নারীদের জীবনে দৈনিক দুই থেকে পাঁচ মিলিমিটার সাদা স্রাব দেখা দেওয়া এটি স্বাভাবিক বিষয়। এর থেকে যদি বেশি মাত্রায় যদি সাদা স্রাব দেখা দেয় তাহলে সেটি চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়াই। মেয়েদের সাদা স্রাব এর ধরন সাদা চটচটে ধরনের অনেকটা সর্দির মতো।
কিন্তু কোন কোন রোগের পূর্ব সংকেত হিসেবে স্রাবের রং এবং ধরন পরিবর্তন হতে পারে। মেয়েদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে কি ক্ষতি হয় তা নিয়ে আমরা অনেকেই চিন্তা করে থাকি। এজন্য আমরা আজকের এই পোষ্টে এই জরুরি বিষয়ে আলোচনা করলাম।
সাদা স্রাব কি
সাদা স্রাব, যা যোনি স্রাব, সার্ভিকাল শ্লেষ্মা বা লিউকোরিয়া নামেও পরিচিত, এটি জরায়ু এবং যোনির দেয়াল দ্বারা উত্পাদিত একটি প্রাকৃতিক তরল। এটি যোনি অঞ্চলকে আর্দ্র রাখতে এবং এর থেকে রক্ষা করার জন্য একটি প্রক্রিয়া হিসাবে কাজ করে সংক্রমণ. এটি সাধারণত পরিষ্কার বা মিল্কি সাদা রঙের হয়।
অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে কি ক্ষতি হয়
মেয়েদের ক্ষেত্রে সাধারণ এবং কমন সমস্যা হলো সাদা স্রাব। যা প্রত্যকটি মেয়ে এ সমস্যায় ভোগে থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন অতিরিক্ত সাদা স্রাব হওয়ার কারণে কি হতে পারে? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে কি হয়? অতিরিক্ত সাদাস্রাব ও হলে কি হয় তার নিচে দেওয়া হলঃ
সাদা রঙের চাকা চাকা স্রাবঃ যদি কোন মহিলার সাদা রঙের চাকা চাকা স্রাব দেখা দেয় তাহলে এটি চিন্তার বিষয়। যখন যোনিপথে ফাঙ্গাসের সংখ্যা বেড়ে যায় তখন এই ধরনের স্রাব দেখা দিতে পারে। যখন যোনিপথে ফাঙ্গাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তখন ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়ে থাকে।
এই ইনফেকশনের লক্ষণ জনপথের আশেপাশে চুলকানি হয় এবং প্রসাদ ও সহবাসের সময় ব্যথা হয়।এই সমস্যা খুব একটা মারাত্মক নয়। চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দ্রুত চিকিৎসা নিলে এই রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
ধূসর স্রাবঃ অনেক সময় অনেক মহিলার ধূসর রঙের স্রাব দেখা দিয়ে থাকে। স্রাবের এরকম রং হওয়ার কারণ হচ্ছে যোনিপথে ইনফেকশন। কিন্তু এই ইনফেকশন হলে কোনরকম চুলকানি হয় না। এই ইনফেকশন সাধারণত যোনিপথের কোন রোগ নয়।
সহবাসের ফলে এই ইনফেকশন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ইনফেকশন হলে মুখে খাবার ট্যাবলেট কিংবা যোনিপথে ব্যবহারের জন্য মলম দেওয়া হয়ে থাকে। তাই কারো যদি ধূসর রঙের স্রাব দেখা দেয় তাহলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে তার পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহার করা উচিত হবে।
সবুজাভ হলুদ স্রাবঃ এ ধরনের স্রাব দেখতে না হলুদ হয় আর না সবুজ। এ ধরনের স্রাবের কারণ ট্রিকোমোনায়াসিস ভ্যাজাইনালিস নামক এক ধরনের জীবাণু। এটিকে যৌন বাহিত রোগ বলা হয়। কনডম ব্যতীত সহবাস করার ফলে এর রোগ ছড়াতে পারে। এ রোগের লক্ষণ ঘন ঘন পাতলা পায়খানা। স্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাবে এছাড়াও যোনিপথে চুলকানি ও জ্বালাপোড়া।
