বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে আলোচনা কর – বঙ্গ জনপদ কোথায় অবস্থিত

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে তোমাদের সাথে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্নের উত্তর আলোচনা করতে চলেছি। সে প্রশ্নটি হচ্ছে বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে আলোচনা কর। তোমরা যারা বিভিন্ন পর্যায়ের পরীক্ষা দিবা তাদের পরীক্ষা প্রশ্নপত্রে অবশ্যই এ ধরনের প্রশ্নগুলো আসতে পারে। 

বঙ্গ জনপদ কোথায় অবস্থিত

তাহলে চলো তোমাদের সাথে আর্টিকেলটির মধ্যে বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। তোমরা এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে নিজের ইচ্ছে মতো গুছিয়ে নিয়ে একটি নিজস্ব জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে সুন্দর একটি উত্তর তৈরি করবে আশা করছি।

বঙ্গ জনপদ কাকে বলে 

বঙ্গ জনপদ হচ্ছে প্রাচীন ভারতবর্ষের এমন একটি বিশেষ অঞ্চল যে অঞ্চলটি ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্ব অঞ্চল নিয়ে গঠিত ছিল। এবং ১৯৪৭ সালের পরে তার বিভক্ত হয়ে বঙ্গভূমিতে পরিণত হয়। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তা বাংলাদেশের রূপ নাই। 

বর্তমান সময়ে বঙ্গ জনপদের অর্ধেক রয়েছে বাংলাদেশ এবং বাকি অর্ধেক ভারতের পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ত্রিপুরা, আসাম ও কলিকাতা। বঙ্গ জনপদ ছিল অত্যন্ত বেশি সাহিত্য প্রয়োগ একটি সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে বিরাজমান জাতি।

প্রাচীন বাংলায় জনপদগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রয়েছে এখন পর্যন্ত। বর্তমান সময়ে আমরা বাংলাদেশকে বোঝাতে যে ভূখণ্ডগুলো ব্যবহার করি বা বুঝে থাকি, প্রাচীনকাল থেকে এগুলোর নাম তেমন বেশি প্রচলিত ছিল না বা এইগুলোর নাম তেমন ছিল না। তখন বিভিন্ন জায়গা বিভিন্ন রকমের নাম এবং বিভিন্ন রকমের জায়গায় হিসেবে পরিচিত ছিল। এর মধ্যে বঙ্গ অত্যন্ত বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল জনপদ।

পরবর্তী সাক্ষ্য প্রমাণে মনে করা হয় যে, ভাগীরথী ছিল বঙ্গের পশ্চিম সীমা হেমচন্দ্র রচিত অভিধান চিন্তা মনি নামক গ্রন্থ থেকে জানা যায় যে, ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব উপকূল অন্তর্ভুক্ত ছিল। পাল বংশ যখন ক্ষীণ বল তখন বঙ্গ জনপদ দুভাবে বিভক্ত ছিল। 

এছাড়া শিলালিপিতে বিক্রমপুর ও নাব্য এ দুটি নামে বঙ্গের উল্লেখ পাওয়া যায়। তো আশা করছি তোমরা এই অংশটুকু পড়ে বঙ্গ জনপদ কি বা কাকে বলে সেই সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। তবে এরপরেও যদি কোন অংশ বুঝতে না পারেন তাইলে মন্তব্য করে জানাতে পারেন। 

তাহলে দরকার পড়লে আমরা বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে জানিয়ে দিব। তবে নিচের অংশে আমরা বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে আরও কিছু বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরবো। আপনি যদি বঙ্গ জনপদ নিয়ে আরেকটু পরিস্কার হতে চান তাহলে এই সম্পন্ন পোষ্টটি মনযোগ দিয়ে পোরতে থাকুন।

আরো পড়ুনঃ-  জলবায়ুর উপাদান গুলো কি কি বিস্তারিত জানুন

বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে আলোচনা কর

বঙ্গ জনপদ হচ্ছে বাংলাদেশের সৃষ্টির অনেক আগে থেকেই গড়ে ওঠা একটি আধুনিক যুগ। যে যুগটি তৈরি হয়েছিল ভারতীয় উপমহাদেশ। এই বঙ্গ জনপথ মূলত ভারতীয় উপমহাদেশের একটি প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী এবং ঐতিহাসিক অঞ্চল। যে জনপদের কারণে বাংলাদেশের সৃষ্টি হয়েছে। 

