বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়? বিশ্বগ্রামের উপাদান কি কি

Global শব্দের অর্থ হলো বিশ্ব এবং Village শব্দের অর্থ হচ্ছে গ্রাম। গ্লোবাল ভিলেজ অর্থ বিশ্বগ্রাম। গ্লোবাল ভিলেজ/বিশ্বগ্রাম বলতে প্রযুক্তি নির্ভর একটি বিশ্ব কে বুঝানো হয় যেখানে বিশ্বের সব দেশ সব জাতি একটি গ্রামের ন্যয় সুবিধা পাবে। নিরাপদ তথ্য আদান-প্রদান হলো বিশ্বগ্রামের মূল ভিত্তি।

বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়

সাধারণত গ্রাম যেমন ছোট হয় আয়তনে তেমনি ইন্টারনেটের এই যায়গা টাও ছোট। আপনি নির্দিষ্ট কাউকে সহজেই এখানে খুজে পাবেন। আর আধুনিক সকল প্রযুক্তি গুলো বর্তমানে বিশ্ব কে একটা গ্রামে রুপান্তর করেছে। আপনি যখন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে ঢুকছেন আপনিও একজন বিশ্বগ্রামের অংশ হয়ে যাচ্ছেন। 

গ্লোবাল ভিলেজ এর জনক

কানাডিয়ান দার্শনিক ও লেখক হার্বার্ট মার্শাল ম্যাকলুহান ষাটের দশকে সর্বপ্রথম বিশ্বগ্রাম শব্দটি সবার সামনে তুলে ধরেন তার প্রকাশিত দা গুটেনবার্গ গ্যালাক্সি( The Gutenberg Galaxy-1962) এবং আন্ডারস্ট্যান্ডিং মিডিয়া( Understanding media- 1964) এই দুটি বইয়ের মাধ্যমে।

জানা যায় বিশ্বগ্রাম আবিস্কার হওয়ার ৩০ বছর পূর্বেই এটা নিয়ে বই রচনা করেছিলেন। অসাধারন এই দার্শনিক জন্মগ্রহণ করেছিলেন ২১ জুলাই ১৯৯১ সালে। এবং তিনি ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮০ সালে মৃত্যু বরণ করেন।

হাবার্ট মার্শাল ম্যাকলুহান এর কয়েকটি উল্লেখ্যযোগ্য কাজ হলো –

  • দ্যা মিডিয়াম ইজ দ্য মেসেজ
  • বিশ্বগ্রাম
  • হট এন্ড কুল মিডিয়া
  • টেট্রাড অব মিডিয়া ইফেক্টস

বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়

বিশ্বগ্রাম মূলত একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে যে কোনো স্থানে বসে অল্প সময়ের মধ্যে যে কারো সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়। এখানে কোনো ধরণের যাতায়াতের সমস্যা থাকবে না কিংবা কোন প্রকারের আলাদা খরচ থাকবে না। মোট কথা কোন ঝামেলা ছাড়াই যে কারো সাথে আপনি যোগাযোগ করতে পারেন। সাধারণ একটা গ্রামে বাস করতে গেলে যে সকল সুবিধার প্রয়োজন রয়েছে তার সব গুলোই বিশ্বগ্রামের মধ্যে আছে।

তবে এখনো অনেকেই এসএমএস প্রযুক্তি ব্যাবহার করেন যোগাযোগ এর ক্ষেত্রে যেটাতে কোনো ধরণের ইন্টারনেট কানেকসন এর প্রয়োজন পরে না। তো আপনাদের কে সহজ ভাষায় বোঝানোর চেষ্টা করলাম বিশ্বগ্রাম কাকে বলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

বিশ্বগ্রামের উপাদান কি কি

আমরা পূর্বেই বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদান গুলো সম্পর্কে জেনেছি। এবার চলুন জেনে নেই কি কি উপাদান বিশ্বগ্রামে পাওয়া যায় –

১। যোগাযোগ ব্যাবস্থা

যোগাযোগ ব্যাবস্থা বিশ্বগ্রামের অন্যতম প্রধান একটি উপাদান বিশ্বগ্রামের। বিশ্বগ্রামের মাধ্যমে সহজেই বিশ্বের যে কোনো স্থানে অল্প সময়ের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়। বিশ্ব কে এখন হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে বিশ্বগ্রাম। 

