প্রতি মাসে অনলাইন থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ থেকে

মাসে লক্ষ টাকা আয় করার উপায় গুলো জেনে আপনি খুব সহজেই মাস লাখ টাকা আয় করার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। আমরা আজকের এই পোষ্টে যেই উপায় গুলো বলব সেগুলো্র মধ্যে কোন একটি যদি অনেক পরিশ্রম ও মেহনত করে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। 

প্রতি মাসে অনলাইন থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ থেকে

মাসে লাখ টাকা আয় করা মোটেই সহজ বিষয় নয়, বিভিন্ন কাজে কঠোর ধৈর্য ও পরিশ্রমের মাধ্যমে লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। এছাড়াও অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে লাখ টাকা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন।

মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায় জেনে আপনারা সহজেই অনলাইনে ঘরে বসেই বিভিন্ন মাধ্যমে লাখ টাকার বেশি উপার্জন করতে পারবেন। 

অনলাইন থেকে টাকা আয় করা অসম্ভব কিছু নয়। অনলাইন থেকে প্রচুর পরিমানে মানুষ বর্তমানে আয় করে স্বাবলম্বি হচ্ছে। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আপনাকে উপায় গুলো জানতে হবে। যখন আপনি উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝে যাবেন তখন আপনি ও চাইলেই অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। অনলাইন থেকে নানান ভাবে আয় করা সম্ভব। 

ইউটিউব বা ফেসবুকে যেমন ভিডিও বানিয়ে টাকা আয় করা যায় তেমনি আপনি আরো কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন। যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ পান না তারা অনেকেই হতাস হয়ে পরেন। কিন্তু আপনারা চাইলে মার্কেটপ্লেস ছাড়াও অনেক টাকা আয় করতে পারেন।

কিভাবে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা আয় করা যাবে?

বর্তমান সময়ে অনলাইনে কাজ করে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে প্রতি মাসে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি মাসে ১ লাখ টাকা আয় করার কথা ভাবছেন, তাহলে আপনাকে এমন কিছু উপায় বেছে নিতে হবে যেগুলো আসলেই কার্যকর এবং প্রমাণিত।

যেমন, আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে থেকে টাকা আয় করতে পারেন। এছাড়াও মাসে ১ লাখ টাকা আয় করার উপায় হিসেবে আপনারা একটি অনলাইন ব্লগ বা ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন। 

এই কাজগুলো আপনাকে মাসে লাখ টাকা আয় করার সুযোগ দিতে পারে। তবে মনে রাখবেন, এসব উপায় আপনাকে রাতারাতি ধনী হওয়ার সুযোগ দিবে না। কেননা এই কাজগুলোর বিষয়ে শুনতে অনেক সহজ মনে হলেও এগুলোর মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রচুর সময়, ধৈর্য এবং শ্রম দিয়ে কাজ করতে হবে। কোনো এক উপায়ে আপনার আয় হওয়া শুরু হলে আপনার আর কিছুই করার দরকার হবে না।

বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সার এর একমাত্র স্বপ্ন থাকে মার্কেটপ্লেসে বায়ার পাওয়া আর সেখান থেকে আয় করা। মূলত মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ করে দেয়ার মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। আবার অনেকেই আছেন যারা ওয়েবসাইট তৈরি করে মার্কেটিং করে আয় করেন। তবে আপনি কোন মাধ্যমে আয় করবেন এটা নির্ভর করে আপনার দক্ষতার উপরে।

প্রতি মাসে অনলাইন থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ থেকে

আর্টিকেলে আমরা বিভিন্ন ধরনের সহজ উপায় গুলো আলোচনা করব যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে ঘরে বসেই মাসে লাখ টাকার বেশি আয় করতে সক্ষম হবেন। 

লাখ টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই সঠিক পন্থা ও উপায় অবলম্বন করতে হবে যা আমরা এই আর্টিকেলটিতে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। বাংলাদেশ থেকে প্রতি মাসে অনলাইন থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় নিম্নে আলোচনা করা হলো।

