ত্বকের এক ধরনের রোগের নাম মেছতা। মেছতা রোগে প্রায় মানুষ ভোগান্তিক, এ রোগ নিয়ে প্রায় মানুষর চিন্তিত। তবে যাদের এ সমস্যা আছে তারা চিন্তা করবেন না। এ রোগের বিভিন্ন ঘরোয়া এবং ডাক্তারি চিকিৎসা রয়েছে, সেগুলো নিয়মিত মেনে চললে এ রোগের সমাধান মিলবে। এ রোগে যারা ভুগছেন তারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি ফলো করতে পারেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা মেছতা দূর করা উপায় সম্পর্কে আলোচনা করবো।
মেছতা দূর করার উপায় সম্পর্কে সঠিক তথ্য যদি আপনি খুঁজে থাকেন, তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ন পড়লে আপনি পরিষ্কার ভাবে জেনে যাবেন এ সমস্যা সমাধানের উপায় কি। চলুন তাহলে বিস্তারিত শুরু করা যাক মেছতা দূর করার উপায় এবং মেছতা দূর করার ওষুধ সম্পর্কে।
মুখে মেছতা কেন হয়
মেছতা রোগ সাধারণত গালে বেশি হয়ে থাকে। ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়ই এ সমস্যা নিয়ে ভোগান্তিক। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। আপনি যতই সুন্দর হোক না কেন, মেছতার কারণে আপনার সঠিক সৌন্দর্য বোঝা যায় না। মানবদেহে এক ধরণের হরমোন রয়েছে যার নাম-ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন। এ হরমোনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে মেছতা রোগ দেখা যায়। বিভিন্ন কারনে এ হরমোন বেড়ে যায়, ফলে বিভিন্ন কারণে মেছতার সমস্যা হয়ে থাকে। মুখে মেছতা কেন হয় যদি আমাদের জানা থাকে, তাহলে এ রোগ আক্রান্ত হওয়া থেকে আমরা দূরে থাকতে পারবো অনেকটাই। চলুন জেনে নিই মেছতা কেন হয়-
- অতিরিক্ত সূর্যের আলোয় থাকলে বা চুলার আগুনের কাছে থাকলে মেছতা হয়ে থাকে।
- মেয়েরা জন্মনিয়ন্ত্রন পিল সেবন করলে মেছতার সমস্যা হয়ে থাকে।
- থাইরয়েডের সমস্যাই আক্রান্ত হওয়ার কারণে মেছতা হয়ে থাকে।
- অনেক সময় বংশগত কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে।
- ত্বকের সঠিক যত্ন না নিলে, ত্বক অপষ্কিার থাকার কারণে মেছতার সমস্যা হতে পারে।
- ডায়াবেটিস বা রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রনের ওষুধ সেবন করলে অনেক সময় মেছতা হতে দেখা যায়।
- চিকিৎসকের মতে পর্যাপ্ত ঘুম ও পর্যাপ্ত পানির অভাবেও মেছতা হতে পারে।
- অতিরিক্ত টেনশন থেকেই মেছতার রোগ হতে দেখা যায়।
- গর্ভাবস্থার বিভিন্ন সমস্যার কারণে এ সমস্যা হতে পারে।
- বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারের প¦ার্শপ্রতিক্রিয়ায় এ সমস্যার হতে পারে।
- ফর্সা হওয়ার ক্ষতিকারক ক্রিম ব্যাবহারে মেছতা হয়ে থাকে।
উপরের কারণগুলোর জন্য মেছতার সমস্যা হতে দেখা যায়। তবে সবার ক্ষেত্রে এ সমস্যাগুলোর কারণে মেছতা হয় না, কারও কারও ক্ষেত্রে হয়ে থাকে।
মেছতা প্রতিরোধের উপায়
মুখের ত্বকের জটিল একটি সমস্যা হলো মেছতা। মুখে মেছতার কালো দাগ সত্যিই বিব্রতকর একটি অবস্থা। মেছতার ধরণ কয়েক রকমের হতে পারে, সব ধরনের মেছতা ভালো করা সম্ভব হয় না। আবার অনেক মেছতা ডাক্তারি সঠিক চিকিৎসা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে ত্বক থেকে দূর করা যায়। তাই এ জটিল সমস্যা থেকে রেহায় পাওয়ার জন্য আমাদের প্রতিকারের আগে প্রতিরোধ করায় উত্তম কাজ। জেনে নিন মেছতা প্রতিরোধে কি কি উপায় অবলম্বন করবেন।
- অতিরিক্ত রোদে মেছতা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, তাই ত্বককে সবসময় রোদ থেকে প্রোটেকশনে রাখবেন। এজন্য সানস্ক্রিন ছাড়া রোদে বের হওয়া যাবে না।
