আজকের আর্টিকেলের বিষয় টেনশন দূর করার উপায় – কী খেলে টেনশন দূর হয়। টেনশন আমাদের জীবনে একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা অনেকেই এই সমস্যায় ভোগান্তিক। অফিসের চাপ, পড়াশোনার চাপ, ব্যক্তিগত ও সাংসারিক জীবনে ঝামেলা এসবই টেনশনের কারণ। আমরা অহেতুক বিষয়ে টেনশন করে থাকি। টেনশনের কারনে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধে। একটু সচেতন হলেই টেনশনের মতো বড় সমস্যার সমাধান মিলবে। জীবনকে সহজভাবে নিতে শিখুন। মেডিশিন, ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, খাদ্যঅভ্যাস, নিজেকে ব্যস্ত রাখুন, সবসময় হাসি খুশি থাকুন, তাহলেই টেনশন থেকে মুক্তি পাবেন।
দুশ্চিন্তা কী
দুশ্চিন্তার সাধারন অর্থ হলো মন্দ বা খারাপ চিন্তা । দুশ্চিন্তার উদাহরণ থেকে আমরা বুঝতে পারবো যে দুশ্চিন্তা আসলে কী? দেখা যায় আপনি কোথাও ঘুরতে যাবেন, কিন্তু কোনো কারনে আপনার সেখানে যাওয়া হলো না। এটা নিয়ে আপনি বিরক্ত হচ্ছেন বা অফিসের বস আপনাকে একটি কথা বলল যা আপনার পচ্ছন্দ না পছন্দ নাই হতে পারে এটা নরমাল বিষয়। তবে এর জন্যে আমরা ক্ষেপে যায়, রেগে যায় এটাই হলো দুশ্চিন্তা। প্রত্যেক মানুষের জীবনে আবেগ কাজ করে । এই আবেগ নিয়ন্ত্রনে রাখতে না পারার কারনে আমাদের ভিতরে দুশ্চিন্তা কাজ করে।
টেনশনের শারিরিক লক্ষণ
মন্দ বা খারাপ চিন্তার কারনে টেনশন হয়ে থাকে। কোন কোন লক্ষন দেখে বুঝবেন যে আপনি টেনশনে ভুগছেন?
মেজাজ খিটখিটে হওয়া: কোনো কিছু আপনি করতে চাইলেন কিন্তু সেটা আপনি করতে পারলেননা। যার ফলে আপনার মেজাজ অল্পতেই খিটখিটে হয়ে যায়। অল্পতেই মেজাজ খিটখিটে হওয়া টেনশনের লক্ষন।
ঘুম না আসা: রাতে যখন আপনার ঘুম আসেনা, অল্পতেই ঘুম ভেঙে যায় এ সমস্যা আপনার অফিসের বা সাংসারিক সমস্যার কারনে হয়ে থাকে । এটা টেনশনের লক্ষন।
ক্লান্তি: শারিরিক পরিশ্রম ছাড়াও যদি ক্লান্ত থাকেন তাহলে বুঝবেন কোনো কারনে আপনি টেনশন করছেন।
মাথা ব্যাথা: অতিরিক্ত মাথা ব্যাথাও টেনশনের লক্ষন।
বুক ধরপর করা: টেনশনের জন্যে অনেক সময় বুক ধরপর করে। যার জন্যে হার্টে অনেক সমস্যা হয়। এর জন্যে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এছারাও হজমে সমস্যা, বমি বমি ভাব, ঘন ঘন বাথরুম পাওয়া এ সবই টেনশনের লক্ষন। এই টেনশনের ফলে মানুষের দৈনন্দিন কার্যাবলি, চাকরি, ব্যবসা, পড়াশোনার ক্ষতি হয়।
কিভাবে দুশ্চিন্তা দূর করা যায়
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা মানুষের কর্মস্থলের ক্ষতি করে। দৈনন্দির কাজের ওপর এক বড় ধরনের প্রভাব ফেলে এই দুশ্চিন্তা। চলুন দেখি দুশ্চিন্তা থেকে পরিত্রানের উপায় কি?
আবেগ: দুশ্চিন্তার প্রথম শর্ত হলো আবেগ। আবেগের ফলে মনের ভিতর প্রথমে দুশ্চিন্তার জন্ম নেয়। আবেগ কনট্রোল করতে পারলে দুশ্চিন্তা কমবে। সমস্যার সমাধান খুজুন সমস্যার জন্যয় দুশ্চিন্তা আসে। সমস্যার কথা বারবার চিন্তা না করে সমাধানের উপায় খুঁজুন।
কথা বলুন: মনের ভিতর অতিরিক্ত জমানো কথা দুশ্চিন্তায় ফেলে। নিজের কোনো কাছের লোককে আপনার জমানো কথাগুলো বলবেন।
সাহস ও শক্তি: টেনশনের সময় সাহস ও শক্তি আমাদের খুবই প্রয়োজন। তাই সাহস শক্তি দিতে পারে এমন লোকের সাথে মিশুন।
জীবনকে সহজভাবে নিতে শিখুন: কোনো কিছুই কঠিন নয়। যা হয় ভালোর জন্য হয়। মন্দ পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার উপায় খুজুন।
কাজে ব্যস্ত থাকুন: টেনশনের জন্য সময়ের প্রয়োজন হয়। অবসর সময়ে টেনশন বেশি হয়। তাই কাজে ব্যস্ত থাকুন । কাজে ব্যস্ত থাকলে টেনশন দূর করা যায়।
দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রনে রাখার দায়িত্ব আপনার নিজের । দুশ্চিন্তা হওয়াটা স্বাভাবিক, অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রেনে রাখবেন। বাংলাদেশের এ সমস্যা প্রায় ৫০%
মানসিক চাপ কমানোর উপায়
মানসিক চাপ সমস্যা নিয়ে ছোট ও বড় সবাই ভুগাছি। আর্থিক সমস্যা, প্রিয়জনের মৃত্যু বিভিন্ন কারনে মানসিক চাপ হয়ে থাকে। মাথা ব্যাথা, মাথা ঘোরা, ঘুমাতে অসুবিধা , ক্লান্তি অনুভব করা, হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া, বিরক্তি, হতাশা মানসিক চাপের লক্ষন। দুশিন্তা থেকে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। মানসিক চাপ কমানোর উপায়:
ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ: সৃষ্টিকর্তাকে মনের সকল কথা বলা যায়। যে সমস্যার জন্য মানসিক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে সেটা সৃষ্টিকর্তাকে জানালে মনে প্রশান্তি আসবে। নিয়মিত নামাজ পড়ুন, কুরআন তিলওয়াত করুন এর ফলে মানসিক চাপ কমবে।
বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যাওয়া: মানসিক চাপ কমানোর জন্যে আপনি মজার স্থান গুলোতে ঘুরতে যাবেন। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিবেন, সময় কাটাবেন। কাজের মধ্যেও ঘুরতে যাওয়ার সময় বের করুন।
ব্যায়াম করা: যোগব্যায়ামের ফলে মানসিক চাপ কমে। নিয়মিত ব্যায়াম শরীরের রক্ত চলাচল ঠিক রাখে। শরীর সুস্থ থাকে । আর শরীর ভালো থাকলে আপনার মানসিক চাপ কমবে।
পছন্দের কাজগুলো করুন: পছন্দের কাজ করতে সবাই আনন্দ পায়। ব্যক্তিগত জীবনে আপনার অনেক পছন্দনীয় কাজ থাকে যেমন- গান শোনা, বই পড়া, খেলাধুলা করা, ঘুরতে যাওয়া, নাচ করা যেটা আপনার পছন্দ করুন। এর ফলে আপনার মানসিক চাপ কমবে।
এছারাও চুইংগাম খেলে মানসিক চাপ কমে। নিয়মিত ঘুম ও ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাবার, পর্যাপ্ত ঘুম ও পরিমানমতো পানি পান করা এসব করলে আপনার মানসিক চাপ কমবে।
মানসিক চাপ কমানোর ঔষধ
মানসিক চাপের ফলে মানব দেহে জন্ম নেয় ছোট ও বড় বিভিন্ন রোগ। মানসিক রোগ দেহকে অকেজো করে দেয়। মানসিক রোগের ধরন অনুযায়ী ঔষধ, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। এছারা সাইকোথেরাপি ও অনান্য চিকিৎসা ব্যবস্থা মানসিক রোগির জন্যে রয়েছে। মানসিক রোগকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। নিউরোসিস ও সাইকোসিস। নিউরোসিস জটিল কোনো সমস্যা নয়। আর সাইকোসিস হলো জটিল। সাইকোসিস , মানসিক রোগিরা নিজেকে নিয়ন্ত্রেনে রাখতে পারেনা। মানসিক চাপের জন্যে ঔষধ খেতে হবে নিয়মিত। এ রোগের উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাবেন না।