বঙ্গ জনপদ যদি ১৯৪৭ সালের ভারতীয় যুদ্ধের পরে আলাদা না করা হতো তাহলে এই বাংলাদেশের সূচনা হতো না। তাই বলা যেতে পারে বঙ্গ জনপদের গভীর প্রভাব রয়েছে বাংলাদেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে। ইতিহাস ঘাটলেই দেখা যায় বঙ্গ জনপদ ছিল একটি সংস্কৃতি প্রিয় একটি জনপদ। 

বঙ্গভূমিতে বাংলা ভাষাভাষীর পরিমাণই ছিল সর্বোচ্চ। এবং পূর্ব এই দেখা গিয়েছে ঐতিহাসিক এই যুগে প্রাচীনকাল থেকেই অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক বেশি সমৃদ্ধি বিরাজ করেছে এবং ঐতিহ্য প্রিয় ছিল এই জনগোষ্ঠী। আমরাও বর্তমান সময়ে নিজেদের কথা চিন্তা করলে বিষয়টি সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারব। সে যুগে এই অঞ্চলে শুধু বিভিন্ন ধরনের শাসনের উত্থান এবং পতন ঘটতো নিয়মিত। 

এছাড়া আরো বিভিন্ন ঘটনা রয়েছে সেই যুগে। তবে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সেই বঙ্গভূমি পরিণত হয়েছে আমাদের সোনার বাংলাদেশ। তো আশা করছি তোমরা এই অংশটুকু পড়ে বঙ্গ বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন, বঙ্গ জনপদ কোথায় অবস্থিত তা জেনে নেই।

বঙ্গ জনপদ কোথায় অবস্থিত

বঙ্গ জনপদ বর্তমান সময়ের আমাদের এই সোনার বাংলাদেশ এবং পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত একটি জনপদ। এই জনপদকে বঙ্গ ও জনপদ বলা হয় কারণ এটি বাঙ্গালীদের অবস্থান করা একটি আবাসস্থল। ১৯৪৭ সালের পরে ভারতবর্ষের পূর্ব অঞ্চলের দ্বারা গঠিত একটি বিশ্বের রাজ্যে পরিণত হয় ভারতের বঙ্গভূমি। 

পরবর্তীতে যখন মুক্তিযুদ্ধ হয় তখন ১৯৭১ সালের পরে তা বাংলাদেশ এবং ভারতের কিছু অংশের মধ্যে বিভক্ত হয়। এবং বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মধ্যেই রয়েছে ভারতের বঙ্গভূমির অধিকাংশ অঞ্চল তবে বাকি অংশ রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মধ্যে। এই বঙ্গ জনপদ ছিল এক সময়কার বহুল পরিচিত একটি মহা ব্যবসার কেন্দ্র। যেখানে পূর্ববর্তী সময়ে ব্রিটিশরা শাসন চালাত। 

বাইরের বিভিন্ন দেশ থেকে বড় বড় কোম্পানি ভারতকে শাসন করার ক্ষেত্রে এ রাজ্যটি ব্যবহার করত। রাজনৈতিক অরাজকতার মধ্য দিয়েই সর্বত্র কাটাতে হতো জনগণকে। তবে এ সময় পুরাতন এবং সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলও ছিল বঙ্গ জনপদ। গঙ্গা নদীর পূর্ব তীরে এবং বঙ্গোপসাগরের কাছে মূলত বঙ্গ জনপদ অবস্থিত ছিল। 

বর্তমান সময় বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যবর্তীতে অবস্থান হলেও তার পূর্ববর্তীতে বহু জনপদ নামে পরিচিত ছিল। তো আশা করছি তোমরা এই অংশটুকু পড়ে বঙ্গ জনপদ কোথায় অবস্থিত সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন, বঙ্গ জনপদ কিভাবে গড়ে উঠেছিল তা জেনে নেই।

আরো পড়ুনঃ-  বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ কিভাবে করবেন

বঙ্গ জনপদ কিভাবে গড়ে উঠেছিল 

বঙ্গ জনপদ গঠিত একদিনে হয়নি। বঙ্গ জনপদ গড়ে উঠতে সময় লেগেছিল বহুৎ এবং এই জনপদ গড়ে ওঠার পিছনে ছিল বহু ইতিহাস। আর এই ইতিহাস ঘাটলে উঠে আসবে আরও বেশ কিছু জনপথ তাই চলুন ইতিহাস পুনরুদ্ধার করে আবারো জেনে নেওয়া যাক বঙ্গ জনপদ কিভাবে গড়ে উঠেছিল। 

আমরা সকলেই জানি বঙ্গভূমি বা বা আমাদের সোনার বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। আমাদের এই দেশটি বর্তমান সময়ে পদ্মা মেঘনা যমুনা বর্মপুত্র এবং আরো বড় বড় বেশ কয়েকটি নদী মিলে গঠিত। পূর্ববর্তী সময়ে এই বঙ্গ জনপদ ছিল গঙ্গা বর্মপুত্র যমুনা এবং পদ্মা নদীর আবাসস্থল। 

এ সময় বিভিন্ন শিল্পবতীরা এবং বিভিন্ন কোম্পানিরা নদীর পথে যোগাযোগ করত তাদের পণ্য নিয়ে। এবং ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য একমাত্র সে সময়কার বাণিজ্যিক যানবাহন ছিল জাহাজ এবং নৌকা। আর সে কারণেই বাংলাদেশের এবং ভারতের মধ্যবর্তী অবস্থিত এই সকল নদী পথে এই যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল অত্যন্ত বেশি। তাই সহজেই বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের নজর কাটত এই আমাদের বাংলাদেশ এবং বঙ্গভূমি। 

তাই ধীরে ধীরেই খুব সহজেই এই বঙ্গভূমির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যায় বেশ কিছু বিদেশি। তাদের নজরে পড়ে যাই এই বঙ্গভূমি। ধীরে ধীরে তখন সেখানে বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি হয়। আর কোম্পানি যে কত তৈরি হয়েছে তাই কর্মচারীদের অভাব ছিল। বাঙ্গালীদের খুবই সহজে এবং কম বেতনে রেখেও শ্রম নেওয়া সম্ভব তা ভালো করেই জানত বিদেশীরা। 

সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়েই মোটা টাকা কামাই করতে শুরু করে বিদেশি কোম্পানিগুলো। এভাবে করে যখন বিভিন্ন নতুন নতুন কোম্পানি তৈরি হতে থাকে তখন সেখানে জনপদের হার বৃদ্ধি পায়। যার ফলে সেখানে নতুন একটি জনপদের সৃষ্টি হয় যা পরবর্তীতে বঙ্গ জনপদ নামে পরিচিত লাভ করে। 

যেহেতু এখানে অধিকাংশই ছিল বাঙালি তাই বঙ্গ জনপদ নামে এখানে নামকরণটি করা হয়। ইতিহাস ঘাটলে দেখা গেছে বঙ্গ অঞ্চলে প্রথম বসতির নিদর্শন প্রায় খ্রিস্টপূর্ব এক হাজার সালের দিকে পাওয়া গেছে। সে সময় বঙ্গ জনপদের নামকরণ না থাকলেও সেখানে বঙ্গভূমির বাঙ্গালীদের বসস্থান ছিল। 

এবং তারা সে সময়ে কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল ছিল। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে মহাস্থানগড় ও ময়নামতি। যে দুটোই বাংলাদেশে অবস্থিত। একটি অবস্থিত মহাস্থানগড় যা কিনা বগুড়াতে। নিয়মিত বিভিন্ন দর্শকরা বিদেশ এবং দেশ থেকে সেখানে পরিদর্শন করতে যায়। 

এর থেকে খুব ভালো করে বুঝা যাচ্ছে বঙ্গ জনপথ একদিনে গড়ে ওঠেনি। বঙ্গ জনপদ গড়ে ওঠার পেছনে তার ভৌগোলিক অবস্থান নদী পথ এবং তার সম্পদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। যেহেতু প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে বঙ্গভূমিতে ভরে ভরে। 

তাই এখানে অনেক মানুষের আকৃষ্ট রয়েছে এবং এর ফলেই অনেক মানুষ এখানে নিজের ভাগ বসাতে চলে আসে। এভাবে করেই হাজারো সালের সাধনায় বঙ্গ জনপদের সৃষ্ট হয়।

আরো পড়ুনঃ-  হাতের লেখা সুন্দর করার উপায় - পরীক্ষায় দ্রুত লেখার উপায়

বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে ধারণা দাও

বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে ধারণা দিতে গেলে আপনাদের অবশ্যই প্রাচীন বাংলার ভূখণ্ড সম্পর্কে জানতে হবে। মূলত এ জনপদটিই হচ্ছে এই প্রাচীন বাংলার ভূখণ্ড যা কিনা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের বিস্তৃত অঞ্চল নিয়ে গঠিত। এ  জনপদটি বিভিন্ন সময় আলাদা আলাদা শাসক দ্বারা শাসিত হতো। 

কিছু সময় মুসলিম নেতারা শাসন করেছেন কিছু সময় শাসন করেছেন হিন্দু বিভিন্ন ধরনের রাজারা। মুসলিমরা যারা শাসন করেছেন তাদেরকে সুলতান বলা হতো। কিছু যুগ ছিল কৃষি উৎপাদনের জন্য বিশেষ একটি এলাকা। বর্তমানেও খেয়াল করলে দেখা যায় আমাদের বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অনেক অঞ্চলে প্রচুর কৃষি কাজ এবং উৎপাদন করা সম্ভব। 

আর ফসল উৎপাদনের জন্য বিশেষ এলাকা হওয়ার কারণে এখানে ছিল বিভিন্ন প্রকারের দামি দামি ফসলের উৎপাদন। সে সময় দিতে হতো খাজনা সুলতানদের। সে সময়ের মহান মহান বিভিন্ন সম্রাট বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ভৎ হত। 

ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় পাল বংশ, সেন বংশ এবং গুপ্ত বংশর সম্রাট এরাই সেসময় শাসনকাল চালাত। এছাড়াও সেখানে ছিল মৌর্য সাম্রাজ্য। এবং পলাশীর যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলার শেষ সম্রাট নবাব সিরাজউদ্দৌলা। তবে যখন ইংরেজরা শাসন শুরু করে তখন তার বিলুপ্তি ঘটে। 

সে সময় তার পরিচিত আত্মীয়-স্বজনরায় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার মাধ্যমে তার পতন ঘটায়। এভাবে করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সম্রাট আসে এবং বাংলার বঙ্গভূমির বা বঙ্গ জনপদের বিস্তৃতি ঘটে। অবশেষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অবসান ঘটিয়ে 1947 সালের ভারত বর্ষ স্বাধীনতা লাভ করে। 

এবং ভারতবর্ষ স্বাধীনতা লাভ করার পরে বঙ্গভূমির দুই ভাগে বিভক্ত হয় যার অর্ধেক পায় ভারত এবং বাকি অর্ধেক পাই পাকিস্তান। এবং বঙ্গভূমির এক অর্ধেক ভূমিকে পূর্ব পাকিস্তানের পরিণত করা হয়। কিন্তু তা পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশে পরিণত হয়। এভাবেই বঙ্গভূমি বর্তমান সময়েও টিকে রয়েছে এবং বঙ্গ জনপদের নাগরিক আমরা নিজেরাই বাঙালিরা। এবং অন্যদিকে আমাদের দাদারা যারা ভারতে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে।

বঙ্গ জনপদ সম্পর্কে শেষ মতামত

তোমাদের সঙ্গে আর্টিকেলটির মাধ্যমে এই সম্পর্কে আলোচনা কর প্রশ্নটির উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি তোমরা প্রশ্নটি সঠিক উত্তরটি এই আর্টিকেলটি সহায় পেয়ে গেছো। তোমাদের বন্ধুবান্ধব কিংবা পরিচিত শিক্ষার্থীর সহপাঠীদের সঙ্গে আর্টিকেলটি অবশ্যই শেয়ার করবেন।

কেননা এই পোষ্টটি শেয়ার করলে আপনার বন্ধু্রাও বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে জরুরি বিষয়টি জানতে সক্ষম হবেন। এতে করে আপনার উপকার হওয়ার পাশাপাশি আপনার বন্ধুরও উপকার হবে। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে বাংলাদেশের ভূ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।

Leave a Comment