বর্তমান সময়ে আমাদের জীবনে আমরা কোন না কোন সময় ই কমার্স এর মাধ্যমে নিজের জীবনকে সহজ করে থাকি। ই-কমার্স হচ্ছে মূলত এমন একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে অনলাইনে অনেক সহজেই আমরা সকলেই যেকোনো ধরনের পণ্য ক্রয় ও বিক্রয় করতে পারি।
আমরা এই সম্পন্ন আর্টিকেলজুড়ে আপনাদের সাথে ই কমার্স কাকে বলে এবং ই কমার্স এর সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে শেয়ার করা হবে। আপনি যদি ই-কমার্স সম্পর্কে জেনে না থাকেন তাহলে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য বিশেষ আমন্ত্রণ রইল।
ই কমার্স কাকে বলে
ই কমার্স হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যে সিস্টেমের মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনের ব্যবহার করে যেকোনো ধরনের পণ্য ক্রয় এবং বিক্রয় করা সম্ভব। ক্রেতা এবং বিক্রেতা খুব সহজেই ই কমার্সের ব্যবহার করে তাদের সুবিধা গ্রহণ করতে পারে। এক্ষেত্রে কোন ধরনের সরাসরি দোকানে গিয়ে ক্রেতাকে পণ্য কিনতে হয় না আবার বিক্রেতাকে কোন ধরনের দোকান তৈরি করার জন্য অর্থ ব্যয় করতে হয় না।
সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রেতা তার পণ্যটি গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দিতে পারে এবং গ্রাহক সেই পণ্যটি দেখার পরে মুঠোফোনের সহায়তায় খুব সহজেই সেটি অর্ডার করতে পারে। ই কমার্সে বর্তমান সময়ে ক্যাশ অন ডেলিভারি এবং ফুল পেমেন্ট ডেলিভারি সিস্টেম রয়েছে। চাইলে ক্রেতা তার পণ্য হাতে পাওয়ার পরে সম্পূর্ণ পেমেন্ট করতে পারবে। এই সিস্টেমকেই বলা হয় ক্যাশ অন ডেলিভার।
আর ই কমার্সের মধ্যে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় ই-কমার্স হচ্ছে দারাজ অনলাইন বাংলাদেশ। এটি এমন একটি ই-কমার্স সিস্টেম বা প্রতিষ্ঠান যেখানে ক্রেতা নিজেদের ইচ্ছামত পণ্য বাছাই করে ক্রয় করতে পারবে আবার বিক্রেতা তাদের ইচ্ছামত পণ্য লিস্ট করতে পারবে।
বিক্রেতাদের জন্য দারাজ বাংলাদেশের রয়েছে স্পেশাল একটি সুবিধা। তারা নিজেদের অনলাইন একটি দোকান বানিয়ে ফেলতে পারবে এবং ঘরে বসে খুব সহজেই তাদের পণ্যগুলো বিক্রি করতে পারবে। অনেকেই বর্তমান সময়ে ই কমার্স এর সুবিধা ব্যবহার করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। যেহেতু বাংলাদেশে এখন দ্রুতগতিতে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হচ্ছে।
যার ফলে মানুষ অনলাইনকে ব্যবহার করাটাই অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়েছে। আর শহরের দিকে অধিকাংশ মানুষ খুব সহজে যে কোন জিনিস বড় বড় শপিং কমপ্লেক্সে গিয়ে ক্রয় করতে পারলেও গ্রামের দিকে এ ধরনের সুবিধা নেই। গ্রামে বিভিন্ন পণ্য যেমন ধরুন মোবাইল ফোনের কভার, ক্রিম ইত্যাদি ধরনের প্রোডাক্টগুলো পাওয়া যায় না।
সেক্ষেত্রে, আপনাকেই অনলাইনে ঘরে বসে সেগুলো অর্ডার করে ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে। আর ক্রেতারা এই সকল পণ্যগুলো খুব সহজেই ই-কমার্স ব্যবহার করার মাধ্যমে সে কোম্পানির নিকট পৌঁছে দিলে সেই কোম্পানি আবার গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দেয়। আর এই সিস্টেমের জন্য একটি সামান্য অঙ্কের অর্থ চার্জ করা হয় তাকে যাকে ডেলিভারি চার্জ বলে।