১। অনলাইন কোর্স তৈরি ও বিক্রি করে

এই বর্তমান সময়ে অনলাইন কোর্সের প্রচুর চাহিদা দিনের পরে দিন বেরেই চলেছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে আপনি বাড়িতে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর (আপনার যেই বিষয়ে বেশ ভালো দক্ষতা রয়েছে) কোর্স কর‍্যে কিংবা কোর্স বিক্রি করতে পারবেন। 

অনেকেই বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্মে ছাত্রদের বিভিন্ন বিষয়ে পড়িয়ে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। আপনি চাইলে নিজের একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে কোর্স চালু করতে পারেন। সেখানে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন কোর্স বানাবেন এবং বিক্রয় করবেন। 

তবে অবশ্যই আপনার কোর্স সম্পর্কে গ্রাহকদের জানাতে হবে এতে করে আপনার কোর্স বানিয়ে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করাটা সহজ হবে। এজন্য কিছু টাকা খরচ করে আপনার কোর্সের মার্কেটিং করতে হবে। তাহলেই আপনি দেখবেন অনেক ভালো ফলাফল পেয়ে যাবেন এবং দিন শেষে অনলাইন কোর্স তৈরি ও বিক্রি করে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। 

২। সফটওয়্যার বা অ্যাপ ডেভেলপিং করে

আপনার যদি প্রোগ্রামিং বা কোডিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে সফটওয়্যার বা অ্যাপ ডেভেলপার হয়ে মাসে লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারেন। অ্যাপ ডেভেলপার হয়ে থাকলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ তৈরি করে সেখান থেকেও আয় করতে পারবেন। এছাড়াও কম্পিউটার এর জন্য সফটওয়্যার বানিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে কাজ করতে পারেন।

অ্যাপ ডেভলপার এর কাজ হল স্মার্ট ফোন বা মোবাইল ফোনের জন্য অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা। অ্যাপ ডেভেলপাররা শুধু মাত্র মোবাইলের জন্য অ্যাপ তৈরি করে থাকে। আর সফটওয়্যার ডেভেলপার কম্পিউটার সহ আরো অন্যান্য ডিভাইসের জন্য প্রোগ্রামিং করে সফটওয়্যার তৈরি করে থাকে। এই কাজগুলো করার জন্য প্রোগ্রামিং এ দক্ষ হতে হবে।

এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা গেছে একজন সফটওয়্যার বা অ্যাপ ডেভেলপারের মাসিক বেতন প্রায় ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এছাড়াও আলাদাভাবে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে কাজ করলে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ-  মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

৩। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে 

Affiliate marketing হলো বর্তমান সময়ে অনলাইনে টাকা ইনকামের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং লাভজনক একটি উপায়। কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ব্লগ অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে promote করাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। 

এই কাজের আসল উদ্দেশ্য হলো প্রোডাক্ট বিক্রি করা এবং সেখান থেকে ইনকাম করা। যখন আপনার দ্বারা একটি প্রোডাক্ট বিক্রি হবে তখন আপনি সেটার মূল্যের ২ থেকে ৫% কমিশন পেতে পারবেন। অনলাইনে বড় বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোর affiliate program নামে একটি section রয়েছে।

এই অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে register করার সময় আপনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ connect করতে বলা হয়। এফিলিয়েট প্রোগ্রামে registration করার পর আপনি এর মাধ্যমে ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন। তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্টের লিংক আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল বা সোশ্যাল মিডিয়া পেজে শেয়ার করতে হবে।

এরপর আপনার গ্রাহকরা সেই লিংকে ক্লিক করে পন্যটি ক্রয় করবে, তখন আপনি কিছু টাকা কমিশন পাবেন। প্রতিটি সেলের জন্য আপনি ২-৫% কমিশন ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই কমিশনের পরিমাণ প্রোডাক্টের মূল্যের উপর নির্ভরশীল। তাহলেই আপনি দেখবেন অনেক ভালো ফলাফল পেয়ে যাবেন এবং দিন শেষে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। 