- ত্বকের সঠিকভাবে যত্ন নিবেন কোনোভাবেই ত্বক অপরিষ্কার রাখবেন না। পরিষ্কার ত্বকে মেছতার সমস্যা বাসা বাঁধেনা।
- মেছতা প্রতিরোধে জন্ম নিয়ন্ত্রন পিল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, পরিবর্তে অন্য মাধ্যম বেছে নিন।
- পুষ্টিকর ফলমূল ও শাকসবজি প্রতিদিন খাবার তালিকায় রাখবেন। অনেক সময় পুষ্টির অভাবে মেছতা হতে পারে। পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখলে মেছতা থেকে রেহায় পাওয়া যায়।
- মেছতা প্রতিরোধে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাবেন। অনেকের রাত জাগার অভ্যাস আছে, যা মেছতা হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়,অতিরিক্ত রাত জাগার ফলে মেছতার সমস্যা হতে পারে। তাই অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস থাকলে সে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসুন।
- মেছতা প্রতিরোধে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। শরীরে পানির ঘাটতি থাকলে আপনার মেছতার সমস্য হতে পারে, তাই দৈনিক পর্যাপ্ত পানি পান করার চেষ্টা করুন।
- মেছতা প্রতিরোধে অতিরিক্ত মিষ্টি ও ঝাল খাবার দূরে রাখুন।
মেছতা প্রতিরোধে উপরের নিয়মগুলো ফলো করবেন। এছারাও ত্বকের যত্ন নিতে বিভিন্ন ফেইস প্যাক ব্যবহার করবেন, ত্বকের সঠিক যত্ন নিলে এ সমস্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়
আমাদের শরীরে মেছতার সমস্যা খুবই দুশ্চিন্তার একটি বিষয়। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় এ সমস্যা হতে দেখা যায়, তবে মুখে বেশি হয়। মেছতা কালো ও বাদামী রঙের হয়ে থাকে। মেছতার সমস্যা অল্প হলে ঘরোয়া উপায় নিলে প্রতিকার করা সম্ভব হয়। তবে অতিরিক্ত পর্যায়ে চলে গেলে ডাক্তারের পরমর্শ ব্যতীত ঘরোয়া উপায় মেনে কোনো কাজ হয় না। কিন্তু অতিরিক্ত মেছতা ঘরোয়া উপায়ে পুরোপুরি না সারলেও অনেকটাই কমানো যায়। তাাই মেছতা হলে হতাশ হবে না, ঘরোয়া উপায়গুলো জেনে সেগুলো নিয়মিত করবেন। মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায়গুলো নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন-
- আপনার যে জায়গায় মেছতা রয়েছে, সে জায়গায় অ্যালোভেরা জেল রাতে ঘুমানোর আগে লাগিয়ে নিন। সারারাত রেখে দিয়ে সকালে ঘুম থেকে উঠে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- আলুর রস মেছতার দাগ দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন। আক্রান্ত জায়গায় আলুর রস লাগিয়ে ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে নিন, মেছতার দাগ ভালো হবে।
- মেছতার দাগ দূর করতে কমলালেবুর খোসাকে ব্লেন্ড করে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে নিন। লাগানোর পর ১৫ মিনিট মতো অপেক্ষা করে ধুয়ে নিন, মেছতার দাগ অনেকটাই কমবে।
- মেছতার দাগ দূর করতে, অ্যালোভেরা, শশা, ও মধু এ তিনটি উপাদান ভালোভাবে একসাথে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে নিন। এরপর মিশ্রনটি আপনার আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- মুলতানি মাটি গুড়ো করে তার সাথে গোলাপজল, শসার রস, লেবুর রস, পানি একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে নিন। এরপর মিশ্রনটি মেছতার দাগের উপর ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে নিন। মেছতার দাগ দূর করতে এ মিশ্রন আপনাকে সাহায্য করবে।