ই কমার্স মডেল এর মাধ্যমে প্রায় অনেক অংশেই বেকারত্ব দূর হয়েছে। কারণ ডেলিভারি ম্যান নিয়োগ করেছে বিভিন্ন ধরনের ই কমার্স কোম্পানিগুলো। যার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই বেকারত্ব দূর হয়েছে। আবার অনেকেই খুব সহজেই ঘরে বসেই বিভিন্ন ধরনের অনলাইন ব্যবসা করতে পারতেছে এই সকল ই-কমার্স এর মাধ্যমে। এর ফলে খুব সহজেই তো নির্ভরশীল হতে পারছে এবং নিজের খরচ নিতে চালাতে পারছে। কারণেই কমার্স অনেক বেশি পপুলার।
ই কমার্স কত প্রকার ও কি কি
ই কমার্স সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি তবে ই কমার্সের রয়েছে বেশ কিছু প্রকারভেদ আর প্রত্যেকটি সম্বন্ধে জানা আমাদের সকলেরই জরুরী। এতে করে আমরা বিভিন্ন সময় ই-কমার্সের সহায়তায় পূর্ণ ক্রয় করতে গেলে যে কোন বিষয় নিয়ে বিভ্রান্ত হব না।
কারণ প্রত্যেকটি আলাদা আলাদা ই-কমার্সের ধরনের আলাদা আলাদা পূর্ণ থাকে এবং সেগুলো অনেক বেশি জরুরী জানা। নিচে আমরা ই কমার্স কত প্রকার ও কি কি সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করলাম। ই কমার্স প্রকার প্রধানত।
বিজনেস টু বিজনেস
বিজনেস টু বিজনেস হচ্ছে এমন একটি ই কমার্সের সিস্টেম যেখানে মূলত অন্য একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান অন্য আরেকটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নিকট পণ্য বিক্রয় করে থাকে। এ ধরনের একটি উদাহরণ হতে পারে আলিবাবা এবং অ্যামাজন।
এই সকল কোম্পানিগুলো সরাসরি হোলসেলে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করে। আর এই সকল পণ্যগুলো আবার বিভিন্ন ধরনের ছোটখাটো ই কমার্স প্রতিষ্ঠান কিংবা দোকানদার কিংবা ব্যবসায়ীরা ক্রয় করে থাকে। এবং তারা তার পরবর্তীতে তা গ্রাহকের নিকট বিক্রি করে।
বিজনেস টু কনজিউমার
বিজনেস টু কনজিউমার হচ্ছে এমন একটি ই কমার্স সিস্টেম যেটি মূলত ব্যবসায়ীদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকে। যেখানে ব্যবসায়ীরা সরাসরি গ্রাহকের নিকট পণ্য বিক্রয় করে থাকেন। বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে এই ধরনের বিজনেস টু কনজিউমার এর একটি দারুন উদাহরণ হচ্ছে দারাজ অনলাইন বাংলাদেশ।
এই কোম্পানিটি বাংলাদেশের এমন একটি কোম্পানি যারা কিনা সরাসরি কাস্টমারের নিকট তাদের তৈরি করা পণ্য বিক্রি করে। এখানে আরো একটি সুবিধা রয়েছে যে অনেক ব্যবসায়ীরা নিজেদের পণ্য এখানে লিস্ট করে বিক্রি করতে পারে।
কনজিউমার টু কনজিউমার
কনজিউমার টু কনজিউমার হচ্ছে এমন একটি ই কমার্স প্লাটফর্ম যেখানে মূলত সরাসরি গ্রাহকরা একে অন্যের সাথে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করে থাকে। অর্থাৎ আপনার পণ্য আপনি আরও একটি গ্রাহকের নিকট বিক্রয় করতে পারছেন এ ধরনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। বাংলাদেশে এরকম সবচাইতে বহুল জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে bikroy.com।