প্রসাব ও সহবাসের সময় অস্বস্তি বোধ কিংবা ব্যথা হওয়া। এই রোগ হলে দ্রুত চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরীক্ষা করানো উচিত এবং ঔষধ খাওয়ার পরে আরো একবার টেস্ট করে দেখা উচিত ভাল হয়েছে কিনা। এই রোগটিও যেহেতু সহবাসের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে সেহেতু এ রোগ ভালো হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সহবাস থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
লালচে স্রাবঃ মাঝে মাঝে এরকম সাব দেখা দেওয়া স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এরকম চাঁদ দেখা দেওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে যোনিপথের ইনফেকশন কিংবা ক্যান্সার রোগের লক্ষণ। তাই এরকম স্রাব দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরীক্ষা করাতে হবে।
কিন্তু কখনো কখনো ক্যান্সার ছাড়াও অন্যান্য কারণেও এরকম স্রাব দেখা দিতে পারে। তাই এরকম লালচে স্রাব দেখা দিলেই যে ক্যান্সার এটা মনে করে ঘাবড়ে গেলে চলবে না। আগে চিকিৎসকের নিকট গিয়ে পরীক্ষা করে তারপরে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
অনেক মেয়ে অভিযোগ করে থাকে যে তাদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হয়ে থাকে। এই অতিরিক্ত সাদা স্রাবের কারণে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। স্বাভাবিক সাদা স্রাব হলে কোন সমস্যা হবে না। তবে আপনার যদি অতিরিক্ত বেশি সাদা স্রাব হয়ে থাকে তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত সাদা স্রাব সংক্রমণের কারণেও হয়ে থাকে।
এই সময়ে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ বের হতে পারে যার ফলে মেয়েদের যৌনি পথে চুলকানি এবং জ্বালাপোড়ার সমস্যা হয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়া সংক্রমনের ফলে অস্বাভাবিক এবং ঘন দুর্গন্ধ হয়।
উপরের আমি যেই ধরনের স্রাবের কথা আলোচনা করলাম আপনার যদি এগুলোর মধ্যে কোন এক ধরনের স্রাব দেখা দেয় তাহলে আপনি চিন্তিত না হয়ে কিংবা হতাশ না হয়ে দ্রুত চিকিৎসকের নিকট যাবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিয়ে সেই রোগ ভালো করার চেষ্টা করবেন। আশা করছি আপনি যদি সঠিক চিকিৎসা করিয়ে থাকেন তাহলে খুব দ্রুত এই সকল রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।
অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে করনীয় কি
মেয়েদের যে সকল কমন সমস্যা রয়েছে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সাদাস্রাব। অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে করণীয় সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে অতিরিক্ত সাদা স্রাব কেন হয়? এ বিষয়ে সম্পর্কে জেনেছি। এই সমস্যাটি বেশিরভাগ কিশোর কিশোরীদের মধ্যে দেখা যায়। যদি এটি স্বাভাবিক পরিমাণ হয় তাহলে এটি কোন ক্ষতির কারণ নাই তবে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে হয় তাহলে অনেক সময় এটি আমাদের শরীরের ক্ষতি করে থাকে।
১। আমরা জানি যে অতিরিক্ত পরিমাণে যদি সাদা স্রাব হয় তাহলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সব ধরনের রং বিভিন্ন রকমের হতে পারে। মেয়েদের যোনি চুলকানির সাথে ঘন সাদাস্রাব সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। যদি সাদাস্রাব অতিরিক্ত পরিমাণে হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে করণীয় গুলোর নিচে উল্লেখ করা হলো।
২। যদি অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব হয় তাহলে এই সমস্যার সমাধানের জন্য মেথির বীজ কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। আধা গ্লাস পানির সাথে কিছুটা মেথি সিদ্ধ করে ভালোভাবে ঠান্ডা করে এরপরে পানিগুলোকে পান করতে হবে।
৩। ঢেঁড়স সাদা স্রাবের সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এর জন্য কয়েকটি ঢেঁড়স পানিতে সেদ্ধ করে সেগুলোকে ভালোভাবে চটকে খেতে হবে।
৪। অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব এর সমস্যা দূর করার জন্য ধনিয়া কার্যকরী ভূমিকা রাখে। প্রথমে ধনিয়া পাতা কে ভালোভাবে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে এরপরে সকালে পানিটা ছেকে খালি পেটে শুধু পানি পান করতে হবে।
৫। পেয়ারা পাতা অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব এর পাশাপাশি চুলকানির সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। পেয়ারা পাতা ভালোভাবে কিছু পানির সাথে মিশিয়ে নিতে হবে, এরপরে শুধু পানিগুলোকে পান করতে হবে।
অতিরিক্ত সাদাস্রাব থেকে রক্ষা পাওয়ার আরেকটি উপায় হল আমলকি খাওয়া। আমলকি আপনি বিভিন্নভাবে খেতে পারেন। অনেকেই রয়েছে যারা আমলকির আচার বানিয়ে খেয়ে থাকি আবার অনেকেই আমের মতো খেয়ে থাকে। যখন আপনার লেউকেমিয়ার সমস্যা বেশি থাকবে তখনই আপনি এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চামচ আমলকি বিজের পেস্ট মিশিয়ে খেতে পারেন। তবে সকালে যদি আপনি খালি পেটে খেতে পারেন তাহলে আপনার উপকার দ্বিগুণ হবে।
সাদা স্রাব কি খেলে ভালো হয়
সাদা স্রাবের অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে যোনি অঞ্চল পরিষ্কার না রাখা, অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়া, একাধিক পুষ্টির ঘাটতি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সাদা স্রাব কি খেলে ভালো হয়? তাহলে আসুন এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
যদি স্রাব খুব বেশি হয় তবে আপনাকে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে, তবে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা হালকা সাদা স্রাবের সমস্যার সমাধান করতে পারে-
মেথি: সেদ্ধ মেথি বীজ খেলে সাদা স্রাবের সমস্যা সমাধান হতে পারে। আধা লিটার পানিতে কিছুটা মেথি সেদ্ধ হতে দিন। পানি অর্ধেকে নেমে না আসা পর্যন্ত সেদ্ধ করতে পারেন। এরপরে ঠান্ডা হয়ে এলে পানি পান করুন।
ঢেঁড়স: সাদা স্রাবের সমস্যাটির চিকিৎসার জন্য আরেকটি ভালো প্রতিকার হলো ঢেঁড়স। কয়েকটি ঢেঁড়স পানিতে সেদ্ধ করে চটকে খেতে পারেন। অনেকে আবার এটি দইয়ের সঙ্গেও মিশিয়ে খান।
ধনিয়া: কিছু ধনিয়া সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন, সকালে পানিটা ছেকে নিয়ে খালি পেটে রাখুন। সাদা স্রাবের চিকিৎসার জন্য এটি অন্যতম সহজ এবং নিরাপদ ঘরোয়া উপায়।
আমলকি: ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ আমলকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং আমাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি যেকোনোভাবেই খাওয়া যায় – কাঁচা, গুঁড়া, মোরব্বা বা ক্যান্ডি তৈরি করে খেতে পারেন। নিয়মিত আমলকি খেলে সাদা স্রাবের সমস্যা কমবে।
তুলসি: বিভিন্ন রোগ সারাতে যুগে যুগে ব্যবহৃত হয়ে আসছে তুলসি। কিছু তুলসি পাতা পানিতে সেদ্ধ করে নিতে পারেন। এতে কিছুটা মধুও যোগ করতে পারেন। সমস্যাটি দূর করতে প্রতিদিন দু’বার এই পানীয় পান করুন। দুধের সাথেও তুলসি খেতে পারেন।
