১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন এবং তাদের জীবন জীবিকার সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এজন্য আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন করতে চান তাহলে গ্রামীণ ব্যাংক কি কি লোন দেয় এবং গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। যা আলোচনা করা হয়েছে আজকের পুরো আর্টিকেল জুড়ে।
গ্রামীণ ব্যাংকের লোন ইন্টারেস্ট রেট থেকে শুরু করে গ্রামীণ ব্যাংকের লোনের ধরন পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে আজকের আর্টিকেলে। তাই অবশ্যই আপনার অজানা এ সকল তথ্যগুলো জানতে আজকাল টি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
গ্রামীণ ব্যাংক কি কি লোন দেয়
গ্রামীণ ব্যাংক অনেক প্রকারের লোন প্রদান করে থাকে। গ্রামীণ ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদানের মাধ্যমে গ্রামে অর্থনীতি এবং এর বিকাশকে আরো বেশি বিকশিত করে। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে আবেদন করতে হবে এবং এর সাথে দরকার হবে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেগুলো অবশ্যই আপনাকে নিয়ে যেতে হবে।
আবেদন করার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের প্রতিষ্ঠান নিয়ম অনুযায়ী ঋণের মূল্যায়ন করবে এবং দেখবে আপনার ঋণ পরিশোধ করে সামর্থ্য আছে কিনা। সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন পেয়ে যাবেন। গ্রামীণ ব্যাংক সাধারণত বিভিন্ন ধরনের লোন দিয়ে থাকে যেমন –
- ক্ষুদ্র ঋণ
- পশু সম্পদ ঋণ
- কৃষি ঋণ
- হাউজিং লোন
- শিক্ষা লোন
- গ্রামীণ ব্যাংক উদ্যোক্তা ঋণ
আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে উপরে বর্ণিত এ সকল পদ্ধতিতে লোন নিতে পারবেন তবে অবশ্যই গ্রামীণ ব্যাংক থেকে এ সকল ঋণ পাওয়ার জন্য আপনাকে ঋণ পাওয়ার জন্য যে সকল সত্য সমূহ আছে এগুলো মানতে হবে এবং ঋণ পাওয়ার যোগ্য হতে হবে।
গ্রামীণ ব্যাংক ক্ষুদ্র ঋণ
গ্রামীণ ব্যাংকের যতগুলো লোন সিস্টেম আছে তার ভেতরে জনপ্রিয় একটি ঋণ হলো ক্ষুদ্র ঋণ। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে এই ক্ষুদ্র ঋণ পেতে চান তাহলে খুব সহজ প্রক্রিয়ায় এবং অল্পতম সময়ের ভেতরে এই ঋণ পেতে পারবেন। যে কোন পেশার মানুষ এর ঋণ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারে। গ্রামীণ ব্যাংকের এই ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল তৈরি করে প্রত্যেকটি দলে কমপক্ষে ৫ জন সদস্য রাখা হয়।
গ্রামীণ ব্যাংক পশু সম্পদ ঋণ
অত্যন্ত গ্রামীন এলাকার কৃষকদের জন্য পশুপালন করার উদ্দেশ্যে এবং কল করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক এই প্রশিসম্পদ লোন দিয়ে থাকে। মূলত বাংলাদেশের যে পশু পালন খাত আছে এটা কি আরো বেশি উন্নয়নশীল করতে এই ঋণ দিয়ে থাকে। যেসব পশু পালন করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক অফিস সম্পদ ঋণ দেয় তা হচ্ছে –
- ভেড়া পালন
- গরু পালন
- ছাগল পালন
- হাঁস মুরগি পালন
- মৎস্য পালন
গ্রামীণ ব্যাংক কৃষি ঋণ
সাধারণত বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কৃষক। এজন্য কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের কৃষকদের কথা মাথায় রেখে গ্রামীণ ব্যাংক কৃষি ঋণ দিয়ে থাকে। দেশের কৃষি ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য এবং কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের কৃষি কাজ পরিচালনা করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক এই ঋণ দিয়ে থাকে। গ্রামীণ ব্যাংকের এই কৃষি ঋণের আওতায় কৃষকরা যে সকল আবেদন করতে পারবে –
- কৃষির ঋণ পেতে পারবেন বীজ কীটনাশক এবং সার ক্রয় করার জন্য।
- জমি কিনা অথবা বন্দক নেওয়ার ক্ষেত্রে।
- কৃষি কাজের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি এবং সরঞ্জাম ক্রয় করতে।
- কৃষিভিত্তিক ব্যবসাগুলো বিনিয়োগ করার উদ্দেশ্যে।
গ্রামীণ ব্যাংক হাউজিং লোন
প্রত্যেকটি মানুষের ক্ষেত্রে সামাজিক চাহিদা যেমন খাদ্য ও বস্ত্র, বাসস্থান এবং শিক্ষা, ও চিকিৎসা এগুলো প্রয়োজন। এজন্য গ্রামীণ ব্যাংক মানুষের এই কথাগুলো চিন্তা করে বাস স্থান অর্থাৎ ঘরবাড়ি নির্মাণ করার জন্য দিয়ে থাকে হাউজিং লোন। আর এই হাউজিং লোন প্রোগ্রামটি শুরু হয় ১৯৮৪ থেকে।