৪। ইউটিউব চ্যানেল থেকে

বর্তমান সময়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে নিয়মিত কনটেন্ট আপলোড করে অনেকেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে।  ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে এখন ভালো পরিমান ইনকাম করা যায়। আপনার যদি ভিডিও বানানোর দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে ভিডিও তৈরি করেই অনলাইন থেকে ঘরে বসে থাকেন ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার এমন কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকে তাহলে সেই বিষয়টি নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন এবং youtube চ্যানেলে আপলোড করুন। 

নির্দিষ্ট সময় পর ইউটিউব ভিডিওর ভিউজ সংখ্যা বাড়তে থাকলে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। এভাবে ইউটিউবে কনটেন্ট ক্রিয়েশন করে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে।

আপনি এমন একটি টপিক নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন যেগুলো সকল দেশের মানুষ গুলো দেখতে পারে এবং বুঝতে পারে। তাহলে আপনি মাসে লাখ টাকার উপরে আয় করতে পারবেন শুধুমাত্র ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে। ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করার জন্য ভিডিও এডিটিং ও কথা বলা দক্ষতা থাকতে হবে। আকর্ষণীয়ভাবে ভিডিও বানালে খুব সহজে আয় করা সম্ভব।

ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে আপনি চাইলেই প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন এইটা আমি ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি। ইউটিউব গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল নিয়ে ভিডিও আপলোড করে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। তাই লাখ টাকা ইনকাম করতে চান ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে শুরু করুন।

৫। ফ্রিল্যান্সিং করে 

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে সহজেই ঘরে বসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে এই ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমেই আপনি সারা জীবন ঘরে বসে লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন।  ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সেক্টর যেখানে অনলাইন কাজের অভাব নেই, আপনি সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কঠোর পরিশ্রম দিয়ে কাজ করলে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করা কোন ব্যপারই না। তাই আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য যেকোন একটি সেক্টর ভালোভাবে শিখে নিতে হবে এরপরে ভালোভাবে দক্ষতা দক্ষতা অর্জন করে মার্কেটপ্লেসে কিংবা মার্কেটপ্লেসের বাইরে কাজ শুরু করতে হবে। 

আর অবশ্যই পরিশ্রম ও সময় দিয়ে কাজ করতে হবে তাহলেই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফলতা অর্জন করা যাবে। ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন ধরনের জনপ্রিয় ও চাহিদামূলক কাজ করতে পারবেন যেমনঃ 

  • গ্রাফিক্স ডিজাইন , 
  • ভিডিও এডিটিং , 
  • অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট , 
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট , 
  • ওয়েব ডিজাইন , 
  • কনটেন্ট রাইটিং , 
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং ,
  • ফেসবুক মার্কেটিং , 
  • সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি 

সহ আরো অনেক কাজ করা যাবে। তাই সকলেই ফ্রিল্যান্সিং শিখুন এবং ঘরে বসে ইনকাম করুন। তাহলেই আপনি দেখবেন অনেক ভালো ফলাফল পেয়ে যাবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। 

৬। ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির মাধ্যমে 

ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে যদি আপনার দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি নিজের একটি অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি চালু করে ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে যেকোন ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

একমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিয়েই ব্যবসার প্রচার করা যায় এবং ব্যবসা করে সফলতা অর্জন করা যায়। এজন্য আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং সেবা প্রদান করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত সার্ভিস প্রদান করার জন্য অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে দক্ষতা থাকতে হবে। 

এক্ষেত্রে আপনার SEO, SEM, এবং কন্টেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং করে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির প্রোডাক্ট প্রচার করে আপনি খুব সহজেই লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

৭। আর্টিকেল লিখে 

বর্তমানে আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে মানুষ প্রচুর কাজ করছে এবং প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করছে। চাইলে আপনিও আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। আপনি চাইলে নিজের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।

