বর্তমানে ছাগল পালন করে বাংলাদেশের মানুষ আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। কম পুঁজি নিয়ে এ ব্যবসা প্রথমে শুরু করা যায়। অল্প সময়ের মধ্যে ছাগল বংশ বিস্তার করে থাকে। ছাগলের মাংস এবং চামড়ার চাহিদা এখন ক্রমাগত ভাবে বেড়েই চলেছে। ফলে ছাগল পালন করে প্রচুর আয় করা সম্ভব। ছাগল শুধু পালন করলেই হবে না, এর জন্য জানতে হবে সঠিক পদ্ধতি। যারা ছাগল পালন করতে চাচ্ছেন, তারা অবশ্যই ছাগল পালনের সঠিক নিয়ম জেনে ছাগল পালন করবেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি আপনাদের জানিয়ে দিব।
দারিদ্র বিমচনের এক বিশেষ মাধ্যম হলো ছাগল পালন। পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও ছাগল পালন করতে পারবেন। তবে এর জন্য জানতে হবে সঠিক পদ্ধতি। সঠিক পদ্ধতি না জানা থাকলে ছাগল পালন করে লাভবান হওয়া যায় না। তাই আপনারা যারা ছাগল পালন করতে চান, তারা আজকের আর্টিকেলটি পড়ে ছাগল পালনের সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন।
ছাগল পালন পদ্ধতি
ছাগল পালন করতে হলে, আপনাকে ছাগল পালনের যাবতীয় সবকিছু জানতে হবে। ছাগলের জাত সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে হবে। কোন খাবার ছাগলের জন্য পুষ্টিকর, ছাগল পালনের সঠিক চিকিৎসা কি, কিভাবে যত্ন নিলে ছাগল ভালো থাকে এ বিষয়গুলো অবশ্যই একজন ছাগল পালনকারীকে জানতে হবে। লোকমুখে আমরা প্রায় শুনে থাকি, ছাগল পালনে লাভ হয় না বরং ক্ষতি হয়। এসব মূলত হয় ছাগল পালনে সঠিক পদ্ধতি না জানার কারনে। তাই ছাগল পালন করার আগে ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি জেনে, ছাগল পালন করার সিধান্ত নিতে হবে।
ছাগল পালন দুইভাবে করা যায়- (১) আবদ্ধ এবং (২) অর্ধ আবদ্ধ। তবে ছাগল অল্প হলে সম্পূর্ন মুুক্ত ভাবে পালন করতে পারবেন।
আবদ্ধ পদ্ধতিতে ছাগল পালন: এ পদ্ধতিতে ছাগল পালন করতে হলে, ছাগল খামারে আবদ্ধ অবস্থায় থাকবে। তবে খুব অল্প সময়ের জন্য ছাড়া হয়। এ পদ্ধতিতে ছাগল পালনে খাবারের পরিমান বেশি লাগে।
অর্ধ আবদ্ধ পদ্ধতি ছাগল পালন: এ পদ্ধতিতে ছাগল পালন দিনের বেশিরভাগ সময় ছাগল ঘড়ের বাইরে থাকে। খামারিরা মাঠে, বিলে ছাগল চড়িয়ে ছাগলের খাবার জোগাড় করে নেই। এ পদ্ধতি ছাগলের খাবারের খরচ একটু কম হয়। তবে গ্রাম্য এলাকায় আশেপাশে বিল থাকলে এ পদ্ধতিতে ছাগল পালন সুবিধা হয়।
ছাগল পালনের সুবিধা গুলো আমরা প্রথমেই জেনে নিই-
- ছাগল পালনের বিশেষ সুবিধা হলো ব্যয় কম আয় বেশি।
- প্রজনন ক্ষমতা বেশি।
- ছাগল পালনে খুব বেশি একটা জায়গার প্রয়োজন হয় না।
- ছাগল পরিবেশের সাথে সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে পারে।
- ছাগলের মাংস ও দুধের পাশাপাশি, চামড়াও বিক্রি করা যায়।
- ছাগলের যত্ন সঠিকভাবে নিলে এর রোগ বালাই কম হয়।
সঠিক ছাগল নির্বাচন: ছাগল পালন করতে হলে প্রথমেই কোন জাতের ছাগল নিবেন সেটা আগে নির্বাচন করে নিবেন। যদি আপনি মাংসের জন্য ছাগল কিনতে চান তাহলে ব্ল্যাক বেঙ্গল কিনতে পারেন। এরপর সুস্থ ছাগল বাছাই করতে হবে। সুস্থ ছাগল কিভাবে চিনবেন? সুুস্থ ছাগল ঠিকমতো খাবে ও নড়াচড়া করবে, ঠিকভাবে জাবড় কাটবে। এদের চোখ হবে পরিষ্কার, লোমে চকচকে ভাব থাকবে। ছাগল কিনার সময় ছাগলের পা এবং লোমের মধ্যে কোনো ঘা আছে কি না দেখে নিবেন।
আপনি যদি পুরুষ ছাগল কিনতে চান, তাহলে সেক্ষেত্রে বয়স ১ বছর হলে ভালো এবং মহিলা ছাগীর জন্য ৯ মাস থেকে ১ বছর। ছাগল বা ছাগী দুই ধরনের ছাগল যাতে শক্তিশালী, হাত-পা লম্বা এবং সুগঠিত হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।
(ছাগলের ঘর কেমন হবে তা নিচে আলোচনা করা হয়েছে)
ছাগলের খাবার: ছাগল পালনে, ছাগলের খাবারের ওপর বিশেষ ভাবে নজর দিতে হবে। কারন ছাগল কতটুক বাড়বে সেটা ছাগলের খাবারের ওপর নির্ভর করবে। ছাগলের খাবার হবে দানাদার খাবার ও সবুজ ঘাস। ছাগল ছোট হলে খাবার কম দিবেন বড় হলে বেশি দিবেন। ছাগলের বাচ্চা ২ মাসের হয়ে গেলে কচি ঘাস দিয়ে শুরু করবেন। এরপর আস্তে আস্তে দানাদার খাবার দিবেন।
ছাগলের সবুজ ঘাসের মধ্যে দিতে পারেন- ইপিল ইপিল, কাঠালের পাতা, দুর্বা ঘাস ইত্যাদি। এসব খাবার ছাগলের জন্য বেশ পুষ্টিকর। বেশি ছাগল যদি আপনি পালন করেন, তাহলে জমিতে ঘাস চাষ করে নেওয়া ভালো। দানাদার খাবারগুলোর মধ্যে দিবেন গম, ভুট্টা, গমের ভুসি, বিভিন্ন ডালের খোসা, খৈল, শুঁটকি মাছের গুঁড়া ইত্যাদি। দানাদার খাদ্যের মিশ্রন তৈরি করেও খাওয়াতে পারেন। ছাগলের এসব খাবার ছাড়াও পানি খাওয়ার দিকে লক্ষ্য রাখবেন। বয়সভেদে ছাগলকে পানি দিবেন।
ছাগলের রোগ ও চিকিৎসা: অনান্য সব পশুপাখির মতো ছাগলেরও রোগ বালাই হয়। তবে সঠিকভাবে চিকিৎসা নিলে ছাগলের রোগ ভালো হয়ে যাবে। ছাগলের রোগের মধ্যে ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া ও পরজীবজনিত রোগ দেখা যায়। ছাগলের শরীরের বাহ্যিক ও অভ্যান্তরে যেসব রোগ হয়, সেগুলো হলো- পি.পি আর, নিউমোনিয়, ডায়রিয়া, টিউমার, চামড়াই উকুন, আটালি, বিভিন্ন ধরনের কৃমি ইত্যাদি। ছাগল যদি রোগে আক্রান্ত হয়, তাহলে নিচের লক্ষন গুলো ছাগলের মধ্যে প্রকাশ পায়-
- ছাগলের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যায় অথবা বেড়ে যায়। সুস্থ ছাগলের তাপমাত্রা ৩৯.৫ সে. হওয়া উচিত।
- শরীরের লোম খাড়া ও অপরিষ্কার দেখাবে।
- ছাগল কম খাবে, চলাফেরা ও জাবড় কাটা স্বাভাবিকের থেকে কমে যাবে।
- পেট ফাঁপা থাকেবে।
- ছাগলের পায়খানা সঠিক হবে না।
- ছাগল ঝিমাবে।
এসব রোগের লক্ষন দেখলে, তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
ছাগলের যত্ন: সঠিক যত্নই পারে ছাগলের বৃদ্ধি ঘটাতে এবং ছাগলকে সুস্থ রাখতে। ছাগলকে সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ছাগলের থাকার জায়গা শুষ্ক রাখতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা ও অতিরিক্ত গরম থেকে ছাগলকে দূরে রাখতে হবে। গরমে ফ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে। ছাগল কে সময়মতো ভ্যাকসিন এবং ৩ মাস পর পর কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে।
ছাগলে ঘর নির্মান পদ্ধতি
ছাগল পালনের জন্য, ছাগলের সঠিক ঘর নির্বাচন করতে হবে। ছাগলের ঘর হতে হবে সবসময় পরিষ্কার ও স্যাঁতস্যাঁতে মুক্ত। উঁচু জায়গা যেখানে আলো ও বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকতে হবে। বৃষ্টির পানি, অতিরিক্ত গরম ও অতিরিক্ত ঠান্ডা থেকে যেন ছাগল দূরে থাকতে পারে, সে অনুযায়ী ঘরের ব্যবস্থা করতে হবে। একটি পূর্নবয়স্ক ছাগলের জন্য ১.৫ বর্গমিটার, গর্ভবতী ছাগলের জন্য ১.৯ বর্গমিটার, বাচ্চা ছাগলের জন্য ০.৩ বর্গমিটার জায়গার প্রয়োজন। ছাগলের যদি বাচ্চা থাকে তাহলে জায়গা আরও একটু বড় করতে হবে। ছাগল পালনের জন্য বিভিন্ন ধরনের ঘর এখন দেখতে পাওয়া যায়। তবে দুই ধরনের ঘর বেশি দেখা যায়। ভূমির ওপর তৈরি ঘর এবং মাচার ওপর তৈরি ঘর।
ভূমির ওপর তৈরি ঘর: এ ঘরের মেঝে কাঁচা ও পাকা দুই ধরনের হয়ে থাকে। ঘর ইট, টিন, অথবা বাঁশ দিয়ে তৈরি করা যায়। উপরের চাল, টিন অথবা বাঁশের হয়ে থাকে। এ ধরনের ঘরের মেঝেতে খর বিছিয়ে ছাগল পালন করতে দেখা যায়।
মাচার ওপর তৈরি ঘর: মাটি থেকে ৪ ফুট মতো উঁচুতে এ ঘর নির্মান করা হয়। ঘরের মেঝে বাঁশ অথবা কাঠ দিয়ে মাচা করে তৈরি করা হয়। এ ধরনের ঘর ছাগলের জন্য বেশি স্বাস্থসম্মত।
ঘর আপনি আপনার ছাগলের সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে নির্মান করবেন। ছাগলের সংখ্যা যদি বেশি হয় তাহলে ঘর একচালা, দৌচালা বা চৌচালাও করতে পারেন। শুধু খেয়াল রাখবেন ঘর যাতে সবসময় পরিষ্কার ও শুষ্ক হয়। তাহলে ছাগল সুস্থ থাকবে এবং রোগবালাই কম হবে।
ঘাস ছাড়া ছাগল পালন পদ্ধতি
ছাগল পালন করার সময়, অনেক সময় কাঁচা সবুজ ঘাস পাওয়া যায় না। বিশেষ করে বর্ষার মৌসুমে। আর তাই অনেকেই জানতে চান ঘাস ছাড়া কিভাবে ছাগল পালন করা যায়। ঘাস ছাড়া খড় দিয়ে আপনারা ছাগল পালন করতে পারবেন। তবে খর বলতে ধানের খড় নয়, ধানের খড়ে তেমন কোনো পুষ্টি উপাদান থাকে না। খড় বলতে বোঝায় কাঁচা ঘাসকে শুকিয়ে হে’ তৈরি। হে’ টায় হচ্ছে মূলত এক ধরনের খড়। হে আপনারা কিভাবে তৈরি করবেন সেটা অনেকের জানা নেই। জেনে নিন হে তৈরির নিয়ম-
বাইরের বিভিন্ন দেশে কাঁচা ঘাসের পরিবর্তে হে খাইয়ে ছাগল পালন করে থাকে। কাঁচা ঘাসে যেসব পুষ্টি উপাদান থাকে, সেসব উপাদান আপনি হে’ এর মধ্যে পাবেন। হে’ করা যায় খেসারি, মাসকলাই, গমের গাছ দিয়ে । এছারাও যে ঘাস গুলোর কান্ড নরম এবং ছাগলেরা খাই সে ঘাসগুলো দিয়েও হে তৈরি করতে পারবেন। হে তৈরির জন্য আপনি এসবের মধ্যে যেকোনো একটি গাছ নিতে পারেন। গাছে যখন ফুল আসার সময় হবে, সেময় হে তৈরির জন্য গাছ কেটে নিবেন। গাছ কাটার পর, গাছগুলোকে মাঠেই শুকিয়ে নিবেন। গাছ একেবারে পুরোপুরি শুকাবেন না, গাছে ১৫ % মতো পানি থাকতে হবে। এভাবেই গাছ শুকিয়ে ছাগলের জন্য হে তৈরি করবেন। তবে খেয়াল রাখবেন যে গাছ দিয়ে আপনি হে তৈরি করবেন, সে গাছের কান্ড এবং পাতা যাতে একসাথে শুকাই।
ঘাস ছাড়া আমরা অনেকেই ধানের খর খাইয়ে ছাগল পালন করে থাকি। কিন্তু এ খরে কোনো ভিটামিন নেই আর সব ছাগল এ ধরনের খড় খেতে চায় না। তাই আপনি হে তৈরি করে ছাগলকে খাওয়াবেন। হে’ এর মধ্যে যেমন পুষ্টি উপাদান বেশি থাকে, তেমনি ভাবে হে’ সব ছাগলেরা খেতে পচ্ছন্দ করে। শুধু হে’ আপনি ছাগলকে খাওয়াতে পারেন অথবা কোনো দানাদার খাবারের সাথে মিক্স করেও খাওয়াতে পারেন। তবে দানাদার খাবারের সাথে মিক্স করলে পরিমান করে পানি দিয় মিক্স করবেন, যাতে খরের সাথে মিশে যায়। হে’ তৈরি করা হয়ে গেলে ভালো ভাবে সেটা সংরক্ষন করবেন, যাতে বৃষ্টির পানি সেখানে পৌঁছাতে না পারে। ভালো ভাবে হে সংরক্ষন করলে অনেকদিন পর্যন্ত আপনি আপনার ছাগলকে খাওয়াতে পারবেন।
এভাবেই খুব সহজেই ঘাস ছাড়া ছাগল পালন করতে পারবেন।
গর্ভবতী ছাগলের খাবার তালিকা
ছাগল গর্ভবতী হলেই, সে ছাগলের আলাদাভাবে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। ছাগল গর্ভবতী হওয়ার পর থেকেই ছাগলকে সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে এবং সে ছাগলের প্রতি বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। গর্ভবতী ছাগলকে সুষম খাদ্য খাওয়ালে ছাগল ও বাচ্চা দুইজনের স্বাস্থ ঠিক থাকবে। গর্ভবতী ছাগলকে প্রতিদিনের খাবারে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। তাহলে বাচ্চা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আর থাকবেনা। গর্ভবতী ছাগলকে দৈনিক নির্দিষ্ট সময় পর পর খাবার দিতে হবে। ছাগল গর্ভবতী হলেই কাঁচা ঘাস ও লতাপাতা খাওয়াতে হবে। তবে গর্ভাবস্থায় ছাগলকে বেশি পরিমানে দানাদার ও শক্ত জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। নিয়মিত কাঁচা ঘাস খাওয়ালে বাচ্চা ও মা দুজনই সুস্থ ও সবল থাকবে।
স্বাভাবিক ছাগলের থেকে গর্ভবতী ছাগলের খাদ্যতালিকায় বেশি পুষ্টিকর খাবার যোগ করতে হবে। এ সময় আপনি যেমন খাবার ছাগলকে খাওয়াবেন, সে অনুযায়ী গর্ভের ছাগলের বাচ্চার সুস্থ ও দৈহিক বৃদ্ধি ঘটবে। ভিটামিনের অভাব হলে গর্ভবতী ছাগলের বিভিন্ন পুষ্টিজনিত সমস্যা হতে পারে। তাই এসব ছাগলেরা যেন পুষ্টিজনিত সমস্যায় না ভুগে, সেজন্য ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ওষুধ খাওয়াতে পারেন। গর্ভাবস্থার শেষ সময়ে বেশি পরিমানে প্রোটিন জাতীয় খাবার যোগ করতে হবে। গর্ভাবস্থায় ছাগলের খাবার যদি গুনগতমানের হয়, তাহলে ছাগলের দুধ উৎপাদনও বৃদ্ধি পাবে। ছাগল গর্ভবতী হলে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন, গর্ভবতী ছাগলের কাছাকাছি যাতে অন্য কোনো ছাগল না থাকে। অনেক সময় অন্য ছাগলের আঘাতে, পেটে থাকা ছাগলের বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে।
উপরের বলা তথ্য অনুযায়ী ছাগল পালন করবেন, আশা করি ছাগল পালনে লাভবান হবেন। প্রথমে অল্প ছাগল পালন দিয়েই শুরু করবেন, তাহলে ছাগল পালনের পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক ধারনা পেয়ে যাবেন।
লেখকের শেষ বক্তব্য
ছাগল পালন পদ্ধতি – ছাগল পালন ট্রেনিং সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি ছাগল পালন পদ্ধতি – ছাগল পালন ট্রেনিং সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।