নিয়মিত ঔষধ খেলে এ রোগ নিয়ন্ত্রনে থাকে। আমরা অনেকেই মনে করে থাকি মানসিক রোগ কোনো রোগ নয় এর চিকিৎসার কোনো প্রয়োজন নেয়। এটা সম্পূর্ন ভূল কথা। মানসিক চাপ কমানোর জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং নিয়মিত ঔষধ খাবেন।
টেনশন থেকে কি কি সমস্য হতে পারে
টেনশন আমাদের শারিরিক, মানসিক এবং কর্মস্থলের ব্যঘাত ঘটায়। জন্ম নেয় বড় ধরনের রোগ। অতিরিক্ত চিন্তা শরিরে বিভিন্ন প্রভাব ফেলে।
কর্মশক্তি হ্রাস: দুশ্চিন্তার ফলে আমরা অনেকেই ভেঙে পড়ি। ফলে কোনো কাজে মন দিতে পারিনা। আমাদের কর্মজীবনে অনেক ক্ষতি হয়।
খাওয়ার রুচি: দুশ্চিন্তার ফলে খাওয়ার রুচি ঠিক থাকেনা। অনেক সময় কমে যায় আবার অনেক সময় রুচি প্রয়োজনের অতিরিক্ত হয়ে যায়।
ঘুমের সমস্যা: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরকে ঠিক রাখে। কিন্তু টেনশনের ফলে আমাদের সঠিক ঘুম হয়না।
শারীরিক সমস্যা: অতিরিক্ত টেনশনের ফলে উচ্চরক্তচাপ, মাথাব্যাথা, হৃদরোগ দেখা দিতে পারে।
মানসিক সমস্যা: অল্পতেই মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, তখন কারো ভালো কথা শুনতে খারাপ লাগে। হতাশ হয়ে পড়া,অল্পতে ভেঙে পড়া।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আমাদের আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়, ভুগতে হয় আমাদের বিভিন্ন সমস্যায়।
মানসিক চাপ খাদ্যঅভ্যাসকে কিভাবে প্রভাবিত করে
চিন্তা ও মানসিক চাপ প্রায় প্রত্যেক মানুষের সমস্যা। কিন্তু অতিরিক্ত চিন্তা আমাদের অসুস্থ করে ফেলে। মানসিক চাপ দূর করতে, মানসিক ভাবে ভালো রাখতে নিয়মিত সঠিক খাবার ভূমিকা পালন করে। আমরা খাবারকে নিয়ন্ত্রনে রাখলে মানসিক চাপকেও নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়। কিছু পুষ্টি ভিটামিন সি’ , বিটামিন বি’, ম্যাগনেসিয়াম, স্যালেনিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে মানসিক চাপ দূর করা যায়।
সুস্বাস্থের জন্যে খাবার প্রয়োজন আমরা সবাই জানি। সেই স্বাস্থ মানসিক আবার শারিরিক হতে পারে। গুনগতসম্পন্ন খাবার ভিটামিন সি’, আয়রন, বি১২, জিংক, দানা শস্য কোন খাবারে পাওয়া যায় তা আমাদের জানা দরকার। তাহলে মানসিক চাপ দূর হবে।
টেনশন দূর করার দোয়া
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুজনি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল আজজি ওয়াল কাসালি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল জুবনি ওয়াল বুখলি, ওয়া আউজুবিকা মিন গলাবাতিদ দাইনি ওয়া কহরির রিজাল।
বাংলা অর্থ : হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা থেকে আশ্রয় চাই। আমি আশ্রয় চাই অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আপনার কাছে আশ্রয় চাই ভীরুতা ও কার্পণ্য থেকে, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই ঋণের বোঝা ও মানুষের রোষানল থেকে।
কি খেলে টেনশন দূর হয়
