সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা কাকে বলে

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে সংগঠনের মৌলিক রীতিমালা সম্পর্কে। প্রত্যেকটি মানুষের অবশ্যই সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সম্পর্কে জানা অনেক জরুরী। আপনি যদি কোন সমাজে বসবাস করেন তাহলে এই জিনিসটি জানা অত্যন্ত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 

সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা কাকে বলে

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি সহায়তায় আপনাদের সঙ্গে সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সমূহ আলোচনা করা হবে। তাই অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন যাতে করে আপনারা সংগঠনের মৌলিক নীতিমালাগুলো সম্পর্কে জানতে পারেন। 

সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা কাকে বলে

সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা বলতে এমন একটি রীতি বা নীতি কে বোঝানো হয়। সংগঠনের নীতিমালা মূলত একটি প্রশাসন ব্যবস্থাকে কার্যকর রাখার মূল মন্ত্র বা হাতিয়ার। আমাদের অবশ্যই সংগঠনের নীতিমালা সমূহ সঠিকভাবে জানতে হবে এবং তা সঠিকভাবে গঠন করতে পালন করতে হবে। 

মানুষ সামাজিক জীব এবং মানুষ সমাজে থাকতে পছন্দ করে। সেই সমাজে থাকতে হলে যে বিভিন্ন ধরনের নিয়মকানুন থাকে সেইগুলো মানুষ মাঝে মাঝে ভুলে যায়। আর সেই কারণে সমাজের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সংগঠন তৈরি করা হয়.

আর সেই সকল সংগঠনগুলোর মধ্যে বেশ কিছু নীতিমালা দিয়ে দেওয়া হয় যে নীতিমালা গুলো অবশ্যই সকলকেই পালন করা জরুরী। আর বর্তমান সমাজে আমাদের অধিকাংশ অঞ্চলিক প্রশাসনের দ্বারা শাসিত হয়। এতে করে যারা প্রশাসন রয়েছেন তারাই মূলত এই সংগঠনের নীতিমালা ধারাবাহিকতা বজায় রেখে তৈরি করবে এবং এর পাশাপাশি উক্ত নীতিমালা ফলাফল ধীরে ধীরে বাস্তবায়িত করতে থাকবে। 

সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সমূহ আলোচনা কর 

সংগঠনের নীতিমালা গুলোকে সাধারণত বেশ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা হয়ে থাকে। বর্তমান সমাজে যে সকল সংগঠনের নীতিমালা গুলো রয়েছে এবং প্রচলিত রয়েছে সে সকল নীতিমালা গুলোর সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে আমরা আলোচনা করব। বর্তমান সময়ে সমাজে অবশ্যই সকলের আলাদা আলাদা দায়িত্ব থাকে আর সেই সকল দায়িত্বগুলো সবাইকে সঠিকভাবে পালন করে দিতে হয়। 

কারণ সমাজ কখনোই একটি ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে চলে না। আর আআরেকটি মূখ্য বিষয় হচ্ছে আমাদের  সকলকে অবশ্যই সঠিকভাবে পরিচালিত করতে হলে নিজ নিজ জায়গা থেকে দায়িত্ব গুলো পালন করাটা খুবই জরুরি। আপনি আমি যদি নিজের দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালন না করতে পারি সেক্ষেত্রে অবশ্যই সমাজ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিঘ্ন ঘটবে। তাই আমাদেরকে অবশ্যই নিজেদের সকল ধরনের কার্যক্রম গুলো সম্পাদন করতে হবে।

যেগুলো আমাদের উপর দায়িত্ব অর্পিত হবে। তার মধ্যে যে সকল মৌলিক দায়িত্বগুলো রয়েছে সে সকল দায়িত্বগুলো সবাইকে পালন করতে হবে। আর সেই কারণে সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা গুলো সম্পর্কে আপনাদের জন্য নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যাতে করে আপনারা খুব সহজে এগুলো জেনে নিতে পারেন এবং পরবর্তীতে সেগুলো মেনে নিতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ-  জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর উপায় - ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা

১. নিজের কর্তব্য পালন 

সমাজে আগেও বলেছি সকলের উপর কিছু না কিছু দায়িত্ব অর্পিত হবে। আপনার উপর যে সকল দায়িত্বগুলো অর্পিত হবে সেই সকল দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালন করতে হবে। যেমন ধরুন আপনি কোন একটি চাকরি করছেন। সেখানে আপনাকে যে দায়িত্বগুলো দেওয়া হয়েছে সেই দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে যেমন পালন করতে হয়। ঠিক তেমনি ভাবে আপনার সমাজে নিজের কিছু দায়িত্ব রয়েছে যেই দায়িত্ব গুলো আপনাকে পালন করতে হবে। 

যেমন কোন প্রকারের ময়লা আবর্জনা দেখতে পেলে সে ময়লা আবর্জনা গুলো অবশ্যই পরিষ্কার করার চেষ্টা করতে হবে। আবার রাস্তায় কোন এমন ভারী জিনিস দেখতে পেলে সরিয়ে রাখতে হবে যেগুলো পথচারীদের কে চলাচলে অসুবিধে দিতে পারে। 

ধরনের আরো সকল ধরনের সামাজিক দায়িত্ব গুলো আপনাকে পালন করতে হবে। সকল ধরনের নীতি এবং নিষ্ঠার সাথে নিজের দায়িত্ব পালন কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করতে হবে। এবং প্রত্যেকটি সমাজের যে সকল কর্মকর্তা এবং ম্যানেজার থাকবে তাদের নির্দেশনা এবং সিদ্ধান্তগুলো অবশ্যই আপনাকে মেনে চলতে হবে। 

২. নেতৃত্বের নীতি

সংগঠনে যেই কাজের জন্য গঠিত হবে সেই কাজের জন্য সকলকে সঠিকভাবে নেতৃত্ব দিতে হবে। একজন নির্দিষ্ট নীলা নির্বাচন করতে হবে যিনি সঠিকভাবে সমাজকে লিডিং করতে পারবে বা লিডারশি দিতে পারবে। লিডার বিহীন কখনোই কোন কিছুর কাঠামো বজায় থাকে না এবং কোন কার্যক্রম সঠিকভাবে হয় না। মন্ত্রী ছাড়া যেমন দেশ অচল তেমন লিডার ছাড়া কোন সংগঠন চলতে পারে না। 

তবে আপনি যদি মনে করেন যে এই এই সংগঠনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা দরকার কিংবা এই সংগঠনকে আমরা নিজ নিন জায়গা থেকে নির্দিষ্ট একটি সমতার মধ্যে বজায় রাখাটা প্রয়োজন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সেই সংগঠনকে দিনের পর দিন একটি ভালো নেতৃত্ব প্রদান করার সুব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। যে যে জায়গাতে কাজ করবে সেই জায়গাতে তার যেন নেতৃত্ব দেওয়ার সম্পূর্ণ অধিকার থাকে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। 

নিজের স্বেচ্ছা মোতাবেক বা স্বচ্ছন্দ্য মোতাবেক যেখানে ইচ্ছা সেখানে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে সে তার নিজের মতামত ভালোভাবে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারে এবং সঠিকভাবে সে সংগঠনের কার্যক্রম গুলো বজায় রাখতে পারে। ঠাকুরের সংগঠনের যেকোনো ধরনের সমস্যা হলে বা জটিলতা হলে দূরের করা যাবে খুব সহজে। এবং ভবিষ্যতে সংগঠনের যেকোনো সমস্যায় সকল কর্মচারীরা সঠিকভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করবে। 

৩. নমনীয়তার নীতি

যারা সঠিকভাবে নমনীয়তার নীতিগুলো বজায় রেখে সেই সংগঠনটিকে পরিচালনা করার মত যোগ্যতা রাখে তাদেরকে সঠিকভাবে সেই সকল পর্যায়ে রাখতে হবে। এবং সংগঠনের প্রত্যেকটি বিষয় সঠিকভাবে খেয়াল করতে হবে যাতে কোন জায়গাতে কোন প্রকারের সমস্যা না হতে পারে। এবং প্রত্যেকটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে সকলের সাথে ডিসকাশন করতে হবে যাতে করে নমনীয়তার নীতি বজায় থাকে।