তাছাড়া অন্যের ওয়েবসাইটে ইংরেজী আর্টিকেল লিখে আপনি চাইলে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। আপনার লেখা কোন ক্লায়েন্টের পছন্দ হলে আপনাকে পারমানেন্ট প্রতি মাসে স্যালারি দিবে। তবে আপনার আর্টিকেল লিখার উপরে আপনাকে কত টাকা দিবে সেটা নির্ভর করবে। 

আরো পড়ুনঃ-  ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়

মূলত এখানে যত বেশি ভালো কাজ করবেন বা আর্টিকেল লিখবেন তত বেশি যায় হবে। শুধু তাই নয় আপনি আপনার নিজের ওয়েব সাইটে বানিয়ে সেখানে আর্টিকেল লিখে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাপরুভাল নিয়ে টানা কাজ করলে একসময়ে দেখবেন আপনার সাইট থেকে প্রতি মাসে লাখ টাকা ইনকাম হচ্ছে। 

তবে আপনি যদি তিন-চারজন ক্লায়েন্ট পান, তাহলে আপনি প্রতিদিন তাদের ওয়েবসাইটে একটি করেও যদি আর্টিকেল লিখেন। তাহলে আপনি তাদের কাছে থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। আপনি যদি এই কাজটা ভালো করে করতে পারেন তাহলে এটা হতে পারে আপনার মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করার উপায় এর মধ্যে একটি। 

৮। ওয়েবসাইট বানিয়ে 

বর্তমানে ওয়েবসাইট বানিয়েও আপনি প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক মানুষই এই কাজটি করছে শুধু তাই নয় এর মাধ্যমে তারা মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করছে, যদি আপনিও একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেটি সুন্দর করে ডিজাইন করতে পারেন।

তারপর আপনার বানানো সাইটটি যদি সেল করতে পারেন এবং আপনার বানানো ওয়েবসাইটটি যদি ক্লায়েন্টের পছন্দ হয় তাহলে এটা অনেক বেশি দামেও ক্লায়েন্ট কিনে নিতে রাজি হয়ে যায়। এইভাবে আপনি যদি নতুন ক্লাইন্ট জোগাড় করে নিতে পারেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।

তার জন্য অবশ্যই আপনাকে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট বা ওয়েবসাইট ডিজাইন শিখতে হবে। তাছাড়া আপনি একটি ওয়েবসাইট কিনেও প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। 

আপনি একটি নরমাল ওয়েবসাইটটি ক্রয় করে সেখানে প্রচুর কনটেন্ট লিখলেন এবং সে সাইট আরও সুন্দর করে তুললেন এডিটিং করে। এখন যদি আপনি ওয়েবসাইটটা কাউকে সেল দিতে চান তাহলে সে অবশ্যই আপনার থেকেও বেশি দামে কিনে নিবে।

৯। ফেসবুক থেকে 

বর্তমানে ফেসবুক কন্টেন্ট ক্রিয়েশন এইটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে প্রতিটা ঘরে ঘরে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরা মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন বলেন? আপনি চাইলে ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েশন করে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে ফেসবুকের নিয়মানুযায়ী ফলোয়ার্স এবং ভিউয়ার্স বাড়িয়ে মনিটাইজ করে নিতে হবে। আপনি চাইলে ঘরে বসে এ আই দিয়ে ভিডিও বানিয়ে সেখানে পোষ্ট করে আপনার পেজটি মনিটাইজ করে নিতে পারেন। এখন অনেকেই ঘরে বসে এ আই দিয়ে কন্টেন্ট বানিয়ে ফেসবুকে পেজে পোষ্ট করছে। এবং তাতে মনিটাইজেশন নিয়ে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে।

তাছাড়া আপনি বিভিন্ন পেইজ এর স্পন্সর ভিডিও বানিয়ে প্রোডাক্ট রিভিউ করে ইনকাম করতে পারবেন। এইটা আপনার বাড়তি ইনকাম বলা চলে। আপনি চাইলে ইউটিবে এই বিষয়ে জেনে নিতে পারেন। আপনি ইউটিবে স্টেপ বাইস্টেপ জানতে পারবেন। এইভাবে আপনি ফেসবুক থেকেও প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