ধরুন আপনার একটি মোবাইল ফোন রয়েছে আর সেই মোবাইল ফোনটি অনেক পুরাতন হয়েছে সেটি আপনি বিক্রয় করে নতুন ফোন কিনতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনি bikroy.com এ আপনার একটি এড ক্যাম্পেইন রান করার মাধ্যমে সহজেই সেই পণ্যের বিক্রয় করাতে পারছেন। আর আপনার সেই পণ্য কিনবে আপনার মতই আরও কোন কাস্টমার।
কনজিউমার টু বিজনেস
কনজিউমার টু বিজনেস হচ্ছে এমন একটি মডেল যেই মডেলটি মূলত আপনার কোন পণ্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নিকট পৌঁছিয়ে থাকে। এত ধরুন আপনার কাছে কোন পণ্য রয়েছে যেই পণ্যটি আপনি বিক্রি করতে চাচ্ছেন তাহলে এই ধরনের একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে আপনাকে যেতে হবে যেখানে আপনি সেই পণ্যটি একটি কোম্পানির কাছে বিক্রি করতে পারছেন।
বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত এই ধরনের একটি প্লাটফর্ম হচ্ছে ফাইবার। যেখানে আপনার পণ্য নয় বরঞ্চ আপনার স্কিল বিক্রি করে আপনি উপার্জন করতে পারছেন।
গভর্নমেন্ট টু কনজিউমার
গভর্নমেন্ট টু কনজিউমার হচ্ছে এমন একটি ই কমার্স সিস্টেম যে সিস্টেমের মাধ্যমে মূলত সরকার সরাসরি গ্রাহকের নিকট পণ্য বিক্রয় করে থাকে। অর্থাৎ একটি দেশের সরকারি একটি অনলাইন পরিষেবা সিস্টেম যখন চালু করা হয় তখনই তাকে গভর্নমেন্ট টু কনজিউমার সিস্টেম ই-কমার্স বলা হয়।
মোবাইল কমার্স
মোবাইল কমার্স সিস্টেম হচ্ছে এমন একটি ই কমার্স সিস্টেম যেখানে মূলত মোবাইল ডিভাইস এর বিক্রয় করা হয়। শুধুমাত্র মোবাইল ডিভাইস এখানে পাওয়া যাবে। এবং গ্রাহকরা খুব সহজে সেখান থেকে মোবাইল ক্রয় বিক্রয় করতে পারবে।
সোশ্যাল কমার্স
এই ধরনের ই কমার্স সিস্টেমে সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্যের লেনদেন বা ক্রয় বিক্রয় করা হয়ে থাকে। বর্তমানে পৃথিবীতে অন্যতম এ ধরনের সোশ্যাল কমার্স সিস্টেম হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস। এখানে বিক্রেতারা নিজেদের পণ্যগুলো লিস্ট করতে পারে এবং ক্রেতারা খুব সহজেই ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে পণ্য খুঁজে বের করে তাদের ইচ্ছামত ক্রয় বিক্রয় করতে পারে। তবে সাবধানে এখানে লেনদেন করতে হবে কারণ এখানে প্রতারকের পরিমাণ অনেক বেশি।
ডিরেক্ট টু কনজিউমার
ডিরেক্ট টু কনজিউমার সিস্টেম হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যে সিস্টেমের কাজ হচ্ছে সরাসরি পণ্য গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দেওয়া। এ ধরনের আরও বেশ কিছু সিস্টেম রয়েছে তবে যেগুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল সিস্টেমগুলোকে আমরা আলোচনা করেছি। আর ই কমার্স সাধারণভাবে এই কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।
ই কমার্স এর সুবিধা
বর্তমান সময়ে ই কমার্স আমাদের জীবনকে অনেকভাবে সুবিধা জনক করে তুলেছে। তাই ই-কমার্সের অনেক বেশি পরিমাণ সুবিধা রয়েছে যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে আপনাদের সঙ্গে আমরা বেশ কিছু সুবিধা আলোচনা করব যে সুবিধা গুলো অনেক বেশি জরুরী সুবিধা।
বিশেষত আপনারা একটা বিষয় লক্ষ্য করেছেন যে ই কমার্স এর ব্যবহার করে আপনারা কোন মার্কেটে না গিয়ে নিজের সময় এবং অর্থ ব্যয় না করে খুব সহজেই ই-কমার্সের মাধ্যমে পণ্য অর্ডার করে ফেলতে পারেন। এবং সহজেই আপনারা সেই পণ্য আপনার হাতে পেয়ে যাবেন কোন দোকানে না গিয়ে।
তাছাড়া ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়ে থাকে। সাধারণত গার্মেন্টস এর প্রোডাক্টগুলো অর্থাৎ জামা কাপড়ের ক্ষেত্রে এই ডিসকাউন্ট গুলো লক্ষ্য করা যায় বেশি। আবার ইলেকট্রনিক পণ্যগুলোতেও খুব বেশি পরিমাণ ডিসকাউন্ট দেওয়া হয় ই কমার্স প্ল্যাটফর্ম গুলোতে। শুধু ডিসকাউন্ট টি নয় অন্যদিকে আপনার যাওয়া আসার খরচে বেঁচে যাচ্ছে এবং আপনি খুব সহজে আপনার বাড়িতে বসে থেকে সেই পণ্যটি পেয়ে যাচ্ছেন।
বর্তমানে আলিবাবা নামক ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি বাংলাদেশের বাইরে থেকেও বিভিন্ন ধরনের পণ্যগুলো ক্রয় করতে পারছেন। এ ধরনের আরও বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো বিশ্বব্যাপী পণ্য কেনার সুযোগ করে দিচ্ছে। যার মধ্যে আরও একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে amazon.com।
আমাজন হচ্ছে বিশ্বের সবচাইতে অন্যতম এবং সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় একটি ই কমার্স প্ল্যাটফর্ম। এই প্লাটফর্মে সকল প্রকারের পণ্য পাওয়া যায়। এই সকল সুবিধাগুলোর জন্য ই-কমার্স বর্তমান সময় প্রতিটি মানুষই ব্যবহার করতে চায়।
ই কমার্স এর অসুবিধা
ই কমার্স থেকে পণ্য অর্ডার করার চিন্তা করছেন তবে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন অনেকগুলো সুবিধার পরেও ই-কমার্সে রয়েছে বেশ কিছু অসুবিদা এবং ভয়ানক দিক। তার মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচাইতে ভয়ানক দিনটি হচ্ছে স্ক্যাম। অনেকেই ফেক ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে এবং গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে। বিভিন্ন পণ্য বিক্রির নাম করে পূর্বেই টাকা নিয়ে নেয় এবং প্রতারণা করে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে ধীরে ধীরে এটির পরিমাণ কমে যাচ্ছে কারণ বাংলাদেশ আইন কঠোর হচ্ছে।
আরো একটি অসুবিধা রয়েছে সেটি হচ্ছে ডেলিভারি চার্জ। অনেক ক্ষেত্রে ঢাকার মধ্যেই ডেলিভারি চার্জ ১৩০ টাকা রাখা হয়। যেখানে আপনি খুব সহজেই সেই পণ্যটি ক্রয় করার জন্য ২০ থেকে ৩০ টাকা খরচ করে সরাসরি গিয়ে ক্রয় করতে পারবেন দোকান থেকে।
অবশ্যই বিবেচনা করে নিবেন যে আপনি দোকানে গিয়ে কিনলে আপনার লাভ হচ্ছে নাকি ঘরে বসে ই কমার্সে অর্ডার করে আপনি লাভ করতে পারছেন। কিছু বিবেচনার পরে অবশ্যই ই কমার্স থেকে একটি পণ্য অর্ডার করা খুবই জরুরী। তার আগে এটিও দেখতে হবে যে যার থেকে ক্রয় করছেন সেটি ভেরিফাইড কোন ওয়েবসাইট কিনা।
ই-কমার্স আমাদের শেষ মতামত
আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটির সহায়তায় আপনি খুব সহজেই ই কমার্স কত প্রকার এবং কি কি এছাড়াও ই কমার্স বিষয়ক সকল তথ্যগুলো জানতে পেরেছেন। এ ধরনের আরও বিভিন্ন ধরনের তথ্য গুলো খুব সহজেই নিয়মিত পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার আমন্ত্রণ রইল। আর অবশ্যই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে শেয়ার করবেন যারা ই-কমার্স সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের কথা চিন্তা করছে।