সহজেই গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ

শুধুমাত্র একটি গাড়ির নাম্বার দিয়েই মালিকের নাম বাংলাদেশ এ বের করা সম্ভব। আপনি যখন একটি পুরাতন অথবা নতুন কোন গাড়ি ক্রয় করবেন তখন আপনাকে কিছু সেই গাড়ির কাগজ পত্র দেওয়া হবে। আপনি যদি চান তাহলে সেই সকল তথ্য থেকে আপনি অনলাইনের মাধ্যমেই গাড়ির সকল তথ্য বের করে নিতে পারবেন। আর যদি আপনি সেই সকল তথ্য চেক না করে গাড়ি কিনে থাকেন আর গাড়িটি যদি অবৈধ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে অনেক পুলিশি ঝামেলায় পড়তে হবে।

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ

আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে আপনি গাড়ির কাগজ চেক করার নিয়ম, গাড়ির কাগজ চেক করার সফটওয়্যার, গাড়ির নাম্বার দিয়ে ফিটনেস চেক সহ আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। তাহলে আর দেরি কেন চলুন তাহলে এখন এ সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়া যাক।

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ কিভাবে বের করবেন সেই সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। আপনি শুধুমাত্র একটি গাড়ির নাম্বার দিয়েই সেই গাড়ির প্রকৃত মালিক কে সেই সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন খুব সহজেই। আবার সেটি হলো আপনার ফোন থেকেই জেনে নিতে পারবে। 

এই সকল তথ্য জানতে শুধুমাত্র গাড়িটির নাম্বার প্রয়োজন হবে। তাহলে চলুন আমরা এখন খুব সহজেই জেনে নেই কিভাবে আপনি এই কাজটি করবেন।

ধাপ ০১: গাড়ির এই সকল তথ্য খুজে পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনার কম্পিউটার অথবা ফোন থেকে একটি ব্রাউজারে গিয়ে সেখানে “bsp brta” লিখে সার্চ করতে হবে। এখন আপনার সামনে কিছু ওয়েবসাইটের রেজাল্ট দেখতে পাবেন। সেখান থেকে প্রথমে যেই ওয়েবসাইট পাবেন সেটিতে প্রবেশ করুন।

ধাপ ০২: এই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করার পরে আপনাকে সেখানে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। তার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি ইমেইল এড্রেস অথবা একটি ফোন নাম্বার। আর তারপরে সেখানে যেগুলো তথ্য চাইবে সেখানে সেই সকল তথ্য দিয়ে আপনার জন্য একটি একাউন্ট রেজিশট্রেশন করে নিতে হবে।

ধাপ ০৩: আপনার যদি একটি একাউন্ট সঠিকভাবে রেজিশট্রেশন করা হয়ে থাকে তাহলে তার পাশেই আপনি “প্রবেশ করুন” নামে একটি বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। এখানে ক্লিক করলেই আপনাকে এখান লগইন করতে বলা হবে। এখন আপনি যেই নাম্বার অথবা ই-মেইল দিয়ে একাউন্ট খুলেছিলেন সেই সকল তথ্য দিয়ে একাউন্টটি লগইন করে নিতে হবে।

ধাপ ০৪: আপনার একাউন্ট লগইন করা হলে এখন আপনাকে একটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে একটি অপশান দেখতে পাবেন “মোটরযানের তথ্য” নামে। এই “মোটরযানের তথ্য” নামক অপশানে ক্লিক করুন। এখন আপনার সামনে একটি ফর্ম আসবে। এই ফর্মে যে সকল তথ্য চাইবে আপনার কাছে থেকে সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে পূরণ করে দিন।

আরো পড়ুনঃ-  ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে

ধাপ ০৫: ফর্মের সকল তথ্য পূরণ করার সময়ে আপনার কাছে থেকে সেখানে একটি তথ্য জানতে চাইবে আর সেটি হলো রেজিস্ট্রেশান নাম্বার। এখানে আপনি যার গাড়ির তথ্যটি জানতে চাচ্ছেন তার রেজিস্ট্রেশান নাম্বার দিয়ে দিবেন।

ধাপ ০৬: আপনার সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে আপনি সেখানেই “অনুসন্ধান” নামে একটি অপশান পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন। তাহলেই এখন আপনার সেই গাড়িটির সকল তথ্য আপনি দেখতে পাবেন।