১০। ছবি বানিয়ে বা ছবি ডিজাইন করে 

আপনি চাইলে একটি ছবি বানিয়ে কিংবা ছবি ডিজাইন করেও প্রতিমাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। বর্তমানে অনেক মানুষের তাদের ওয়েবসাইটের জন্য কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কিংবা ফেসবুক গ্রুপ বা টেলিগ্রাম চ্যানেলের জন্য একটা সুন্দর এবং পারফেক্ট লোগো দরকার হয়।

যা তারা অনলাইন থেকে খুঁজে পায়না এবং তারা নিজেরাও সেই লোগো বানাতে পারে না। আপনি যদি তাদেরকে একটা সুন্দর এবং পারফেক্ট লোগো তৈরী করে দিতে পারেন তাহলে তারা আপনাকে অনেক টাকা দিবে আপনার একটা লোগো বানানোর জন্য।

এমনকি আপনি যদি বাইরের দেশের কোন ক্লায়েন্টের কাজ করেন তাহলে লোগো বানানোর কাজ করে খুব সহজেই ১ লক্ষ টাকা্র বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার কাজ হতে হবে ইউনিক। আপনার লোগোটা যদি খুব সুন্দর এবং অ্যাট্রাক্টিভ হয়, আপনার অবিশ্বাস হলেও এটাই বাস্তবতা এবং সত্য। তাহলে একবার ভাবেন যে, আপনি যদি দিনে দুই তিনটা ছবি কাস্টমাইজ করেন কিংবা তৈরী করেন।

তাহলে আপনার পক্ষে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা কোনো ব্যাপারই না। আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন যে, কিভাবে আপনি ছবি বানিয়ে বা ছবি ডিজাইন করে প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। 

১১। রিসেলিং করে 

বর্তমানে অনেক মানুষ রিসেলিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করছে। আপনিও খুব সহজেই রিসেলিং করেও প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে কিভাবে এই রিসেলিং করে…কি তাই না? 

ধরুন দারাজে আপনি একটি প্রোডাক্ট দেখলেন “কম্পিউটার” যার মূল্য দারাজে ১৫০০ টাকা। এখন আপনার কাজ হবে সেই প্রোডাক্ট এর ছবি, ডেসক্রিপশন এবং টাইটেল পড়ে কিংবা কপি করে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, টেলিগ্রাম, আপনার ওয়েবসাইট ইত্যাদি এরকম সকল জায়গায়।

যেখানে মানুষজন ভিজিট করে বেশি সেখানে আপনি সেই প্রোডাক্টের ছবি, টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দিয়ে পোস্ট করলেন। কিন্তু দারাজের তুলনায় আপনার দেওয়া মূল্যটি একটু বেশি দেন অর্থাৎ যদি দারাজে ১৫০০ টাকা দেওয়া থাকে তাহলে আপনি দেন ২০০০ টাকা।

এখন আপনার পোস্ট দেখে অবশ্যই কেউ না কেউ আপনার সাথে যোগাযোগ করবে আপনার পোস্ট করা প্রোডাক্টটি অর্থাৎ কম্পিউটারটি ক্রয় করার জন্য আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।  তাহলে আপনি সেখান থেকে কিছু টাকা হলেও ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি প্রতিদিন ৪০টা কিংবা ৫০টা কিংবা ১০০টা প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন বেশি দামে তাহলে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

তাছাড়া আপনি যদি প্রতিদিন বেশি বেশি প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা যেখান থেকে প্রোডাক্ট সেল করছেন সেই ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে যোগাযোগ করে আপনি তাদের পন্য বিক্রি করে কমিশন পাবেন। 

আরো পড়ুনঃ-  টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট - ফ্রি টাকা ইনকাম নগদে পেমেন্ট

আবার প্রোডাক্টটি বেশি দামে সেল করার ফলেও আপনি সেখান থেকেও একটি ইনকাম করতে পারছেন। আর দ্বিতীয়টি হলো প্রোডাক্ট সেল করার পরে অতিরিক্ত টাকাটাও আপনার ইনকাম হিসেবে গণ্য হয়ে যাচ্ছে। এইভাবে আপনি প্রতিদিন রিসেলিং করে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারছেন।

১২। অনলাইনে টিউশনি করিয়ে 

বর্তমানে এমন অনেক স্টুডেন্ট আছে যারা বাহিরে গিয়ে পড়তে অসুবিধা বোধ করে সেক্ষেত্রে তারা বাসায় একটা ভালো শিক্ষক চাই। কিন্তু এমন অনেক মানুষ আছে যারা স্টুডেন্ট পড়াতে চায় কিন্তু তারা দূরে থাকার জন্য পড়াতে পারে না।

কিন্তু বর্তমানে তারা চাইলে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে দূরে থাকা স্টুডেন্টকে খুব সহজেই শিক্ষা দান করতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে কিভাবে একটা স্টুডেন্টকে অনলাইনের মাধ্যমে পড়ানো সম্ভব… কি তাই না? 

বর্তমানে অনলাইনে এমন অনেক ওয়েবসাইট এবং এমন অনেক অ্যাপস রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ভিডিও কলের মাধ্যমে কিংবা অডিও কলের মাধ্যমে যে কাউকে শিক্ষা দান করাতে পারেন কিংবা পড়াতে পারবেন। অর্থাৎ সে সকল ওয়েবসাইট বা এপ্স এর মাধ্যমে আপনি বাসায় বসে থেকে খুব সহজেই অন্য একজন স্টুডেন্টকে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন।

এর মাধ্যমে আপনার কষ্টটাও কম হলো, অনেক দূর থেকে একজন স্টুডেন্টের বাসায় যাওয়ার খরচটাও বেঁচে গেল এবং তার সাথে সাথে সেই স্টুডেন্টের বাসায় বসে থেকে প্রাইভেট পড়ার ইচ্ছাটাও পূরণ হলো।

মন অনেক ওয়েবসাইট বা অ্যাপস রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই একাধিক স্টুডেন্টকে একসাথে পড়াতে পারবেন স্কুলের ক্লাসের মতো। সেই ওয়েবসাইট বা অ্যাপস গুলোর নাম হল:

  • গুগল মিট
  • ডিসকোর্ড
  • টেলিগ্রাম
  • মেসেঞ্জার
  • হোয়াটসঅ্যাপ

উপরে বর্ণিত এই কয়েকটি অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার শিক্ষার্থীদের কে খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে প্রাইভেট পড়াতে পারবেন। তবে জুম, গুগলমিট এবং ডিসকোর্ড এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই একাধিক শিক্ষার্থীদেরকে পড়াতে পারবেন স্ক্রিন শেয়ারের মাধ্যমে।

আর আপনি যদি অডিও কলের মাধ্যমে ক্লাস নিতে চান তাহলে মেসেঞ্জার এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন চাইলে জুম, গুগলমিট এবং ডিসকোর্ড বা টেলিগ্রাম ব্যবহার করতে পারবেন কোনো সমস্যা নাই। আর বর্তমানে অনলাইনে প্রাইভেট পড়ার চাহিদাটা অনেক বেশি।

তাই আপনি খুব সহজেই অনলাইনে প্রাইভেট পড়িয়ে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এইভাবে অনলাইনে প্রাইভেট পড়িয়ে প্রতি মাসে তাদের কাছ থেকে অনলাইনে বেতন নিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন। 

মাসে লাখ টাকা আয় করার অফলাইন উপায়

ইতি মধ্যেই আমরা উপরের অংশটিতে মাসে লক্ষ টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এসেছি। তবে সেখানে বেশিরভাগ অনলাইন উপায় গুলো দেখানো হয়েছে। তবে আমরা এখানে মাসে লাখ টাকা আয় করার অফলাইন উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করব। অফলাইনে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায় গুলো আলোচনা করা হলোঃ