আরো পড়ুনঃ-  যৌতুকের মিথ্যা মামলা থেকে বাচার উপায়

৪. আদেশের প্রতি সচেতন থাকা

সংগঠনটি যেই কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে অর্থাৎ আপনাকে যে কাজের জন্য আপনাকে নিযুক্ত করা হয়েছে সেই কাজটি অবশ্যই সঠিকভাবে সচেতনতার সাথে পালন করতে হবে। আর মূলত এজন্যই আমাদের সকলকে অবশ্যই প্রতিটা আদেশের প্রতি বিশেষ সচেতন রাখতে হবে এবং এর পাশাপাশি সকল আদেশগুলো সময়মতো ঠিক ভাবে পালন করতে হবে। 

এই কারণে অবশ্যই একজন নির্দিষ্ট আদেশ দাতাকে বাছাই করে রাখতে হবে। অতিরিক্ত আদেশদাতা হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা করতে পারে তাই অবশ্যই একজনকেই সেই ক্ষমতা দিতে হবে। 

৫. ভারসাম্যের নীতি 

সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এর প্রতিটি ব্যক্তি, বিভাগ ও উপবিভাগের কাজের মধ্যে ভারসাম্য বিধান করা আবশ্যক । এমন যেন না হয় কেউ অধিক কর্মভারগ্রস্ত। কারও কাজ নেই । এ অবস্থা হলে প্রতিষ্ঠানের কাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। কোনো বিভাগের কাজ বেশি হচ্ছে সেখানে জনবল বাড়িয়ে কার্যক্ষেত্রে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে ।

সংগঠন এমনভাবে গড়ে তোলা প্রয়োজন যাতে এর বিভিন্ন স্তরের নির্বাহীরা কার্যকর নেতৃত্ব প্রদানের সুযোগ পায়। কর্তৃত্ব এমন মাত্রায় প্রদান করা উচিত যাতে তা অধস্তনদেরকে উৎসাহিত করে আবার ঊর্ধ্বতনের কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ণ না হয় । অধস্তনদেরকে দেয় কর্তৃত্ব যাতে তারা স্বাচ্ছন্দ্যে প্রয়োগ করতে পারে তারও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা থাকা উচিত। স্ব-স্থানে তারা যাতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পারে সংগঠনে তারও ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক । এতে কার্যকর নেতৃত্ব গড়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়।

৬. নির্ধারিত লক্ষ্যের নীতি 

যদি কোন কারণবশত একটি নির্ধারিত লক্ষ্যের সংগঠনটি ছোট হয়ে যায় তাহলে সেক্ষেত্রে করণীয় হচ্ছে মূলত একটি এলাকার মধ্যে একটি ফুটবল খেলার ক্লাব তৈরি করার মতো সংস্থা গড়ে তোলার উদ্দ্যেগ নেয়া। তাহলে অবশ্যই সেই সংগঠনে আপনার এলাকার সবচাইতে গুণী এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে তারপরেই একটি প্ল্যান সিলেক্ট করতে হবে। তারপরে সেই লক্ষ্যটি বা প্লান্টি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য সকলকে সঠিকভাবে কাজ করতে হবে।

৭. শ্রম সঠিকভাবে ভাগাভাগি করার নীতি 

যেহেতু আপনি একটি সংগঠন তৈরি করছেন এবং সংগঠনে অবশ্যই অনেক মানুষজন থাকবে। তাই সকলকে অবশ্যই মিলে জিলে সঠিকভাবে নিজেদের দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলোকে পালন করতে হবে। 

আপনার নিজের উপর যে দায়িত্বটুকু থাকবে সেই দায়িত্বটুকু যেন কখনোই কোনোভাবে খেলাফত না করেন সেই বিষয়টি অবশ্যই নজরে রাখতে হবে। এবং একজনকে মোডারেটর বানাতে হবে যে সকলের উপর নজর রাখবে। কিভাবে যদি কাজ করতে পারেন তাহলে সেই সংগঠনটি অনেক বেশি পরিমাণ সফলতা অর্জন করবে।

