রুপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার – কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক

রুপচর্চায় কাঁচা হলুদ খুবই উপকারি একটি উপাদান। হলুদ সাধারনত আমরা রান্নার কাজে, মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। তবে হলুদের মধ্যে বিভিন্ন ভেষজ গুন রয়েছে, যা আমাদের জন্য উপকারি। ত্বক, চুল ও দাঁতের যত্নে হলুদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কার্যকারী উপাদান। হলুদ আমাদের ত্বককে উজ্জল, মসৃন ও ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে। হলুদের ফেইসপ্যাক ব্যবহারে আপনি পেয়ে যাবেন সুন্দর ও আকর্ষনীয় ত্বক। তবে রুপচর্চায় হলুদের সঠিক ব্যবহার এবং হলুদের ফেইসপ্যাক কিভাবে বানাবো তা আমাদের মধ্যে অনেকের জানা নেই। যারা কাঁচা হলুদের সঠিক ব্যবহার এবং কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক বানানোর নিয়ম সম্পর্কে সঠিক ধারনা নিতে চান, তারা আমাদের বলা আজকের আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। কারন আজকের আর্টিকেলে আমরা এসব তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

রুপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার

রুপচর্চার অন্যতম উপাদান হলো কাঁচা হলুদ। রুপচর্চার কথা উঠলেই হলুদের নাম চলে আসছে প্রাচীন কাল থেকেই। ত্বকের বিভিন্ন দাগ ছোপ দূর করে ত্বককে সুন্দর করতে, হলুদের কার্যকারীতা অনেক। তাই চলুন জেনে নিই রূপচার্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার এবং কাঁচা হলুদদের ফেইসপ্যাক সম্পর্কে।

রূপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার

সুন্দর ত্বক আমাদের সবার প্রিয়। ফর্সা, কোমল ও দাগহীন ত্বক পেতে আমরা সবাই চাই। মুখের ত্বকের ব্রন, মেশতা, কালো ছোপ দাগ আমাদের মুখের সঠিক সৌন্দর্যকে নষ্ট করে দেয়। মুখের ত্বকের বিভিন্ন দাগ আমাদের চিন্তায় ফেলে দেই। তবে চিন্তার কোনো কারন নেই কাঁচা হলুদ ব্যবহারে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হলুদ অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে চমৎকার কাজ করে, ব্রন ও মুখের ত্বকের ক্ষত সারাতে খুবই কার্যকারী একটি উপাদান। ত্বকের সমস্যা দূর করার জন্য হলুদের মতো উপাদান বিশেষ ভূমিকা পালন করে। কাঁচা হলুদ ব্যবহারেই মিলবে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান।

হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট ত্বককে বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ত্বককে ব্রনের হাত থেবে বাঁচিয়ে, ত¦ককে উজ্জল  করে তোলে। ত্বকে ইনফেকশন হলে, ত্বকে ব্রন ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। আর ত্বকের ইনফেকশন দুর হয় হলুদ ব্যবহারে। রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ যেভাবে ব্যবহার করবেন-

  • কাঁচা হলুদ ব্লেন্ড করে, রস বের করে নিয়ে এর সাথে ১ টেবিল চামচ ডিমের সাদা অংশ ও ডিমের কুসুম একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে নিন।
  • কাঁচা হলুদ বেটে তার সাথে আঙ্গুরের রস ও গোলাপ জল একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন, ব্রনের সমস্যা দূর হবে।
  • কাঁচা হলুদ ও মসুর ডাল একসাথে বেটে তার সাথে গোলাপজল মিক্স করে মুখে লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে নিন। ত¦ক মসৃন ও উজ্জল দেখাবে।
  • কাঁচা হলুদ ও কমলার খোসা একসাথে  বেটে ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট মতো অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন, ত্বক উজ্জল ও মসৃন করবে।
  • কাঁচা হলুদ ও নিমের পাতা একসাথে বেটে মুখে লাগান ব্রনের সমস্যার সমাধান করবে।
আরো পড়ুনঃ-  ৭ দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায় বিস্তারিত জানুন

এখানে কাঁচা হলুদ কিভাবে ব্যবহার করবেন সংক্ষেপে আলোচনা করেছি, বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার

ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে কাঁচা হলুদ খুবই গুরত্বপূর্ন একটি উপাদান। । ত্বকের সুস্থতার জন্য আমরা যেসব উপাদান ব্যবহার করি, সেগুলোর তালিকায় প্রথমেই হলুদ রাখতে হবে। কারন হলুদ আমাদের ত্বকের অভ্যন্তরিন ও বাহ্যিক দুই ধরনের সমস্যার সমাধান করে থাকে। হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি সহ বিভিন্ন ঔষধি গুন রয়েছে, যা ত্বককে ভিতর থেকে সুস্থ রাখে। তবে হলুদের সাথে যদি দুধ মিক্স করে ব্যবহার করা যায়, তাহরে হলুদের গুন আরও বৃদ্ধি পায়। দুধ আমাদের স্বাস্থের জন্য যেমন উপকারি তেমনি আমাদের ত্বকের জন্য বেশ উপকারি একটি উপাদান। দুধ দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ফেইসপ্যাক বানিয়ে ত্বকে লাগালেও ত্বক উজ্জল ও মসৃন হয়। চলুন বিস্তারিত ভাবে জানা যাক রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার সম্পর্কে।

  • কাঁচা দুধের সাথে পরিমান মতো কাঁচা হলুদ গুড়ো যোগ করে, ভালোভাবে মিক্স করে নিন। এরপর আপনার মুখের ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন, ত্বকের ব্রনের সমস্যা দূর হবে এবং ত্বক হবে উজ্জল। উজ্জল ত্বক পেতে সপ্তাহে দুদিন এই ফেইসপ্যাকটি ব্যবহার করবেন।
  • কাঁচা হলুদকে বেটে তার সাথে এক চা চামচ মধু এবং এক চা চামচ কাঁচা দুধ ভালোভাবে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করুন। এবার মিশ্রনটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। এভাবে সপ্তাহে একদিন করবেন ত্বককে ব্রন থেকে মুক্ত করবে এবং উজ্জল দেখাবে।
  • কাঁচা হলুদের পেস্ট তৈরি করে তার সাথে ১ চা চামচ টক দই মিশিয়ে, মিশ্রন তৈরি করুন। মিশ্রনটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে, ১৫ মিনিট মতো অপেক্ষা করুন এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর হবে এবং ত্বক হবে কোমল ও উজ্জল।
  • শুধু কাঁচা দুধ সরাসরি আপনার মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন ম্যাসাজ করলে, ত্বকের মৃত কোষ দূর হয় এবং ত¦কের তৈলাক্ত ভাব দূর করে।
  • কাঁচা দুধের সাথে পরিমান মতো দুধ মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। ত্বককে ভেতর থেকে ময়েশ্চারাইজার করে তুলবে।
  • অর্ধেক পাকা কলার সাথে কাঁচা দুধ মিক্স করে ত্বকে ব্যবহার করবেন, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করবে।
  • দুই টেবিল চামচ দুধের সাথে এক টেবিল চামচ চিনি ও এক টেবিল চামচ বেসন একসাথে মিক্স করে স্ক্রাব বানিয়ে নিন। এরপর স্ক্রাবটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আরো পড়ুনঃ-  চোখের নিচের কালো দাগ দূর করার উপায়

ত্বকের  বলি রেখার সমস্যা দূর করতে এবং হারিয়ে যাওয়া ত্বকের উজ্জলতা ফিরিয়ে আনতে উপরে বলা কাঁচা দুধ ও হলুদের স্ক্রাবগুলো সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন ব্যবহার করবেন। হলুদ নিস্তেজ ত্বককে করে তোলে সতেজ, এছারাও ত্বককে মসৃন, উজ্জল ও দাগহীন করে তোলে এই হলুদ।

কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক

সুন্দর দাগহীন ত্বক আমাদের সবার পচ্ছন্দের। কিন্তু সারাদিনের কাজ, রোদ ও ধুলাবালি আপনার ত্বকের সৌন্দর্যকে হারিয়ে দেয়। হলুদে রয়েছে ত্বক ফর্সাকারী উপাদান যা ব্যবহারে ত্বকের হারানো সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনে, সেজন্য যেকোনো রূপচর্চায় হলুদ ব্যবহার করা জরুরি। তাই ত্বকের যতœ নিতে কাঁচা হলুদ দিয়ে বিভিন্ন ফেইসপ্যাক বানিয়ে ব্যবহার করবেন। কাঁচা হলুদ দিয়ে যেভাবে ফেইসপ্যাক বানাবেন তা আলোচনা করা হলো-

  • কাঁচা হলুদের সাথে বেসন, টক দই ও চালের গুড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এ মিশ্রনটি মুখে লাগিয়ে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন, ত্বক উজ্জল ও মসৃন হবে।
  • কাঁচা হলুদ ও কমলার খোসা একসাথে বেটে স্ক্রাক তৈরি করে নিন। স্ক্রাবটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে শুকানোর পর ধুয়ে ফেলুন, ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনবে।
  • ত্বকের বলিরেখা দূর করতে কাঁচা হলুদের সাথে দুধের সর মিশিয়ে ফেইস প্যাক তৈরি করুন, এরপর প্যাকটি মুখে লাগিয়ে শুকানোর পর ধুয়ে ফেলুন।
  • হলুদ ও মসুর ডাল একসাথে বেটে তার সাথে পরিমানমতো মধু মিশিয়ে ফেইসপ্যাক বানিয়ে নিন। এরপর ফেইসপ্যাকটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে শুকানোর পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জল করবে।
  • হলুদের গুড়ার সাথে ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ও ১ টেবিল চামচ মধু একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ফেইসপ্যাক বানিয়ে নিন। এবার প্যাকটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন, ত্বক উজ্জল ও মসৃন দেখাবে।
  • হলুদ গুড়ার সাথে গোলাপজল মিক্স করে ত্বকে লাগান, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। ত্বকের মেশতা ও ব্রন দূর করবে।
  • দুই টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ, এক টেবিল চামচ বেসন, এক টেবিল চামচ টক দই, এক টেবিল চামট মধু এবং নারিকেল তেল এই সবগুলো উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিক্স করে আপনার ত্বকে লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন, ত্বক উজ্জল ও মসৃন হবে।
  • ৪ চা চামচ হলুদ, ২ চা চামচ শশার রস, ২ চা চামচ মুলতানি মাটি ও ১ চা চামচ লেবুর রস, সবগুলো উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ফেইসপ্যাক বানিয়ে নিন। এরপর এই প্যাকটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন, ত্বকের যেকোনো দাগ দূর হবে।
  • কাঁচা হলুদকে বেটে তার সাথে গাজরের রস, বেসন ও জলপায়ের তেল পরিমানমতো সবগুলো উপদান একসাথে মিশিয়ে, ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষন রাখার পর ধুয়ে নিন। ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করবে।
আরো পড়ুনঃ-  নিয়মিত খেজুর খাওয়ার উপকারিতা - খেজুর খাওয়ার নিয়ম

উপরে বলা ফেইসপ্যাকগুলো আপনার ত্বকে সপ্তাতে ২ দিন ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। হলুদের যেকোনো প্যাক রাতে ব্যবহার করাই ভালো, তাই রাতে ব্যবহার করবেন। আশা করি উপকৃত হবেন।

কাঁচা হলুদ মুখে লাগানোর নিয়ম

রূপচর্চায় কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। তবে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করলেই হবে না। এর কিছু সঠিক নিয়ম আছে, যা আমাদের জানতে হবে। সেগুলো জেনে হলুদ ব্যবহার করবেন। সঠিক নিয়মে কাঁচা হলুদ ব্যবহার না করলে ত্বকের উপকারের বদল ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই সঠিক নিয়ম গুলো আমাদের জানা প্রয়োজন। কাঁচা হলুদ ব্যবহারের সঠিক নিয়মগুলো হলো:

  • সরাসরি কাঁচা হলুদ পেস্ট করে মুখে ব্যবহার করা যাবে না। বিশেষজ্ঞদের মতে কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক বানিয়ে অর্থাৎ কাঁচা হলুদের সাথে অন্য কোনো উপাদান মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা উত্তম।
  • আমরা অনেকেই মনে করে থাকি প্রতিদিন হলুদ ব্যবহার করলে, হলুদের কার্যকারীতা বেশি পাওয়া যাবে। তাই প্রতিদিন হলুদের ফেইসপ্যাক ব্যবহার করবো, তবে এই ধারনা ভুল।  দৈনিক হলুদ ব্যবহার করতে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই সপ্তাতে ২ দিন ব্যবহার করলেই যথেষ্ট।
  • যাদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে তারা হলুদ ব্যবহার না করায় ভালো। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
  • সর্তকতার সাথে মুখে হলুদ লাগাবেন, হলুদ যাতে চোখের ভিতরে না যায়।
  • হলুদের ফেইসপ্যাক বানিয়ে অনেকক্ষন মুখে লাগিয়ে বসে থাকবেন না। এতে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তাই মুখে হলুদের প্যাক লাগিয়ে ২০ মিনিটের বেশি রাখবেন না।
  • আপনার ত্বকে  হলুদের ফেইসপ্যাক লাগিয়ে কখনই রোদে যাবেন না। রোদে যাওয়ার ফলে ত্বক পুড়ে যাবে এবং  কালো হয়ে যাবে। তাই হলুদ দিয়ে রূপচর্চা রাতে করাই ভালো।
  • হলুদের সাথে দুধ অতিরিক্ত মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না। কারন হলুদ হলো খুবই শক্তিশালী একটি উপাদান তাই অতিরিক্ত দুধ মিশালে সেটা ত্বকের জন্য ক্ষতি হতে পারে।
  • মুখে হলুদ ব্যবহারের পর পরই মুখে ফেসওয়াস ব্যবহার করা যাবে না, এতে হলুদের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

উপরের বলা নিয়মগুলো ফলো করে হলুদ ব্যবহার করবেন, ভুল নিয়মগুলো এড়িয়ে চলবেন। ভুল নিয়মে হলুদ ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই সঠিক নিয়মে, সঠিক পদ্ধতি অনুসরন করে কাঁচা হলুদ রূপচর্চায় ব্যবহার করবেন। তাহলে ত্বকের যতেœ সঠিক উপকার পাবেন।

লেখকের শেষ বক্তব্য

রুপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার – কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি রুপচর্চায় কাঁচা হলুদের ব্যবহার – কাঁচা হলুদের ফেইসপ্যাক সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।

Leave a Comment