- টমেটো রস ও লেবুর রস একাসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে মেছতায় আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন, মেছতা দূর করতে সাহায্য করবে।
- মেছতার দাগ দূর করতে ডিম ও লেবুর রস একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে নিন। লাগানোর পর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন, এরপর ধুয়ে ফেলুন।
- টক দই মেছতা দূর করতে কার্যকারী ভূমিকা রাখে। তাই মেছতা দূর করতে টক দই আপনার মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে নিন।
- মেছতার দাগ দূর করতে অ্যামন্ড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন আক্রান্ত স্থানে ২ থেকে ৩ ফোটা অ্যামন্ড অয়েল নিয়ে ম্যাসাজ করবেন, মেছতার দাগ দূর করবে।
- পেঁয়াজের রস ও আপেল সিডর ভিনেগার ভালোভাবে মিশিয়ে মেছতার জায়গায় লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫ মিনিট মতো রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। নিয়মিত করলে মেছতার দাগ অনেকটায় কমে যাবে।
- হলুদ ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। এরপর প্যাকটি আপনার মেছতার অংশে লাগিয়ে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন, নিয়মিত করলে দাগ দূর হবে।
- মেছতা দূর করতে পাকা কলার খোসাকে ব্লেন্ড করে আপনার আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে নিন। লাগানোর পর ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন, এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- আপেল সিডর ভিনেগার শুধু পানির সাথে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে নিন, অনেকটায় উপকার পাবেন।
আপনার যদি মেছতা হয়ে থাকে, তাহলে উপরের বলা প্যাকগুলো মেছতার দাগে ব্যবহার করবেন। নিয়মিত করলে মেছতার দাগ সম্পূর্ন ভালো হয়ে যেতে পারে, আর ভালো না হলেও অতিরিক্ত দাগ অনেকটাই কমে আসবে।
মেছতা দূর করার ফেসওয়াশ
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ত্বকে মেছতা হয় না। তাই ত্বক দীর্ঘক্ষন পরিষ্কার রাখতে ঘরোয়া উপায়ের পাশাপাশি ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক আপনি পরিষ্কার রাখলে ত্বকের বিভিন্ন দাগ ছোপ এবং মেছতার সমস্যা থেকে ত্বককে সুস্থ রাখতে পারবেন। আর মেছতাযুক্ত ত্বকে ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে মেছতা সম্পূর্ন ভালো না হলেও দাগ অনেকটাই কমবে। কয়েকটি ফেসওয়াশের নাম জেনে নিন যেগুলো মেছতা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
মেয়েদের মেছতা দূর করার ফেসওয়াশ
- Pears oil Clear Glow
- Simple purifying facial wash
- Lakme Blush Glow face wash
- Derma Lazica Break Out Clear Toning Facewash
ছেলেদের মেছতা দূর করার ফেসওয়াশ
- Neotrogena Men Skin Clearing Acne Wash
- Ponds Men Energy Bright Face Wash
ত্বকে মেছতার দাগসহ, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে এ ফেসওয়াশগুলো কার্যকারী ভূমিকা রাখে। আপনারা যারা মুখের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাই ভুগছেন তারা উপরের বলা ফেসওয়াশগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
চিরতরে মেছতা দূর করার ক্রিম