গাড়ির নাম্বার চেকিং বাংলাদেশ

১ম ধাপ: BRTA পোর্টালে রেজিস্ট্রেশন থাকতে হবে না থাকলে এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। রেজিষ্ট্রেশনের সময় ইউজার ও পাসওয়ার্ড সেট করে নিতে হবে যা পরবর্তীতে লগইন করার সময়ে দরকার হবে।

গাড়ির নাম্বার চেকিং বাংলাদেশ

২য় ধাপ: বিআরটিএ পোর্টালে লগইন করুন মোবাইল বা ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে। রেজিষ্ট্রেশন অনুযায়ী।

গাড়ির নাম্বার চেকিং বাংলাদেশ

৩য় ধাপ: BRTA পোর্টালে লগইন করে প্রবেশ করলে এমন ইন্টারফেস পাবেন যেখান থেকে “মোটরযান নিবন্ধন” ট্যাব এর মধ্যে “মোটরযান সংযুক্তকরন” এর উপর ক্লিক করে মোটরযান অনুসন্ধান অপশন পাবেন। উক্ত খালি বক্সে রেজিস্ট্রেশন নম্বরের শেষের ৪টি ডিজিট ব্যবহার করুন, চ্যাসিস নাম্বার,গাড়িটি উৎপাদনের বছর এবং ইন্জিন নাম্বার টাইপ করে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করে কিছু সেকেন্ড অপেক্ষা করুন।

গাড়ির নাম্বার চেকিং বাংলাদেশ

৪র্থ ধাপ: মোটরযান সংযুক্ত করণ এর ঘরে পেয়ে যাবেন গাড়ি/ট্রাক/মোটরসাইকলটির বর্তমান মালিকের নাম। মালিকানা পরিবর্তন করার পরেও এইভাবে জানতে পারবেন পূর্বের মালিকের নাম পরিবর্তিত হয়ে নতুন মালিকের নাম সংযুক্ত হয়েছি কিনা

মূলত এই পদ্ধতির মাধ্যমে বর্তমানে ঘরে বসেই পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকেই বাংলাদেশের মালিকানাধীন গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম জানা যাবে।

গাড়ির নাম্বার দিয়ে কাগজ চেক বাংলাদেশ

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ জেনে নিয়ে আমাদেরকে সেই গাড়ির প্রকৃত মালিক সম্পর্কে খোজ নেওয়া উচিত। আমরা যারা ব্যাবহার করা গাড়ি কিনে থাকি সেই গাড়ির প্রকৃত মালিক কে সেই সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা উচিত আমাদের গাড়ি কিনার ক্ষেত্রে। 

আর এই তথ্য জানতে আপনাকে কোথাও কোন দোড়াদোড়ি করতে হবে না। বরং আপনি এই কাজ ঘরে বসে থেকেই আপনার স্মার্ট ফোনটি দিয়ে করে নিতে পারবেন। আর এই সকল তথ্য চেক করলে আপনি জানতে পারবেন আপনার ক্রয়কৃত গাড়ির নামে কোন মামলা রয়েছে কিনা। 

আর সেই গাড়ির প্রকৃত মালিক কে। কার নামে গাড়িটি রেজিষ্ট্রেশন করা রয়েছে সেই সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন এখন আমরা জেনে নেই কিভাবে আপনি এই কাজটি করবেন।

ধাপ ১: আপনার এই কাজটি করার জন্য আপনি প্রথমে একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিয়ে সেখানে সার্চ বারে গিয়ে লিখবে “bsp.brta.gov.bd”। এই কথাটি লিখার পরে আপনার সামনে অনেকগুলি ওয়েবসাইট দেখতে পারবেন। সেখান থেকে প্রথমের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।

ওয়েবসাইটের ভেতরে প্রবেশ করার পরে সেখানে আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। আর তার জন্য প্রয়োজন হবে আপনার একটি ভোটার আইডি কার্ড, সেখানের নাম, জন্ম তারিখ আর তার সাথে প্রয়োজন হবে একটি ফোন নাম্বার ও একটি ই-মেইল এড্রেস। এই সকল তথ্য দিয়ে সেখানে একটি একাউন্ট বানিয়ে নিন।

আরো পড়ুনঃ-  ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করার সহজ উপায়

ধাপ ২: আপনার যদি একটি একাউন্ট সঠিকভাবে খোলা হয়ে থাকে, এখন আপনি সেখানে আপনার ইউজার নেইম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার সবেমাত্র একাউন্টটি লগইন করে নিন। এখন আপনি ওয়েবসাইটের ভেতরে প্রবেশ করলেই একটি অপশান পাবেন। সেখানে লিখা রয়েছে দেখবেন “মোটরযান তথ্য”। এই লিখার উপরে ক্লিক করবেন। আর এখানে প্রবেশ করলেই আপনি এমন লিখা দেখতে পাবেন “কোন তথ্য পাওয়া যায়নি”। এখন সেখান থেকে আপনাকে ক্লিক করতে হবে “মোটরযান সংযুক্ত করুন” এই অপশানটিতে

ধাপ ৩: “মোটরযান সংযুক্ত করুন” এই অপশানে ক্লিক করলে আপনার মোটরযানের কিছু তথ্য চাইবে। সেই সকল তথ্য প্রদান করুন। এখানে আপনার থেকে প্রথমে মোটরযানের রেজিস্ট্রেশন নম্বর চাইবে সেটি দিতে হবে। আর তার সাথে এখানে মোটরযানের শেষের চার সংখ্যা বসাতে হবে

ধাপ ৪: এখন আপনার কাছে থেকে জানতে চাইবে গাড়িটি উৎপাদনের তারিখ অথবা এটা জানতে চাইতে পারে গাড়িটি উৎপাদনের বছর। তার পরে সেখান গাড়িটির চেসিস নাম্বার এবং ইঞ্জিন নাম্বারের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে।

এখন আপনার গাড়ির সকল তথ্য এখানে প্রদান করা হয়ে গেলে সেখানে আপনি “অনুসন্ধান” নামক একটি বাটন দেখতে পাবেন। সেখানে আলতো ক্লিক করুন। এই অপশানটিতে ক্লিক করার পরে আপনার গড়ির সকল তথ্য এখানে দেখতে পারবেন। গাড়িটির নামে কোন মামলা রয়েছে কিনা সেটি জানতে নিচের স্টেপ গুলি অনুসরণ করুন।

ধাপ ৫: এখন আপনি যদি জানতে চান যে আপনার ক্রয়কৃত গাড়িটির নামে কোন মামলা রয়েছে কিনা। আর এই মামলার তথ্য জানতে এখানে একটি অপশান দেখতে পাবেন “সংযুক্ত করুন” নামে। এই “সংযুক্ত করুন” অপশানে ক্লিক করুন। এখানে ক্লিক করার পরে ‘‘মোটরযান তথ্য” এই অপুশানটিতে আবার ক্লিক করুন। এখানে ক্লিক করলেই আপনার গড়ির সকল তথ্য এখানে সংযুক্ত হবে।

ধাপ ৬: আপনি যদি উপরে দেখানো অপশনে ক্লিক করেন তাহলে আপনার গাড়িটির সকল তথ্য আপনি পুনরায় দেখতে পারবেন। এখন যদি আপনি একটি ডান দিকে তথ্যটি টান দেন তাহলেই দেখতে পারবেন আপনার গাড়িটির নামে কোন মামলা রয়েছে কিনা।দ

গাড়ির নাম্বার দিয়ে ফিটনেস চেক

আপনার গাড়ির নাম্বার প্লেট দিয়ে গাড়ির ফিটনেস চেক করতে পারবেন। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বলেছেন যে গাড়ির ফিটনেস ,ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিটের মেয়াদ কতদিন আছে এটা জানতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে। এখন যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে মোটরযানের ফিটনেস ট্যাক্স টোকেন ও পারমিটের সঠিকতা যাচাই করা যাবে।

এগুলা আপনি কিভাবে যাচাই করবেন। যাচাই করার জন্য আপনাকে টাইপ করতে হবে VR>space>Registration Number তারপরে এসএমএস দিতে হবে বিআরটিএ অফিসের নাম্বারে। যেমন Raj Metro Ha তারপরে দিবেন আপনার গাড়ির নাম্বার গাড়ির ফিটনেস, ট্যাক্সটোকেন ও রুট পারমিটের সকল তথ্য লিখে পাঠিয়ে দিবেন। ফিটনেস সার্টিফিকেট ২ বছরের হয়। 

আরো পড়ুনঃ-  ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

দুই বছর পরে সেটাকে আবার রিনিউ করতে হবে। ফিটনেস সার্টিফিট নিতে আপনাকে বিআরটিএ অফিসে জেতে হবে সাথে আপনার গাড়ির সকল ডকুমেন্ট নিয়ে জেতে হবে। ফিটনেস সার্টিফিট নিতে হলে আগে থেকে আপনোকে এপয়েনমেন্ট করে রাখতে হবে। 

এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য আবেদন করতে আপনাকে আগে গুগোল দিয়ে লগ ইন করতে হবে তারপরে আপনাকে এপয়েন্টমেন্ট ফিটনেস ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পরে আপনার যেসব তথ্য গুলো লাগবে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ

  • এপয়েন্টমেন্ট এর তারিখ
  • রেজিস্ট্রেশন নম্বর
  • শাখা
  • টাইম স্লট
  • মোবাইল নম্বর

এই তথ্য দিবার পরে সেটা অটোমেটিক জেনারেট হয়ে যাবে। ফিটনেস সার্টিফিট এর মেয়াদ শেষ হবার ১৫ থেকে ২০ দিন আগে থেকে আপনি ফিটনেস সার্টিফিট নিতে পারবেন। এই ভাবেই আপনি খুব সহজে ফিটনেস সার্টিফিকেট চেক করতে পারবেন। আজকাল এটি অনেক বেশি সহজ কাজ। 

গাড়ির কাগজ চেক করার সফটওয়্যার

গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ জেনে নিয়ে আপনি গাড়ির কাগজ চেক করার সফটওয়্যার দিয়েই গাড়ির সকল তথ্য বের করে নিতে পারবেন। আমাদের অনেক সময়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে গাড়ির সকল কাগজ পত্রাদি চেক করতে হয়। আর এই কাগজ পত্র আপনি BRTA এর অফিশিয়াল ওয়েব সাইট থেকে ও চেক করে নিতে পারবেন খুব সহজেই। আবার এই গাড়ির সকল কাগজ পত্র আপনি চাইলে একটি মোবাইল এর সফটওয়্যার ব্যাবহার করে ও করে ফেলতে পারেন।

গাড়ির কাগজ চেক করার সফটওয়্যার এর নাম হলো CarInfo। আপনি এই মোবাইল সফটওয়্যারের মাধ্যমে সমস্ত যানবাহনের তথ্য এবং RTO গাড়ির তথ্য জানতে পারবেন। আবার আপনি যদি চান তাহলে এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে গাড়ির নামে বীমা ও করতে পারবেন।

আবার আপনি চাইলে আপনার গাড়ি বিক্রি ও করতে পারবেন। আপনার গাড়ির চালান চেক করতে পারবেন। আবার আপনি যদি চান তাহলে আপনি অপর একটি নতুন গাড়ি ক্রয় ও করতে পারবেন।

তবে গাড়ির সকল কাগজ পত্রাদি চেক করার জন্য নির্দিষ্ট কোন সফটওয়্যার নেই। অথবা সেটা রিলিজ করা হয়নি। তবে আপনার যদি কোন তথ্য খুবই প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি BRTA এর অফিশিয়াল ওয়েব সাইট থেকে আপনার সেই তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। আর কোন ওয়াবসাইটের ঝামেলা ছাড়াই কিভাবে গাড়ির তথ্য যাচাই করতে হয় সেটা আমরা ইতিমধ্যেই আপনাদেরকে জানিয়েছি।

লেখকের শেষ মতামত

তো বন্ধু আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়ে খুব সহজেই জানতে পেরেছেন কিভাবে বাংলাদেশের গাড়ির নাম্বার দিয়ে কাগজ চেক করতে হয়। এরপরও যদি বুঝতে কোথাও অসুবিধা মনে হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর্টিকেলটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও গাড়ির নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে পারবে। এমন প্রয়োজনীয় ব্লগ পড়তে লার্ন-বিডি.কম ভিজিট করার অনুরোধ রইলো।

Leave a Comment