আমাদের মনকে ভালো করার রাসায়নিক উপাদানের নাম হলো সেরোডোনিন। এটি আমাদের মেজাজ,আচার ব্যবহার, ঘুম, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রন করে। প্রাকৃতিক নানা উপায়ে আমরা এ উপাদানকে উজ্জিবিত করতে পারি। তার মধ্যে খাবার অন্যতম। সঠিক খাবার গ্রহনের ফলে সেরোডোনিনকে জাগ্রত করতে পারি।
ডিম: ডিম একটি প্রোটিনযুক্ত খাবার। এই ডিমে অ্যামাইনোএসিড থাকে। যার ফলে সেরোডোনিন বৃদ্ধি পায়।
দই: প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দই রাখবেন। কারন এ দই তে এক ধরনের ব্যকটেরিয়া থাকে যার ফলে আমাদের বিষন্ন, হতাশা দূর করে মনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
কলা: কলাতে প্রচুর পরিমানে অ্যামাইনো এসিড থাকে। যার ফলে সেরোডোনিন হরমোনকে বৃদ্ধি করে। কলাকে সেরোডোনিনের আধার বলা হয়। প্রতিদিন মানসিক চাপ কমাতে নিয়ম করে কলা খাবেন।
ডার্ক চকলেট: ডার্ক চকলেট মানসিক চাপ দূর করে। এটি গ্রহনে মস্তিকের সেরোডোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। ডার্ক চকলেটে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে যার ফলে হতাশা দূর হয়। কুমড়ো বীজ- কুমড়ো বীজ সেরোডোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে মানসিক চাপ দূর করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন-কমলালেবু, আঙুর,গাজর, পালংশাক, বাঁধাকপি, স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখে যার ফলে টেনশন দূর হয়।এছারাও বিভিন্ন ফল আম, আঙুর, আনারস খেলেও টেনশন দূর হয়। টেনশন দূর করতে উপরের বলা খাবারগুলো খাবেন।
হাইপার টেনশন থেকে মুক্তির উপায়
হাইপার টেনশন বলতে আমরা উচ্চরক্ত চাপকেই বুঝি। মানসিক চাপের ফলে হাইপার টেনশন হয়ে থাকে। মাথাব্যাথা, অতিরিক্ত ঘাম, নাক দিয়ে রক্ত ঝরা, বুকে ব্যাথা এসব হচ্ছে হাইপার টেনশনের লক্ষন। মানসিক চাপ, বেশি লবন গ্রহন, প্রচুর অ্যালকোহল গ্রহন, ধূমপান এসব কারনে উচ্চ রক্তচাপ হয়। হাইপার টেনশন কমাতে জীবন যাত্রার মান ঠিক রাখতে হবে। তাহলে জানা যাক হাইপার টেনশনে কি করব আর কি করবোনা।
১. হাইপার রোগিদের নিয়মিত হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা এ ব্যায়াম গুলো করতে হবে।
২. অতিরিক্ত লবন, অ্যালকোহল খাওয়া উচিত নয়।
৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
৪. যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদের চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। ফাইবারযুক্ত খাবার, ভিটামিন যুক্ত খাবার এবং প্রচুর শাকসবজি খেতে হবে।
৫. ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
৬. পটাশিয়াম যুক্ত খাবার-কলা, ডাবের পানি, টমেটো খেতে হবে।
৭. তৈলাক্ত মাছ, চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
৮. লবনের পরিমাণ কমাতে হবে। কোলস্টেরলযুক্ত খাবার খাওয়া বাদ দিতে হবে।
৯. পরিমাণমতো ভাত খেতে হবে, বেশি খাওয়া চলবেনা।
১০. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।
উচ্চরক্ত চাপ বেড়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন এবং নিয়মিত ঔষধ খাবেন। উপরের নিয়মগুলো ফলো করলে হাইপার টেনশন থেকে মুক্তি পাবেন।
লেখকের শেষ বক্তব্য
টেনশন দূর করার উপায় – কি খেলে টেনশন দূর হয় সে সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি টেনশন দূর করার উপায় – কি খেলে টেনশন দূর হয় সে সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।