গ্রামীণ ব্যাংকের এ হাউজিং লোন প্রকল্পের আওতায় টিনশেড ঘরবাড়ি নির্মাণ করার জন্য ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দিয়ে থাকে। এই লোনের সুবিধার বিষয় হচ্ছে প্রতি সপ্তাহে কিস্তি পরিশোধ করতে পারা যায় এবং সর্বোচ্চ মেয়াদকাল হিসেবে ৫ বছর পর্যন্ত লোন পরিশোধ করা যায়।
গ্রামীণ ব্যাংক শিক্ষা লোন
আর্থিকভাবে যারা অসচ্ছল, অর্থের অভাবে যারা লেখাপড়া করতে পারে না এদের কথা চিন্তা করে গ্রামীণ ব্যাংক চালু করেছে শিক্ষা ঋণ। কারন শিক্ষায় হচ্ছে একটি জাতির মেরুদন্ড। গ্রামীণ ব্যাংক কোন ধরনের শিক্ষার্থীদের এই লোন দিয়ে থাকে তা আপনাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে নিচে পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হয়েছে ।
- মেডিকেল পড়ুয়া স্টুডেন্টরা
- ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র-ছাত্রী
- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা
- MA/MS/MBA শিক্ষার্থী
এছাড়াও গ্রামীণ ব্যাংকের আওতায় অন্তর্ভুক্ত ১৭ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও গ্রামীণ ব্যাংক থেকে নিতে পারেন এই শিক্ষা ঋণ। তবে গ্রামীণ ব্যাংকের এই শিক্ষা ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই ১বছর ধরে গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য হতে হবে। এছাড়াও শিক্ষার্থীর বয়স হতে হবে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ বছর। এই ঋণের সব থেকে বড় একটি সুবিধা হচ্ছে শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় এই ঋণ পরিশোধের প্রয়োজন হয় না।
গ্রামীণ ব্যাংক উদ্যোক্তা ঋণ
আপনি যদি মনে করেন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে উদ্যোক্তা ঋণ গ্রহণ করে আপনার ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণ করবেন তাহলে নিতে পারবেন জ্ঞান ব্যাংকের উদ্যোক্তা দিন। উদ্যোক্তারা কোন কোন কাজের ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংকের এই উদ্যোক্তা ঋণ নিতে পারবেন তার নিচে পয়েন্ট আকারে বিশ্লেষণ করা হলো।
- বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি ক্রয় করার জন্য
- ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে পূর্ণ সামগ্রী ক্রয়
- ব্যবসা অথবা কর্ম ক্ষেত্রে কর্মচারী নিয়োগ করার জন্য
- কারখানা নির্মাণ করার জন্য
- পণ্য সামগ্রিক বিপন্ন এবং তা প্রচার-প্রচারনের জন্য
উপরে বর্ণিত পয়েন্ট গুলোর উদ্দেশ্যে গ্রামীণ ব্যাংক উদ্যোক্তা ঋণ প্রদান করে। তবে অবশ্যই এডিন পাওয়ার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ১৮ বছর। এছাড়াও ব্যবসা পরিকল্পনা ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে জানাতে হবে।
গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট
গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে আমাদের জানার ইচ্ছা জাগে যে সুদের হার কেমন হতে পারে।
গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ মানুষের আর্থিক অবস্থা চিন্তা করে খুবই অল্প পরিমাণে সুদ নিয়ে থাকে। যাতে করে গ্রামীণ জনগণ খুব সহজে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারে এবং চাষাবাদ কিংবা ব্যবসা বাণিজ্য করতে পারে। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু পরিমাণ সুদ দিতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংকের সাধারণত সুদের হার দিতে হয় ৬%।
যা গ্রাহকের জন্য অন্যতম এক ব্যাপক সুবিধা। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে এটা মাসিক কিস্তি অথবা সপ্তাহে কিংবা বাৎসরিক হিসেবেও নিতে পারবেন। গ্রামীন ব্যাংকে যতগুলো লোন পদ্ধতিতে আছে তার ভিতরে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে শিক্ষা দিন।
এটি নেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা করতে পারে এবং ঋণ পরিশোধ করার জন্য রয়েছে পড়াশোনা শেষ করা পর্যন্ত সুবিধা । গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার নির্ভর করে ঋণের ধরন, পরিমাণ, মেয়াদ এবং অন্যান্য শর্তাবলীর উপর। গ্রামীণ ব্যাংক সাধারণত “ফ্ল্যাট রেট” বা সমতল সুদের হার পদ্ধতি ব্যবহার করে, যা প্রচলিত ব্যাংকিং সিস্টেমের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। নিচে গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার
সাধারণ ক্ষুদ্র ঋণ: গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার সাধারণত ২০% থেকে ২৫% পর্যন্ত হয় (বার্ষিক ভিত্তিতে)। তবে এটি ফ্ল্যাট রেট হিসাবে গণনা করা হয়, অর্থাৎ ঋণের পুরো পরিমাণের উপর সুদ ধার্য করা হয়।
বিশেষ প্রকল্প বা ঋণ: কিছু বিশেষ প্রকল্প বা ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার কম বা বেশি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, শিক্ষা ঋণ, কৃষি ঋণ বা স্বাস্থ্য ঋণের জন্য সুদের হার আলাদা হতে পারে।
ক্ষুদ্রঋণ
- নিয়মিত ঋণগ্রহীতা: ১০% (ফ্ল্যাট হার)
- অনিয়মিত ঋণগ্রহীতা: ২০%
উচ্চশিক্ষা ঋণ
- পড়াশোনার সময়: সুদমুক্ত
- পড়াশোনা শেষে: ১০%
জীবিকা ঋণ
- কৃষি ঋণ: ৮%
- অন্যান্য: ১০%
গ্রামীণ ব্যাংক সুদের হার গণনার পদ্ধতি
গ্রামীণ ব্যাংক ফ্ল্যাট রেট পদ্ধতি ব্যবহার করে, যা প্রচলিত ব্যাংকিং সিস্টেমের রিডিউসিং ব্যালেন্স পদ্ধতি থেকে আলাদা। ফ্ল্যাট রেট পদ্ধতিতে ঋণের পুরো পরিমাণের উপর সুদ ধার্য করা হয়, এমনকি যদি ঋণ পরিশোধের সময়কালে মূলধন কমে যায়।
উদাহরণ:
যদি কেউ ১০,০০০ টাকা ঋণ নেয় এবং সুদের হার ২০% হয়, তাহলে বার্ষিক সুদ হবে ২,০০০ টাকা।
ঋণের মেয়াদ ১ বছর হলে, মোট পরিশোধযোগ্য অর্থ হবে ১২,০০০ টাকা (১০,০০০ টাকা মূলধন + ২,০০০ টাকা সুদ)।
গ্রামীণ ব্যাংক এর সুদের হার কেন বেশি ?
গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়ার কারণগুলো হলো:
- প্রশাসনিক ব্যয়: ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের জন্য গ্রামীণ ব্যাংককে অনেক বেশি প্রশাসনিক কাজ করতে হয়, যেমন ঋণগ্রহীতার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ, ঋণ ট্র্যাকিং ইত্যাদি।
- জামানতবিহীন ঋণ: ক্ষুদ্র ঋণ সাধারণত জামানতবিহীন হয়, তাই ঝুঁকি বেশি থাকে।
- সামাজিক উন্নয়ন মডেল: গ্রামীণ ব্যাংক শুধু আর্থিক লাভের জন্য নয়, সামাজিক উন্নয়নের জন্যও কাজ করে, যা কিছু অতিরিক্ত ব্যয় তৈরি করে।
গ্রামীণ ব্যাংক সুদের হার সম্পর্কে সচেতনতা: ঋণগ্রহীতাদের উচিত ঋণের শর্তাবলী, বিশেষ করে সুদের হার ও পরিশোধের পদ্ধতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেওয়া। গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকর্তারা সাধারণত ঋণগ্রহীতাকে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানান।
গ্রামীণ ব্যাংক সুদের হার পরিবর্তন: গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার সময়ে সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই সর্বশেষ সুদের হার জানতে সরাসরি গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করা বা তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট চেক করা উচিত।
গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণ দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সেবা। তবে ঋণ নেওয়ার আগে সুদের হার ও অন্যান্য শর্তাবলী ভালোভাবে বুঝে নেওয়া জরুরি।
লেখকের শেষ মতামত
পরিশেষে- ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য আমাদের বিভিন্ন সময় ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করার প্রয়োজন হয়। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে বিভিন্ন খাতে লোন প্রদান করে। তাই আপনারা যারা কম সুদে লোন নিতে চান তারা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারেন।
এই ছিল আজকের গ্রামীণ ব্যাংক কি কি লোন দেয় – গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট সম্পর্কিত সকল তথ্য। এখানে সংক্ষেপে বিস্তারিত জানাতে চেষ্টা করেছি। এর বাইরেও আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি।
তো বন্ধু আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়ে গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট নিয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এরপরও বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর্টিকেলটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট সম্পর্কে জানতে পারবে। ধন্যবাদ।