হতে পারে।

নির্দিষ্ট পেশাজীবীদের জন্য সহজলভ্যতা: এই লোনগুলো মূলত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের স্থায়ী কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের মতো নির্দিষ্ট পেশাজীবীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ফলে, এই পেশার মানুষেরা তুলনামূলকভাবে সহজে এই লোন পেতে পারেন, যা তাদের আর্থিক প্রয়োজন মেটাতে সহায়ক হয়।

আরো পড়ুনঃ-  কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় (আপডেট তথ্য জানুন)

বেতনের বিপরীতে অগ্রিম সুবিধা: এই লোনগুলো সাধারণত বেতনের বিপরীতে অগ্রিম হিসেবে দেওয়া হয়। এর মানে হলো, আবেদনকারীর বেতন সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা হলে, সেই বেতনের নিশ্চয়তায় লোন দেওয়া হয়। এটি লোন পরিশোধের একটি নিরাপদ পদ্ধতি নিশ্চিত করে।

তুলনামূলকভাবে কম সুদের হার: অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের সাধারণ পার্সোনাল লোনের তুলনায় বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পার্সোনাল লোনে সুদের হার কিছুটা কম হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি নির্দিষ্ট সরকারি স্কিম বা বেতনের বিপরীতে দেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, ১০.৭০% বা তার কাছাকাছি হারে সুদ প্রযোজ্য হতে পারে, যা পরিবর্তিত হতে পারে।

নমনীয় পরিশোধের মেয়াদ: লোনের ধরন অনুযায়ী পরিশোধের মেয়াদ নমনীয় হতে পারে, যা সাধারণত সর্বোচ্চ ৬০ মাস (৫ বছর) পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটি গ্রাহকদের মাসিক কিস্তির চাপ কমিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে লোন পরিশোধের সুযোগ দেয়।

যুক্তিসম্মত লোনসীমা: আবেদনকারীর মাসিক আয় এবং লোন পরিশোধের সক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে একটি যুক্তিসম্মত লোনসীমা নির্ধারণ করা হয়। যেমন, বেতনের বিপরীতে অগ্রিম হিসেবে সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষ টাকা এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দেওয়া হয়।

সহজ আবেদন প্রক্রিয়া: যেহেতু এই লোনগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণীর কর্মীদের জন্য, তাই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং আবেদন প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে সহজ ও সরল হতে পারে। বেতন যেহেতু ব্যাংক থেকেই প্রদান করা হয়, তাই আয়ের প্রমাণপত্র যাচাই করাও সহজ হয়।

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক একটি বিশেষায়িত ব্যাংক হওয়ায়, তাদের পার্সোনাল লোন সুবিধাগুলো সব সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত নয়। এটি মূলত তাদের নিজস্ব কর্মী এবং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকাদের মতো নির্দিষ্ট পেশাজীবীদের জন্য প্রদান করা হয়।

সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

কৃষি ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়?

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা লোন দিয়ে থাকে। এছাড়া, ভিন্ন ধরনের লোনের ক্ষেত্রে ভিন্ন রকম লিমিট রয়েছে।

কৃষি ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম কী?

কৃষি ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে পারবেন ১ বছর থেকে ৫ বছর মেয়াদে কিস্তি আকারে। প্রতি মাসে কিস্তি প্রদান করতে হবে।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের সুদের হার কত?

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোনের সুদের হার ১০.৭০% ।

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন মেয়াদ কতদিন?

সর্বোচ্চ ৫ বছর মেয়াদে কৃষি ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন।

লেখকের শেষ মতামত

কৃষি ব্যাংক পার্সোনাল লোন আবেদন করার নিয়ম, লোনের ক্ষেত্রে কী কী শর্ত রয়েছে এবং আবেদন করতে কী কী কাগজপত্র লাগে এসব তথ্য শেয়ার করেছি এই পোস্টে। 

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment