ছেলেদের পটানোর মেসেজ – ছেলেদের ইমপ্রেস করার মেসেজ

বর্তমান সময়ে এসে মেয়েদের পটাতে ছেলেদের অনেক উপায় অবলবন করতে হয় কিন্তু ছেলেদের পটাতে মেয়েদের খুব একটা মেহনত করতে হয় না। দুই একটা দুষ্টুমিস্টি কথা অথবা দুই এক দিন একটু মিস্টি হাসি দিলেই ছেলেরা তার মনের সিগনাল পেয়ে যায়। তাই মেয়েদের এত কস্ট হয় না ছেলে পটাতে। আর যদি ফেসবুকে বা মোবাইলের মাধ্যমে ছেলেদের পটাতে হয় সুন্দর সুন্দর রোমান্টিক কিছু মেসেজ দিলেই ছেলেরা ইমপ্রেস হয়ে যায়। 

ছেলেদের পটানোর মেসেজ

অনেকেই চান ছেলেদের মন জয় করতে। বিশেষ করে, সিঙ্গেল মেয়েদের মনে প্রশ্ন থাকে, কীভাবে ছেলের পটানো যায়? আর এই কাজটি সহজ করার জন্য আজকের আর্টিকেলে আমি চমৎকার কিছু ছেলেদের দুর্বল করার এসএমএস শেয়ার করবো। যে এসএমএস গুলো আপনি আপনার প্রিয় মানুষের সাথে শেয়ার করে খুব সহজেই তার মন জয় করে নিতে পারবেন। আসুন তাহলে কিছু ছেলেদের পটানোর মেসেজ ও ছেলেদের ইমপ্রেস করার মেসেজ কিছু দেখে নেই।

ছেলেদের পটানোর মেসেজ

ছেলেদের মন জয় করার জন্য আপনাকে তাদের পছন্দের জিনিস গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। তাদের শখ-আগ্রহে অংশগ্রহণ করতে হবে, তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্য গুলোকে সমর্থন করতে হবে। তাদের সাফল্যের জন্য উৎসাহ দিন, ব্যর্থতায় তাদের পাশে থাকুন। আর আরো সহজ হলো আমাদের এই লেখা থেকে অসাধারন সবছেলেদের পটানোর মেসেজ মিষ্টি কথা সংগ্রহ করে তাদের পাঠাতে পারেন। তবেই আপনি আপনার পছন্দের ছেলেদের মন জয় করতে পারবেন।

যদি কোনদিন নিজেকে একা ভাবো, মনে রেখো , আমি আছি, সবসময় থাকব। তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে এসেছ আমার জীবনে, আর গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে থাকবে।

তোমার সঙ্গে কথা বলতে গেলে সময়টা কেমন যেন দৌড়ে চলে যায়। তুমিই কি সময়ের জাদুকর? যে এত তাড়াতাড়ি সময় চলে যায়।

তোমার কথা শুনলেই মনে হয়, দুনিয়ায় এখনও আমার অনেক ভালোবাসার পাওয়ার বাকি আছে। তুমি কি জানো তুমি কতটা বিশেষ আমার জীবনে?

তোমার চোখের দৃষ্টিতে, যেন জাদুর ছোঁয়া, হারিয়ে যায় সব চিন্তা, তুমিই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ।

তোমার চোখ দুটো যেন সত্যিই ভালোবাসার গল্প বলে যায়, সেই ভালোবাসা কি আমার জন্য তুলে রাখা?

তোমার চোখের দৃষ্টিতে, যেন আকাশের তারারাও লজ্জা পেয়ে যায়, তোমাকে দেখার পর রাতের চাঁদও ঝলমলে করে ওঠে।

দেখতে দারুন তুমি তরুন,

আমার প্রিয় মানুষ। 

হৃদয়ের অচেনা বাড়িতে,

আসিলে তুমি তাই ভালোবাসা-হলে আমার কি দোষ?

 

তুমি বীর পুরুষ,,,

আমার সপ্নে তুমি 

সাহসী যোবক চাইলে

তুমি করিবো না আপোশ।

 

ফুলের গন্ধে আসিবে জানি

ফিরে যেও না আর। 

ভালোবেসে বধুবেসে

নিয়ে যাও বাড়িতে তুমার।

 

শীতের চাঁদর জড়িয়ে তুমি,

কুয়াশার মাঝে দাড়িয়ে,

শীতল শিশিরের স্পর্শে,

কখনও কি শিহরিত হয় মন?