আরো পড়ুনঃ-  সিস্টেম সফটওয়্যার কাকে বলে বিস্তারিত জানুন

২। বিনোদন মাধ্যম

বর্তমানে মানুষের অন্যতম সেরা বিনোদনের মাধ্যমে হলো অনলাইন। এখন সিনেমা হল গুলোতেও মানুষের ভিড় নেই কারন সব ধরণের সিনেমা সহ সব কিছুই বিশ্বগ্রামের আওতাভুক্ত করা হয়েছে।

৩। নিউজ

বর্তমানে বিশ্বের সকল নিউজ দেখা যায় স্যাটেলাইট ও ইন্টারনেট মাধ্যম ব্যাবহার করে। যার ফলে এখন মোবাইল ব্যবহার করেও যে কোনো স্থানে বসে সরাসরি নিউজ দেখতে পারা যায়।

৪। ওয়ার্ক ফ্রম হোম

বর্তমানে মানুষ রিমোটলি কাজ করছে বাসায় বসে। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে চাকরির সুজোগ তৈরি হচ্ছে। আবার অনেকেই অফিসে না গিয়েও বাসায় বসেই অফিসের সকল কাজ গুলো সম্পন্ন করতে পারছে।

৫। গবেষনায় বিশ্বগ্রাম

আগে মানুষ বছরের পর বছর গবেষনা করে কোনো কিছু আবিস্কার করতে সক্ষম। তবে বর্তমানে বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখা প্রশাখায় ছড়িয়ে আছে প্রযুক্তি সেবা। আর এসব প্রযুক্তির মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন গবেষনা করা সম্ভব হচ্ছে।

৬। ব্যাবসার প্রসার

কিছু বছর পূর্বে কোনো কোম্পানির পন্যের প্রচারনার জন্য মানুষের কাছে যেয়ে সেটার বৈশিষ্ট সম্পর্কে বুঝাতে হতো। টেলিভিসনে বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে প্রচারণা ছিল অনেক বেশি ব্যায়বহুল। 

এ ছাড়াও বিশ্বগ্রাম আমাদের দৈনিক জীবনের সাথে নানান ভাবে জড়িত। আমরা যারা বিশ্বগ্রামের আওতায় রয়েছি একটা দিন হয়তো এসব ছাড়া থাকা অসম্ভব হয়ে পরে। বিশ্বগ্রাম ছিল আধুনিক বিশ্ব গঠনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। যা আমরা দিন দিন উপলব্ধি করতে পারছি।

বিশ্বগ্রাম এর সুবিধা

বিশ্বগ্রাম ব্যবহার করে অনেক সুবিধা ভোগ করা যায়। বর্তমানে তো মানুষ এত পরিমানে বিশ্বগ্রামের দিকে ঝুকেছে একটি দিন ও কল্পনা করা যায় না বিশ্বগ্রাম ছাড়া। নিচে আমরা বেশ কয়েকটি বিশ্বগ্রামের সুবিধা দিলাম –

১। স্বল্প সময়ে যোগাযোগ

একটা সময় ছিল যখন মানুষ সংকেত ব্যবহার করে একে অপরের সাথে দূর দূরান্তে যোগাযোগ করতো। এর পরে প্রযুক্তির কারণে একের পর এক পদ্ধতি আসে। তবে সবচেয়ে বড় বিস্ময় ছড়ায় বিশ্বগ্রাম যেখানে যোগাযোগ এর পাশাপাশি ভিডিও কলিং ফিচার যুক্ত করার ফলে কথা বলার পাশাপাশি দেখাও সম্ভব।

২। তথ্যের উৎস

বর্তমানে তথ্যের একটি বড় ভান্ডার হিসেবে কাজ করে বিশ্বগ্রাম। আচ্ছা যদি আপনাকে বলি – পলাশি যুদ্ধের সম্পূর্ণ ইতিহাস আপনাকে ২ মিনিটের মধ্যে খুজে দেন। তাহলে আপনাকে আগে বই খুজতে হবে এরপরে সঠিক তথ্য টি সেখান থেকে খুজে বের করতে অনেক বেশি সময় লেগে যাবে। তবে ইন্টারনেটের কল্যানে যে কোনো তথ্য আমরা কয়েক সেকেন্ডেই বের করে নিতে পারি।