মেছতা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক রঙকে পরিবর্তন করে দেয়। প্রায় সব বয়সের ছেলে অথবা মেয়ের ওপর এটি প্রভাবিক করে। মেছতার দাগ দূর করতে অনেকেই ত¦কের সঠিক যত্ন ও ঘরোয়া উপায়ের পাশাপাশি ক্রিম ব্যবহার করতে চান। তবে কোন ক্রিম ব্যবহার করবেন সেটা বুঝে উঠতে পারছেন না। তাহলে নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন মেছতা দূর করার ক্রিমের নাম সম্পর্কে।
- মেলাডার্ম
- মেলানো ক্রিম
- ট্রাইমেল ক্রিম
- স্কিনসিউটিক্যালস ডিসকোলোরেশন ডিফেন্স
- রিভলোউশান স্কিনকেয়ার ১০% নিয়াসিনামাইড + ১% জিঙ্ক সিরাম
- ক্লিনিক ইভেন বেটার ক্লিনিকাল ডার্ক স্পট সংশোধনকারী
- সাধারণ আলফা আরবুটিন ২%+ HA
এই ক্রিমগুলোর মধ্যে মূল উপাদান হিসেবে ফ্লুসিনোলোন, হাইড্রোকুইনোম এবং ট্রিটিনয়িন রয়েছে। এ উপাদানগুলো থাকার কারণে, ক্রিমগুলো মেছতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। এ ক্রিমগুলো ত্বক পরিষ্কার করে শুধু মেছতা আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হয় এবং এ ক্রিমগুলো ব্যবহার করে সূর্যরশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে। তবে এ ক্রিমগুলো ব্যবহারের আগে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ একেক ব্যক্তির ত্বকের এবং মেছতার ধরণ একেক রকম হয়ে থাকে। এছারাও এ ক্রিমগুলো সব ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য নয়, অনেক ব্যক্তির এ ক্রিমগুলো ব্যবহারে ত্বকের চামড়া উঠে যেতে পারে, মৃদু জ্বালা পোড়া হতে পারে এবং ত্বক চুলকাতে পারে। তবে খুব কম ব্যক্তির ক্ষেত্রে এ সমস্যগুলো দেখা দিতে পারে।
কিন্তু এ ক্রিমগুলো মেছতা দূর করতে খুবই ভালো কাজ করে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করবেন।
মেছতা দূর করার ঔষধ
মেছতার সমস্যা নিয়ে কতটা ভুগতে হয়, যার এ সমস্যা আছে শুধু মাত্র সেই জানে। বিভিন্ন কারণে এ সমস্যা হয়ে থাকে, সে কারণগুলো আগেই আলোচনা করেছি। মেছতা নিয়ে অনেকেই ভয়ে ভয়ে থাকেন, হুট করেই মেছতার ওষুধ ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুঁজেন। তবে যারা মেছতা দূর করতে ওষুধ খেতে চান তারা ইন্টারনেট বা কারও মুখ থেকে শোনে পাশের দোকানে থেকে ওষুধ খাবেন না। এভাবে ওষুধ খেলে অযথা আপনার টাকা নষ্ট হবে এবং ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে। তাই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের কাছে গিয়ে মেছতার সঠিক চিকিৎসা করার পর ওষুধ খাবেন।
মেছতার সমস্যা নিয়ে প্রায় সবার একটি ভুল ধারণা রয়েছে, যে মেছতা চিরতরের জন্য হয়ে গেছে এটা আর ভালো হবে না। আগেকার দিনে মেছতা হলে সত্যিই সেটা দূর করা যেতনা, তবে বর্তমান যুগে মেছতা নিয়ে অনেক আধুনিক চিকিৎসা বের হয়েছে। বিভিন্ন আধুনিক ওষুধের মাধ্যমে মেছতা চিরতরে দূর করা যায়। তবে সে ওষুধগুলো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের কাছে গিয়ে নিতে হবে। মেছতার সমাধান পেতে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের দেওয়া ওষুধ ব্যবহার করবেন। পাশাপাশি ঘরোয়া প্রতিরোধ ও প্রতিকার গুলো মেনে চলবেন, তাহলে মেছতার সমস্যাকে চিরতরে দূর করতে পারবেন।
লেখকের শেষ বক্তব্য
মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় – মেছতা দূর করার ওষুধ সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি মেছতা দূর করার ঘরোয়া উপায় – মেছতা দূর করার ওষুধ সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।