পদার্থ কাকে বলে? পদার্থের প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্য– বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা হলো পর্দাথ বিজ্ঞান আর এই পদার্থবিজ্ঞানের মূল আলোচনায় পর্দাথ কেন্দ্রিক। আজকের এই লেখায় আমরা আলোচনা করবো পদার্থ কাকে বলে এর প্রকারভেদ , এই সমন্ধিয বিভিন্ন তথ্য।
কেউ কেউ আবার পদার্থের বৈশিষ্ট্য, পদার্থের অবস্থা, পদার্থের গঠন এবং পদার্থের উদাহরণ সম্পর্কে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নও করে থাকেন। মূলত ঐ সকল পাঠক বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই আজকের নিবন্ধে আমরা আলোচনা করতে চলেছি “পদার্থ কাকে বলে? পদার্থের প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্য” এ বিষয়ে খুঁটিনাটি।
পদার্থ কাকে বলে
পদার্থ হচ্ছে যার নির্দিষ্ট ভর এবং আয়তন আছে এছাড়াও জায়গা দখল করে। পদার্থকে যদি আপনি সংজ্ঞায়িত করতে চান সেক্ষেত্রে বলা যায়– যে সকল বস্তুর ভর ও নির্দিষ্ট আয়তন আছে বল প্রয়োগে বাধা সৃষ্টি করে তাদেরকে পদার্থ বলে।
আমরা যদি আমাদের চারপাশে লক্ষ্য করি তাহলে সচরাচর যে জিনিসগুলো দেখতে পাই তার প্রত্যেকটাই এক একটি পদার্থ। কেননা পৃথিবীতে যেকোন বস্তুই পদার্থ দ্বারা গঠিত হয়। তাই আপনি কোনদিন কোন চাকরির পরিক্ষায় কিংবা যেই পরিক্ষায় হক না কেন এই প্রশ্নের সম্মুখীন হলে এক কথায় বলে দিবেন যে পদার্থ হচ্ছে মূলত এমন বস্তু যার আয়তন দপ্তর এবং ওজন আছে।
পদার্থ কত প্রকার ও কি কি
অবস্থান ও গঠনভেদে ভেদে পদার্থ ভিন্ন ভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা হয় তাই বলা যায় পদার্থ গঠনভেদে কত দুই প্রকার। যথা –
- মৌলিক পদার্থ
- যৌগিক পদার্থ
মৌলিক পদার্থ
প্রকৃতিতে স্বাধীনভাবে পাওয়া যায় এমন পদার্থকে মৌলিক পদার্থ বলে। যেমন: হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন, ইত্যাদি। এখন পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে ৯৮টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২০টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়।
আপনাকে যদি বলা হয় মৌলিক পদার্থের উদাহরণ গুলো উল্লেখ করুন তাহলে সাজেস্ট করতে পারেন– কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন এভং হিলিয়াম।
যৌগিক পদার্থ
দুটি বা ততোধিক মৌলিক পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উৎপন্ন পদার্থকে যৌগিক পদার্থ বলে। যেমন: জল, লবণ, ইত্যাদি।
মিশ্রণ: দুটি বা ততোধিক পদার্থের ভৌত মিশ্রণকে মিশ্রণ বলে। যেমন: বাতাস, লোহা-কাচের মিশ্রণ, ইত্যাদি।
উদাহরণ হিসেবে আপনি বলতে পারেন পানি, কার্বন ডাই অক্সাইড হচ্ছে যৌগিক পদার্থের অন্তর্ভুক্ত পদার্থ। এই পদার্থ গুলোর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে– যৌগিক পদার্থের একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক সূত্র থাকে যা তার মৌলিক উপাদানের অনুপাত প্রকাশ করে। যেমন পানি এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
আর হ্যাঁ যৌগিক কথাটার বৈশিষ্ট্য অবশ্যই মৌলিক উপাদানের বৈশিষ্ট্য থেকে আলাদা হয়। উদাহরণস্বরূপ- সোডিয়াম (Na) এবং ক্লোরিন (Cl) উভয়ই খুবই বিপজ্জনক, কিন্তু যৌগিক পদার্থ সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) সাধারণভাবে ব্যবহারযোগ্য এবং নিরাপদ।