আমি তো আছি তোমার পাশে সারাক্ষণ।

 

তোমাকে মনে পড়ে যখন থাকি নীরবে,

সব সময় তোমাকে ভাবি শুধু অনুভবে,

তোমাকে দেখি স্বপ্ন চোখের প্রতিটি পলকে,

তোমাকে এতটাই আপন ভাবি আমার প্রতি নিশ্বাস ও বিশ্বাসে।

 

আমার চোখে ঝর্ণা বহে,

মনে দুখের গান।

তোমাকে যদি না পাই, দিব মোর প্রাণ।

 

শুনতে চাই তোমার কথা,

ধরতে চাই তোমার হাত,

কেমন করে তোমায় ছাড়া

থাকি দিন রাত।

 

মনটা যদি হতো আকাশ,তুমি হতে চাঁদ

ভালোবেসে যেতাম তোমায়,

হাতে রেখে হাত

সুখ যদি হতো হৃদয়,

তুমি হতে হাঁসি,

হৃদয়ের দুয়ার খুলে তোমায়,

বলতাম ভালোবাসি।

 

একমুঠো  সুখ , একমুঠো ভালোবাসা,

যেন তোমার মুখ দেখে খুজে পাই ।

তুমি আমার চাঁদনী, জোৎস্না রাতের ফুল,

আমি তোমায় দেখবো বলে, হয়ে পরেছি বেকুল।

 

ভালবাসা যতো পেয়েছি, তোমার থেকে।,

এই মন চায়, আরো বেশি পেতে।

কি জানি,কি আছে তোমার মধ্যে,

কেনো যে এ মন চায়, আরো বেশি করে তোমাকে কাছে পেতে।

 

ভালোবাসার  সব রং যেনো ছড়িয়ে দিলাম তোমার কাছে,

আরো পড়ুনঃ-  বড় ভাইয়ের জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও স্ট্যাটাস

তুমি রাঙ্গিয়ে নিও তোমার সেই অবুঝ মন,

অবুঝ মনের স্বপ্নগুলোতে উড়িয়ে দিলাম,

বাতাসে তুমি সাঁজিয়ো তোমার নিজের জীবন।

 

আমরা একে অপরকে খুব জ্বালাতন করি,

একে অপরকে মাঝেমাঝে তাড়া করি,

কে অপরের সাথে করি রাগ ,

একে অপরকে খুব বেশি বিরক্ত করি

কিন্তু একটি সত্য হলো আমরা একে অপরকে ছাড়া পারি না কাটাতে কোন মূহুর্ত।

 

দিন যায় আবার দিন আসে,

সময়ের সাথে স্রােতে ভেসে,

কেউ কাঁদে কেউবা হাসে,

তাতে আমার কি যায় আসে,

খুঁজে দেখে আসো পাশে,

কেউ কি তোমায় তার জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসে?

 

আমি তোমার প্রতি আমার ভালবাসার বর্ণনা দিতে গিয়ে,

লক্ষ লক্ষ কবিতা লিখতে পারি,

তবে এটি কি কখনও পর্যাপ্ত হবে??

 

জীবনে আমি অনেক অনেকবার প্রেমে পড়েছি।

কিন্তু প্রতিবারই যেনো, এটি তোমর সাথে ছিল!

তোমার মায়ায় নিজেকে অনেক বেশি আসক্ত করে ফেলেছি।

 

তবুও তুমি এসে বসো পাশে,

যেমন করে অসুখ আসে।

যেমন করে সূর্য কিরণ,

ধরার বুকে ছুটে আসে।

ছেলেদের ইমপ্রেস করার মেসেজ

কিভাবে শুরু করবো বুঝে উঠতে পারছি না। আমার মতো করে যদি একদম সোজাসাপ্টা করে বলি। তাহলে বলবো তোমাকে আমি অনেক অনেক পছন্দ করি। তোমার মনের কোণায় একটু জায়গা হবে কি আমার জন্য?

তুমি জানো, তুমি আমার জীবনের সেই অংশ যা ছাড়া সবকিছু অসম্পূর্ণ। তোমার হাসি, তোমার যত্ন, এগুলোই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি।

তোমার ছোঁয়া আমার কাছে বিদ্যুৎস্পন্দনের মতো, তোমার সান্নিধ্যে আমি নিজেকে অন্য জগতে হারিয়ে ফেলি।

তুমি আমার ভালোবাসার সমুদ্র, তোমার ভালোবাসায় আমি ডুবে যেতে চাই আমাকে কি সেই সুযোগ দেওয়া যাবে।

আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি তুমি, তাই তোমার পাশে থাকলেই নিজেকে সাহসী মনে হয়।

তুমি আমাকে এমনভাবে ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখবে, যা আমি কখনো ভাবতেও পারিনি।

তোমার মুখের সৌন্দর্য চাঁদের আলোকেও লজ্জা দিতে পারে।

তোমার সাথে কথা বলতে, তোমার সাথে সময় কাটাতে আমার মন উতলা হয়ে থাকে।

তোমার কষ্টগুলো যদি নিয়ে নিতে পারতাম, তাহলে আমি কখনও দ্বিধাদ্বন্দে ভুগতাম না। আমি শুধু চাই তুমি সুখী থাকো সব সময়।

তুমি বসন্তের ফুলের চেয়েও সুন্দর । আমি যদি কবি হতাম, তাহলে আমি তোমার সৌন্দর্যকে উৎসর্গ করে শত শত কবিতা লিখতাম।

যতদিন বেঁচে থাকব ততদিন তোমায় ভালোবাসব, কারণ তোমার উপস্থিতিতে আমি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়গুলো পার করে থাকি ।

তুমি আমার দুর্বলতা আর আমি তোমার শক্তি হতে চায় ।‌

কারো মায়ায় পড়তে হলে আসলে সুন্দর ম্যাটার করে না, সেটা তোমাকে না দেখলে, তোমার সাথে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না।

প্রেম সম্পর্কে মানুষদের বলতে শুনতাম যে, প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। আজ তোমাকে দেখে সেটা বুঝতে পারলাম।

আমি সব সময় চাইতাম, কেউ একজন আমার জীবনে আসুক, যে একদম আমাকে আমার মতো করে ভালোবাসবে, আগলে রাখবে। আজ সেটা তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে আমার জীবনে সেই মানুষটা হয়তো তুমি।

আমার জীবনে অনেক ছেলের সাথে কথা বলা হইছে, কিন্তু তুমি একমাত্র ছেলে  যার সাথে কথা বললেই আমাকে নিজের কাছে নিজেকে দূর্বল লাগে।

তোমার সাথে কথা বলার প্রতিটি মুহূর্ত আমার কাছে অমূল্য। তুমি আমার প্রিয় মানুষ হয়ে থাকবে কি?।

তুমি আমার জীবনের অক্সিজেন। তোমার ভালোবাসায় আমি ডুবে গেছি আমি, যা তোমাকে বলা হয়নি আমার।

তুমিই সেই মেয়ে যাকে, আমি প্রথম দেখার সময় থেকেই প্রেমে পড়ে গেছিলাম।

তুমি আমার মনের রানী, তোমার হৃদয়ের সিংহাসনে আমি বসতে চাই। আমার সেই চাওয়াটা কি পূর্ণ করার সুযোগ দিবে?

তুমি আমার প্রেমের কবিতা, তোমায় ছাড়া আমার জীবনের প্রতিটা কবিতা অসম্পূর্ণ।

যেইদিন থেকে তোমার সাথে আমার পরিচয়, সেই দিন থেকেই মন হচ্ছে, তোমাকে ছাড়া আমি কিছুই নই।

তোমার চোখের জ্যোৎস্না আমার রাতের আলো। তুমি ছাড়া আমার জীবন অমাবস্যা মতো অন্ধকার।

তোমাকে পেয়ে গেলে আমার জীবনের সব না পাওয়া স্বপ্ন গুলো পাওয়া হয়ে যাবে!

আরো পড়ুনঃ-  নতুন ও ইউনিক বিবাহ বার্ষিকী স্ট্যাটাস বাংলা

তোমার কণ্ঠস্বর আমার কাছে সুরের ঝর্ণা। তোমার কথা শুনলে মনে হয় সুরে সুরে মন ভরে যায়।

তোমার স্পর্শে আমার শরীরে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে পড়ে। তোমার সাথে থাকতে চাই চিরকাল। সেই সুযোগ কি আমাকে দেওয়া যাবে।

ছেলেদের ইমোশনাল করার উপায়

ছেলেদের ইমোশনাল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের হৃদয় স্পর্শ করে এবং তারা আপনার প্রতি আকৃষ্ট হয়। নিচে কিছু কার্যকরী টিপস দেওয়া হলো:

১। গভীর কথোপকথন

গভীর কথোপকথন ছেলেদের ইমোশনাল করতে পারে। তাকে তার অনুভূতি ও চিন্তাভাবনা শেয়ার করতে উৎসাহিত করুন। এটি তাকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করবে।

২। সমর্থন ও উৎসাহ

তাকে তার লক্ষ্য ও স্বপ্নে সমর্থন ও উৎসাহ দিন। এটি তাকে বোঝাবে যে আপনি তার পাশে আছেন। তাকে উৎসাহিত করুন এবং তার সাফল্যে খুশি হন।

৩। শারীরিক স্পর্শ

শারীরিক স্পর্শ ছেলেদের ইমোশনাল করতে পারে। তাকে হাত ধরে রাখুন, জড়িয়ে ধরুন বা তার পিঠে হাত বুলিয়ে দিন। এটি তাকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করবে।

৪। রোমান্টিক মুহূর্ত

রোমান্টিক মুহূর্ত ছেলেদের ইমোশনাল করতে পারে। তাকে রোমান্টিক ডিনারে নিয়ে যান বা তার সাথে রোমান্টিক মুহূর্ত কাটান। এটি তাকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করবে।

৫। ব্যক্তিগত উপহার

ব্যক্তিগত উপহার ছেলেদের ইমোশনাল করতে পারে। তাকে এমন কিছু দিন যা তার জন্য বিশেষ। এটি তাকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করবে।

ছেলেদের প্রেমে ফেলার উপায়

ছেলেদের প্রেমে ফেলার কিছু অসাধারন উপায় রয়েছে যেগুলো আমরা পোষ্টের এই অংশে আলোচনা করব। চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।

(প্রথম)

১। আপনাকে সুন্দরী হতে হবে, 

নাক একটু বোচা থাকলে মেকাপ দিয়ে ঢাকতে হবে ,

অথবা নোস-জব এর মাধ্যমে ঠিক করতে হবে। 

নায়িকাদের মত আওয়ারগ্লাস ফিগার হতে হবে। 

মুটকি হলে চলবে না। ছেলেরা প্রথমে আপনার চেহারা দেখবে- 

তারপর অন্য সব।

২। আপনার পারসোনালিটি দুর্দান্ত হওয়া চাই

৩। আপনার ভালো বেতনের চাকরি থাকতে হবে

৪। আপনার ভালো সেন্স অফ হিউমার থাকতে হবে, ছেলেকে হাসাতে জানতে হবে

৫। দিনের ভেতর দশবার ফোন করে “বাবু খাইসো?” 

জিজ্ঞেস করতে হবে, 

তাকে সময় দিতে হবে, কেয়ার নিতে হবে।

৬। তার সামনে দামি কাপড় পরে সেজেগুজে থাকতে হবে।

৭। ফ্যামিলিসহ তার চৌদ্দগুষ্টির খোঁজ খবর রাখতে হবে।

আসলে আমি উপরে যা বলছি সব ভুয়া। 😁

মূলত আপনাকে এসব আপনার কিছুই করা লাগবে না। ছেলে হিসেবে প্রকৃতিগতভাবে আমাদের একটা দুর্বল দিক আছে,  আর সেই দুর্বল দিকটা কাজে লাগিয়ে আমাদেরকে বশে আনার অস্ত্রটাও মেয়েদের মাঝে আছে । সেটা হলো- কোন মেয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে হাসি দিলেই আমরা ঘায়েল হয়ে যাই!  সেই হাসি এড়ানোর ক্ষমতা আমাদের দেওয়া হয় নি।  

তাই যাকে পটাতে চান- হাল্কা সাজগোজ করে, সুন্দর একটা শাড়ী পরে চুল খোলা রেখে তার কাছে যান, তার দিকে তাকান, চোখে চোখ পড়লে মিষ্টি করে একটা হাসি দিন- কাজ শেষ! ☺️

তবে সাধারণ ছেলেরা একটা হাসিতে দুর্বল হয়ে গেলেও যেসব ছেলেরা বুদ্ধিমান এবং জ্ঞানসম্পন্ন তারা অবশ্য শুধু হাসিতে মোহাবিষ্ট হবে না। তারা আপনার ব্যক্তিত্ব, চরিত্র, চালচলন এসবও যাচাই করে দেখবে। গুনসম্পন্ন ছেলেকে ইম্প্রেস করতে গেলে ওটুকু এক্সট্রা লাগবেই।

(দ্বিতীয়)

৬ টা কাজ করতে পারেন, যেন যাকে আপনি পছন্দ করেন সে আপনার প্রতি ইন্টারেস্ট হয় । 

  • তার যে সব বিষয়ে প্রতি ইন্টারেস্ট , সেই সব বিষয়ে প্রতি ইন্টারেস্ট দেখান। সেই বিষয়গুলো নিয়ে তার সাথে কথা বলেন।
  • appreciate করেন। যে কোন ভালো কাজে তাকে এবং প্রশংসিত ও উৎসাহিত করতে পারেন।
  • পুরুষ মানুষের ও পার্সোনাল স্পেস দরকার এটা অবশ্যই আপনাকে মানতে হবে।
  • রিলেশনের বাইরেও জীবন আছে সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।
  • কোন কিছুই দ্রুত করার চেস্টা করবেন না। প্রপোজ, প্রেম, ইন্টিমিসি ইত্যাদি বিষয়গুলো।
  • নিজের মূল্য তাকে বুঝানোর কিছুই নেই। 

এত কিছু করার পর যদি তার আপনাকে ভালো লাগে। তার নিজের মনের অজান্তেই আপনাকে সে মূল্য দেবে। আরও একটা ডিপ্রেশনের শুরু। জীবন ঘনিষ্ঠ গল্পের মোটিভেশান।

আরো পড়ুনঃ-  বাংলা ক্যাপশন ফেসবুকের ছবির জন্য - বাংলা ক্যাপশন সেরাটা

(তৃতীয়)

একজন ঘামেভেজা কালো কাজ করা ছেলে দেখলে মেয়েরা তার প্রতি আর্কষণ জন্মাবে না।

আর একজন স্মার্ট সুট পরা ছেলে অবশ্যই আর্কষণ জন্মাবে।

যা যা করলে দুর্বল হতে পারে –

তাকে নক দিবেন। প্রতিদিন আগে নক দিবেন। কারণ মেয়েরা নক পেতে পছন্দ করে, 

দিতে পছন্দ করে না। আপনার একটা নক তার ছোট্ট একটা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে।

তার গুণ গুলো বেশি বেশি বলবেন। অনেক প্রসংশা করবেন।

 

যদি অফলাইনে হয় তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করবেন। 

মেয়েরা সেই ছেলের প্রতি আর্কষণ তৈরি করে যে তার সাথে কথা ব’লে।

 

তার পরিবারের খোঁজ খবর নিবেন। সে যাকে বেশি ভালোবাসে তাকে আপনিও ভালোবাসবেন।

তাকে প্রচুর হাসাবেন।

 

তার কাছে কবি হয়ে যাবেন। যতটা রোমান্টিক হওয়া যায়।

উপহার দিবেন। মেয়েরা উপহার পেতে পছন্দ করে। 

যে উপহার দেয় তার প্রতি দুর্বল হবেই।

ছেলেদের আকৃষ্ট করার উপায়

প্রিয় মানুষের ভালোবাসা, আকর্ষণ কে না চায়! সব নারী চায় তার প্রিয় পুরুষটির মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে সে থাকুক। এই চাওয়া সব সময় পাওয়া হয়ে ওঠে না। কারণ প্রিয় পুরুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠার উপায় সবার জানা থাকে না। আপনি যদি চান তাকে নিজের দিকে আকর্ষণ করতে, তবে আপনার ভেতরেও তো কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা চাই, তাই না? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. মানসিক ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলুন

মানসিক ঘনিষ্ঠতা মানে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক। আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং স্বপ্ন আপনার প্রিয় পুরুষটির সঙ্গে ভাগ করুন এবং তাকে এটি করতে উৎসাহিত করুন। দু’জনেই দু’জনের জন্য নিরাপদ হয়ে উঠুন। যেখানে উভয়ে কোনো ধরনের দ্বিধা ছাড়াই দুর্বলতা প্রকাশ করতে পারেন।

২. একসঙ্গে ভালো সময় কাটান

দু’জনে একসঙ্গে ভালো সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। এটি আপনাদের বন্ধনকে দৃঢ় করবে। একটি সুন্দর বিকেল, সাপ্তাহিক ছুটির দিনটিতে দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া কিংবা দু’জনে মিলে কোনো শখের কাজ করুন। এভাবে একে অপরকে সময় দিলে সে আপনার প্রতি আরও বেশি টান অনুভব করবে।

৩. মমতা প্রকাশ করুন

নিয়মিত তার প্রতি আপনার ভালোবাসা এবং প্রশংসা প্রকাশ করুন। অভিনন্দন, আলিঙ্গন এবং চুম্বনের মতো সাধারণ অভ্যাসগুলো আপনার প্রিয় পুরুষকে আপনার প্রতি আরও আকৃষ্ট করবে। দীর্ঘদিন একসঙ্গে সংসার করতে গিয়ে অনেক স্বামী-স্ত্রী মনে করেন ভালোবাসার কথা আলাদা করে প্রকাশ করার দরকার নেই। এটি আসলে ভুল। ভালোবাসার কথা একটু হলেও জানান দিন। এতে আপনার সঙ্গী আপনার প্রতি আকৃষ্ট থাকবে।

৪. রোমান্সকে বাঁচিয়ে রাখুন

সম্পর্কটি উষ্ণ রাখতে চাইলে তাতে রোমান্টিকতা ছড়িয়ে দিন। দারুণ কোনো উপায়ে আপনার সঙ্গীকে সারপ্রাইজ দিতে পারেন, বিশেষ তারিখগুলোতে বিশেষ আয়োজন রাখতে পারেন, অবসরে প্রিয় স্মৃতিগুলো মনে করতে পারেন। এই ছোট ছোট প্রচেষ্টাগুলো আপনার প্রতি তার টান আরও বাড়িয়ে দেবে।

৫. স্বাধীনতা থাকুক

সে আপনার প্রিয়তম পুরুষ হলেও সম্পূর্ণ আলাদা একজন মানুষ। তাই তার চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে আপনার চিন্তা-ভাবনার কিছু অমিল থাকতেই পারে। আবার কিছু বিষয় থাকতে পারে তার একান্ত ব্যক্তিগত। হয়তো সেখানে সে অন্য কারও প্রবেশ পছন্দ করে না। তাই নিজের স্বাধীনতা বজায় রাখার পাশাপাশি তার স্বাধীনতা যেন ক্ষুণ্ণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। আপনার এই স্বভাব তাকে আপনার প্রতি আরও আকৃষ্ট করবে।

৬. বোঝাপড়া

দু’জনের মধ্যে বোঝাপড়া থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনোযোগ সহকারে তার কথা শুনুন এবং আপনার চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাগুলো খোলাখুলি বলুন। তার দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করুন এবং দ্বন্দ্ব সমাধানের ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরুন। পরস্পরের প্রতি আস্থা তৈরির জন্য বোঝাপড়া থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাদের মানসিক সংযোগকে আরও গভীর করবে।

লেখকের শেষ মতামত

এই ছিল আজকের ছেলেদের পটানোর মেসেজ – ছেলেদের ইমপ্রেস করার মেসেজ সম্পর্কিত সকল তথ্য সংক্ষেপে বিস্তারিত জানাতে চেষ্টা করেছি। এর বাইরেও আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন। আশা করছি এই পোস্টটি পড়ে ছেলেদের পটানোর মেসেজ জানতে পেরেছেন। 

এরপরও বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর্টিকেলটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও ছেলেদের পটানোর মেসেজ – ছেলেদের ইমপ্রেস করার মেসেজ সম্পর্কে জানতে পারবে। ধন্যবাদ।

Leave a Comment