দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ জেনে নিন

যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় পরিমাপ করার জন্য আমাদের দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক এর প্রয়োজন পড়ে। এই কারণে আমাদের সকলকে অবশ্যই দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। করে যে কোন সমস্যাই আমরা অবশ্যই সঠিক ফলাফল বের করতে পারবো। 

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ সম্পর্কে। আপনি যদি দৈর্ঘ্য পরিমাপের এক সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক বেশি জরুরী। শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন সকল তথ্যগুলোর সঠিকভাবে জানার জন্য।

শিক্ষার্থীরা আজ থেকে মুখস্থ না করেই পরিমাপের একক গুলো আয়ত্ব করতে পারবে।এবং এক একক থেকে আরেক এককে রুপান্তর করে খুব সহজেই গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে পারবে। এখানে মূলত মেট্রিক পদ্ধতির বিভিন্ন এককের রুপান্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক বলতে কি বোঝায় 

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক বলতে বোঝানো হচ্ছে কোন ধরনের বস্তু কতটুকু দীর্ঘ বা কতটুকু দৈর্ঘ্য রয়েছে সেটি মাপার পরে একটি সঠিক ফলাফল। আর দৈর্ঘ্য হচ্ছে কোন বস্তু অথবা কোন জিনিসপত্রের সবচাইতে দীর্ঘজীবী কি রয়েছে সে দিকটির পরিমাণ।

ধারণা তো একটি বস্তুর বিভিন্ন দিক থাকে আর সেই সকল দিকের উপর ভিত্তি করেই মূলত সেই বস্তুটির দৈর্ঘ্য জানা যায়। আর দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক প্রকৃত কোন ধরনের জিনিসের কোন প্রকারের তা হিসাব বের করা সম্ভব নয়। তাই দৈর্ঘ্যর পরিমাপ সঠিকভাবে করার জন্য দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক দরকার।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ 

দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য অনেক একক রয়েছে তবে দৈর্ঘ্য পরিমাপের মূল একক হচ্ছে মিটার। তবে দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার জন্য আবার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে যার মধ্যে অত্যন্ত বহুল পরিচিত পদ্ধতি হচ্ছে মেট্রিক পদ্ধতি। এছাড়াও আরো একটি পদ্ধতি রয়েছে যাকে ব্রিটিশ পদ্ধতি অথবা স্পেমিনিয়াল পদ্ধতি বলা হয়ে থাকে।

মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক

  • মিটার: মিটার হলো মেট্রিক পদ্ধতির মৌলিক একক। ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার = ১০০০ মিলিমিটার।
  • কিলোমিটার: ১ কিলোমিটার = ১০০০ মিটার। সাধারণত বড় দূরত্ব পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • সেন্টিমিটার: ১ সেন্টিমিটার = ০.০১ মিটার = ১০ মিলিমিটার।
  • মিলিমিটার: ১ মিলিমিটার = ০.০০১ মিটার = ১ সেন্টিমিটার এর ১০ ভাগ।
  • মাইক্রোমিটার: ১ মাইক্রোমিটার = ০.০০০০০১ মিটার = ১ মিলিমিটার এর ১০০০ ভাগ।
  • ন্যানোমিটার: ১ ন্যানোমিটার = ০.০০০০০০০১ মিটার = ১ মাইক্রোমিটার এর ১০০০ ভাগ।
আরো পড়ুনঃ-  পিএইচডি করার যোগ্যতা কি - পিএইচডি করার খরচ

ব্রিটিশ পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক

  • ইঞ্চি (Inch, in): ১ ইঞ্চি = ১/১২ ফুট = ২.৫৪ সেন্টিমিটার।
  • ফুট: ১ ফুট = ১২ ইঞ্চি = ৩০.৪৮ সেন্টিমিটার।
  • ইয়ার্ড: ১ ইয়ার্ড = ৩ ফুট = ৯১.৪৪ সেন্টিমিটার।
  • মাইল: ১ মাইল = ১৬০৯.৩৪ মিটার ≈ ১.৬ কিলোমিটার।
  • ফাথম: ১ ফাথম = ৬ ফুট = ১.৮ মিটার। এটি সমুদ্র বা গভীরতার পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • রড: ১ রড/পোল = ১৬.৫ ফুট = ৫.০৫ মিটার।
  • চেইন: ১ চেইন = ২২ গজ = ২০.১ মিটার।

এই দুই পদ্ধতির একক গুলো মূলত দৈর্ঘ্য পরিমাপের মূল একক এবং এই ধরনের একক গুলো ব্যবহার করে দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা হয়ে থাকে। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই এককগুলো মুখস্ত করে রাখতে পারেন। 

পরিমাপের ক্ষেত্রে বা দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য আপনার এককের প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই এই একক গুলো আপনার কোন একটি গুরুত্বপূর্ণ খাতাতে লিখে রাখা উচিত। তো আশা করছি তোমরা এই অংশটুকু পড়ে মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন, ব্রিটিশ পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কিতা জেনে নেই।

ব্রিটিশ পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি

ব্রিটিশ পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক হচ্ছে ফুট। সাধারণত ব্রিটিশরা দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার জন্য ফুট ব্যবহার করে থাকে। আন্তর্জাতিকভাবে মিটার ব্যবহার করা হয় দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার জন্য। এছাড়াও ফুড ব্যবহারের পাশাপাশি ইঞ্চি, মাইল ইত্যাদি আরও বেশ কিছু ধরনের দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক গুলো ব্যবহার করে থাকে ব্রিটিশরা। ব্রিটিশ পদ্ধতি অনুযায়ী এ সকল আলাদা আলাদা দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক গুলোকে এককভাবে স্পেনিয়াল পদ্ধতি বলা হয়ে থাকে।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একক কি

দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে মিটার। এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা এসআই দ্বারা এটি প্রমাণিত। এ কারণে তর্ক পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে মিটার কে বিবেচনা করা হয়। যেকোনো ছোট ছোট দৈর্ঘ্য মাপার জন্য মূলত মিটারের প্রয়োজন। এরপর আরো বিভিন্ন ধরনের মিটারের থেকেই উৎপত্তি সেন্টিমিটার কিংবা মিলিমিটার প্রয়োজন হতে পারে।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের আন্তর্জাতিক একক কি

দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার আন্তর্জাতিক একক হচ্ছে মিটার। আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি এসআই দ্বারা দৈর্ঘ্য পরিমাপের মৌলিক একক কে মিটার বলা হয়ে থাকে। সাধারণত এই কারণেই দৈর্ঘ্য পরিমাপের একককে মূলত মিটার বলা হয়ে থাকে।

ওজন পরিমাপের একক কি

ওজন পরিমাপের একক হচ্ছে কিলোগ্রাম বা কেজি। ওজন পরিমাপের জন্য মূলত মেট্রিক পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যার প্রধান একক কি হচ্ছে কিলোগ্রাম। এক কিলোগ্রাম = ১০০০ গ্রাম। ১ গ্রাম = ১০০০ মিলিগ্রাম। কিভাবে করে হিসাব করা হয়ে থাকে সাধারণত ওজনকে। 

আরো পড়ুনঃ-  সকল উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় মোবাইল নাম্বার

বিভিন্ন ধরনের বস্তু বা পন্যকে ওজন করার জন্য মূলত এ ধরনের পরিমাপক প্রয়োজন। যা মূলত বাটকারা হিসেবে পরিচিত। বাটকার সাধারণত ১ কেজি থেকে শুরু করে ১০০ কেজি বা এর চেয়েও বেশি হতে পারে। সাধারণত বাজারে যে কোন পণ্য কেনার জন্য এক কেজি বা 10 কেজির বাটখারা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের বৃহত্তম একক কি

দৈর্ঘ্য পরিমাপের বৃহত্তম একক হচ্ছে অলিম্পিক প্যারসেক বা প্যারসেক। এই এককটি শুধুমাত্র মহাকাশের জন্য দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার ক্ষেত্রে অথবা দূরবর্তী স্থানের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এক পারসেক সমান সেই পরিমাণ দূরত্ব হয়ে থাকে যা মূলত একটি সন্নিকট তারার হস্তানান্তর কোণ এক সেকেন্ড আরকের সমপরিমাণ হয়ে থাকে। ১ প্যারসেক সমান সমান ৩.২৬ আলোকবর্ষ।

এটিই হচ্ছে দৈর্ঘ্যের অন্যতম বৃহত্তম একটি একক। যা মহাকাশের বিভিন্ন ধরনের দূরত্ব মাপার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জ্যোতিষ বিজ্ঞানীরা এই পারসেক এর পরিমাণ ব্যবহার করে থাকে, যাতে করে সহজে মহাকাশের বিভিন্ন দূরবর্তী তারা অথবা যে কোন কিছু পরিমাপ করতে পারে।

ছোট বস্তুর দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি

কোন ছোট বস্তুর দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক হচ্ছে মিটার। আরেকটি বিশ্বব্যাপী সকলেই মোটামুটি জানে। ছোট বস্তু গুলোর মধ্যে হতে পারে কোন একটি ইট। অথবা হতে পারে একটি চারকোনা আকৃতির বই। আর পৃথিবীতে ছোট প্রতিটি জিনিসই মাপ করা খুবই সেটা। 

এবং সেই সকল হিসেবগুলোকে মিটারের মাধ্যমেই পরিমাপ করা হয়ে থাকে। তবে মিটারের মাধ্যম দিয়েই আবার সেন্টিমিটার কিলোমিটার কিংবা মিলিমিটার হয়ে থাকে। যার ফলে পৃথিবীতে সর্বজনীনভাবে ব্যবহৃত একটি ছোট বস্তুর দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক হচ্ছে মিটার।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের সূত্র

দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার জন্য বেশ কয়েকটি সূত্র রয়েছে। তবে তার মধ্যে মূলত ছয়টি সূত্রই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি প্রসিদ্ধ এবং সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

  • সরলরেখা দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সূত্র: দৈর্ঘ্য = (সর্বোচ্চ বিন্দু – সর্বনিম্ন বিন্দু)
  • বৃত্তের পরিধি দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সূত্র: C=2πr যেখানে, C = পরিধি, r = বৃত্তের ব্যাসার্ধ, π\piπ ≈ 3.1416
  • ত্রিভুজের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সূত্র: a2+b2=c2 যেখানে, a এবং b হলো ত্রিভুজের দুইটি একে অপরের প্রতি অঙ্গ, এবং c হলো হাইপোটেনিউজ বা ত্রিভুজের সবচেয়ে বড় পার্শ্ব।
  • বর্গের পরিধি এবং দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সূত্র: P=4×s যেখানে, P = পরিধি, s = বর্গের এক পাশের দৈর্ঘ্য।
  • আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সূত্র: P=2(l + w) যেখানে, P = পরিধি, l = দৈর্ঘ্য, w = প্রস্থ।
  • যেকোনো সোজা রেখার দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে সূত্র: L=(x2​−x1​)2+(y2​−y1​)2​ যেখানে,
আরো পড়ুনঃ-  মাটি কাকে বলে? মাটি কত প্রকার ও কি কি

(x1, y1)(x_1, y_1)(x1​, y1​) এবং (x2, y2)(x_2, y_2)(x2​, y2​) হলো দুটি বিন্দুর স্থানাঙ্ক।

উপরের এই সকল মূলত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ দৈর্ঘ্য পরিমাপের সূত্র। এ সকল সূত্রগুলো সঠিকভাবে জেনে নিলে আপনি খুব সহজে যে কোন জমির দৈর্ঘ্য কিংবা যে কোন প্রোডাক্ট অথবা যে কোন কিছুর দৈর্ঘ্য সঠিকভাবে পরিমাপ করতে পারবেন। এই সূত্রগুলো চাইলে আপনি নোট করে রেখে দিতে পারেন।