এছাড়াও যৌগিক পদার্থ কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে আর অনেক সময় যৌগিক পদার্থের আকার ও আয়তন থাকে না। এমনকি যৌগিক পদার্থ গঠনের জন্য রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রয়োজন পড়ে। এর মূখ্য কারণ হচ্ছে এ সমস্ত বিক্রিয়া দ্বারা মৌলিক পদার্থ পরস্পরের সহিত যুক্ত হয়।
একইভাবে যৌগিক পদার্থকে মৌলিক উপাদানে বিভাজিত করতে রাসায়নিক প্রক্রিয়া দরকার হয়। যেমন ধরুন পানি ইলেকট্রোলাইসিসের মাধ্যমে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন বিবর্জিত হতে পারে। এছাড়াও আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যৌগিক পদার্থের বিভিন্ন ধরনের যোগ্য থাকে যেমন এসিড, লবণ বেস ইত্যাদি।
এখন আমাদের জানতে হবে যে, অবস্থান ভেদ এর দিক দিয়ে পদার্থ কত প্রকার ও কি কি? অবস্থান ভেদে পদার্থ মূলত চার প্রকার। মানে পদার্থ চারটি অবস্থানে বিরাজ করতে পারে। সেগুলো হলো –
- কঠিন পদার্থ
- তরল পদার্থ
- বায়বীয় পদার্থ এবং
- প্লাজমা
১. কঠিন পদার্থ
কঠিন পদার্থের অণু গুলো একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে এবং একটি নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন থাকে। কঠিন পদার্থ সাধারণত শক্ত, স্থিতিস্থাপক এবং অনমনীয় হয়।
কঠিন পদার্থের অনু বা পরমাণু একে অপরের সাথে দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত থাকে যার কারণে একটি দৃঢ় এবং আয়তনে সংকুচিত থাকে। কঠিন পদার্থের উদাহরণ হচ্ছে–
- ইট
- পাথর
- কাঠ
- লোহা
- প্লাস্টিক সহপ্রভৃতি।
২. তরল পদার্থ
তরল পদার্থের অণুগুলো একে অপরের কাছাকাছি থাকে তবে একটি নির্দিষ্ট আকার থাকে না। তরল পদার্থ সাধারণত নমনীয় এবং প্রবাহিত হয়।
এছাড়াও আরেকটি মূখ্য বিষয় হচ্ছে তরল পদার্থের মধ্যে একটা নির্দিষ্ট আয়তন বিদ্যমান রয়েছে যা মূলত এর আকার ও আয়তনের উপর পরিমাপ করে পরিবর্তন করতে পারে। আআর যখন এটি একটি কন্টেইনারের তার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আলাদাভাবে আকার অনুযায়ী প্রভাবিত হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে তরল পদার্থ হিসেবে বিভিন্ন পদার্থ বিদ্যমান রয়েছে সেগুলো হলো–
- পানি
- তেল
- দুধ
- বিভিন্ন ড্রিংকস
৩. বায়বীয় পদার্থ
যে সকল পদার্থের নির্দিষ্ট কোন আয়তন কিংবা আকার কোনটিই নাই এবং উক্ত পদার্থের অনুপরমানু পরস্পরের সাথে অনেক দূরত্ব বজায় রেখে চলে মূলত তাকেই বায়বীয় পদার্থ বলা হয়।
সুরতাং বলা যায় যে বায়বীয় পদার্থ হচ্ছে মূলত এমন পদার্থ যা সহজে বিস্তৃত হতে পারে। এর পাশাপাশি এগুলো কোন নির্দিষ্ট আকার ধারণ করে না এবং এরা খুব সহজেই পরিমাপযোগ্য নয়। উদাহরণ গুলো হলো–
- বাতাস
- অক্সিজেন
- কার্বন ডাই অক্সাই
- হিলিয়াম
- পানির বাষ্প ইত্যাদি ।
৪. প্লাজমা
পদার্থের যে গ্যাসীয় অবস্থাতে সমান সংখ্যক ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন বহন করে আয়নিত হয় তখন তাকে প্লাজমা বলে। এই প্লাজমা হল একটি বিশেষ ধরনের পদার্থের অবস্থা, যা তাপমাত্রা অত্যন্ত বেশি হলে দেখা দেয়। হ্যাঁ এটি গ্যাসের মত কিন্তু এতে একাধিক বৈশিষ্ট্য থাকে।
বলতে পারেন প্লাজোমায় পারমানবিক কণা ও ইলেকট্রনের মিশ্রণ থাকে যার ফলে এটি বৈদ্যুতিকভাবে আননির্ভর ও আয়নিত হতে পারে। প্লাজমার কিছু উদাহরণ হলো –
- বজ্রপাত
- নিউক্লিয়ার বোমায় উৎপন্ন আগুন
- সূর্য এবং অন্যান্য তারা
- নিয়ন লাইটস
- বৈদ্যুতিক আর্কস সহ প্রভৃতি।
পদার্থ কি কি অবস্থানে থাকতে পারে?
পদার্থ সাধারণত তিন অবস্থায় থাকতে পারে। সেগুলো হলো –
- কঠিন
- তরল
- বায়বীয় বা গ্যাসীয়
পদার্থের বৈশিষ্ট্য
পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো সাধারণত দুটি প্রধান শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে ভৌত অন্যটির রাসায়নিক। তো আপনি যদি পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো জানতে চান তাহলে ভৌত বৈশিষ্ট্য এবং রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য গুলো আলাদা আলাদা ভাবে দেখে নিন।
এছাড়াও আমরা আলোচনার এ পর্যায়ে পদার্থের অবস্থান উপর ভিত্তি করে বৈশিষ্ট্য গুলো উল্লেখ করব। মানে বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি, কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি এবং তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য।
পদার্থের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য
পদার্থের কিছু রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নিম্নে পদার্থের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য দেওয়া হলো:
- এ ধরনের পদার্থ অম্লীয় বা ক্ষারীয় প্রকৃতির
- পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া করার ক্ষমতা রয়েছে
পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্য
পদার্থের মধ্যে কিছু লিস্ট লক্ষ্য করা যায়। নিম্নে পদার্থের ভৌত বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ করা হলো:
- পদার্থের বর্ণ, যা চোখ তারা দেখা যায়
- পদার্থের স্বাদ মুখের মাধ্যমে অনুভব করা যায়
- পদার্থের ভর এবং আয়তনের অনুপাত রয়েছে এবং এই পদার্থ কঠিন তরল ও বায়বীয় আকারে অবস্থান করে।
কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য
কঠিন পদার্থের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নিম্নে কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলো উল্লেখ করা হলো:
- কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন রয়েছে
- এই পদার্থের ভর বা ওজনও রয়েছে
- এতে তাপ দিলে তরল পদার্থের প্রসারিত হয় এমনকি বল প্রয়োগে বাধার সৃষ্টি করতে সক্ষম
- এই পদার্থের আন্তঃআণবিক আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি
- কঠিন পদার্থ কোন কোন অবস্থাতে থাকলে সেটাকে তাপ দিলে সরাসরি বায়বীয় পদার্থের পরিণত হতে পারে। যেমন ন্যাপথলিন।
তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য
তরল পদার্থের কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। নিম্নে তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ করা হলো:
- তরল পদার্থের ভর এবং ওজন রয়েছে
- তরল পদার্থের যেই জারে রাখা হয় তার আকার ধারণ করা সম্ভব।
- আন্তঃআণবিক আকর্ষণ কঠিন পদার্থের তুলনায় অনেক কম।
বায়বীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য
বায়বীয় পদার্থের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো :
- বায়বীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন কিংবা আকার কোনটিই নেই কিন্তু এর অজন বিদ্যমান রয়েছে।
- বায়বীয় পদার্থের অনুসমূহের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ খুবই কম
- বায়বীয় পদার্থকে ঠান্ডা করতে দিলে তা তরল পদার্থের পরিণত হয়ে যায়।
তো আশা করছি আপনারা এই অংশ থেকে পদার্থের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য সমূহ জানতে পেরেছেন। এবার চলুন বিশুদ্ধ পদার্থ কাকে বলে তা জেনে নেওয়া যাক।
বিশুদ্ধ পদার্থ কাকে বলে?
বিশুদ্ধ পদার্থ হচ্ছে এমন একটি পদার্থ যা মুলত শুধুমাত্র একটি যৌগ কিংবা একটি উপাদান নিয়ে গঠিত। আর এই বিশুদ্ধ পদার্থের মধ্যে সাধারনত খারাপ বা ময়লা কোন ধরণের অপদ্রব্য থাকে না। এতে সবসময় বিশুদ্ধ পদার্থের ধর্ম নিয়েই সংগঠিত হয়।
বিশুদ্ধ পদার্থের উদাহরণগুলি হল:
- মৌল: সোনা, রুপা, তামা, লোহা, ইত্যাদি।
- যৌগ: পানি, লবণ, চিনি, ইত্যাদি।
বিশুদ্ধ পদার্থকে সাধারণত পরীক্ষাগারে বা শিল্প কারখানায় তৈরি করা হয়। বিশুদ্ধ পদার্থ তৈরির জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন, স্ফটিকায়ন, নিষ্কাশন, বিশোধন, ইত্যাদি।
কোন বস্তুতে কি পরিমাণ পদার্থ থাকে
কোন বস্তুতে কি পরিমাণ পদার্থ থাকে তা নির্ভর করে বস্তুর ভর এবং আয়তনের উপর। আভোগ্রেডোর সংখ্যা হল একটি পদার্থের একটি নির্দিষ্ট আয়তনের কতগুলি পরমাণু বা অণু রয়েছে তার পরিমাপ। এটি একটি মৌলিক ভৌত ধ্রুবক যা সমস্ত পদার্থের জন্য একই। এর সাহায্য পরিমান বের করা যায়।
আভোগ্রেডোর সংখ্যাকে “n” দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
আভগ্রেদর সংখ্যার মান হল 6.022 × 10^23। এর মানে হল যে, প্রতি এককে 6.022 × 10^23 টি পরমাণু বা অণু রয়েছে।
মৌলিক পদার্থের গঠন
মৌলিক পদার্থের পরমাণুতে তিনটি ধরনের কণা থাকে:
- প্রোটন: প্রোটন হচ্ছে মূলত পরমাণুর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত ধনাত্মক আধানযুক্ত কণা।
- নিউট্রন: নিউট্রন হল পরমাণুর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত আধানহীন কণা।
- ইলেকট্রন: ইলেকট্রন হল পরমাণুর চারপাশে ঘোরে এমন ঋণাত্মক আধানযুক্ত কণা।
পরমাণুতে প্রোটন এবং নিউট্রনের সংখ্যাকে পারমাণবিক সংখ্যা বলে। পারমাণবিক সংখ্যা নির্ধারণ করে পদার্থের মৌলিকত্ব।
যৌগিক পদার্থের গঠন
যৌগিক পদার্থের পরমাণুগুলির মধ্যে রাসায়নিক বন্ধন থাকে। রাসায়নিক বন্ধন হল দুটি বা ততোধিক পরমাণুর মধ্যে শক্তিশালী আকর্ষণ বল।
যৌগিক পদার্থের গঠন বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেমন, সমযোজী বন্ধন, আয়নিক বন্ধন, ধাতব বন্ধন, ইত্যাদি।
পদার্থ সম্পর্কে লেখকের শেষ মতামত
সত্যি বলতে এই আলোচনা থেকে এটাই স্পষ্ট যে– পদার্থ এমন একটি বিষয়, যা আমাদের চারপাশে সর্বত্র রয়েছে। এটি বিভিন্ন ধরণের হতে পারে এবং প্রতিটি প্রকারের পদার্থের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং গঠন পদ্ধতি রয়েছে।
আমরা ইতিমধ্যে পদার্থ কাকে বলে, পদার্থের প্রকারভেদ এবং পদার্থ সম্পর্কে আরো অন্যান্য বিষয়াদি নিয়ে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি। আপনি এই যদি পোষ্টটি শুরু থেকে শেষ অবদি পড়েন তাহলে আশা করছি পদার্থ নিয়ে যাবতীয় বিষয়সমূহ জেনে আপনাদের উপকারে আসবে। পদার্থ সম্পর্কে কোন মতামত কিংবা কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন।
আর চাইলে এটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরও জানানোর সুযোগ করে দিতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে পদার্থ কাকে বলেনিয়ে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করলাম। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ।