গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম সুনামধন্য একটি ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী সংস্থা। গ্রামীণ ব্যাংক প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস এর হাত ধরে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত লাভ করে। এরপর থেকে এই ব্যাংক গ্রামের সাধারণ মানুষদেরকে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করে আসছে। তবে একটা মজার বিষয় হলো এই ব্যাংকের যত ঋণগ্রহীতা রয়েছে তার মধ্যে ৯৮% ঋণগ্রহীতাই হলো নারী।
তবে এই ব্যাংক কোন প্রকার জামানত ছাড়াই দরিদ্রদের ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করে থাকে। তারপরও আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে আমি ঋণ কেন নেব? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে গ্রামীণ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা জানতে হবে।
আপনারা যারা গ্রামীণ ব্যাংক লোন নিতে চাচ্ছেন বা গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আজকের আর্টিকেল এ আমরা গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি এবং গ্রামীণ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আজকের এই লেখা থেকে তাহলে চলুন প্রথমে জেনে নেই গ্রামীণ ব্যাংক কি?
গ্রামীণ ব্যাংক কি
গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি ব্যাংক। গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী সংস্থা এবং সামাজিক উন্নয়ন মূলক ব্যাংক হিসেবে পরিচিত। গ্রামীনব্যাংক বাংলাদেশের তালিকাভুক্ত ব্যাংক গুলোর মধ্যে একটি যা ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল। এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস। তিনি অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য, গ্রামীণ ব্যাংকের বদৌলতে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।
গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি
Grameen Bank থেকে লোন বা ঋণ নেওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার নিকটতম গ্রামীনব্যাংক এর শাখায় উপস্থিত হয়ে তাদের সদস্য হন। গ্রামীণব্যাংক এর কর্মি থেকে লোন এর ফরম নিন। এবার তা সটিক তথ্য দিয়ে পূরন করুন। তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্টস গুলো যোগকরে পুনরায় ফরমটি ব্যাংকে জমা করুন।
আপনার সব তথ্য সটিক হলে এবং সটিক ভাবে আবেদন ফরমটি পূরন করলে আশা করা যায় ১ থেকে ৪ দিনের মধ্যে আপনার লোন আবেদনটি গ্রহন হয়ে যাবে। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে আপনি বিভিন্ন খাতে লোন নিতে পারবেন লোন নেওয়া আগে সেইসব খাতগুলোর সম্পর্কে জেনে নিবেন। লোন নেওয়ার জন্য খাত অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের আলাদা আলাদা রিকোয়ারমেন্ট আছে। সটিক ভাবে রিকোয়ারমেন্ট পূরন করে লোনের জন্য আবেদন করা ভালো।
গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোনের জন্য আবেদন করার পর আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্টস গুলো যাচাই-বাছাই করা হবে। যাচাই-বাছাই করার পর সব কিছু টিকটাক থাকলে আপনাকে লোনের টাকা সংগ্রহের তারিখ জানিয়ে দিবে। আবেদন এর প্রক্রিয়া গুলো সহজ ভাবে বুঝার জন্য নিচে কয়েকটি ধাপে সহজ ভাবে বর্ণনা করা হলো।
ধাপ ১: গ্রামীণ ব্যাংকের সাথে সম্পর্কে তৈরি করুন। আপনার নিকটতম গ্রামীনব্যাংক এ যান। আপনি পুরাতন বা নতুন গ্রাহক হতে পারেন।
ধাপ ২: লোনের জন্য আবেদন করতে সম্পত্তি এবং আয় এর সটিক প্রমানপত্র প্রয়োজন হবে। আপনাকে নিচের লিখত ডকুমেন্টস গুলো সংগ্রহ করতে হবে।
- গ্রামীনব্যাংক থেকে পাওয়া আবেদন ফরমটি সঠিক ভাবে পূরন করুন।
- আপনার ভোটার আইডি কাড আপনার কি না প্রমান করতে হবে।
- আপনার বর্তমান বা স্থায়ী ঠিকানা গুলো লিখতে হবে।
- আপনায় আয় সহিত ডকুমেন্টস যেমন বেতন স্লিপ, আয়কর সনদ ইত্যাদি দেখাতে হতে পারে।
ধাপ ৩: এবার আপনি গ্রামীনব্যাংক থেকে কি পরিমান লোন বা টাকা নিবে এবং সেটা কতো দিন রাখতে চান সেট নির্ধারণ করুন।
ধাপ ৪: এবার আপনি আপনার সম্পত্তির ডকুমেন্টস এবং আপনার আয় এর ডকুমেন্টস গুলো যোগকরে গ্রামীন ব্যাংক এর শাখায় আপনার ঋন এর আবেদন জমা করুন।
ধাপ ৫: আপনার আবেদন জমা করার পর তা গ্রহণযোগ্য হলে আপনাকে লোনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হবে।
এইভাবে, গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোনের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এটি আপনার আর্থিক স্থিতি এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকারের লোনের জন্য একটি সুযোগ সুবিধা হতে পারে। তবে, আপনার ঋণের জন্য অনুমোদন প্রাপ্ত করতে আপনার আয়, সম্পত্তি এবং অন্যান্য আবশ্যক তথ্যের প্রমাণ করতে হবে।
গ্রামীণ ব্যাংক লোন পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে –
- প্রথমেই বলে রাখি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র শিক্ষালয় ব্যতীত অন্যান্য যে লোনগুলো আছে এগুলো পেতে অবশ্যই গ্রহিতাকে বিবাহিত হতে হবে।
- আবেদনকারের পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ এন আই ডি কার্ডের ফটোকপি।
- যে ব্যক্তি ঋণ নিতে চায় এক্ষেত্রে অবশ্যই তার নিজস্ব ঘরবাড়ি থাকতে হবে।
- জিন নেওয়ার ক্ষেত্রে নমিনি হিসেবে যাকে দিবেন তার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট সাইজের ছবি দরকার হবে।
- প্রথমবার কেউ যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাই তাহলে এক্ষেত্রে ৫০ টাকা পর্যন্ত পেতে পারে।
- গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য নাগরিক সনদপত্র অর্থাৎ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
- কখনো কখনো আবার চারিত্রিক সনদপত্র জমা দেওয়া লাগতে পারে।
- ঋণ নেওয়ার জন্য ৫% সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।
গ্রামীণ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
প্রথমে এক কথায় বলে রাখি যে গ্রামীণ ব্যাংকে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে অনেক। এসব সুযোগ সুবিধা গুলোর মাধ্যমে গ্রামীন এলাকার মানুষরা খুব সহজেই তাদের জীবনকে আরো বেশি উন্নত করছে এবং আর্থিক দিক দিয়ে সচ্ছল হচ্ছে। এরিন এর মাধ্যমে তারা তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের আরো অনেক প্রসার ঘটাচ্ছে।
গ্রামীণ ব্যাংকের যে সুবিধাগুলো রয়েছে তার ভেতরে অন্যতম হচ্ছে কিস্তি সুবিধা, পশু সম্পদ, ঋণ সুবিধা, মৌলিক ঋণ সুবিধা এমনকি ব্যাংক ওভারড্রাফট সুবিধা। আপনি আরো ভালোভাবে যাতে এ বিষয়গুলো বুঝতে পারেন এজন্য আমরা এখন এই সুযোগ সুবিধা গুলো দিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি। চলুন তাহলে নিচের অংশটুকু পড়ে আমরা এই সুযোগ সুবিধা গুলো জেনে আসি।
কিস্তি সুবিধাঃ আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে এটা কিস্তি আকারে পরিশোধ করার সুবিধা পাচ্ছেন। অর্থাৎ লোন নেয়া অর্থ একবারে পুরোটা পরিশোধ না করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে কিস্তি আকারে পরিশোধ করতে পারবেন। যা আপনার জন্য অনেক। এভাবে কিস্তি দেওয়ার ফলে লোন পরিশোধ করাটা অনেক সহজ হয় এবং ধীরে ধীরে ঋণ এর পরিমাণও কমে আসে।
সার্ভিস অ্যাকাউন্ট সুবিধাঃ গ্রামীণ ব্যাংক এ যে গ্রাহক রয়েছে তারা গ্রামীণ ব্যাংকের এই সুবিধাটি নিতে পারবে। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার আয়োজিত অর্থ সঞ্চয় হিসেবে রাখতে পারবেন। আবার সেই অর্থ থেকে নির্দিষ্ট লাভ অনুসারে যে টাকা হয় তাও উত্তোলন করে নিতে পারবেন।
মৌলিক ঋণ সুবিধাঃ গ্রামীণ ব্যাংকের যে সুবিধা গুলো আছে তার ভিতরে একটি অন্যতম হচ্ছে মৌলিক ঋণ সুবিধা। মূলত যারা গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন সদস্য তাদের জন্য এটা দেওয়া হয়ে থাকে। আপনি যদি গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন সদস্য হিসেবে যোগদান করেন তাহলে এই সুবিধাটি পেয়ে যাবেন। এই মৌলিক ঋণের পরিমাণ হয়ে থাকে ১০ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মূলত এটা নির্ভর করে গ্রাহকের ঋণ পরিশোধ করার ক্ষমতার উপরে।
মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধাঃ মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা গ্রামীণ ব্যাংকের অন্যতম একটি বড় সুবিধা। এই সুবিধাটির মাধ্যমে গ্রামীণ ব্যাংকের যে গ্রাহক গন আছেন তারা খুব সহজে মোবাইল ফোন থেকে তাদের সকল ব্যাংকিং কার্যক্রম গুলো সম্পাদন করতে পারেন। এতে করে আরেকটি বিষয়ের উপকৃত হওয়া যায় আর তা হচ্ছে ব্যাংকিং অভিজ্ঞতার সৃষ্টি হয়।
ব্যাংক ওভারড্রাফট সুবিধাঃ গ্রামীণ ব্যাংকের যতগুলো গ্রাহক আছে তারা সকলেই এই সুবিধা পেয়ে থাকে। গ্রামীণ ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের অধিকতর সুবিধার কথা চিন্তা করে এই সিস্টেমটি চালু করেছে। এই সুবিধার মাধ্যমে আপনি ব্যাংকে যে পরিমাণ অর্থ জমা করেছেন তার থেকেও অতিরিক্ত পরিমাণ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যা হতে পারে আপনার জন্য একটি অনেক বড় সুবিধা।
পশু সম্পদ ঋণ সুবিধাঃ ইতিমধ্যে নিশ্চয়ই আপনি গ্রামীণ ব্যাংকের সুবিধা গুলো জেনে গেছেন। গ্রামীন ব্যাংকের আরও একটা সুবিধা হচ্ছে পশু সম্পদ দিন সুবিধা। সাধারণত গ্রাহকগণ এই দিনটি নিয়ে থাকে পশু কেনা এবং পশু মোটা তাজা জাত করনি।
আপনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে এই ঋণ নিতে পারবেন ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ ঋণ আপনি সাপ্তাহিক অথবা বছরের জন্য নিতে পারবেন। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি – গ্রামীণ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত।
গ্রামীণ ব্যাংক সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়
উত্তর হল একজন নতুন গ্রাহক প্রথম বছরে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। দ্বিতীয় বছরে সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। এরই ধারাবাহিকতায় একজন গ্রাহকের লোন পরিশোধের হিস্ট্রির উপর ভিত্তি করে যে কোনো পরিমাণ লোন গ্রামীণ ব্যাংক আপনাদেরকে দিয়ে থাকবেজ
গ্রামীন ব্যাংক লোন পরিশোধের পদ্ধতি
আপনি সাপ্তাহিক কিস্তিতে এই লোন পরিশোধ করতে পারবেন। আপনি যে পরিমাণ লোন নেবেন তা বায়ান্নটি সমান কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন। গ্রামীণ ব্যাংকের একজন অফিসার এসে নির্ধারিত সময়ে কিস্তির টাকা জমা নেবেন। ধরুন, আপনি ১0,000 লোন নিলেন, তাহলে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে কিস্তি দিতে হবে ২0% ইন্টারেস্ট রেটে ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা যা খুবই সামান্য এবং অতি সহজেই পরিশোধযোগ্য।
গ্রামীণ ব্যাংক এর উদ্দেশ্য
গ্রামীণব্যাংক এর উদ্দেশ্য হল বিশাল জনগোষ্ঠীকে কর্ম সংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষদের বিনা জামানতে ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করে।তাদের উদ্দেশ্য সমূহ নিচে উল্লেখ করা হলো।
- ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা গরীব ও দুঃস্থদের মধ্য সম্প্রসারিত করা।
- অব্যবহৃত মানব সম্পদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা।
- গ্রাম্য মহাজনের শোষণ রোধ করা।
- চিরাচরিত স্বল্প আয় ও স্বল্প সঞ্চয়,স্বল্প বিনিয়োগ ও স্বল্প আয় এ দুষ্টচক্রকে ঘুরিয়ে স্বল্প আয় ঋণ ও বিনিয়োগ, বেশি আয় বেশি বিনিয়োগ এ রুপান্তর করা।
উপরের গ্রামীণ ব্যাংকের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আশা করি এই আলোচনা থেকে আপনারা গ্রামীণ ব্যাংকের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন ।
লেখকের শেষ মতামত
পরিশেষে- ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য আমাদের বিভিন্ন সময় ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করার প্রয়োজন হয়। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে বিভিন্ন খাতে লোন প্রদান করে। তাই আপনারা যারা কম সুদে লোন নিতে চান তারা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারেন।
এই ছিল আজকের গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি ও গ্রামীণ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কিত সকল তথ্য। এখানে সংক্ষেপে বিস্তারিত জানাতে চেষ্টা করেছি। এর বাইরেও আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি।
তো বন্ধু আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়ে গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এরপরও বুঝতে অসুবিধা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর্টিকেলটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবে। ধন্যবাদ।