৩। লেনদেন ব্যাবস্থা

আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে আরো সহজ ভাবে বিশ্বের যে কোনো স্থানে খুব অল্প সময়ের মধ্যে লেনদেন করা সম্ভব হচ্ছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা লেনদেন ব্যবস্থা কে আরো সুরক্ষিত করেছে।

আরো পড়ুনঃ-  রোবটিক্স কাকে বলে? রোবটিক্সের প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন

৪। প্রযুক্তির ব্যাবহার

নতুন প্রযুক্তি আবিস্কার ও এর ব্যবহার সম্পর্কে মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষমতা বেড়েছে। যেখানে বিশ্বগ্রামের অনেক বড় অবদান রয়েছে।

৫। শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশ্বগ্রাম

বিশ্বগ্রাম শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক বেশি সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম এটি শুধু মাত্র যোগাযোগে সীমাবদ্ধ নয়। এখন ঘরে বসে মানুষ তার শিক্ষা গ্রহণ চালিয়ে যেতে পারে। যেমন টা আমরা দেখেছি ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপি করোনা প্যান্ডামিক এর সময়ে।

৬। চিকিৎসা সেবার ক্ষেত্রে

উন্নত চিকিৎসার জন্য মানুষের এখন আর বিদেশে যাওয়ার প্রয়োজন পরে না। ঘরে বসেই টেলিমেডিসিন সেবা ব্যবহার করার মাধ্যমে উন্নত চিকিৎতসা সুবিধা ভোগ করতে পারে।

এ ছাড়াও বিশ্বগ্রামের নানান সুবিধা আমরা প্রত্যাহিক জীবনে ব্যবহার করে থাকি। এখানে, এতো পরিমানে সুবিধা যে মানুষ দিন দিন এটাকে অভ্যাসে পরিনত করছে আর যার ফলে কিছু অসুবিধার দিক ও আমাদের সামনে চলে আসে।

বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কী কী

বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য কিছু উপাদান এর প্রয়োজন হয়। যা নিচে দিয়ে দিলাম –

১। হার্ডওয়্যার

বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য সবার প্রথমেই আপনার হার্ডওয়্যার লাগবে। হার্ডওয়্যার সাধারণত কম্পিউটার, মোবাইল, রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি।

২। মানুষের ব্যবহার

উপরের উপাদান গুলো বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিটা মানুষের ব্যবহারের সক্ষমতা থাকাটা জরুরি। কেননা মানুষ যদি এগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো মতো জা জানি অথবা সঠিক ব্যবহার করতে না জানি তাহলে বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠা করা কখনো সম্ভব নয়।

৩। সফটওয়্যার

বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য হার্ডওয়্যার ও নেটওয়ার্ক এর পাশাপাশি সফটওয়্যার এর অনেক বেশি গুরুত্ব রয়েছে। সফটওয়্যার এর মাধ্যমেই মূলত হার্ডওয়্যার গুলোকে সচল রাখা হয়ে থাকে।

বিশ্বগ্রামের অসুবিধা

প্রতিটা বিষয়ের যেমন উপকারিতা বা সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি সেই বিষয়ের অপকারিতা বা অসুবিধাও আছে নিচে আমরা বিশ্বগ্রামের কয়েকটি অসুবিধা তুলে ধরলাম –

১। ভুয়া সংবাদ

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সত্যিকারের সংবাদের আড়ালে ভুয়া সংবাদ বা গুজব ছড়িয়ে যায় খুব তারাতারি বিশ্বগ্রামের মাধ্যমে। এর মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ এসব বিশ্বাস করে আর ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়।

২। ব্যাক্তিগত তথ্য ফাস

বিশ্বগ্রামে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আপনার ব্যাক্তিগত সকল তথ্য তৃতীয় কোনো ব্যাক্তির কাছে জমা রাখতে হয়। যার ফলে প্রত্যকের প্রাইভেসি টা নস্ট হয়ে যায়।

৩। সাইবার আক্রমন

বর্তমানে সব কিছু অনলাইন ভিত্তিক হওয়ায় সাইবার আক্রমনের মাধ্যমে অসাধু ব্যাক্তিরা ভিকটিমের তথ্য সহ সকল কিছু হাতিয়ে নিতে সক্ষম হয়।

আরো পড়ুনঃ-  ব্যাকলিংক কি, ব্যাকলিংক কত প্রকার এবং কি কি

৪। সেবা নিয়ন্ত্রন

আধুনিক মাধ্যমে বেশ কয়েকটি জায়গা বা অঞ্চল কিংবা কিছু কিছু দেশে অনেক সুবিধা প্রদান করে আবার কিছু দেশ রয়েছে যেগুলো অনেক কম সুবিধা প্রদান করে থাকে। মানে সহজ ভাষায় বলতে গেলে এই বিশ্বগ্রামের মাধ্যমে আধুনিক ডিজিটাল বিভেদ তৈরি হয়। 

৫। সাংস্কৃতিক পরিবর্তন

এখনকার সময়ে খুব সহজেই মানুষ বিশ্বগ্রামের মাধ্যমে একে অন্যের সাথে সাংস্কৃতিক অবস্থা দেখতে পারে। যার ফলে আমরা প্রায় অনেকেই নিজেদের সাংস্কৃতি ভুলে অন্য সাংস্কৃতির দিকে উদ্ভুদ্ব হয়।

তো যাইহোক, এসব ছাড়াও অনেক সমস্যা দাড় করানো যাবে যা বিশ্বগ্রাম কে বাধা দিবে। তবে এখন পর্যন্ত মানুষ সুবিধা অসুবিধা দুটো দিক নিয়েই মানুষ বিশ্বগ্রামের প্রতি আকৃষ্ট।

বিশ্বগ্রামের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কি

বিশ্বগ্রামের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তথ্য। অনেকেই ভাবেন যে বিশ্বগ্রামের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো যোগাযোগ ব্যবস্থা এ ক্ষেত্রে অনেক ব্যাখা থাকতে পারে তবে বর্তমানে বিশ্বগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ হলো তথ্য। বিশ্বগ্রাম থাকার ফলে আমরা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অন্যের ব্যবহার করা তথ্যের পাশাপাশি আপনি নিজেও যোগাযোগ সহ সব কিছুই করতে পারছেন।

বিশ্বগ্রাম ছোট একটা আয়তন হলেও এটাকে আরো বেশি ছোট ও ব্যবহার যোগ্য করেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট স্থানের জন্য আলাদা আলাদা ভাগ করে দেয়া হয়। আর এখান থেকে তথ্য উপাত্ত গুলো বিভিন্ন ভাষায় সহজেই খুজে পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে।

বিশ্বগ্রামের মেরুদন্ড কি

বিশ্বগ্রামের মেরুদন্ড বলা হয় নেটওয়ার্ক কে বা কানেক্টিভিটি। মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন পরে। প্রযুক্তির সকল ডিভাইস থাকলেও যদি নেটওয়ার্ক না থাকে তাহলে বিশ্বগ্রাম একদম অচল। তাই নেটওয়ার্কে মূলত বিশ্বগ্রামের মেরুদন্ড বলা হয়।

বিশ্বগ্রাম সম্পর্কে শেষ মতামত 

বিশ্বগ্রাম কি ও কাকে বলে – আর্টিকেলে আমরা বিশ্বগ্রামের সকল কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয় মানুষের। একদিকে যেমন মানুষের কার্যক্ষমতা লোপ পাচ্ছে অন্যদিকে প্রযুক্তি মানুষের চেয়ে অনেক বেশি কার্যক্ষম হয়ে উঠছে। ধারণা করা হয় – প্রযুক্তির কারনেই মানুষ একটা সময় পর অলস হয়ে যাবে। মস্তিস্কে জ্ঞানের চাহিদা থাকবে না।

এই সম্পন্ন আর্টিকেলটিতে বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ নিয়ে আমাদের সকলেরই জানা উচিত। কারন এগুলো কখন কিভাবে প্রয়োজন পড়বে তা আমরা কেউ জানি না। দিক বিবেচনা করেই যাচাইকৃত তথ্য দ্বারা এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় সেই সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্টটি আপনি আপনার সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবে। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।

Leave a Comment