ইমার্জেন্সি প্রিপেইড কার্ড মিটারে টাকা ধার নেওয়ার নিয়ম জানুন

আমরা যারা বিদুৎ প্রিপেইড মিটার ব্যবহার করি অনেক সময় দেখা যায় হঠাৎ মিটারের ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেছে। ব্যালেন্স শেষ হলে আপনি আর বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবেন না।তাই আমাদের বিদ্যুৎ প্রিপেইড মিটারের কিছু কোড অবশ্যই জানা উচিত। এই কোড গুলো জানার ফলে আপনার প্রিপেইড মিটারের ব্যালেন্স শেষ হলেও সাথে সাথে কোড ব্যবহার করে ইমার্জেন্সিং ব্যালেন্স নিতে পারবেন।

ইমার্জেন্সি প্রিপেইড কার্ড মিটারে টাকা ধার নেওয়ার নিয়ম

বর্তমানে গ্রাম এবং শহর এলাকায় প্রায় প্রত্যেকটি বাসা বাড়িতে বিদ্যুতের সংযোগ রয়েছে। আবার এই বিদ্যুৎ ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে প্রতি মাসে বিল প্রদান করা হয়। একটি বাসায় ১ মাসে ঠিক কত পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি পরিমাপ করা হয় একটি যন্ত্রের মাধ্যমে যেদিকে আমরা মিটার নামে চিনে থাকি। বর্তমানে প্রিপেইড মিটার ব্যালেন্স কোড এবং হেল্প লাইন নম্বর আমাদের প্রায় জানা দরকার হয়ে থাকে। কারণ এটি ডিজিটাল পদ্ধতিতে কাজ করে থাকে।

আগেকার দিনের এনালগ মিটার সারা মাস ব্যবহার করার পর বিল প্রদান করতে হতো। অর্থাৎ আপনি ১ মাসে ঠিক কতটুকু পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন সেটি নির্ধারিত কর্মকর্তারা লিখে নিয়ে যেতেন। তারপর আপনার লাইনের ধরণের উপর ভিত্তি করে সেই ইউনিটের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত বিদ্যুৎ বিল প্রদান করতে হতো। 

কিন্তু বর্তমান প্রিপেড মিটারে আগে টাকা লোড দিতে হয় এবং পরবর্তীতে সেখান থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হয়। তাইতো ইমার্জেন্সি প্রিপেইড কার্ড মিটারে টাকা ধার নেওয়ার নিয়ম এবং প্রিপেইড মিটার ব্যালেন্স কোড গুলো জানা দরকার হয়।

ইমার্জেন্সি প্রিপেইড কার্ড মিটারে টাকা ধার নেওয়ার নিয়ম

অনেক সময় রাত বিরাত, ঝড় বৃষ্টি কিংবা জরুরি প্রয়োজনে মিটারে ইমার্জেন্সি টাকা নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। সকল ধরনের প্রতিষ্ঠানে সাধারণত মিটারের ইমারজেন্সি টাকা দিয়ে থাকে। 

বর্তমানে অনেক কোম্পানির বিদুৎ প্রিপেইড মিটার রয়েছে। তাই ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড একেক ধরনের প্রিপেইড মিটারে একেক রকম। এজন্য আমরা কোন কোম্পানির মিটার থেকে কোন কোড ডায়াল করে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স নিতে পারবেন সেটা জেনে নিব।

  • নেসকো প্রিপেইড মিটারে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড 99999.
  • ইনহে প্রিপেইড মিটারে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড 809.
  • লিংইয়াং প্রিপেইড মিটারে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড 89898686.
  • হেক্সিং প্রিপেইড মিটারে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড 811.
  • এছাড়া অন্যান্য মিটার গুলোতে ৮১১ ডায়াল করে প্রিপেইড ব্যালেন্স নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ-  বায়ু দূষণ কি? বায়ু দূষণের ৫টি কারণ জানুন