৮. শৃঙ্খলা এবং নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলার নীতি

প্রত্যেকটি জায়গাতেই পৃথিবীতে আপনাকে শৃঙ্খলা এবং নিয়ম সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে। ঠিক তেমনি ভাবে একটি সংগঠন যদি তৈরি করার ইচ্ছে থাকে তাহলে সকল সংগঠনের মেম্বারদেরকে অবশ্যই সঠিকভাবে শৃঙ্খলা এবং নিয়ম নীতি মেনে চলতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ-  আপনাকে কেউ ইগনোর করলে কি করা উচিত

এমন সেই সংগঠনে নিয়মিত সঠিকভাবে সময় দিতে হবে। সংগঠনটিতে সঠিকভাবে সকলকে উপস্থিত থাকতে হবে। সংগঠনের যে কোন বিপদ আপদে একসাথে সবাই মিলে রুখে দাঁড়াতে হবে। 

৯. জোড়া-মই-শিকলের নীতি

একটি মজবুত ব্যবস্থাপনা সংগঠনে জোড়া মই-শিকলের নীতি অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ উপর থেকে শুরু করে নিচ পর্যন্ত প্রত্যেক বিভাগ, উপবিভাগ ও ব্যক্তির কাজকে এমনভাবে একে অন্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেওয়া হয় যাতে কেউই এর বাইরে না থাকে ।

১০. ব্যতিক্রম নীতি

ব্যতিক্রম নীতি বলতে প্রতিষ্ঠানের যে সকল কাজ ব্যতিক্রমধর্মী অর্থাৎ যেখানে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে বা কাজ একটু ভিন্ন প্রকৃতির অথবা যেখানে কাজে সমস্যা হলে তা প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কাজে অধিক সমস্যার সৃষ্টি করে, সে সকল কাজে অধিক মনোযোগী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টিকে বুঝায় । এজন্য সংগঠন কাঠামো প্রণয়নের সময় এ সকল কাজকে পৃথকভাবে নির্দিষ্ট করে তার কর্তৃত্ব বা তদারকি ঊর্ধ্বতনের অধীনে রাখা আবশ্যক । এরূপ নীতির অনুসরণের ফলে সংগঠনের সকল স্তরে কার্যাকার্যে গতিশীলতা আসে এবং নিয়ন্ত্রণ কার্য সঠিকভাবে সমাধা করা যায় ।

আসলে মূল কথা বলতে গেলে ব্যবস্থাপনা সংগঠন এমন ধারাবাহিকতা বজায় রাখা উচিত যেখানে সবসময় একটি সামাজিকতার চাহিদা থাকবে এবং এর পাশপাশি সহজ ও সরল হতে হবে। সংগঠনের ভিতরে ও বাইরের যে কেউ এরূপ সংগঠন কাঠামো দেখে যাতে কোন ধরণের স্তর বিন্যাস, কর্তৃত্বরেখা এবং জনশক্তি ও বিভাগ সম্পর্কে একটি বিশেষ ধারণা লাভ করে নিতে পারে। 

এমনভাবে সংগঠন কাঠামো গড়ে তোলা আবশ্যক যাতে তা জটিল না হয় এবং প্রত্যেকেই তার ঊর্ধ্বতন ও অধস্তন সম্পর্ক .এবং তাদের দায়-দায়িত্ব সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারে । উপবিভাগের দায়িত্ব ও কর্তৃত্ব সুস্পষ্ট হওয়া আবশ্যক । এ ছাড়া প্রত্যেক ব্যক্তি, বিভাগ,

সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সম্পর্কে শেষ মতামত

আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি সহায়তায় আপনারা খুব সহজেই সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সম্পর্কে আলোচনা বুঝতে পেরেছেন। যদি আপনার পরীক্ষা থেকে এ ধরনের প্রশ্ন পড়ে সে ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই সেই প্রশ্নের উত্তরটি দিতে পারবেন। তাছাড়া আপনি যদি একটি সংগঠন তৈরি করতে চান সে ক্ষেত্রে এই সকল নীতিগুলো মেনে নিয়ে আপনি খুব সহজে একটি সংগঠন পরিচালনা করতে পারেন। 

এই পোষ্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকেও সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা নিয়ে জরুরি পোষ্টটি জানানোর সুযোগ করে দিতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।

Leave a Comment