ভাতের মাড়: সাদা স্রাবের সমস্যা নির্মূল করতে নিয়মিত ভাতের মাড় পান করতে পারেন। ক্রমাগত সাদা স্রাবের সমস্যায় ভুগলে আপনার জন্য ভাতের মাড় একটি অনন্য প্রতিকার।
সাদা স্রাব কি গর্ভধারণের লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন হরমোনের পরিবর্তন হয় যার কারণে অনেক ক্ষেত্রে সাদা স্রাব কম-বেশি হতে পারে। গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন বা জরায়ু সংকোচনের কারণে সাদা স্রাবের পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এটির রঙও পরিবর্তিত হয় এবং তীব্র গন্ধ হতে পারে।
সাদা স্রাব অনেক ধরনের আছে। তবে দিনে একাধিকবার সাদা স্রাব হতে পারে। এটি মোটা বা পাতলা হতে পারে, তবে এটি চিন্তার বিষয় নয়। যদি এর রং সাদা হয় এবং কোনো গন্ধ না থাকে, তাহলে এটা স্বাভাবিক। কখনও কখনও এটি হালকা হলুদ রঙের হতে পারে।
যদি সাদা স্রাব সাদা রঙের হয় এবং গন্ধ মুক্ত হয় তবে কোন সমস্যা নেই তবে কখনও কখনও বিভিন্ন সংক্রমণের কারণে এর রঙ এবং গন্ধ হতে পারে তবে এটি প্রচুর এবং দুর্গন্ধযুক্ত হতে পারে। এ কারণে মেয়েদের যোনিপথে চুলকানি ও জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে এই তরলের রঙ অস্বাভাবিকভাবে ঘন এবং দুর্গন্ধযুক্ত হয়। তবে সাদা স্রাব সম্পর্কে সতর্ক থাকা খুব ভাল এটি সংক্রমণ বা কোনও গুরুতর রোগের লক্ষণও হতে পারে। মাসিক চক্রের সময় জনির কাছ থেকে টিউটোরিয়াল। পাতলা এবং জলযুক্ত স্রাব স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
সাদা স্রাব গন্ধ হয় কেন
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমনের ফলে সাদা স্রাব অস্বাভাবিক এবং ঘন দুর্গন্ধ হয়। সাদা স্রাব আমাদের শরীরের স্বাভাবিক ফিজিওলজির একটি প্রাকৃতিক এবং অপরিহার্য উপাদান, কিন্তু অস্বাভাবিক স্রাব এমন একটি অবস্থা নির্দেশ করতে পারে যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
যদিও মহিলারা সাধারণত সামাজিক কলঙ্কের কারণে এই পরিস্থিতিতে চিকিত্সা সহায়তার জন্য পৌঁছান না, সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রাথমিক পর্যায়ে যোনি স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং প্রয়োজনে উপযুক্ত যত্ন নেওয়ার জন্য জটিলতাগুলি সনাক্ত করতে সহায়তা করতে পারে। আপনি যদি অস্বাভাবিক যোনি স্রাবের সম্মুখীন হন বা আপনার যোনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনো উদ্বেগ থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করতে দ্বিধা করবেন না।
লেখকের শেষ মতামত
আপনার পিরিয়ডের আগে সাদা স্রাব প্রায়ই একটি স্বাভাবিক ঘটনা, যা শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলিকে প্রতিফলিত করে। যাইহোক, যেকোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তনের দিকে মনোযোগ দেওয়া এবং ভাল স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন করা আপনার সামগ্রিক যোনি স্বাস্থ্যে অবদান রাখতে পারে।
আশা করি মেয়েদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে কি ক্ষতি হয় সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্টটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও মেয়েদের অতিরিক্ত সাদা স্রাব হলে কি ক্ষতি হয় সেই সম্পর্কে জানতে পারবে। এমন প্রয়োজনীয় ব্লগ পড়তে লার্ন-বিডি.কম ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।