প্রিপেইড মিটার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স চেক

মিটারে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নিয়েছেন কিন্তু কত টাকা খরচ হলো তা দেখার প্রয়োজন আছে। প্রিপেইড মিটার ইমারজেন্সি ব্যালেন্স চেক করার জন্য ৮১০ শর্ট কোড মিটারে লিখে এন্টার/ওকে বাটন চাপলে কত টাকা ইমারজেন্সি ব্যালেন্স ব্যবহার করেছেন তা দেখা যাবে। উল্লেখ্য ইমারজেন্সি ব্যালেন্স গ্রহন করে থাকলে তা (-) নেগেটিভ ব্যালেন্স দেখাবে যা পরবর্তিতে টাকা রিচার্জে কেটে নিবে।

প্রিপেইড মিটার ব্যালেন্স কোড 

প্রিপেইড মিটার হচ্ছে এমন একটি মিটার যেখানে টাকা লোড দিয়ে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হয় আবার একটি কোড ডায়াল করে একাউন্টে কত টাকা রয়েছে তা আপনি দেখতে পারবেন । 

সাধারণত বেশিরভাগ 801 এই কোড দিয়ে প্রিপেইড মিটারে কত টাকা আছে তা চেক করা হয়। আমি ব্র্যান্ড অনুসারে নিম্নে কিছু ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড উল্লেখ করে দিলামঃ 

  • ইনহে মিটারের ব্যালেন্স কোড – 00
  • হেক্সি মিটারে কোড – 801
  • লিং ইয়াং – 019
  • ইস্টার্নে – 010
  • স্টারে – 37

প্রিপেইড মিটারের সকল কোড

প্রিপেইড মিটারের বিভিন্ন কোডগুলো নিচে দেওয়া হলো: 

  • বর্তমান ব্যালেন্স: 037
  • ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স গ্রহণ: 99999
  • ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ: 032
  • ব্যবহৃত ইমার্জেন্সি ব্যালেন্সের পরিমাণ: 039
  • চলতি মাসের ব্যবহৃত ইউনিট (KWH): 400
  • গত মাসের ব্যবহৃত ইউনিট (KWH): 401
  • চলতি মাসে ব্যবহৃত টাকার পরিমাণ: 413

এছাড়াও, মিটারের বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য আরও কিছু কোড রয়েছে, যেমন: 

  • মোট বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ: 801
  • বর্তমান টাকার পরিমাণ: 802
  • বর্তমান তারিখ: 803
  • বর্তমান সময়: 804
  • মিটারের নম্বর: 806
  • রিলে অপারেশন কারণ: 808
  • মোট বর্তমান সংযুক্ত লোড: 809
  • ট্যারিফ সূচক নম্বর: 810
  • জরুরী অতিরিক্ত টাকার পরিমাণ: 814
  • বর্তমান মাসের বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ: 815
  • গত রিচার্জের তারিখ: 816
  • গত রিচার্জের সময়: 817

এই কোডগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রিপেইড মিটারের বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন

প্রিপেইড মিটার হেল্প লাইন

আমরা যারা প্রিপেইড মিটার ব্যবহারকারী রয়েছি তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সমস্যাতে পড়েন। এজন্য তারা বুঝে পাই না কোথায় যোগাযোগ করতে হবে। প্রতিটা বিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠান তাদের গ্রাহকদের সেবা দিতে হেল্প লাইন চালু করেছে। সকল প্রতিষ্ঠানের হেল্প লাইন নাম্বার নিচে দেওয়া হলোঃ

  • বিপিডিবি 16200
  • বিআরইবি ০১৭৯২-৬২৩৪৬৭
  • নেসকো 16603
  • ওজোপাডিকো 16117
  • ডিপিডিসি 16116
  • ডেসকো 16120

প্রিপেইড মিটার রিচার্জ হচ্ছে না?