আইটি প্রতিষ্ঠানঃ ফ্রিল্যান্সিং বিষয়গুলো নিয়ে একটি আইটি প্রতিষ্ঠান খুলতে পারেন। আইটি প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেকোন একটি সেক্টর নিয়ে প্রশিক্ষণ দিবেন। অবশ্যই এমন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটি নির্বাচন করবেন, যাতে করে মানুষ প্রশিক্ষণ নিয়ে ইনকাম করতে পারে। এতে করে আপনার আইটি সেন্টারের ফেমাসিটি বেড়ে যাবে এবং আপনি প্রতি মাসেই আইটি প্রতিষ্ঠান কোর্স করিয়ে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।

পণ্য উৎপাদন ব্যবসাঃ আপনি নিজের একটি কোম্পানি খুলে সেখানে নিজস্ব পণ্য তৈরি করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আকর্ষণীয় পণ্য তৈরি করলে ব্যবসা করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

বিপণন ব্যবসাঃ বিভিন্ন পণ্য কম দামে কিনে এনে পাইকারি দামে বিক্রি করতে পারেন। এভাবে বিপণন ব্যবসা করে মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। 

মার্কেটিং ম্যানেজারঃ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বা কোম্পানিতে মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে জয়েন হয়ে মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারেন। আপনার এখানে কাজ হবে কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো নিয়ে মার্কেটিং সেক্টর পরিচালনা করা।চ

অনলাইন থেকে ইনকাম করার আগে যা মাথায় রাখবেন

অনলাইন থেকে টাকা আয় করার আগে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। যা আমি নিচে লিস্ট আকারে দিয়ে দিলাম –

  • কাজ করা শুরু করলেই আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। তাই এই ধরণের মনোভাব নিয়ে অনলাইনে ইনকাম করতে আসলে মন খারাপ হবে।
  • অনলাইনে কাজ করার মানুষের পরিমান বেশি তবে কাজ দেয়ার লোক কম। তাই আপনি যে কাজে আসবেন সেটার উপর দক্ষতা নিয়েই আসুন।
  • ইনকাম হওয়ার আগেই ক্যারিয়ারে এটা কে প্রথম প্রয়োরিটি দিবেন না। নিজের একটা ক্যারিয়ার অফলাইনে গড়ুন এর পরে সময় থাকলে অনলাইনে কাজ করুন।
  • বিভিন্ন ধরনের কোর্স পাবেন যা অনেক লোভনীয় তবে আপনি কোর্স করলেই আয় করতে পারবেন না সেটা মাথায় রাখবেন।

সর্বোপরি, যদি আপনার ধৈর্য আর কাজের দক্ষতা থাকে তাহলেই কেবল অনলাইন আয়ের দিকে ঝুকতে পারবেন। এ ছাড়া অনলাইন থেকে আয় করে যাওয়া মানুষের সফলতার চেয়ে ব্যার্থতার গল্পই বেশি দেখা যায়।

লেখকের শেষ মতামত

আমরা সহজ ও সঠিক উপায় গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যার ফলে আপনারা লাখ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। লাখ টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ বিষয় যদি আপনি সঠিক পরিকল্পনা ও বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করেন। আর অবশ্যই পরিশ্রম করার মানসিকতা ও ইচ্ছা থাকতে হবে। উপরে বর্ণিত উপায় গুলোর মধ্যে যে কোন উপায় আপনি অবলম্বন করে খুব সহজেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে প্রতি মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

আর এই উপায় গুলোর মধ্যে কোন একটি উপায় অবলম্বন করার ফলে যদি আপনার কোন সমস্যা ফেস করতে হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের যোগাযোগ পেইজে গিয়ে যোগাযোগ করুন কিংবা কমেন্ট করুন সেই সমস্যার বিষয় সম্পর্কে জানিয়ে। আমরা অবশ্যই সেই সমস্যাটি সমাধান করার চেষ্টা করবো।

আমি সহ আমার টিম প্রতিনিয়ত কাজ করি অনলাইন জগতে বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবার জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে। আমাদের সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত প্রদান করতে আমাদের যোগাযোগ পেইজ ব্যবহার করুন অথবা নিচে কমেন্ট করুন।

Leave a Comment