জমির পরিমাপের বিভিন্ন একক

  • ১ শতাংশ= ৪৩৫ বর্গফুট
  • ১ কাঠা= ৭২০ বর্গফুট
  • ১ ছটাক= ৪৫ বর্গফুট
  • ১ কাঠা= ১.৬৫ শতাংশ
  • ২০ কাঠা= ১বিঘা
  • ৬০.৫ কাঠা= ১ একর
  • ১ বিঘা= ১৪,৪০০ বর্গফুট
  • ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
  • ১ একর= ১০০ শতাংশ

ভর পরিমাপের মেট্রিক এককসমূহ

ভর পরিমাপের মূল একক : গ্রাম

  • ১০ মিলিগ্রাম।= ১ সেন্টিগ্রাম
  • ১০ সেন্টিগ্রাম = ১ ডেসিগ্রাম
  • ১০ ডেসিগ্রাম = ১ গ্রাম
  • ১০ গ্রাম = ১ ডেকাগ্রাম
  • ১০ ডেকাগ্রাম = ১ হেক্টোগ্রাম
  • ১০ হেক্টোগ্রাম = ১ কিলোগ্রাম
  • ১০০ কিলোগ্রাম = ১ কুইন্টাল
  • ১০০০ কিলোগ্রাম = ১ মেট্রিকটন
  • ১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিকটন।
  • ১কেজি = ১০০০গ্রাম
  • ১কেজি =২.২০৪৬ পাউন্ড
  • ১পাউন্ড = ১৬আউন্স
  • ১পাউন্ড =৪৫৩.৬ গ্রাম
  • ১পাউন্ড =০.৪৫৩৬কেজি
  • ১কুইন্টাল = ১০০কেজি
  • ১মেট্রিক টন = ১০কুইন্টাল
  • ১মেট্রিক টন = ১০০০কেজি
  • ১মেট্রিক টন = ২২০৪.৬২ পাউন্ড

তরল পদার্থের আয়তনের পরিমাপেরমেট্রিক এককসমূহ :

  • ১০ মিলিলিটার = ১ সেন্টিলিটার
  • ১০ সেন্টিলিটার = ১ ডেসিলিটার
  • ১ ডেসিলিটার = ১ লিটার
  • ১০ লিটার = ১ ডেকালিটার
  • ১০ ডেকালিটার = ১ হেক্টোলিটার
  • ১০ হেক্টোলিটার = ১ কিলোলিটার
  • দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক হল মিটার।
  • ১০ মিলিমিটার = ১ সেন্টিমিটার
  • ১০ সেন্টিমিটার = ১ ডেসিমিটার
  • ১০ ডেসিমিটার = ১ মিটার
  • ১০ মিটার = ১ ডেকামিটার
  • ১০ ডেকামিটার = ১ হেক্টোমিটার
  • ১০ হেক্টোমিটার = ১ কিলোমিটার

মেট্রিক ও ব্রিটিশ পরিমাপের সম্পর্ক

  • ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সে.মি (প্রায়)
  • ১ গজ = ০.৯১৪৪ মি. (প্রায়)
  • ১ মাইল = ১.৬১ কি.মি. (প্রায়)
  • ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি (প্রায়)

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সম্পর্কে শেষ কথা

আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ সম্পর্কে জেনে গেছেন। এ সকল দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক গুলো অবশ্যই মুখস্ত করে রাখবেন কিংবা কোন খাতায় নোট করে রেখে দিবেন। কারণ যেকোন বস্তুর দৈর্ঘ্য মাপতে গেলে অবশ্যই এই একক গুলো আপনাকে সহযোগিতা করবে। 

উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে বিভিন পরিমাপ পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। পরিমাপের এই মাপ গুলো আমাদের জানা উচিত। কারন এগুলো সামাদের প্রত্যাহিক জিবনে কাজে লাগে।দিক বিবেচনা করেই যাচাইকৃত তথ্য দ্বারা এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ সম্পর্কে একটি ক্লিয়ার ধারণা পেয়েছেন। যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই পোষ্টটি আপনি আপনার সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন। এতে করে তারাও দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক সমূহ সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে। এমন আরও প্রয়োজনীয় শিক্ষামূলক ব্লগ পোষ্ট পড়তে আমাদের এই সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো ধন্যবাদ। 

Leave a Comment