প্রিপেইড মিটার রিচার্জ না হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। প্রিপেইড মিটার রিচার্জ না হওয়ার কারণ গুলোর মধ্যে কমন কিছৃ কারণ হচ্ছে আপনার কাছে যে টাকা বিতরণ প্রতিষ্ঠান পাবে সেই এমাউন্ট না দেওয়া,পোষ্ট পেইড কালিন সময়ে বকেয়া বিল থাকা, মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে রিচার্জে সার্ভার প্রবলেম থাকলে টাকা রিচার্জ করতে পারবেন না। 

আরো পড়ুনঃ-  অন্যের কাছে নিজের গুরত্ব বৃদ্ধির উপায়

সকল বিষয়ে আপনি আপ টু ডেট থাকলে রিচার্জ সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। প্রিপেইড মিটার রিচার্জ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত লেখাটি এখানে দেখতে পারেন।

প্রিপেইড মিটার লক হওয়ার কারণ

প্রিপেইড মিটার লক হওয়ার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। সাধারণত, লোড বেশি হলে বা মিটারে ত্রুটি দেখা দিলে এই সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও, টোকেন লোড করার সময় ক্রমানুসারে না লোড করলে বা মিটারে অন্য কোনো সমস্যা দেখা দিলে মিটার লক হতে পারে। 

প্রিপেইড মিটার লক হওয়ার প্রধান কারণগুলি হল:

১.  ট্যাম্পারিং অ্যালার্ম: মিটারের সাথে কোনো ধরনের छेड़छाड़ (যেমন – তার টেনে ধরা, মিটার সরানোর চেষ্টা করা) করা হলে মিটার এটিকে ট্যাম্পারিং হিসেবে ধরে নেয় এবং নিরাপত্তার জন্য লক হয়ে যায়।

২.  ওভারলোড: অনুমোদিত লোডের বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে মিটার অতিরিক্ত লোডের কারণে লক হতে পারে।

৩.  দীর্ঘদিন রিচার্জ না করা: অনেক সময় দীর্ঘ সময় ধরে মিটার রিচার্জ না করা হলেও এটি লক হতে পারে, বিশেষ করে যদি মিটারের মধ্যে নেগেটিভ ব্যালেন্স জমে থাকে (যেমন – মিটার ভাড়া বা ডিমান্ড চার্জ বকেয়া)।

৪. ভোল্টেজ সমস্যা: বাড়িতে খুব বেশি বা খুব কম ভোল্টেজ থাকলে, সেটিও মিটারের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে এবং মিটার ট্রিপ হতে পারে। 

৫. টোকেন লোড করার সমস্যা: যদি আপনি টোকেনগুলি সঠিক ক্রমে লোড না করেন, তবে এটি মিটারের কার্যকারিতায় সমস্যা তৈরি করতে পারে। 

৬. যান্ত্রিক ত্রুটি: মিটারের অভ্যন্তরীণ কোনো যন্ত্রাংশ যদি ত্রুটিযুক্ত হয়, তবে সেটিও লক হওয়ার কারণ হতে পারে। 

৭. জালিয়াতি: যদি মিটারে কোনো ধরনের জালিয়াতির চেষ্টা করা হয়, তবে সেটিও মিটারকে লক করে দিতে পারে। 

অন্যান্য সমস্যা:

মিটারের সিল ভাঙা বা অন্য কোনো প্রযুক্তিগত ত্রুটিও লক হওয়ার কারণ হতে পারে।  আপনার প্রিপেইড মিটার লক হয়ে গেলে, প্রথমে লোড কমানোর চেষ্টা করুন, এবং যদি সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে সরবরাহকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন।

প্রিপেইড মিটার লক হলে করণীয়

প্রিপেইড মিটার লক হয়ে গেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং এটি খুবই অস্বস্তিকর একটি পরিস্থিতি। সাধারণত, কিছু নির্দিষ্ট কারণে প্রিপেইড মিটার লক হতে পারে।

মিটার লক হয়ে গেলে বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরায় চালু করার জন্য আপনাকে বিতরণ সংস্থার সাহায্য নিতে হবে।

১.  তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন:

আরো পড়ুনঃ-  স্বপ্নে জুয়া খেলতে দেখলে কি হয় - জুয়া খেলার পরিণতি

মিটার লক হওয়ার সাথে সাথেই আপনার বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার গ্রাহক সেবার হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করুন। তাদের সমস্যার বিস্তারিত জানান।

  • ডিপিডিসি (DPDC): 16999
  • ডেসকো (DESCO): 16120
  • নেসকো (NESCO): 16119
  • ওজোপাডিকো (WZPDCL): 16116
  • বিপিডিবি (BPDB): 16216
  • পল্লী বিদ্যুৎ (REB): 16116

২.  সমস্যার কারণ নিশ্চিত হন:

হেল্পলাইন অপারেটরকে আপনার মিটারের অবস্থা (যেমন – ডিসপ্লেতে কী লেখা আছে, কোনো নির্দিষ্ট এরর কোড দেখাচ্ছে কিনা) জানান। তারা সম্ভবত মিটারের অবস্থা দেখে লক হওয়ার কারণ সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবে। কিছু মিটারে লক হলে ডিসপ্লেতে “LOCKED”, “ERROR”, “OPEN”, “TAMPER” ইত্যাদি লেখা আসতে পারে।

৩.  টেকনিশিয়ানের পরিদর্শনের জন্য অনুরোধ:

যদি হেল্পলাইন থেকে ফোনে সমাধান না হয়, তবে তারা আপনার ঠিকানায় একজন টেকনিশিয়ান পাঠানোর ব্যবস্থা করবে। টেকনিশিয়ান এসে মিটার পরীক্ষা করে লক খোলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

৪.  প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন:

টেকনিশিয়ান এলে আপনার আইডি কার্ড, মিটারের গ্রাহক নম্বর, এবং রিচার্জ স্লিপের মতো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন। এতে সমস্যার সমাধান দ্রুত হতে পারে।

৫.  অপেক্ষা করুন এবং নির্দেশনা অনুসরণ করুন:

অনেক সময় লক খোলার জন্য একটি নির্দিষ্ট কোড মিটারে প্রবেশ করাতে হয়, যা টেকনিশিয়ানরা জানেন। তারা এসে কোড প্রবেশ করিয়ে মিটার আনলক করে দেবেন। যদি ট্যাম্পারিংয়ের কারণে লক হয়, তবে এর জন্য জরিমানা প্রযোজ্য হতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

নিজেই মিটার খোলার চেষ্টা করবেন না: মিটার লক হলে নিজে মিটার খোলার বা ঠিক করার চেষ্টা করবেন না। এতে বড় ধরনের বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এবং মিটারের ক্ষতি হতে পারে, যার ফলে আরও বড় ধরনের জরিমানা হতে পারে।

রিচার্জ টোকেন সাবধানে প্রবেশ করান: রিচার্জ করার সময় টোকেন নম্বর দেখে সাবধানে প্রবেশ করান, যাতে ভুল এড়ানো যায়।

বিদ্যুৎ ব্যবহার পরিমিত রাখুন: অনুমোদিত লোডের বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন, বিশেষ করে যদি আপনার মিটারে ওভারলোডের কারণে লক হওয়ার প্রবণতা থাকে।

প্রিপেইড মিটার লক হওয়া একটি গুরুতর সমস্যা, এবং এর সমাধান বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কর্মীদের দ্বারাই সম্ভব। তাই দ্রুত তাদের সাথে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে কার্যকর পদক্ষেপ। 

মিটার টেম্পার বা লক হয়ে গেলে বা করে ফেললে মিটারের ভিডিও বা ছবি তুলে নিয়ে সরাসরি বিদ্যুৎ বিতরণ প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে হবে। যদি আপনি বিদ্যুৎ চুরি বা কৃত্তিম পদ্ধতি অবলম্বনের বিষয়টি প্রমানিত হয় তবে বিদ্যুৎ আইন অনুযায়ী জরিমান বিল অথবা মামলা দায়ের করতে পারে। অনেক সময় টেকনিক্যাল ত্রুটিতে প্রিপেইড মিটার টেম্পার হতে দেখা যায় সেক্ষেত্রে বিনা খরচে আপনার সংযোগ সচল করে দিবে বিদ্যুৎ বিতরণ প্রতিষ্ঠান।

লেখকের শেষ মতামত

আশা করছি ইমার্জেন্সি প্রিপেইড কার্ড মিটারে টাকা ধার নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এর পাশাপাশি প্রিপেইড মিটারের আরও অন্যান্য জরুরি বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে পারলেন।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment